মসুর ডাল দিয়ে মুচমুচে পেঁয়াজুর রেসিপি।||10%@forshy-fox||5%for abb-school.
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। আমিও ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি রেসিপি শেয়ার করবো। সেটি হচ্ছে মসুর ডাল দিয়ে মুচমুচে পেঁয়াজুর রেসিপি।
উপকরণ
প্রস্তুত প্রণালী:-
ধাপ:-১
প্রথমে মসুর ডাল তিন ঘন্টা পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখতে হবে।
ধাপ:-২
ভিজিয়ে রাখা মসুর ডাল এর চার ভাগের তিন ভাগ বেটে নিতে হবে। এবং এক ভাগ রেখে দিতে হবে।
ধাপ:-৩
এরপর বাঁটা মসুর ডালের মধ্যে কাঁচা মরিচ বাঁটা, এবং রসুন বাঁটা দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-৪
এবার ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে।
ধাপ:-৫
মিশিয়ে নেওয়া হয়ে গেলে। আগের থেকে উঠিয়ে রাখা ভেজানো মুসুর ডাল দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-৬
এবার এর মধ্যে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-৭
এরপরে কাঁচা মরিচ কুঁচি, এবং চালের গুঁড়া দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-৮
এখন হলুদের গুঁড়া, পরিমাণ মতো লবণ, এবং বেকিং পাউডার দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-৯
এবার সবকিছু একসাথে ভালোভাবে মাখিয়ে নিতে হবে।
ধাপ:-১০
এবার একটি কড়ইতে পরিমাণমতো তেল দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-১১
তেল গরম হয়ে গেলে। মাখিয়ে নেওয়ার ডাল অল্প করে দিয়ে দিতে হবে। ভাঁজার জন্য।
ধাপ:-১২
একপাশে ভাজা হয়ে গেলে অন্য পাশে উল্টে দিতে হবে।
ধাপ:-১৩
এভাবে হয়ে যাবে। মসুর ডাল দিয়ে মুচমুচে পেঁয়াজুর রেসিপি
বাঙালির রান্নাঘরের অন্যতম সুপরিচিত একটি খাদ্য উপাদান হলো মসুর ডাল। এছাড়াও মসুর ডাল দিয়ে তৈরি বড়া, মসুর ডাল দিয়ে ভাত, ডাল পুরি, আম দিয়ে মসুর ডাল, পেঁয়াজ ভাজা দিয়ে মসুর ডাল সকলেরই খুব প্রিয় খাদ্য। বলা যায় খাদ্য রসিক বাঙালির আহারের শুরু হয় মসুর ডালের সংস্পর্শে। তবে মসুর ডাল আমাদের খাদ্য তালিকায় একটি প্রয়োজনীয় উপাদান হলেও এর গুনাগুন সম্পর্কে আমরা অনেকেই হয়তো অবগত নই। মসুর ডালে প্রোটিন, পটাশিয়াম, ফাইবার, এসেনশিয়াল অ্যামাইনো অ্যাসিড, আয়রন, ভিটামিন-বি-১ প্রচুর পরিমাণে থাকায় এটি অত্যন্ত পুষ্টিকর। ১০০ গ্রাম রান্না করা মুসুর ডালে প্রায় ১১৬ ক্যালোরি থাকে। এছাড়া এতে ১১ শতাংশ ডায়েটারি ফাইবার, ৬৩ শতাংশ কার্বোহাইড্রেট, ২৫ শতাংশ প্রোটিন রয়েছে। গলা, অন্ত্রের বিভিন্ন রোগের ক্ষেত্রে উপকারী এবং হিমোগ্লোমিন বাড়ায় মসুর ডাল। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও এই ডাল উপকারী। মসুর ডাল রক্তে শর্করা আর কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে রয়েছে প্রোটিন ও খনিজ উপাদান।এছাড়াও এটি শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরল এর জোগান দেয়। মসুর ডালের মধ্যে উচ্চমাত্রায় ফাইবার থাকায় এটি ওজন কমানোর পাশাপাশি পেশীকে শক্তিশালী করে তোলে এবং শরীরের থেকে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কমাতে সহায়তা করে। কেননা মসুর ডাল শরীরের বিপাক ক্রিয়াকে উন্নত করে।
আশা করি রেসিপি টি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে।আজ এখানেই শেষ করছি।
ফটোগ্রাফার | @mithila19 |
---|---|
ডিভাইস | Narzo 50i |
খুবই সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করেছে। মচমচে পিয়াজু খাওয়ার মজাই আলাদা। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে তৈরি করেছেন এবং উপস্থাপনা করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে আপনার রেসিপি। মসুর ডাল দিয়ে মুচমুচে পেঁয়াজুর রেসিপি দেশে বেশ ভালো লেগেছে। ধাপে ধাপে খুব সুন্দর ভাবে আপনি উপস্থাপন করেছেন। বেশ ভালো লেগেছে আপনার উপস্থাপনা। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপনার কমেন্টটি পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
