মুচমুচে বিস্কুট তৈরি।
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি রেসিপি শেয়ার করবো। সেটি হচ্ছে মুচমুচে বিস্কুট বানানোর রেসিপি। বিস্কুট খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। আমি সব সময় বাইরের কেনা বিস্কুট খেয়েছি কখনো নিজে তৈরি করে খাইনি। আজ প্রথম তৈরি করলাম।
| কলাম১ |
|---|
| ময়দা |
| ডিম |
| চিনি |
| তেল |
 |  |
|---|
প্রথমে একটি বাটিতে ডিম এবং চিনি নিয়ে নিতে হবে।
এবার চিনি ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে।
 |  |
|---|
মিশিয়ে নেওয়া হয়ে গেলে তেল দিয়ে দিতে হবে এবং ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে।
 |  |
|---|
এবার ডিমের মধ্যে ময়দা দিয়ে দিতে হবে। এবং ভালোভাবে মাখিয়ে নিতে হবে।
 |  |
|---|
এবার বিস্কুটের আকৃতি করে বানিয়ে নিতে হবে। এবং একটি প্লেটে কাগজ দিয়ে তার উপর তেল দিয়ে মাখিয়ে নিতে হবে।
 |  |
|---|
এবার বিস্কুট গুলো প্লেটের উপর রেখে দিতে হবে। এবং একটি কড়ইতে বসিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিতে হবে।
ব্যাস এভাবেই হয়ে যাবে মুচমুচে বিস্কুট তৈরি।
আশা করি আজকের রেসিপিটি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে। আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পেরে আমারও খুবই ভালো লাগলো।
| ফটোগ্রাফার | @mithila19 |
|---|---|
| ডিভাইস | Narzo50i |
আমি মিথিলা ইসলাম।আমি একজন 🇧🇩বাংলাদেশি🇧🇩। বাংলা আমার মাতৃভাষা।আমি বাংলায় কথা বলতে ও লিখতে ভালোবাসি।ধন্যবাদ।❤️ আমার স্টিমিট একাউন্ট @mithila19
বিস্কুট তাও আবার বাসায় তৈরি, এটা ভাবতেও ভালো লাগছে। কেননা আমরা সবসময় বাজার অথবা বেকারি থেকে বিস্কুট কিনে খাই। বাসায় যে এত চট জলদি বিস্কুট তৈরি করা যায় তা আপনার পোস্টের মাধ্যমে দেখতে পেলাম। খুব সহজ করে সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে বিস্কুট তৈরির প্রতিটি ধাপ শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আপনার কমেন্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
বিস্কুট বানানো এত সহজ জানা ছিল না তো। সব সময় বাজার থেকে কিনেই বিস্কুট খেয়েছি, বাসায় বানানোর কথা কখনো চিন্তাই করিনি। আপনি খুব সহজেই বিস্কুট তৈরি করে ফেলেছেন। ধাপগুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। দেখে মনে হচ্ছে যে বিস্কুট খেতে খুব মজাদার হয়েছিল।
জি আপু বিস্কুট তৈরি করা খুবই সহজ। ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য এবং এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
আপু আপনি ঠিক বলেছেন আমিও সব সময় দোকান থেকে কিনে আনা বিস্কিট খেয়েছি। কখনো নিজে হাতে বানিয়ে বিস্কুট খাওয়া হয়নি। নিজের হাতে বিস্কিট বানালে আরো বেশি ভালো হয়। সব রকম কেমিক্যাল মুক্ত তরতাজা নিজের হাতের বিস্কুট গুলো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ ভালো। আপনার কাছ থেকে রেসিপি শিখতে পেরে বেশ ভালো লাগলো। আমিও ট্রাই করবো নিজে ঘরে বিস্কুট তৈরি করার।
ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোষ্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য। জি আপু নিশ্চয়ই বাসায় তৈরি করে দেখবেন অনেক ভালো লাগবে। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
আপনি খুবই চমৎকারভাবে বিস্কুট তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আমরা সকলেই বাহির থেকে বিস্কুট কিনে খাই কিন্তু বাসায় তেমন বিস্কুট তৈরি করা হয়ে ওঠে না। তবে এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো যে আপনি এটা বাসায় তৈরি করেছেন। মজাদার এই বিস্কুট রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য এবং এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
ময়দার ডিম চিনি তেলের মিশ্রণে লোভনীয় বিস্কুট প্রস্তুত করেছেন তেলে ভেজে।। দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে খুব সুস্বাদু হবে।। তবে আমাদের এদিকে এই পিঠার মধ্যে হালকা নারিকেল দেয়াতে খেতে আরো বেশি মজাদার হয়ে থাকে।।
সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন শুভকামনা রইল আপনার জন্য।।
না ভাইয়া বিস্কুট তেলে ভাজি নাই। আমাদের বাসায় ও নারিকেল দিয়ে এরকম পিঠা বানায় ওই পিঠা আর আমি যেই বিস্কুট তৈরি করেছি সেটি দুইটি অন্যরকম। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
বাড়িতে বানানো বিস্কুট,ক্যাপশন পড়ে এস্টোনিশড হয়েই এলাম।
আসলেই চমৎকার ছিল,বাড়িতেও বানানো যায় এভাবে,জানতাম না।
নতুন কিছু জানলাম এবং দেখলাম। শুভ কামনা জানাই।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য এবং কমেন্ট করার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
খুবই সুন্দর হয়েছে আপু।আশা করি খুবই সুস্বাদু হয়েছিল।পদ্ধতিটিও খুবই সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন।ধন্যবাদ আপু সুস্বাদু বিস্কুটের রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের করার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
মুচমুচে বিস্কুট তৈরি দেখে অনেক ভালো লাগলো। ডিম দেওয়ার কারনে মনে হচ্ছে খেতে অনেক মজা হয়েছে। আমার তো দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। বাসায় মুচমুচে বিস্কুট তৈরি করে খেতে অনেক মজা লাগে। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
বাইরের বিস্কুট আর ঘরের বানানো বিস্কুটের মধ্যে অনেক তফাৎ আছে আপু।আমি মনে করি আপনি যদি ঘরে তৈরি করতে পারেন তাহলে বাইর থেকে এনে বিস্কুট না খাওয়াই অনেক ভালো।আপনার রেসিপি দেখে বুঝতে পেরেছি আপু আপনার বিস্কুট বানানো পারফেক্ট হয়েছে।তবে আপনি এভাবে বানাতে থাকেন আরো ভালো হবে আশা করি।
ঠিক বলেছেন তৈরি করতে পারলে বাইরের থেকে কিনে খাওয়া লাগবেনা। ধন্যবাদ আপনাকে আপু আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য এবং এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
এইভাবে কখনো বাসায় বিস্কুট তৈরি করা হয়নি। খুব অল্প উপকরণে মজাদার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। পুরো প্রস্তুত প্রণালী খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপু সুস্বাদু এবং ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য এবং এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।