মেহেদী পড়ার অনুভূতি।
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে এসেছি। মেহেদী পড়তে আমার অনেক ভালো লাগে। কিন্তু ঈদের সময় কিংবা কোন অনুষ্ঠান ছাড়া মেহেদী পড়া তেমন হয় না। আজ ভাবলাম মেহেদি পড়ি করি।এই জন্য দোকান থেকে একটি মেহেদী কিনে নিয়ে আসলাম। মেহেদি পড়ে বসে থাকা আমার কাছে অনেক বিরক্তিকর মনে হয়। আমি বেশিরভাগ সময় ৫ মিনিটে রং হয় এমন মেহেদী পড়ি। আজকে ভাবলাম কাবেরী মেহেদি ট্রাই করে দেখি কেমন হয়। কাবেরী মেহেদী আমি আগেও হাতে লাগিয়েছি অনেক সময় লাগে রং হতে। যখন মেহেদি পরব বলে শুরু করেছি তখন আমার ভাস্তি, চাচাতো বোন, সবাই এসে হাজির ওরা ও মেহেদি পড়বে। ছোট বাচ্চাদের আগে পড়িয়ে দিলাম।
প্রথমে পর বৃত্ত একে একটি ফুল এঁকে নিয়েছি এবং পাতার আকৃতি এঁকে নিয়েছি ।
এবার শঙ্খ এঁকে নিয়েছি। এবং আবার ও পাতা এঁকে নিয়েছি।
এবার আরো কিছু ডিজাইন এঁকে নিয়েছি।
এবার এভাবে ডিজাইন এঁকে নিয়েছি।
এবার নিচের দিকে শঙ্খ এঁকে নিয়েছি।
এভাবেই সম্পূর্ণ ডিজাইন এঁকে নিয়েছি।
আমার কাছে মনে হয় ডিজাইন আঁকার থেকে বিবরণ দেওয়াটা বেশি কঠিন। আমি যেভাবে পেয়েছি সেভাবে বিবরণ দিয়েছ। মেহেদি পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো।
আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে। আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পেরে আমারও খুবই ভালো লাগলো।
ফটোগ্রাফার | @mithila19 |
---|---|
ডিভাইস | Narzo50i |
আমি মিথিলা ইসলাম।আমি একজন 🇧🇩বাংলাদেশি🇧🇩। বাংলা আমার মাতৃভাষা।আমি বাংলায় কথা বলতে ও লিখতে ভালোবাসি।ধন্যবাদ।❤️ আমার স্টিমিট একাউন্ট @mithila19
৫ মিনিটের মেহেদী গুলো হাতের জন্য খুবই ক্ষতিকর। কারণ এতে অনেক বেশি কেমিক্যাল দেয়া থাকে। এ ধরনের বেশি সময়ে লেগে যেগুলোর কালার হয় সেই মেহেদীগুলো তুলনামূলকভাবে ভালো হয়। কিন্তু মেহেদী হাতে নিয়ে বসে থাকা আসলেই একটু বিরক্তিকর বটে। আপনি খুব সুন্দর একটি মেহেদির ডিজাইন করেছেন। বাচ্চাদেরকে তো আগে দিয়ে দিতেই হবে। বাচ্চারা কি আর ধৈর্য ধরতে পারে। মেহেদির কেমন কালার হয়েছেন তা তো দেখালেন না।
ঠিক বলেছেন আপু পাঁচ মিনিটের রং হওয়া মেহেদি গুলো খুবই ক্ষতিকর। মেহেদীর রং খুবই সুন্দর হয়েছিল। ধন্যবাদ আপনাকে আপু ।শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
মেহেদী পড়তে আমার কাছেও অনেক ভালো লাগে আগে তার প্রতি ঈদে আমরা মেহেদি পড়তাম, ইদানিং পড়াই হয় না। মেহেদী পড়া আমার কাছে আলসেমি লাগে। আর কাবেরী মেহেদী টা কিন্তু অনেক ভালো রং হয় পাঁচ মিনিটে যেটা রঙ হয় সেটার কালার ভালো হয় না । আপনি তো ভালোই মেহেদি দেওয়া শিখেছেন। আগে বাচ্চাদের দিয়ে তারপর নিজে লাগিয়েছেন ডিজাইনটা তো ভালোই করেছেন আপু।
জেনে ভালো লাগলো মেহেদি পড়তে আপনার অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
এখনকার মেহেদী গুলো ত্বকের জন্য খুব একটা ভালো না এগুলো সব কেমিক্যাল দিয়ে বানানো, আগে আমরা গাছ থেকে মেহেদী পাতা পেড়ে শিল পাটায় বেঁটে হাতে লাগাতাম রং হতে অনেক সময় লাগতো কিন্তু সেই রং অনেক দিন পর্যন্ত থাকতো।আপু আপনার হাতের মেহেদী ডিজাইন টি অনেক সুন্দর হয়েছে খুব সহজেই সুন্দর একটি ডিজাই এঁকেছেন যা দেখতে খুবই চমৎকার হয়েছে।মেহেদী পড়ার সুন্দর মুহুর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
ধন্যবাদ আপনাকে আপু আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য এবং এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
অল্প সময়ে যেগুলা মেহেদি রং হয় সেগুলোর ভিতরে কেমিক্যাল দেওয়া থাকে। যদিও কাবেরী মেহেদী হাতে রং হতে অনেক সময় লাগে। আপনি তো ভালোই মেহেদি নিতে পারেন। বাচ্চাদের না দিলে বাচ্চারা মন খারাপ করে থাকতো। ভালো করেছেন আগে বাচ্চাদের দিয়েছে তারপর আপনি নিয়েছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
অনেক ধরনের মেহেদী আছে যেগুলো হাতের জন্য ক্ষতিকর। তবে মেহেদী লাগাতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। ঈদে এবং যেকোনো অনুষ্ঠানে মেহেদী আমি লাগিয়ে থাকি। তবে আমাদের এইখানেও যখন মেহেদি লাগাতে বসে ছোট বাচ্চারা এসে মেহেদি লাগানোর জন্য বসে থাকে। কাবেরী মেহেদী হাতে একটু সময় লাগে মেহেদি গুলো লাগতে। হাতে মেহেদির নকশাটি দেখতে খুব অসাধারণ লাগতেছে। মেহেদির ডিজাইনটি খুবই অসাধারণ ছিল আপনার হাতের। অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করলেন।
ধন্যবাদ আপনাকে আপু আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য।
আপনার হাতের মেহেদি ডিজাইনটি খুবই চমৎকার হয়েছে। সে যেসব মেহেদী গুলো লাগতে একটু সময় লাগে। সেসব মেহেদী গুলো একটু ভালো। আসলে ছেলেরা তেমন মেহেদী লাগায় না। তবে মেহেদি লাগাতে বাচ্চারাও অনেক পছন্দ করে। তাই বড় গুলো লাগানোর সময় বাচ্চারা অনেক ঝামেলা করে তাদেরকে লাগানোর জন্য মেহেদী। অনেক সুন্দর করে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।