মসুর ডাল এর ভর্তা বানানোর রেসিপি।||10%for shy-fox||5%for abb-school.
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। আমি ও ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি রেসিপি শেয়ার করবো সেটি হচ্ছে মসুর ডাল এর ভর্তা বানানোর রেসিপি।
উপকরণ:-
উপকরণ:-
কলাম১ | কলাম২ |
---|---|
মসুর ডাল | ১কাপ |
পেঁয়াজ কুঁচি | ৪টি |
শুকনা মরিচ ভাঁজা | ৪টি |
ডিম | ১টি |
সরিষার তেল | পরিমান মতো |
লবণ | পরিমাণ মতো। |
প্রস্তুত প্রণালী:-
প্রথমে মুসুর ডাল সিদ্ধ করে নিতে হবে।
সিদ্ধ করা হয়ে গেলে। একটি প্লেটে নামিয়ে নিতে হবে।
একটি ডিম সিদ্ধ করতে হবে।
এবার পেঁয়াজ কুঁচি, শুকনা মরিচ ভাঁজা, লবণ, ও সরিষার তেল, দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে দিতে হবে।
এবার আগের থেকে সিদ্ধ করে রাখা মসুর ডাল দিয়ে দিতে হবে।
এবার আগের থেকে সিদ্ধ করে রাখা ডিম দিয়ে ভালো ভাবে মাখিয়ে নিতে হবে।
ব্যাস এভাবে হয়ে যাবে মসুর ডাল এর ভর্তা বানানোর রেসিপি।
মুসুর ডালের ভর্তা আমার অনেক পছন্দের একটি খাবার। আমাদের মাঝেমধ্যেই মসুর ডাল এর ভর্তা বানানো হয়। আমাদের বাসার সবাই মসুর ডালের ভর্তা অনেক পছন্দ করি।মসুর ডাল মূলত কলাই জাতীয় শস্য মসুরের অন্তর্গত একটি শুকনো ফল। এটি প্রোটিন এর অন্যতম উৎস হিসেবে সুপরিচিত। মসুর ডাল হলো প্রোটিনের আধার। এটির মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন, খনিজ পদার্থ, খাদ্যশক্তি, ক্যালসিয়াম, লৌহ, ক্যারোটিন, ভিটামিন বি ও শর্করা জাতীয় উপাদান রয়েছে। এছাড়া এই ডাল সহজপাচ্য হওয়ায় এটি সকলেই গ্রহণ করতে পারে। মসুর ডাল গ্রহণের ফলে আমাদের শরীর থেকে বহু রোগ কমতে সহায়তা করে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রমতে, কাঁচা মসুর ডাল পুষ্টিকর। মলরোধক অন্ত্রের সমস্যা কিংবা পেটের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে সহায়তা করে। এছাড়াও যাদের সর্দি কাশি কিংবা ম্যালেরিয়া জাতীয় রোগ দেখা যায় তাদের মসুর ডালের জল খেলে শরীরে শক্তি সঞ্চয় হয়। মসুর ডাল পুষ্টিকর এবং বলকারক। মসুর ডাল সিদ্ধ করে খেলে কিংবা কাঁচা অবস্থায় খেলে দুটিতেই এর প্রচুর ওষুধি গুনাগুন রয়েছে। আমাদের শরীরে প্রতিদিনের প্রোটিন চাহিদার অনেকটাই মসুরডাল পূরণ করতে পারে। সস্তা হওয়ায় এটি সব শ্রেণীর মানুষেরা কিনতে পারে। তবে আমাদের দেশে মসুর ডালের চাহিদা প্রচুর হওয়ায় কখনো কখনো এটি বাইরের দেশগুলো থেকেও আমদানি করতে হয়।
আশা করি রেসিপি টি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে।আজ এখানেই শেষ করছি।
ফটোগ্রাফার | @mithila19 |
---|---|
ডিভাইস | Narzo 50i |
আগে জানতাম মুসুর ডাল থেকে আমরা শুধু আমাদের প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করতে পারি। মুসুর ডাল থেকে যে আমরা এত উপকার এবং এত পুষ্টি উপাদান পাই তা আমার আগে জানা ছিল না।
যাইহোক মুসুরডালের এই ভর্তা রেসিপিটি আমার খুবই প্রিয়। বলতে পারেন এই ভর্তাটি হলে আমার আর কোন তরকারির প্রয়োজন হয় না। বেশ গুছিয়ে পুরো রেসিপিটি আপনি উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ।
