খুলনায় বিভাগের ভ্রমণের সৌন্দার্য নিয়ে পরিচয় পর্ব-০১
খুলনায় বিভাগে এই নিয়ে আমার দ্বিতীয় সফর
অফিসের কাজ শেষ করে নিজের গন্তব্যস্থল অর্থাৎ খুলনা শহরের দিকে যাচ্ছিলাম গাড়ী-যোগে,হঠাৎ করে চোখে পড়ল রূপসা নদীর উপরে নির্মিত রূপসা সেতুর উপর মেঘের আনাগোনা মনে হচ্ছে হাত দিয়ে আকাশে উড়ে বেড়ানো মেঘগুলা সর্স্প করতে পারবো সাথে সাথে গাড়ী থেকে নেমে চলে গেলাম সেতুর উপরে কিন্তু মেঘের সস্প পাই নাই, যদি ও মেঘগুলাকে হাত দিয়ে সর্স্প করতে পারি নাই বাট আকাশের ভিতরে মেঘের ছুটাছুটি খুব কাজ থেকে অনুভব করতে পেরেছি।
তখন নিজেকে মেঘের রাজ্যে হারিয়ে ফেলতে চেয়েছি বারবার কি অসাধারণ দৃশ্যবলি আহ্!!
এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যরূপ থেকে সাথে সাথে সৃষ্টিকর্তার কথা মনে পড়ে গেল। সৃষ্টিকর্তা কতই না মনেরোম দৃশ্যবলী আমাদেরকে উপহার দিয়েছেন।
সৃষ্টিকর্তার কাছে আমরা সত্যিই চিরকৃতজ্ঞ ও ঋণী।
ভ্রমণের উপকারিতা:
এই পৃথিবীতে ভ্রমণপিয়াসী মানুষ বা ভ্রমণ করতে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়াটা খুবই দুঃসাধ্যকর। একজন মানুষ যদি নিজেকে চিন্তা-ভাবনা, কোলাহল মুক্ত বা সকল প্রকার মানসিক দুশ্চিন্তা থেকে নিজেকে দূরে রাখতে চায় তাহলের ভ্রমণের কোন বিকল্প নেই।
একমাত্র ভ্রমণের মাধ্যমে যে কেউ তার মনকে সতেজ ও সকল প্রকার মানসিক দুশ্চিন্তা থেকে দূরে রাখতে পারে।
আমরা জানি পড়াশুনার অন্যতম মাধ্যাম হলো বই-পুস্তক কিন্তু যে কোন ঙ্গান অর্জনের ক্ষেএে ভ্রমণের গুরূত্ব ও কিন্তু কম না। ভ্রমণের মাধ্যামে ও আমরা অনেক কিছু অর্জন করতে পারি।
যেমন: আমি খুলনা ভ্রমণ করতে গেলাম সেখানে গিয়ে দেখলাম বাংলাদেশের দুটি নদী বন্দরের মধ্যে খুলনার মংলা ও একটা নদী বন্দর একটা সাধারণ প্রশ্নের উওর পেয়ে গেলাম।
এছাড়া ও খুলনা বিভাগের ভিতরে বাগেরহাট জিলায় পৃথিবীর অন্যতম ম্যানগ্রোভ বন অর্থাৎ সুন্দরবন এই খুলনা বিভাগের ভিতরে অবস্থিত তে আসলে এত কথার বলার কারণ হচ্ছে ভ্রমণের মাধ্যমে ও যে চাইলে তঁর মেধা শক্তিকে আর ও বিকশিত করতে পারে।
ছবি তুলেছিলাম স্যামসাং M20 হ্যান্ডসেট দিয়ে
খুলনা বিভাগে অনেক সুন্দর জায়গা আছে। আমি গত কয়েক বছর আগে খুলনা শহর ভ্রমণ করেছিলাম। আপনার পোষ্টের বিভিন্ন ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে। খুলনা বিভাগের বিভিন্ন সৌন্দর্যময় ফটোগ্রাফি আপনার পোষ্টের মাধ্যমে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
ওয়াও ভাইয়া অসাধারণ মুভমেন্ট এবং ফটোগ্রাফি ছিল অল দ্যা বেস্ট। আপনি মানুষটা যেমন সুন্দর তেমনি আপনার ফটোগ্রাফি গুলো ছিল অসাধারন দেখার মতো। এবং কি আপনি রূপসী নদীর পাড়ে নেমে রুপসা ব্রিজের উপরে মেঘের আনাগোনা এবং কি সেই সাথে অসাধারণ ফটোগ্রাফি সব মিলিয়ে এটা একটা সারপ্রাইজ স্বরূপ ছিল। সত্যি ভাইয়া ফটোগ্রাফি গুলো মনমুগ্ধকর ছিল। এবং কি সেই সাথে আপনি অনেক সুন্দর করে বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছেন এবং আপনার মনের ভাবগুলো প্রকাশ করেছে। আমাদের সাথে এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য, আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাদের অনুপ্রেরনা পেলে ভবিষ্যৎ আর ও ভালো কিছু উপহার দিতে চেষ্টা করব।
ধন্যবাদ
ভ্রমণ মানেই সান্তি।আর আপনি খুলনা বিভাগ ঘুরতে গিয়েছিলেন এর সাথে সুন্দর কিছু ছবি তুলেছেন তা অনেক সুন্দর হয়েছে।কিছু বর্ণনা করেছেন।আমার খুব ভালো লেগেছে।আপনাকে ধন্যবাদ এইরকম পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অনেক বছর আগে ভাই রূপসা নদী পার হয়ে বাগেরহাট ষাট গম্বুজ মসজিদ দেখতে গিয়েছিলাম তখন এখানে সেতু ছিলনা ফেরিতে পারাপার হতো। অনেক পুরনো স্মৃতি মনে পড়ে গেল ভাই।
এখন তো রূপসা নদীর উপর সেতু নির্মিত হয়েছে তাই পর্যটকদের আনাগোনা ও অনেক পরিমাণ বেড়ে গেছে শুধু তাই নয় রূপসা নদীর উপর নির্মিত সেতু দেখতে পর্যটকরা ভিড় করে প্রত্যেকদিন বিকালবেলায়।
আপনি এটা ঠিকই বলেছেন পড়াশোনার অন্যতম মাধ্যম বই-পুস্তক হলেও কিন্তু ভ্রমণের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করার গুরুত্ব অনেক বেশি। ভ্রমণের মাধ্যমে মেধাশক্তির বিকশিত হয়। আমার খুলনা বিভাগ অসাধারণ একটি জায়গা। আমার নানা আগে খুলনায় থাকতো।ওইখানে যাওয়ার ইচ্ছে আছে কিন্তু এখনো যাওয়া হয়নি। অনেক ভালো লাগলো আপনার পোস্ট।
সময় সুযোগ করে একবার ভ্রমণ করার সুযোগ তৈরি করে নিবেন, দেখবেন খুলনায় পরে বারবার যেতে ইচ্ছা হবে।
আর হ্যাঁ ধন্যবাদ আপনাকে