কাঁকরোল ভাজি রান্নার রেসিপি।
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন ?আশা করি ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি ।আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি রেসিপি নিয়ে এসেছি। প্রতিদিন আমার বাংলা ব্লগে পোস্ট করতে আমার অনেক ভালো লাগে। আজকে আমি একটি রেসিপি পোস্ট নিয়ে এসেছি রেসিপিটি হচ্ছে কাঁকরোল ভাজি রান্নার রেসিপি। কাঁকরোল ভাজি খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। আশা করি কাঁকরো ভাজি খেতে আপনাদেরও ভালো লাগে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক মূল রেসিপি।
🥣রেসিপি তৈরির প্রয়োজনীয় উপকরণ🥣
কলাম১ |
---|
কাঁকরোল |
পেঁয়াজ কুঁচি |
কাঁচা মরিচ |
হলুদের গুঁড়া |
লবণ |
তেল |
🫕 প্রস্তুত প্রণালী 🫕
প্রথমে একটি করে যে পরিমাণ মতো তেল নিয়ে নিয়েছি। এবং তেলের মধ্যে পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে দিয়েছি।
এবার হালকা বাদামি রঙের হয়ে গেলে পেঁয়াজের মধ্যে কাঁচামরিচ দিয়ে দিয়েছি।
এবার আগের থেকে গোল গোল করে কেটে রাখা কাঁকরোল গুলো দিয়ে দিয়েছি।
এবার পরিমাণ মতো হলুদের গুঁড়া এবং লবণ দিয়ে দিয়েছি।
এবার ভালোভাবে মিশিয়ে বেশ কিছুক্ষণ রান্না করে নিয়েছি।
ব্যাস এভাবেই হয়ে গেল কাঁকরোল ভাজি রান্না।
আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে। আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পেরে আমারও খুবই ভালো লাগলো।
ফটোগ্রাফার | @mithila19 |
---|---|
ডিভাইস | Samsung Galaxy A6+ |
আমি মিথিলা ইসলাম।আমি একজন 🇧🇩বাংলাদেশি🇧🇩। বাংলা আমার মাতৃভাষা।আমি বাংলায় কথা বলতে ও লিখতে ভালোবাসি।ধন্যবাদ।❤️ আমার স্টিমিট একাউন্ট @mithila19
কাকরোল সবজি আমার কাছে খেতে তেমন একটা ভালো লাগে না। তাই এই সবজি রেসিপি আমার বাসায় খুব একটা তৈরি হয় না। তবে আমার অর্ধাঙ্গিনী আলু ও কাঁকরোল সহকারে ভাজি রেসিপি তৈরি করে, তা মাঝে মাঝে একটু আধটু খাই। যাইহোক আপু, আপনি কাকরোল ভাজি খুব মজার করে তৈরি করেছেন। দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ ভালোই হয়েছে। রন্ধন প্রণালীটি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
করলা এভাবে কখনো ভেজে খাওয়া হয়নি। তবে বলতে পারলাম না এভাবে করলা ভিজে খেলে কি রকম লাগবে কারণ করলা তো তিতা। যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে করলা ভাজি করার এই ভিন্ন ধরনের রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
দুঃখিত ভাইয়া আমি করলা ভাজি রেসিপি দিইনি। আমি কাঁকরোল ভাজি রান্নার রেসিপি দিয়েছি। আপনি হয়তো খেয়াল করেননি। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
ওয়াও আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে কাঁকরোল ভাজি রান্নার অসাধারণ একটি রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আসলে এই রেসিপি আমার বেশ প্রিয় একটি রেসিপি। প্রায় দিন সকাল বেলায় রুটি দিয়ে খেতে সত্যি বেশ ভালো লাগে। কিন্তু যদি রেসিপির বিচি দাঁতের তলে পড়ে সত্যি একটু বিরক্ত কর। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
কাঁকড়োল ভাজি খেতে ভারি মজা।আমার তো কাঁকড়োল হলে আর কিছু লাগে না।আপনার ভাজার কালার সুন্দর হয়েছে। দেখতেও বেশ লোভনীয় হয়েছে।
কাঁকরোল ভাজি খেতে তো অনেক ভালো লাগে রুটির সাথে এবং এটি আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। আমাদের বেশি বেশি শাকসবজি খেতে হবে তাহলে আমাদের শরীর সুস্থ থাকবে এবং আপনি আজকে আমাদের কাঁকরোল ভাজি রেসিপি শেয়ার করেছেন এবং প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন। প্রয়োজনীয় উপকরণগুলি সুন্দর করে আমাদের মাঝে দিয়েছেন। যা সহজে ইচ্ছা করলে বাসায় বানিয়ে দিতে পারবো। শুভেচ্ছা রইল অনেক
কাকরোল রান্না করার চেয়ে ভাজি করে খেতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। তবে এভাবে পাতলা পাতলা করে কেটে ভাজি করে কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার এই রেসিপিটি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। এভাবে একদিন ট্রাই করে দেখব। মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপু আপনি চমৎকার একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন। কাঁকরোল আমিও অনেক পছন্দ করি।তবে এখনো কাঁকরোল খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপির পরিবেশন দেখে বুঝা যাচ্ছে রান্না টি সুস্বাদু হয়েছে। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য এবং এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। যেহেতু কাঁকরোল পছন্দ করেন খেয়ে দেখবে নিশ্চয়ই অনেক ভালো লাগবে।
আপু এরকম সুন্দর করে কাঁকরোল ভাজি করলে তো খাইতে অনেক সুস্বাদু লাগে। আপনার কাঁকরোল ভাজি রেসিপিটি দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে। খুবই সুন্দর ভাবে কাঁকরোল ভাজি রেসিপির রন্ধন প্রক্রিয়া আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
কাকরোল ভাজি দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে। কাকর ভাজি আমার তেমন পছন্দ না তারপরও মাঝেমধ্যে খেতে হয়। তবে আপনার রেসিপিটা দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনি আপনার রান্নার পদ্ধতি আমাদের মাঝে সুন্দরভাবে করেছেন