মসুর ডালের ভর্তা রেসিপি দেখে খুবই ভালো লাগলো। আমরা সাধারণত শুধু মসুর ডাল ভর্তা করে থাকি। কিন্তু এতে ডিম সহ একত্রে মসুর ডাল ভর্তা করা হয় সেই কথাটি জানতাম না। তাই আপনার মসুর ডালের ভর্তা রেসিপি ভিন্ন স্বাদের হবে বলে আশা করছি। আর ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের রেসিপি গুলো খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। এতো সুস্বাদু ও মজাদার মসুর ডালের ভর্তা রেসিপি টি ধাপে ধাপে তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য এবং কমেন্ট করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
মসুরের ডালের ভর্তা রেসিপি দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে আপু। মসুরের ডালের চেয়ে ভর্তা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনি অনেক সুন্দর ভর্তা বানানোর রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপু আপনাকে।
ধন্যবাদ আপনাকে আপু। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আমি খুবই পছন্দ করি আপু। দেখে তো লোভ লেগে গেলো। যাইহোক মসুর ডাল এর ভর্তা বানানোর রেসিপি অসাধারণ হয়েছে এবং আজকে আপনি ইউনিক একটা পোস্ট শেয়ার করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। পোস্টটি সম্পুর্ণ পড়ার জন্য এবং কমেন্ট করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
মসুরের ডালের ভর্তা আমার খেতে খুবই ভালো লাগে। আমি প্রায় সময়ই মসুরের ডাল দিয়ে ভর্তা তৈরি করি। আপনি খুব সুন্দর করে রেসিপিটি তৈরি করেছেন। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
আসলে এই ধরনের মসুর ডালের ভর্তা আমাদের গ্রাম অঞ্চল গুলোতে খুব বেশি পরিমাণে দেখতে পাওয়া যায়। আমি অনেকদিন ঢাকা শহরে থেকেছি তখন এই ধরনের ভর্তা খুব একটা বেশি দেখতে পেতাম না। অনেকদিন পরে আপনার শেয়ার করা এই মসুর ডালের ভর্তা দেখে আমার অনেক লোভ লেগে গিয়েছে আপু।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া। এধরনের মসুর ডালের ভর্তা গ্রাম অঞ্চলে বেশি পরিমাণে দেখা পাওয়া যায়।ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
এই রেসিপিটি আগেও একদিন দেখেছিলাম। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। যদিও আমি কখনো এ ধরনের ভর্তা খাইনি। ধন্যবাদ সুন্দর এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য
ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
মসুর ডালের ভর্তা রেসিপি আমার কাছে খুব প্রিয়। আমি মসুর ডালের ভর্তা মাঝেমধ্যেই করে খাই। কিন্তু আপনার মত করে ভর্তা করে কখনো খাইনি। আপনি মসুর ডালের ভর্তার মধ্যে ডিম দিয়ে একটু ভিন্নতা আনার চেষ্টা করেছেন। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। যেকোনো রেসিপির মধ্যে ডিম ব্যবহার করলে খেতে একটু বেশি সুস্বাদু হয়। রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাইয়া ডিম দিয়ে মসুর ডাল ভর্তা করে খেয়ে দেখবেন। নিশ্চয়ই অনেক ভালো লাগবে। ধন্যবাদ আপনাকে শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
মুসুর ডাল ভর্তা, ভর্তার মধ্য আমার কাছে সব থেকে বেশী ভালো লাগে।এবং আমি অনেকবার খেয়েছি।আপনার রেসিপির ছবি দেখে বুঝা যাচ্ছে অনেক মজার ছিল।ধন্যবাদ
ধন্যবাদ আপনাকে। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
মসুর ডালের ভর্তা খেতে আমি অনেক ভালবাসি বিশেষ করে গমের রুটি এবং মসুর ডালের ভর্তা আমার অনেক প্রিয় একটি খাবার তবে আপনি মসুর ডালের ভর্তার মধ্যে সিদ্ধ ডিম দিয়ে অনেক ইউনিক ভাবে রেসিপিটা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। রেসিপিটা অনেক লোভনীয় হয়েছে ধন্যবাদ।