পিজ্জা বানানোর রেসিপি। 🍕🍕
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালো আছেন। আমিও ভাল আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে এসেছি। প্রতিদিন আমার বাংলা ব্লগে পোস্ট করতে আমার অনেক ভালো লাগে। বিভিন্ন ধরনের রেসিপি খেতেও আমার অনেক ভালো লাগে। কয়েকদিন আগে আমি পিজ্জা খেতে গিয়েছিলাম। পিজ্জা খেতে আমার সব সময় অনেক ভালো লাগে। এই পিজ্জার দোকানটি আমাদের বাসার খুবই কাছে। মাঝেমধ্যে এখানে গিয়ে পিজ্জা খাই আমরা। বেশ পরিচিত হয়ে গেছে পিজ্জার দোকানটি। আমরা গেলে যত ভিড় থাকুক না কেন আমাদের আগে পিজ্জা দেয়। আজ খুব একটা ভিড় ছিল না। এই জন্য ভাবলাম আজ পিজ্জা কিভাবে তৈরি করে ছবি তুলে নেই। চলুন তাহলে শুরু করা যাক কিভাবে পিজ্জা বানায়।
🥣রেসিপি তৈরির প্রয়োজনীয় উপকরণ🥣
কলাম |
---|
ময়দা |
ইস্ট |
পিজ্জা সস |
চিজ |
বাটার |
মাংস |
ক্যাপসিকাম |
মাশরুম |
সসেজ |
অরিগানো |
🫕 প্রস্তুত প্রণালী 🫕
আগের থেকে বানিয়ে রাখার ড্র দিয়ে গোল আকৃতির করে নিতে হবে একটা চামিচ দিয়ে উপরে ফুটা করে নিতে হবে।
এবার পিজ্জার প্লেটে নিয়ে নিতে হবে।
এবার পিজ্জার সস দিয়ে দিতে হবে।
এবার চিজ দিয়ে দিতে হবে।
এবার মাংস, বাটার,ক্যাপসিকাম, মাশরুম, দিয়ে দিতে হবে।
এবার সসের অরিগানো দিয়ে দিতে হবে।
এবার ওভেনে দিয়ে ১০ মিনিট রাখতে হবে।
ব্যাস এভাবেই হয়ে যাবে খুবই টেস্টি একটি পিজ্জা।
আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে। আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পেরে আমারও খুবই ভালো লাগলো।
ফটোগ্রাফার | @mithila19 |
---|---|
ডিভাইস | samsang A6+ |
আমি মিথিলা ইসলাম।আমি একজন 🇧🇩বাংলাদেশি🇧🇩। বাংলা আমার মাতৃভাষা।আমি বাংলায় কথা বলতে ও লিখতে ভালোবাসি।ধন্যবাদ।❤️ আমার স্টিমিট একাউন্ট @mithila19
পরিচিত দোকান হওয়ায় পিজ্জা তৈরীর প্রত্যেকটা ধাপ ক্যাপচার করতে পারলেন। রেসিপিটা দেখে খুব ভালো লাগলো। দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে খেতে। ফাইনাল লুকটা চমৎকার দেখাচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুস্বাদু একটা পিজ্জা তৈরির রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন বেশ লোভনীয় একটি রেসিপি তৈরি করে। আসলে পিজ্জা খেতে আমি বেশ পছন্দ করি। আমার পছন্দের ফাস্টফুডের মধ্যে পিজ্জা অবশ্যই থাকবে। তবে এগুলো যদি বাড়িতে তৈরি করে খাওয়া যায় তাহলে সব থেকে বেশি ভালো হয়। এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরির পদ্ধতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।
আসলে পরিচিত মানুষকে সবাই প্রাধান্য দেয়। যেমনটা আপনার ক্ষেত্রে অনেক ভিড় থাকা সত্ত্বেও পিজ্জা আপনাকেই আগে দেয়। এই আন্তরিকতা প্রতিটা মানুষের সাথে হয়ে থাকে। পিজ্জা বানানোর রেসিপি দেখে ভালো লাগলো। যেটা দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। আমাদের সাথে সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
পিজ্জা বানানোর রেসিপি খুব সহজেই তৈরি করে দেখিয়েছেন। পিজ্জা খেতে আপনি পছন্দ করেন জেনে ভালো লাগলো। বর্তমান সময়ে কম বেশি সবাই খেতে পছন্দ করেন। অনেক দিন পরে আপনার পোস্ট দেখে ভালো লাগলো। পরিচিত মানুষদের কে সবাই সম্মান করার চেষ্টা করে। আপনার রেসিপি দেখে বাসায় তৈরি করার চেষ্টা করবো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু চমৎকার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপু আপনি আজ আমাদের মাঝে অনেক সুন্দর করে পিজ্জা বানিয়ে দেখিয়েছেন। আসলে পিজ্জা বাইরে খেয়েছি কিন্তু কোনদিন তৈরি করে খাওয়া হয়নি। কিন্তু আপনার পিজ্জা তৈরি দেখে শিখে নিতে পেরেছি প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দরভাবে শেয়ার করেছেন অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
সত্যি কথা বলতে আমি এখন পর্যন্ত কোনদিন পিজ্জা খাইনি। তবে এই খাবারটি খাওয়ার আমার অনেক শখ রয়েছে। আজকে আপনি দেখছি খুবই সুন্দর করে পিজ্জা রেসিপি তৈরি করেছে। আপনার তৈরি করা পিজ্জা র রেসিপি টি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আপনি একদম ধারাবাহিকভাবে প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন।
আপনি সব সময় সেই দোকানে যান বলেই অনেক পরিচিত হয়ে গেছেন। তাই ভিড়ের মাঝেও আপনাকে আগে দেওয়ার চেষ্টা করে আর পিজ্জা বানানোর রেসিপি দেখে খুবই ভালো লাগলো। দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে আপু।
এরকম কোন দোকানে যদি আমরা প্রতিনিয়ত গিয়ে থাকি ,তাহলে তাদের সাথে পরিচিত হয়ে যাই। আর তারাও আমাদেরকে চিনতে পারে। প্রতিদিনের কাস্টমার হিসেবে গেলে আগেই দিয়ে থাকে খাবারটা। যে কোন দোকানের যেকোনো জিনিস। প্রত্যেকবারের তুলনায় এবারে কাস্টমার কম থাকায়, আপনি পিজ্জা বানানোর পদ্ধতিটার ছবি তুলে নিয়েছেন এবং স্টেপ বাই স্টেপ আমাদের মাঝে এটা তুলে ধরেছেন দেখে সত্যি খুব ভালো লাগলো।
পিজ্জা খেতে আমি অনেক বেশি পছন্দ করি তবে পিজ্জা রেসিপি সম্পর্কে আমার একেবারেই আইডিয়া ছিল না। তবে আপনার রেসিপি পোস্টটা দেখে আমার জন্য অনেক বেশি উপকারী হল ইনশাল্লাহ খুব শীঘ্রই আপনার মত করে এভাবে রেসিপি তৈরি করব ধন্যবাদ এমন চমৎকার একটি রেসিপি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।