গাঁদা ফুলের রসগোল্লার রেসিপি||১০% বেনিফিশিয়ারিshy-fox এর জন্য।||৫% বেনিফিশিয়ারিabb-school এর জন্য।
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। আমিও ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি রেসিপি শেয়ার করব এটি হচ্ছে গাঁদা ফুলের রসগোল্লা।
উপকরণ:-
১|গাঁদা ফুল।
২|দুধ।
৩|চিনি।
৪|এলাচ।
৫|ভিনেগার।
৬|হলুদ ফ্রুড কালার।
৭|পানি।
প্রস্তুত প্রণালী:-
ধাপ:-১
প্রথমে একটি পাতিলে দুধ ঘন করে জ্বাল দিয়ে নিতে হবে।
ধাপ:-২
এরপরে ভিনেগার মিশিয়ে নিতে হবে।
ধাপ:-৩
কিছুক্ষণ পর দুধ ছানা এ পরিণত হবে।
ধাপ:-৪
এবার ছানা গুলো একটি ছাকনিতে তুলে নিয়ে ভালোভাবে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে।
ধাপ:-৫
এবার একটি প্লেটে রাখতে হবে।
ধাপ:-৬
এবার ছানাগুলো ভালোভাবে মথে নিতে হবে।
ধাপ:-৭
ছানার ভিতরে হলুদ ফ্রুড কালার দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-৮
ফ্রুড কালার এর সাথে ছানা ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে।
ধাপ:-৯
এবার ছোট ছোট বল বানিয়ে নিতে হবে।
ধাপ:-১০
একটি কড়াইতে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-১১
এবার পরিমাণমতো চিনি দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-১২
এবার একটি এলাচ ও হলুদ ফ্রুড কালার দিতে হবে।
এরপরে আগের থেকে বানানো ছানার বল গুলো দিয়ে দিতে হবে।একটি ঢাকনা দিয়ে ঢেকে 20 মিনিট রেখে দিতে হবে।
ধাপ:-১৩
এবার নামিয়ে নিতে হবে। এবং একটি বাটিতে উঠিয়ে নিয়ে চারপাশে গাঁদা ফুল দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
আশা করি আপনাদের কাছে রেসিপিটি ভালো লাগবে। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু আমি তো প্রথমে দেখে ভেবেছিলাম গাঁদা ফুল দিয়েই আপনি রসগোল্লা তৈরি করবেন। পরে ভালো করে আপনার পোস্ট দেখে বুঝতে পারলাম আপনি এটার নাম গাঁদা ফুলের রসগোল্লা দিয়েছেন। সত্যি খুব ইউনিক ও নতুন একটি রেসিপি দেখলাম। আপনার রজনীগন্ধা রসগোল্লাগুলো দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপু আপনার গাঁদাফুলের রসগোল্লা দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল।আপনার রেসিপি দেখে লোভ সামলানো যাচ্ছে না। এত লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের মাঝে নিয়ে আসার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই। প্রতিটা ধাপ সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন যা দেখে খুব সুন্দর করে আমরাও বানিয়ে নিতে পারবো। এত সুন্দর রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
অনেক রসগোল্লার নাম শুনেছি তবে এই প্রথম গাঁদা ফুলের রসগোল্লা রেসিপি নাম শুনলাম। যদিও রসগোল্লা আমার অনেক পছন্দের একটি খাবার। তবে আপনার নতুন ধরনের একটি রেসিপি দেখে জিভে জল চলে আসলো। আপনি খুব সুন্দর করে প্রতিটি ধাপের বর্ণনা আমাদের মাঝে শেয়াত করেছেন। এরকম নতুন ধরনের একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
বাহ খুব ইউনিক রেসিপি তো এটি। প্রথমে তো ভেবেছিলাম যে ফুল দিয়েই বানিয়েছেন পরে দেখি ফুড কালার ব্যবহার করেছেন। পরিবেশন অস্থির ছিলো। শুভেচ্ছা রইলো আপু।
ধন্যবাদ আপনাকে। এতো সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
বাহ চমৎকার তো খুবই চমৎকার ভাবে আপনি রসগোল্লা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন,, ধন্যবাদ আপনাকে
প্রথমে দেখে ভেবেছিলাম গাঁদা ফুল দিয়েই আপনি রসগোল্লা তৈরি করবেন। পরে বুঝলাম এটার নাম গাঁদা ফুলের রসগোল্লা। সত্যি খুব ইউনিক একটি রেসিপি আপনি আজ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। রসগোল্লাগুলো দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে। ধন্যবাদ।
ছানার রসগোল্লা খেয়েছি, কাঁচা মরিচের রসগোল্লা খেয়েছি কিন্তু গাঁদা ফুলের নামকরণে কোন রসগোল্লা খাওয়া হয়নি। আপনি এখানে ফুড কালার ব্যবহার করে গাঁদা ফুলের রঙে রসগোল্লা তৈরি করেছেন যা দেখে বেশ ভালো লাগলো। রসগোল্লা খেতে নিশ্চয়ই অনেক অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আর এই রসগোল্লা তৈরীর প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
এই প্রথম শুনলাম গাধা ফুলের রসগোল্লা, আমার কাছে একবারেই ইউনিক একটি রেসিপি, আপনি অনেক সুন্দর করে রসগোল্লা তৈরি করেছেন, দেখেই খেতে ইচ্ছে করতেছে, ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপনার এই রেসিপির ছবি দেখে তো আমার প্রাণ জুড়িয়ে গেল। এত সুন্দর করে রসগোল্লা তৈরি করেছেন যে আর লোভ সামলাতে পারছিনা মনে হচ্ছে এখনই সব খেয়ে ফেলি। কিন্তু খাবার তো কোন উপায় নেই উপায় থাকলে সত্যিই এখনি খেয়ে ফেলতাম। আপনি অনেক সুন্দর করে রসগোল্লাগুলো বানিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার আগামীর জন্য শুভকামনা রইল।
এই পোস্ট কেউ যদি না পড়ে কমেন্ট করে সে ধরা খাবে নিশ্চিত হাহাহা। যেকেউ মনে করবে হয়তো বা গাঁদা ফুল ব্যবহার করে এ রসগোল্লা তৈরি হয়েছে কিন্তু আসলে তা নয়। আমি নিজেও প্রথমে ভেবেছিলাম গাঁদা ফুল দিয়ে আবার রসগোল্লা তৈরি করা যায় নাকি। যাইহোক আপনার পরিবেশনা অনেক সুন্দর ছিল ধন্যবাদ।