চালকুমড়া ভাজি রান্নার রেসিপি।||10%for shy-fox||5%for abb-school.
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি রেসিপি শেয়ার করব। সেটি হচ্ছে চালকুমড়া ভাজি রান্নার রেসিপি।রেসিপিটি খুবই সহজ। রান্না করতে তেমন সময় লাগে না। কিন্তু খেতে অনেক মজা। বাজারে শাক সবজি,ফল মূল যা কিনতে যাওয়া যায় সব কিছুতেই ফরমালিন দেওয়া। কিন্তু নিজের গাছের ফল খেতে একটা অন্য রকম অনুভুতি হয়।এতে কোনো ধরনের ওষুধ দেওয়া হয় না।গাছ থেকে ছিঁড়ে টাটকা রান্না করা যায়।
কলাম১ |
---|
চালকুমড়া। |
জিরা। |
পেঁয়াজ কুঁচি। |
কাঁচা মরিচ। |
হলুদের গুঁড়া। |
লবণ। |
প্রথমে আমি আমাদের গাছ থেকে চালকুমড়া ছিঁড়ে এনে। কেঁটে লবণ দিয়ে মাখিয়ে নিয়েছি।
এবার একটি কড়ইতে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে দিয়েছি। তেল গরম হয়ে গেলে তেলের মধ্যে জিরা দিয়ে দিয়েছি।
এবার লবণ দিয়ে মাখিয়ে রাখা চাল কুমড়া দিয়ে দিয়েছি।
এবার পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে দিয়েছি।
এবার কাঁচা মরিচ দিয়ে দিয়েছি।
এবার হলুদের গুঁড়া দিয়ে দিয়েছি।
এবার পরিমাণ মতো লবণ দিয়েছি।
এবার কিছু সময় নাড়াচাড়া করে ১৫/১৬মিনিট রান্না করেছি।
ব্যাস এভাবেই হয়ে যাবে চালকুমড়া ভাজি রান্নার।
চালকুমড়া বাংলাদেশের জনপ্রিয় ফল জাতীয় সবজি। সংস্কৃত ভাষায় একে ‘কুষ্মাণ্ড’ বলা হয়।
🥣 আশা করি রেসিপিটি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে 🥣
ফটোগ্রাফার | @mithila19 |
---|---|
ডিভাইস | Galaxy M31 |
আমি মিথিলা ইসলাম।আমি 🇧🇩বাংলাদেশি🇧🇩।বাংলা আমার মাতৃভাষা।আমি বাংলায় কথা বলতে ও লিখতে ভালোবাসি।ধন্যবাদ।❤️
@mithila19
চাল কুমড়ার মাছ দিয়ে রান্না করে খাই সব সময় কিন্তু ভাজি করে খাওয়া হয়নি কখনো। আজ আপনি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে চাল কুমড়া ভাজি করে দেখিয়েছেন আপনার রেসিপিটি দেখে বোঝা যাচ্ছে অনেক মজা হয়েছে ধন্যবাদ।
আপু এভাবে একবার ভাজি করে খেয়ে দেখবেন। নিশ্চয়ই আপনার কাছে খুবই ভালো লাগবে। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
আপনার চাল কুমড়া ভাজি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। নিজের গাছ মানে সার ছাড়া অনেক পুষ্টিকর সবজি।এমন সবজি খেতে কার না ভালো লাগে।ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
আমাদের বাড়িতে কুমড়ো গাছ রয়েছে আমার আম্মু সেখান থেকে কুমড়া ছড়িয়ে ভাজি করে আসলে খেতে খুবই সুস্বাদ। আপনার চালকুমড়া ভাজির রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হবে। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আফসোস কারণ আমাদের বাড়ি চাল কুমড়া গাছ হয়েছিল কিন্তু ছাগলে নষ্ট করে দিয়েছে। চাল কুমড় ভাজি রান্নার রেসিপি খেতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। ধন্যবাদ এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে সাজিয়ে গুছিয়ে শেয়ার করার জন্য।
জেনে খুবই খারাপ লাগলো যে আপনার চাল কুমড়া গাছ ছাগলে নষ্ট করে দিয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
চাল কুমড়া সাধারণত রান্না করে খেয়েছি, তবে এভাবে কুচি কুচি করে ভাজি করা খাওয়া হয়নি। ধন্যবাদ আপনাকে ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ভালো থাকবেন।
এইভাবে একবার ভাজি করে খেয়ে দেখবেন অবশ্যই আপনার কাছে খুবই ভালো লাগবে। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপনার রেসিপির লক্ষ্য করে আজকে চাল কুমড়া ঐভাবে রান্না করা হচ্ছে। দেখা যাক কেমন সুস্বাদু হয় ধন্যবাদ আপনাকে।
চাল কুমড়া ভাজি খেতে আমি খুবই পছন্দ করি। আজকে আপনি খুবই সুন্দর ভাবে চাল কুমড়া ভাজি তৈরি করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। যা দেখে আমার খেতে খুব ইচ্ছা করছে। ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু রেসিপিটি আমাদের মাঝে এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
চাল কুমড়া ভাজি খেতে আমিও খুবই পছন্দ করি। জেনে ভালো লাগল যে আমার রেসিপিটি আপনার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
আপু ঠিক বলেছেন নিজের গাছের ফল বা সবজি খেতে দারুণ লাগে। যখন ইচ্ছে করে তখনই গাছ থেকে সবজি পেরে খাওয়া যায়। যাই হোক আপু আপনার চালকুমড়া ভাজি দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছে। আমি আবার কখনো এভাবে চালকুমড়া ভাজি খাইনি। আমিও বাসায় একদিন এভাবে ভাজি করে দেখবো।মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। আপনার উপস্থাপনা অনেক সুন্দর হয়েছে । আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপনাকে আপু আমার সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
সত্যি বলতে আপনি নিজের চাষ করা শাকসবজি , ফলমূল ইত্যাদি খেতে কার না ভালো লাগে। আমারও বেশ পছন্দের। আর আমি মনে করি এগুলো তো কোন ফরমালিন থাকে না আসলেই যা ওষুধের কাজ করে। তাছাড়া আপনার রেসিপিটি দারুন হয়েছে।
আপনার কমেন্টটি অসাধারণ ছিল আপু। ধন্যবাদ আপনাকে আপু। এতো সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
হ্যাঁ আপু আজকাল বাজারের সব সবজিতে ফরমালিন দেওয়া হয়। নিজের গাছের সবজি খেতে পারলে অনেক ভালো। আমার বাড়িতে চালকুমড়া গাছ রয়েছে চাল কুমড়ার সবজি মোরব্বা ভাজি খেতে অনেক ভালো লাগে । আপনি খুব সুন্দর ভাবে চাল কুমড়া গুলো কুচি কুচি করে ভাজ করে রান্না করেছেন। বাজেটে দেখতে অনেক সুস্বাদুকর মনে হচ্ছে এ ধরনের বাজে পেলে রুটি দিয়ে খেতে অনেক ভালো লাগে।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া আমার সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
ঠিক বলেছেন আপু বাজারের সব জিনিসে অনেক বেশি পরিমাণে ফরমালিন দেয়া থাকে। নিজের গাছের হলে সেই জিনিসটি খেতে আসলেই অনেক ভালো লাগে। তাছাড়া সবজি নিজের গাছ থেকে পেরে রান্না করার মজাই আলাদা। আপনার চাল কুমড়া ভাজিটি আজকে মনে হচ্ছে যে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। কালারও অনেক চমৎকার লাগছে দেখতে।
ধন্যবাদ আপনাকে আপু আমার সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য। এবং সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।