পুঁইশাক আর পালংশাক একসাথে রান্নার রেসিপি ||১০%বেনিফিসিয়ারি@shy-fox এর জন্য
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি রেসিপি শেয়ার করব।সেটি হচ্ছে পালংশাক আর পুঁইশাক একসাথে রান্নার রেসিপি।পুঁইশাক আর পালং শাক খেতে আমাদের সবার অনেক ভালো লাগে পুঁইশাক আর পালংশাকের অনেক ভিটামিন আছে। পালংশাক শীতকালীন সবজি। পুঁইশাক বারোমাস পাওয়া যায়। পুঁইশাক একপ্রকার লতা জাতীয় উদ্ভিদ।গাছের পাতা ও ডাঁটি শাক হিসেবে খাওয়া হয় বলে সচরাচর একে পুঁই শাক হিসেবে উল্লেখ করা হয় ।পুঁইশাক এবং পালং শাক মধ্যে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ও ক্যালরির ঘনত্ব কম।পুঁই শাক ভাজি সব এলাকার মানুষের প্রিয় একটি খাদ্য।
উপকরণ
১.পুঁইশাক আর পালংশাক।
২.পেঁয়াজ কুঁচি।
৩.কাঁচা মরিচ।
৪.রসুন।
৫.পেঁয়াজের ফুল।
৬. লবণ।
প্রস্তুত প্রনালী :-
ধাপ- ১
ডাঁটাবেজে একটি ঝুড়িতে পালং শাক এবং পুঁইশাক গুলো রাখতে হবে।
ধাপ-২
পালং শাক আর পুঁইশাক ছোট ছোট করে কেঁটে নিতে হবে। এরপর ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে।
ধাপ-৩
একটি কড়াইতে তেল দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ-৪
তেলের মধ্যে পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ, রসুন, পেঁয়াজের ফুল, লবণ, দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ-৫
কিছু সময় ধরে ভাঁজতে হবে।
ধাপ-৬
একটু বাদামী রঙ হয়ে গেলে পুঁইশাক আর পালং শাক দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ-৭
এরপর সিদ্ধ করতে হবে। সিদ্ধ করার জন্য আলাদা করে কোনো পানি দেওয়ার প্রয়োজন নেই। পুঁইশাকের থেকে পানি বের হয়ে আসবে।
ধাপ-৮
পানি শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
ধাপ-৮
এভাবেই হয়ে যাবে এক সাথে পুঁইশাক আর পালংশাক রান্না।
আশা করি আপনাদের কাছে আমার রান্নাটি খুবই ভালো লাগবে।আজ এখানেই শেষ করছি। আরার নতুন কোনো রেসিপি নিয়ে আসবো।ধন্যবাদ।
ওয়াও অসাধারন একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন পুঁইশাক এবং পালংশাক দুইটাই আমার খুব ফেভারিট। দুইটা আলাদা আলাদা ভাবে খাওয়া হয়েছে। কিন্তু একসাথে করে খাওয়া হয়নি ।তবে আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুব সুস্বাদু হবে।
ধন্যবাদ
পুঁইশাক এবং পালংশাক আলাদা রান্না করে খাওয়া হয়েছে। কিন্তু কখনো দুটি শাক একসঙ্গে রান্না করা খাওয়া হয়নি। আপনার দুটি শাক একসাথে রান্নার আইডিয়াটি বেশ ভালো ছিল। দেখে মনে হচ্ছে যে খুবই মজাদার হয়েছে। আপনার শাক রান্নার এই রেসিপি ফলো করে একদিন রান্না করে দেখতে হবে । খেতে নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম ইউনিক একটি শাকের রেসিপি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার।
ধন্যবাদ
পুঁইশাক ও পালংশাক খুব সুন্দর ভাবে একসাথে রান্না করেছেন দেখছি। বিশেষ করে পালং শাক ভাজি আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। এটা শীত কালীন সময়ে খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে। যেটা বেশিরভাগ মানুষ এই সময়ে খেয়ে থাকে। আপনার পালং শাক ভাজি দেখে খুবই ভালো লাগলো শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ
পুঁইশাক আর পালং শাক একসাথে এভাবে রান্না করা যায় তাতো জানতাম না কখনো করিনি। আপনার কাছ থেকে নতুন একটি রেসিপি শিখতে পারলাম। আপনি অন্যরকমভাবে শাক রান্না করলেন একেবারে প্রথমেই শাকটাকে তেলে দিয়েছেন।আমি আগে শাকগুলো সিদ্ধ করে পরে তেলে দেই আপনার কাছ থেকে নতুন একটি পদ্ধতি শিখতে পেরেছি। খুব সুন্দর ভাবে আপনি শাকটি রান্না করে দেখালেন দেখতে ভালো লাগছে ধন্যবাদ।আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপনাকে
শীতের সবজি আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।পালং শাক এবং পুইশাক এ প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বিদ্দমান থাকে।আপনার রেসিপি তৈরি খুবই সুন্দর হয়েছে।ধাপে ধাপে সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।
পুইশাক এবং পালংশাক দুটোই আমার পছন্দের সবজি।এভাবে দুটি সবজি একসাথে রান্নার প্রক্রিয়াটি দেখতে দারুণ লাগলো।আর রেসিপিটি দেখতেও খুবই চমৎকার এবং খেতেও সুস্বাদু হবে মনে হচ্ছে।পোস্টের উপস্থাপনা অনেক গোছানো ছিল।যেকেউ দেখলে সহজেই রেসিপিটি তৈরি করতে পারবে।ধন্যবাদ আপু সুন্দর রেসিপি পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।
পুঁইশাক ও পালংশাক দিয়ে খুবই সুন্দর রেসিপি তৈরি করেছেন। এই রেসিপিটি শীতকালে আমরা খেয়ে থাকি। আজকে আপনার রেসিপি দেখে আমার খেতে খুব ইচ্ছা করছে। সবজি রেসিপি গুলো খেতে খুবই মজা লাগে। আপনাদের শুভকামনা রইল
ধন্যবাদ আপনাকে।
সুন্দর হয়েছে রেসিপিটি।
তবে আপনাকে সাজেশন দিবো আপনি রেসিপির পরে নিজের মতো কিছু লিখতে পারেন এতে পোস্টের মান উন্নত হবে।এটি আমি সাজেশন দিলাম আপনার পোস্ট কোয়ালিটি যেনো ভালো হয়।
বাহ এই দুটো শাকতো কখনো একসঙ্গে রান্না করে খাওয়া হয়নি। নিশ্চয়ই খুবই সুস্বাদু হবে ।আর এই শাকের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আপনি খুবই সুন্দর লিখেছেন যেটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। দুটো পুষ্টিগুণসম্পন্ন শাক আপনি একসঙ্গে রান্না করে এদের পুষ্টিগুণ আরো বাড়িয়ে তুলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে