মজাদার বুন্দিয়া বানানোর রেসিপি||১০%বেনিফিসিয়ারিshy-foxএর জন্য।৫%বেনিফিসিয়ারি abb-school এর জন্য।
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। আমিও ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি রেসিপি শেয়ার করব। সেটি হচ্ছে মজাদার বুন্দিয়া বানানোর রেসিপি।কম বেশি সবাই বুন্দিয়া ভালো লাগে। আমাদের বিশেষ করে রোজার মাসে বুন্দিয়া বেশি খাওয়া হয়। কিন্তু বাইরের থেকে কিনে এনে।তাই বাসায় বানানোর চেষ্টা করেছি। বাইরের দোকানের খাবার খাওয়ার থেকে বাসায় তৈরি করে খেলে অনেক ভালো লাগে।
উপকরণ:-
১|বেশন।
২|তেল।
৩|চিনি।
৪|গোলাপি ফ্রুড কালার।
৫|হলুদ ফ্রুড কালার।
৬|সবুজ ফ্রুড কালার।
৮|পানি।
প্রস্তুত প্রণালী:-
ধাপ:-১
প্রথমে বেশন চালুন দিয়ে চেলে নিতে হবে।
ধাপ:-২
এবার বেশনের মধ্যে পানি দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-৩
এরপরে বেশন পানি দিয়ে গুলিয়ে নিতে হবে।
ধাপ:-৪
এবার পছন্দ মতো ফ্রুড কালার বেশন এর মধ্যে দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-৫
এবার একটি কড়াইতে পরিমান মতো তেল দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-৬
তেল গরম হয়ে গেলে এভাবে করে বেশনের বেটার দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-৭
এভাবে ভেজে নিতে হবে। ভাজা হয়ে গেলে একটি বাটিতে উঠিয়ে নিয়ে হবে।
ধাপ:-৮
এবার একটি কড়াইতে পরিমান মতো পানি দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-৯
পানি গরম হয়ে গেলে পানির মধ্যে চিনি দিয়ে চিনির শীরা বানিয়ে নিতে হবে।
ধাপ:-১০
এবার চিনির শীরার মধ্যে ভেঁজে রাখা বুন্দিয়া গুলো দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-১১
![IMG_20220329_150635.jpg](
এবার ৫মিনিট হালকা আঁচে রান্না করতে হবে।
ধাপ:-১২
এভাবে হয়ে যাবে মজাদার বুন্দিয়া।
আশা করি আপনাদের রেসিপিটি ভালো লাগবে আজ এখানেই শেষ করছি। চেষ্টা করবো আরো নতুন কিছু নিয়ে হাজির হতে। ধন্যবাদ সবাইকে।
@mithela19
বুন্দিয়া বেশ মজাদার একটি খাবার। এটা অনেক খেয়েছি কিন্তু বাড়িতে কখনো তৈরি করি নাই। বুন্দিয়া তৈরির পদ্ধতি টা দারুন ছিল। অনেক সুন্দর তৈরি করেছেন। এবং আপনার পোস্টের উপস্থাপনা টা অনেক ভালো ছিল। অনেক সুন্দর পোস্ট। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
বাড়িতে একদিন তৈরি করে দেখবেন নিশ্চয়ই অনেক ভালো হবে। ধন্যবাদ আপনাকে ।শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপু কি বলব আপনার বুন্দিয়া তৈরীর রেসিপির কথা। সত্যি আপু আপনার তৈরি বুন্দিয়া দেখতে খুবই খুবই লোভনীয় মনে হচ্ছে। রংবেরঙের বুন্দিয়া গুলো খেতে নিশ্চয়ই অনেক অনেক সুস্বাদু হয়েছে। সুস্বাদু এই বুন্দিয়া কিভাবে তৈরি করেছেন তার রন্ধনপ্রণালী অত্যন্ত সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
ইদানিং প্রায় প্রত্যেক দিনই বুন্দিয়া খাওয়া হয়। ইফতারের সময় বুন্দিয়া এবং ছোলা বুট আমার প্রিয় খাবার।
যাইহোক আপনার বানানো বুন্দিয়া এগুলো দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই ভালো হবে, বিশেষ করে ফুড কালার ব্যবহার করার কারণে বুন্দিয়া গুলো দেখতে আরো বেশি লোভনীয় এবং আকর্ষণীয় লাগছে। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
বাহ আপু,আপনি তো খুবই সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন রেসিপিটি আমার খুবই পছন্দের।আমাদের চট্টগ্রামের ভাষায় রেসিপির নাম হচ্ছে মিদানা। মিষ্টি স্বাদের এই রেসিপিটি খুবই ভালো লাগে আমার।আপু,বুন্দিয়া রেসিপিটি তৈরি করার প্রতিটি ধাপ আপনি খুব সুন্দরভাবে সম্পন্ন করেছেন এবং আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুস্বাদু রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।।
আপনার কমেন্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।❤️
আাহ্ এ তো দেখি রংবেরঙ্গের বুন্দিয়া। আমি তো এরকম রংবেরঙের বুন্দিয়া এখন পর্যন্ত খাইনি। তবে আজকে দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হবে। আপনার মাধ্যমে শিখে নিলাম কিভাবে তৈরি করতে হয়। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখবেন অনেক ভালো লাগবে। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
বুন্দিয়া বানানোর রেসিপি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে আপু। আপনি অনেক সুন্দর করে রং বেরংয়ের বুন্দিয়া তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি করা বুন্দিয়া গুলো খুবই কালারফুল লাগছে দেখতে। দেখে মনে হচ্ছে খেতে সুস্বাদু হয়েছে। অনেক মজার রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
খুব সহজেই বানিয়ে ফেললেন মজাদার বুন্দিয়া। বুন্দিয়া আমার খুবই পছন্দের একটি মিষ্টি। বাংলাদেশের সবাই বোধহয় এই মিষ্টির সঙ্গে পরিচিত। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে জেনে ফেললাম বানানোর কৌশল। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য ❤️
ঠিক বলেছেন আপু বাইরের খাবার থেকে ঘরের খাবার অনেক স্বাস্থ্যকর হয়। আপনার আজকের বুন্দিয়া দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে। বিভিন্ন কালারের কারণে একদম বাজারের কেনা বুন্দিয়ার মত লাগছে। খেতেও অনেক সুস্বাদু হয়েছিল নিশ্চয়ই।
জি আপু খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।❤️
আপু আপনার বুন্দিয়া রেসিপিটি খুবই সুন্দর হয়েছে। খেতেও বেশ ভালোই লাগবে। বিভিন্ন ফুড কালার ব্যবহার করায় বুন্দিয়া দেখতেও বেশ সুন্দর লাগছে। এভাবে কখনও বন্দিয়া বানিয়ে খাওয়া হয়নি আপু। বুন্দিয়া বানানোর পদ্ধতি গুলো সুন্দর ভাবে দেখিয়েছেন।ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপনাকে। বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখবেন অনেক ভালো লাগবে। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।❤️
বাহ আপনার বুন্দিয়া তো দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে ।খেতে নিশ্চয়ই খুবই সুস্বাদু হয়েছে ।আমারতো দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে। খুব চমৎকার বানিয়েছেন আপনি। তিন কালার দেয়ায় দেখতে আরো বেশি সুন্দর লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সঙ্গে এত সুন্দর একটি বুন্দিয়া রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।❤️