কপোতাক্ষ নদ কবিতাটি পড়ে কবির প্রেমে পড়ে তাঁর জম্মস্থানে ছোট্ট মাইকেল আরিফের আনাগোনা by @moarif
মাইকেল মধুসূদন দওের জম্মস্থান যশোর জিলাতে ছোট্ট মাইকেল এর আনাগোনা
সাল তখন ২০০৮ আমি দশম শ্রেণীতে পড়াশুনা করি,তখনকার সিলেবাস অনুযায়ী বাংলা ১ম পএে একটা কবিতা ছিল কপোতাক্ষ নদ নামে,
সেই কবিতার রচিয়তা মাইকেল মধুসূদন দও। কবিতাটা পড়ে খুবই ভালো লেগেছিলো আর তখন থেকে মনের ভিতরে দূঢ় প্রতিঙ্গা করে বসলাম যে সময়-সুযোগ করে অন্তত একবার হলে ও মাইকেল মধুসূদন দওের বাড়ীতে আনাগোনা করবো।
সেই অনুযায়ী চলে গেলাম বাংলার ইতিহাসের ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি কবি মাইকেল মধুসূদন দওের বাড়ীতে।
কবির জম্ম: ১৮২৪ সালে ২৫ জানুয়ারি যশোর জিলা কেশবপুর উপজিলা সাগরদাঁড়ি গ্রামে জম্ম গ্রহন করেন।
কপোতাক্ষ নদ: কবিতা যেভাবে পড়েছিলাম কবির কপোতাক্ষ নদ সম্পর্কে আসলেই বাস্তবে তাঁ চেয়ে ও অনেক সুন্দর ও মনোরম পরিবেশ।তাই কবির কপোতাক্ষ নদে যেতে ও ভুল করি নাই কপোতাক্ষ নদের ধারে গিয়ে কিছুক্ষণ দাঁড়ালাম আর ভাবলাম এই নদী কত যে গর্বিত তাঁর ধার প্রান্তে বসে বসে ঊনবিংশ শতাব্দীর নাট্যকার ও প্রহসন রচিয়তা মাইকেল মধুসূদন দও কত যে সার্থক কবিতা ও উপন্যাস রচিয়তা করেছিলেন।
আর মনে মনে কবির লেখা কপোতাক্ষ নদের কবিতাটা কিছু আবৃতি করতে লাগলাম:
সতত হে নদ তুমি পড় মোর মনে
সতত তোমার কথা ভাবি এ বিরলে
কবির জম্মস্থানের ভ্রমণ: মাইকেল মধুসূদন দওের পৈতৃকনিবাস সহ কবি যেসব জায়গাতে আনাগোনা করেছিলেন সবগুলা জায়গা পরিদর্শন করতে চেষ্টা করেছিলাম।কবির রাজপ্রসাদ, আঙিনা, পুকুরসহ প্রায় সবগুলা পরিদর্শন করতে সক্ষম হই।
পরবর্তী চলে গেলাম যেখানে প্রত্যেক বছর কবিকে স্মরণ করে মধু মেলার আয়োজন করা হয় সেই স্থানে সেখানে তিন তলা বিশিষ্ট একটা স্কুল ও রয়েছে কবির নামে।
মধুসূদন মিউজিয়াম: এরপর মিউজিয়াম আসলাম সেখানে কবির লেখা প্রায় সবগুলা বই পাওয়া যায় কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তা পাঠ করলাম।
একাডেমি
ছবি তুলেছিলাম মোবাইল হ্যান্ডসেট স্যামসাং গেলাস্কী M20 দিয়ে।
ভাই আপনার ব্লগ টি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। মাইকেল মধুসূদন দত্তের কপোতাক্ষ নদ আমাদের সময় ছিল খুব ভালো লাগতো এটি। তবে আপনার মাধ্যমে মাইকেল মধুসূদন দত্তের কপোতাক্ষ নদ এবং তার বাড়ি, মিউজিয়াম ও পাঠাগার সব কিছুই দেখতে পেলাম এই জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার জন্য শুভকামনা রইল।