কচু শাক রান্নার রেসিপি।||10%for shy-fox||5%for abb-school.
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালো আছি। আমিও ভালো আছি। আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি রেসিপি শেয়ার করব। সেটি হচ্ছে কচু শাক রান্নার রেসিপি।
🥣রেসিপি তৈরির প্রয়োজনীয় উপকরণ🥣
কলাম১ |
---|
কচু শাক |
তেল |
পেঁয়াজ কুঁচি |
কাঁচা মরিচ |
রসুন কুঁচি |
কালো জিরা |
লবণ |
🥣 প্রস্তুত প্রণালী 🥣
প্রথম একটি কড়ইতে পরিমাণমতো তেল দিয়ে দিতে হবে।
তেল গরম হয়ে গেলে পেঁয়াজ কুঁচি, কাঁচা মরিচ, দিয়ে দিতে হবে।
এবার রসুন কুঁচি দিয়ে দিতে হবে।
এবার দিয়ে দিতে হবে কালো জিরা।
কিছু সময় নাড়াচাড়া করতে হবে এবং দিয়ে দিতে হবে পরিমাণ মতো লবণ।
এবার দিয়ে দিতে হবে,কচু শাক।
কচু শাক ভালো ভাবে সিদ্ধ করে নিতে হবে। সিদ্ধ করার জন্য আলাদা করে পানি দিয়ে হবে না।
এবার হালকা তাঁপে ২০মিনিট রান্না করতে হবে।
ব্যাস এভাবে হয়ে যাবে মজাদার কচু শাক রান্নার রেসিপি।
সুস্থ থাকার জন্য চিকিৎসকরা প্রচুর পরিমাণে শাক-সবজি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তেমনি একটি উপকারী শাক হচ্ছে কচু শাক। কচু শাকের উপকারিতা এবং পুষ্টিগুণ প্রচুর। তাইতো এর চাহিদাও অনেক। কচু শাকের পুষ্টিগুণ বেশি থাকায় এর চাহিদা ব্যপক। শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে কচু শাক খুবই জনপ্রিয়।কচুশাকে রয়েছে উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম, তাই হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমায়। আমাদের শরীরে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে সব ডাক্তাররাই কচু শাক খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এই শাকে ভিটামিন এ-এর পাশাপাশি এতে রয়েছে ভিটামিন বি এবং সি-ও।এছাড়া কচুশাক আয়রনসমৃদ্ধ বলে এর সমাদর অনেক বেশি। এইশাক ভিটামিন এ-এর খুব ভালো উত্স, রাতাকানা রোগসহ ভিটামিন এ-এর অভাবে হওয়া সব ধরনের রোগ প্রতিরোধে কচু শাক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই কচু শাকই দৈনন্দিন পুষ্টি চাহিদার অনেকখানি পূরণ করতে পারে।কচুশাকের পুষ্টি উপাদান বেশি থাকায় সব বয়সের মানুষ খেতে পারে। এই শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান সমূহ।
আজ এখানেই শেষ করছি। আশা করি কচু শাক রান্নাটি আপনাদের সবার কাছে ভালো লাগবে।
ফটোগ্রাফার | @mithila19 |
---|---|
ডিভাইস | Galaxy M31 |
আমি মিথিলা ইসলাম।আমি 🇧🇩বাংলাদেশি🇧🇩।বাংলা আমার মাতৃভাষা।আমি বাংলায় কথা বলতে ও লিখতে ভালোবাসি।ধন্যবাদ।❤️
@mithila19
আপু আপনার কথাটি একদম ঠিক, কচু শাকে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ বিদ্যমান। আর এই কচুশাক আপনি খুবই সুস্বাদু করে রেসিপি তৈরি করে দেখালেন। কচু শাক খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আপনার তৈরি কচুশাক দেখে আমার ভীষণ খাবার ইচ্ছে হচ্ছে। তাই আপনার রন্ধনপ্রণালী টা মনোযোগের সাথে দেখে নিলাম। পরবর্তী সময়ে এই রেসিপি অনুসরণ করে বাসায় কচু শাক রান্না করে খাব। আপনার সুন্দর উপস্থাপনার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে আমার সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপু কচু শাক দেখে একদমই জিভে জল চলে এসেছে। কারণ আমি খুবই পছন্দ করি। প্রথমে দেখেই কচুশাকের কালার টা বেশ ভালোই লেগেছে। অনেক সুন্দর করে প্রতিটা উপস্থাপনা করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনার কমেন্টটি পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
