স্পঞ্জ রসগোল্লা বানানোর রেসিপি।||10%for shy-fox||5%for abb-school.
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি রেসিপি শেয়ার করব। সেটি হচ্ছে স্পঞ্জ রসগোল্লা বানানোর রেসিপি। আশা করি এই রেসিপিটি দেখলে খুব সহজেই স্পঞ্জ রসগোল্লা বানাতে পারবেন।
রসগোল্লার জন্ম
নবীন চন্দ্র দাস ছিলেন চিনি ব্যবসায়ী। ১৮৬৪ সালে কলকাতার জোড়াসাঁকোতে একটি মিষ্টির দোকান খোলেন তিনি। দোকানটি সেখানে বেশিদিন না চলায় ১৮৬৬ সালে কলকাতার বাগবাজারে আরেকটি মিষ্টির দোকান দেন নবীন ময়রা। এই দোকানটির প্রধান মিষ্টি ছিল সন্দেশ। শোনা যায় কলকাতার কিছু জমিদার এবং বণিকদের জন্য 'নতুন মিষ্টি' তৈরির কথা ভাবতে থাকেন নবীন ময়রা। এই ভাবনার দু বছরের মাথায় তৈরি হয় 'রসগোল্লা'। তৈরি না বলে আবিষ্কার বলাই ভালো।
🫕 প্রয়োজনীয় উপকরণ: 🫕
১|দুধ।
২|ভিনেগার।
৩|চিনি।
৪|পানি।
🫕 প্রস্তুত প্রণালী 🫕
প্রথম একটি পাত্রে এক লিটার দুধ দিয়ে দিতে হবে এবং ঘন করে নিতে হবে।
ঘন হয়ে গেলে দুধের মধ্যে ভিনেগার দিয়ে দিতে হবে।
ভিনেগার দিয়ে দিলে দুধ ছানা হয়ে যাবে।
এবার ছানার পানি ফেলে দিয়ে একটি প্লেটে নিয়ে নিতে হবে।
ছানাগুলো একটি ছাঁকনি নিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। এবং কিছু সময় রেখে দিতে হবে। এভাবে ছানার সব পানি ঝরিয়ে নিতে হবে।
ভালোভাবে পানি ছড়িয়ে নেয়ার পর একটি প্লেটে নিয়ে ভালোভাবে মথে নিতে হবে।
২০ থেকে ৩০ মিনিট মথে নিতে হবে।
এবার গোল গোল বল বানিয়ে মিষ্টির আকৃতি দিতে হবে।
এবার একটি কড়ইতে পরিমাণমতো চিনি দিয়ে দিতে হবে। আমি দুই কাপ চিনি দিয়েছি।
দুই কাপ চিনির জন্য চার কাপ পানি দিয়ে দিতে হবে।
এবার বলক এসে গেলে আগের থেকে বানিয়ে রাখা বল গুলো দিয়ে দিতে হবে।
এবার ঢাকনা দিয়ে ঢেকে পনেরো বিশ মিনিট হালকা আঁচে রান্না করতে হবে।
ব্যাস এভাবেই হয়ে যাবে স্পঞ্জ রসগোল্লা।
🥣আশাকরি রেসিপিটি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। আজ এখানেই শেষ করছি।🥣
ফটোগ্রাফার | @mithila19 |
---|---|
ডিভাইস | Narzo50i |
আমি মিথিলা ইসলাম।আমি 🇧🇩বাংলাদেশি🇧🇩।বাংলা আমার মাতৃভাষা।আমি বাংলায় কথা বলতে ও লিখতে ভালোবাসি।ধন্যবাদ।❤️
@mithila19
স্পন্সের মিষ্টির নাম শুনলেই জিভে পানি চলে আসে। আর সেই মিষ্টির আজকে আপনি খুব সুন্দর ভাবে রেসিপি আমাদের সাথে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকুন সর্বদা।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
অসাধারণ রসগোল্লা বানানোর রেসিপি তৈরি করেছেন আমাদের সাথে। সত্যি জিভে জল চলে আসলো। এরকম রেসিপি দেখলে কার না খেতে ইচ্ছে করে। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপনাকে আপু। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
রসগোল্লা খেতে আমি খুবই পছন্দ করি। আর আমার সেই পছন্দের রসগোল্লা কিভাবে তৈরি করতে হয় তা আজকে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে খুবই সুন্দর ভাবে দেখে নিলাম। যা দেখে আমি সহজেই বাসায় এটি তৈরি করতে পারবো। ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু আমাদের মাঝে এত সুন্দর ভাবে রসগোল্লা তৈরি করার পদ্ধতি গুলো উপস্থাপন করার জন্য।
রসগোল্লা খেতে আমি ও খুবই পছন্দ করি। জি ভাইয়া এভাবে খুবই সহজেই তৈরি করতে পারবেন। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
বাহ,দারুণ তো।কত সহজেই রসগোল্লা বানিয়ে ফেললেন।আসলে যেটা পারে তার কাছে সেটা কিছুই না।আমার কাছে তো এটাই অনেককিছু।খুব ভালো বানিয়েছেন।
মনে হয় খুব ভালো হয়েছিল। শুভ কামনা রইলো 🖤
আপনি এভাবে চেষ্টা করে দেখবেন নিশ্চয়ই খুবই সহজে রসগোল্লা বানিয়ে ফেলতে পারবেন। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
আপনার স্পঞ্জ রসগোল্লা রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই ভালো লেগেছে খেতে। কারণ ঘরের তৈরি করা যেকোনো রেসিপি খেতে ভীষণ ভালো লাগে। আমি তো ঘরে তৈরি করা রেসিপি খেতে ভীষণ পছন্দ করি। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
জি ভাইয়া অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
স্পঞ্জ রসগোল্লা বানানোর রেসিপি দেখে খুব অসাধারণ লাগলো। রসগোল্লা ভীষণ প্রিয় এটি খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আপনার রেসিপি দেখে বানানোর চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। আপনি অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
জি আপু এভাবে চেষ্টা করে দেখবেন নিশ্চয়ই অনেক ভালো হবে। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
খুবই চমৎকার ভাবে রসগোল্লা তৈরির রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যদিও আপনার মত করে এরকম ভাবে কখনো বাসায় রসগোল্লা তৈরি করে খাওয়া হয়নি ।রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার কমেন্টটি পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।