কাঁচা আমের চাটনি বানানোর রেসিপি।১০% বেনিফিশিয়ারিshy-fox এর জন্য।||৫% বেনিফিশিয়ারিabb-schoolএর জন্য।
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। আমিও ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি রেসিপি শেয়ার করব। সেটি হচ্ছে কাঁচা আমের চাটনি বানানোর রেসিপি।
রক্তের সমস্যা দূর করে কাঁচা আমে আয়রন বা লৌহ থাকায় রক্তস্বল্পতা সমস্যা সমাধানে বেশ উপকারী।
শরীর ঠান্ডা থাকে কাঁচা আমে পটাশিয়াম থাকার কারণে তা শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। এ কারণে শরীরে ঘাম কম হয়। গরমে ক্লান্তিও দূর হয়।
উপকরণ:-
১|কাঁচা আম।
২|কাঁচা মরিচ।
৩|হলুদের গুঁড়া।
৪|পেঁয়াজ কুঁচি।
৫|তেল।
৬|লবণ।
৭|চিনি।
প্রস্তুত প্রণালী:-
ধাপ:-১
প্রথমে আম গুলো ছোট ছোট করে কেটে নিতে হবে।
ধাপ:-২
এরপরে আমগুলো সিদ্ধ করে নিতে হবে।
ধাপ:-৩
সিদ্ধ করা হয়ে গেলে এর ভেতরে হলুদের গুঁড়া দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-৪
এরপরে কাঁচা মরিচ কুঁচি দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-৫
তারপর পেঁয়াজ কুঁচি এবং চিনি দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-৬
এরপরে অল্প আঁচে ১০ মিনিট রান্না করতে হবে।
ধাপ:-৭
এভাবেই হয়ে যাবে কাঁচা আমের চাটনি।
পুষ্টিবিদেরা বলেন, কাঁচা বা পাকা দুই ধরনের আমই শরীরের জন্য ভালো৷ আম কাঁচা বা পাকা যে অবস্থায়ই থাকুক না কেন, শরীরের জন্য এর কোনো নেতিবাচক দিক নেই বললেই চলে। কাঁচা আম বা আমের রসে পটাশিয়াম থাকায় প্রচণ্ড গরমে তা শরীর ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে। কাঁচা আমের গুণ প্রসঙ্গে পুষ্টিবিদেরা বলেন, ১০০ গ্রাম কাঁচা আমে পটাশিয়াম থাকে ৪৪ ক্যালরি। এ ছাড়া ৫৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ও ২৭ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে।
আশা করি আপনাদের সবার কাছে ভালো লাগবে। আজ এখানেই শেষ করছি ধন্যবাদ সবাইকে।
@mithela19
কাঁচা আমের চাটনি খেতে আমি খুবই পছন্দ করি। কিন্তু জানতাম না কিভাবে কাঁচা আমের চাটনি তৈরি করা হয়। কিন্তু আজকে আপনার মাধ্যমে খুব সুন্দর ভাবে জেনে নিলাম কিভাবে কাঁচা আমের চাটনি তৈরি করা হয়। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে কাঁচা আমের চাটনি তৈরি করার পদ্ধতি এত সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখবে নিশ্চয়ই অনেক ভালো হবে। ধন্যবাদ আপনাকে শুভকামনা রইল আপনার জন্য। ❤️
কাঁচা আমের চাটনি বানানোর রেসিপি দেখে জিবে জ্বল চলে আসছে ,আপনি অনেক ভালো চাটনি বানাতে পারেন বুঝতে পারলাম।এতো সুন্দর মজাদার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আহা কি দেখালেন আপু 😋
দীর্ঘ এক বছর পর এই আমের চাটনি দেখতে পারলাম। আমের চাটনি আমার খুবই পছন্দের।
যাইহোক আপনার তৈরি করা আমের চাটনি গুলো দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে আপু। দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। এই চাটনি খিচুড়ি দিয়ে খেতে সত্যিই অসাধারণ লাগবে। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ভাইয়া আপনার কমেন্টে পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য। ধন্যবাদ আপনাকে।
আমের চাটনি দেখে জিভে জল এসে গেছে। আপনি খুব সুন্দর ভাবে এর উপকারীতা গুলো আলোচনা করেছেন।
ভালো লাগলো রেসিপি টি। শুভকামনা রইল আপু।
ধন্যবাদ আপনাকে ।শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
কাঁচা আমের চাটনি অনেক বেশি সুস্বাদু এবং মজাদার ।আমি প্রতি বছরই তৈরি করে থাকি।কিন্তু আপনার রেসিপিটি একদম ভিন্ন ভাবে দেখলাম। যদিও আমি অন্য ভাবে তৈরি করে থাকি। লোভ লাগিয়ে দিলেন আজকের রেসিপি দেখিয়ে।
আপু একদিন এভাবে তৈরী করে দেখবেন। নিশ্চয়ই আপনার কাছে খুবই ভালো লাগবে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য। ধন্যবাদ।
কাঁচা আমের বানানো চাটনি দেখে লোভ সামলাতে পারছিনা আপু। কি দেখালেন আপনি। আপনি কি শুধু একা একা খাবেন। আমাদের একটু দেওয়ার যাবে না। আপনার কাঁচা আমের চাটনি রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক মজা হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর রেসিপি বানিয়ে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
জি আপু খুবই মজা হয়েছিল। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আহা!!!! আপনার তৈরি কাঁচা আমের চাটনি দেখে আমার জিভে জল এসে গেল। এত লোভনীয় করে তৈরি করেছেন আপু, যা দেখেই ভীষণ খাওয়ার ইচ্ছে হচ্ছে। এই চাটনি-খিচুড়ির সাথে খেতে পারলে আরো বেশি ভালো লাগতো। আপু এতো সুস্বাদু করে কাঁচা আমের চাটনি রেসিপি তৈরি করেছেন তা আর কি বলবো। এত মজাদার একটি আমের চাটনি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আপনার কমেন্টটি পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
কাঁচা আমের চাটনি খেতে অসাধারণ লাগে। আমি টক জিনিস একটু বেশি পছন্দ করি। আপনার কাঁচা আমের চাটনি দেখে জিভে জল চলে আসলো। খুব সুন্দর হয়েছে আপনার রেসিপিটি। আপনি খুব সুন্দর করে প্রতিটি ধাপের বর্ণনা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এরকম সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপনার কমেন্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
কাঁচা আমের চাটনি বানিয়ে ফেলেছেন আপনি। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। এই বছরে এখনো এটি খাওয়া হয়নি। আপনার কাছে দেখে সত্যিই খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। ধাপে ধাপে খুব সুন্দর ভাবে আপনাকে স্থাপন করেছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
উফ যে গরম যাচ্ছে তার ভিতরে এমন সুন্দর আমের চাটনি দেখলে কার না খেতে ইচ্ছা করবে। আমার মা আগের প্রতিবছর প্রায় 20 থেকে 30 কেজি আমের আচার তৈরি করত। কিন্তু এখন অসুস্থ থাকার কারণে তা আর হয়ে উঠে না। ধন্যবাদ সুন্দর ভাবে প্রসেস গুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
আপনার কমেন্ট পড়ে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।