কচু শাক আমি কখনো এভাবে কালোজিরা দিয়ে রান্না করে খাই নি, আমার বাসায় বেশিরভাগ সময় ইলিশ মাছ দিয়ে এভাবে কচু শাক রান্না করা হয়। তাই আপনার রেসিপিটি আমার কাছে খুব ইউনিক মনে হল আপু। সত্যি রেসিপিটি দেখে আমার জিভে জল চলে এলো, এই কচু শাক লেবু দিয়ে খেতে বেশ মজার হবে। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
আপনার কমেন্টটি পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
আপু আপনি একটি সুস্বাদু রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। দেখে এখনই খেতে ইচ্ছে করছে। আপনি প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছে। আমি একদিন এই রেসিপিটি বাসায় তৈরি করব। দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
কচু শাক আমার খুবই পছন্দের। বিশেষ করে ইলিশ মাছ দিয়ে রান্না করলে খেতে খুবই মজা লাগে। আপনি কচু শাক খুবই সুস্বাদু করে রান্না করেছেন। দেখে মনে হচ্ছে যে খেতে অনেক মজাদার হয়েছিল। গরম ভাতের সঙ্গে খেতে বেশ লাগবে।
ঠিক বলেছেন আপু গরম ভাতের সঙ্গে খেতে খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে আপু। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
কচুর শাক আমাদের শরীরের জন্য খুব পুষ্টিসম্পন্ন। কচু শাক খেতে আমি খুব পছন্দ করি। আমিও মাঝে মাঝে কচুর শাক রান্না করে খাই। দারুন এই রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা।
আপনার কমেন্ট পড়ে আমার খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
গ্রামে থাকা অবস্থায় আমার আম্মু এরকম করে কচু শাক রান্না করতো। কচু শাক আমার ভীষণ ভালো লাগে। এরকম সবজি গুলোতে অনেক ভিটামিন থাকে। শাকের রেসিপি দেখে বোঝা যাচ্ছে যে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। সেই সাথে খুব সুন্দর করে প্রতিটি ধাপের বর্ণনা শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপু আপনাকে এরকম সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
কচু শাক আমার ও ভীষণ ভালো লাগে। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে, আমার সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
অনেক দিন পর ঐ দিন কচু শাক খেয়েছি।ভালোই লেগেছে।আজকে আপনার কচু শাকের রেসিপি দেখলাম।দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ সুস্বাদু হয়েছে। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন।ধন্যবাদ
ধন্যবাদ আপনাকে। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
আপু মনি আপনার কচু শাক রান্নার রেসিপিটি আমার খুবই ভালো লেগেছে, আর কচু শাকে রয়েছে অনেক ভিটামিন, আপনার রেসিপিটি সত্যি অনেক পুষ্টিকর, আর রেসিপিটির উপস্থাপনা অনেক সুন্দর ছিলো, এতো সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া আমার সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
ওয়াও আপু আপনি এক দমেই কচুশাকের এত বিবরণ দিলেন যা মানবদেহের জন্য খুবই উপকারী। এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি শাক। আমার মনে হয় কোন ডাক্তারও এত সুন্দর করে গুছিয়ে বলবে না এবং পরামর্শ দেবে না। খুবই ভালো লেগেছে এবং এত সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য, আপনার প্রতি রইল আন্তরিক অভিনন্দন।
আমার সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।