অনান্য ডালের তুলনায় মসুরের ডাল দিয়ে পিয়াজু বানানো হয় তা খেতে খুবই সাধের হয়ে থাকে। আশা করি আপনার এই রেসিপিটা খুব সুস্বাদু হয়েছিল। মাঝেমধ্যে এমন রেসিপি পোস্ট করবে আমাদের মাঝে, তাহলে খুব ভালো লাগবে।
ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপনার রেসিপিটি খুব সুন্দর হয়েছে। পেঁয়াজু আমার প্রিয় একটি খাবার। ইফতারিতে পেঁয়াজু না হলে আমার ভালই লাগেনা। আপনি খুব সুন্দর করে ধাপ গুলো গুছিয়ে লিখেছেন। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
আপনার কমেন্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
মসুর ডাল দিয়ে মুচমুচে পিয়াজুর রেসিপিটি অত্যন্ত চমৎকার হয়েছে। মসুর ডালের পিয়াজু খেতে সত্যিই অনেক অনেক ভালো লাগে। খুবই মুখরোচক খাবার এই মসুরের ডালের পিয়াজু। আর এই মুখোরোচক খাবারটি আপনি কিভাবে তৈরি করেছেন তার প্রত্যেকটি ধাপ আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
মসুর ডাল দিয়ে মচমচে করে বানানো আপনার পিয়াজু খেতে খুব ইচ্ছা করছে। এত সুন্দর ভাবে পেঁয়াজু বানালে খেতে ইচ্ছে করবে। ইফতারের সময় এমন একটি রেসিপি খুবই চলে। আপনার পিয়াজু রেসিপি দেখে আমার খুব ভালো লাগছে আপনি খুব সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে রেসিপিটি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য এবং নিখুঁত ভাবে বর্ণনা করেছেন। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে। পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
সব ধরনের বড়ার মধ্যে মুসুর ডালের বড়া আমার কাছে অধিক প্রিয়। আপনার বানানো মুসুর ডালের বড়া গুলো দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ মুচমুচে আর মজার হয়েছে। আপনার উপস্থাপনাও বেশ দারুণ হয়েছে। রেসিপির শেষে মুসুর ডালের পুষ্টি উপাদান নিয়েও আলোচনা করেছেন, আমি আগে এতো কিছু জানতাম না। আপনার পোষ্ট এর মাধ্যমে জানতে পারলাম। ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি। ধন্যবাদ।
আমার কাছে মসুর ডালের বড়া অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি পোস্ট সুন্দরভাবে পড়ার জন্য। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
মসুর ডাল দিয়ে মুচমুচে পেঁয়াজুর দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। আপনি খুবি সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন। দেখে খেতে খুবি ইচ্ছা করছে।
ধন্যবাদ আপনাকে ।শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
মসুর ডাল দিয়ে পিয়াজু আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আমার আম্মু মসুর ডাল দিয়ে পিয়াজু ভাজে খেতে অসম্ভব মজা লাগে। আপনার মুসুরডালের মুচমুচে পিয়াজু রেসিপি দেখে আমার তো খুব খেতে ইচ্ছা করছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভ।আপু পেঁয়াজুর এই মজাদার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
ধন্যবাদ আপনাকে আপু। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
ওয়াও আপু চমৎকার ভাবে মসুর ডাল দিয়ে পেয়াজু তৈরি করেছেন। দেখতে কিন্তু একদমি লোভনীয় লাগছে। কালার টা দেখে মনে চাচ্ছে এখনই খাই। যাইহোক খুবই মজাদার একটা সুস্বাদু পিয়াজু তৈরি করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে এতো সুন্দর লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করার জন্য। অনেক অনেক শুভকামনা রইল ভালো থাকবেন সবসময় এই কামনা রইলো।
আপনার কমেন্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।