সুস্বাদু কাকরল ভাজির রেসিপি।।
প্রস্তুতপ্রণালী
উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
পেয়াজ কুচি | ২ টির |
শুকনা মরিচ | ১০ টি |
লবন | স্বাদমত |
হলুদের গুড়া | ১ টেবিল চামচ |
ধনিয়া পাতা কুচি | ৮-১০ টির পরিমান |
আলু | ৩ টি |
কাকরল | ৮ টি |
তেল | পরিমাণ মত |
ধাপ ১।
প্রথমে পেয়াজ কুচি, শুকনা মরিচ, লবণ, হলুদের গুড়া, কাটা ধনিয়া পাতা, কাটা আলু, কাটা কাকরল, তেল সাজিয়ে নিতে হবে।
ধাপ ২।
চুলায় পরিস্কার কড়াই চাপিয়ে দিয়ে আগুন জালাতে হবে এবং কড়াই একটু গরম হলে পরিমাণমত তেল দিতে হবে।
ধাপ ৩।
তেল একটু গরম হয়ে গেলে পেয়াজ কুচি দিতে হবে।
ধাপ ৪।
পেয়াজ একটু বাদামী রঙ্গের হলে হলুদের গুড়া এবং লবন দিতে হবে। লবণ টা যে যার স্বাদমত দিবেন।
ধাপ ৫।
মসলাগুলো কষানো হয়ে গেলে তার মধ্যে কাটা আলু দিয়ে দিতে হবে। আলুর সাইজটা ছোট হলে ভাজিটা খেতে মজা লাগে।
ধাপ ৬।
আলু ও মসলা নেড়ে কষাতে হবে এবং আলুটাকে আধাসিদ্ধ করে নিতে হবে।
ধাপ ৭।
তারপর আলুর মত সাইজ করে কেটে কাকরল কড়াইতে দিতে হবে। ভালভাবে নেড়ে আলুর সাথে মিশিয়ে নিতে হবে।
ধাপ ৮।
কিছুক্ষণ ঢেকে রাখার পর যখন কাকরল একটু সিদ্ধ হয়ে আসবে শোকত্না মরিচগুলো ছিরে দিতে হবে।
ধাপ ৯।
তারপর ধনিয়া পাতার কুচি দিতে হবে। শুকনা মরিচ আর ধনিয়া পাতা আলু ও কাকরলের সাথে মিশিয়ে দিতে হবে।
ধাপ ১০।
আবারও কিছুক্ষণ ধিমি আচের আগুনে ঢেকে রেখে চুলা বন্ধ করতে হবে। এখন পরিবেশন করার জন্য প্রস্তুত।
ক্যামেরা ঃ ভিভু ওয়াই ২১
আমার রেসিপিটি দেখতে সিম্পল হলেও খেতে কিন্তু খুব ভাল লেগেছিল। সেদিন দুপুরে অফিসের ভাজি খেয়ে যতটা মন খারাপ হয়েছিল, রাতে নিজের রান্না করা কাকরল ভাজি খেয়ে ততটা ভাল লেগেছিল।
আমি মীর আতিক আল ফারুক। আমি বাঙালি।আমি বাংলা ভাষায় কথা বলতে, পড়তে ও লেখতে ভালবাসি।বাংলা আমার অহংকার।
কাঁকরোল রান্নার চাইতে ভাজি করলে সুস্বাদু হয়। আর আলু এবং কাঁকরোল ভাজি একসাথে করলে এটি আরও বেশি সুস্বাদু হয়।ধন্যবাদ আপনাকে
আপনার সাথে আমি একমত ভাইয়া, কাকরল দিয়ে ভাজিটাই বেশি ভাল লাগে। একটু আলু সাথে দিলে স্বাদটা বেড়ে যায়। আপনার সুন্দর কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
কাঁকরোল ভাজি আমার খুবই ফেভারিট মাঝে মাঝে খাওয়া হয়। বিশেষ করে সকাল অথবা বিকালের নাস্তা রুটির সাথে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে রেসিপিটি প্রস্তুত করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে খুব মজা হয়েছিল।
কাকরোল ভাজি আমারও খুব ভাল লাগে ভাইয়া। আমি যদিও ভাতের সাথে খেয়েছি রুটির সাথেও খেতে ভাল লআগে। আপনার সুন্দর কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
কাকরোল সবজি হিসেবে আমার কাছে তেমন একটা পছন্দের নয় আর তাই কখনো খাওয়া হয়ে ওঠেনা। বাজারে গেলে এই সবজিটিকে আমি এড়িয়ে চলি। তবে কেন জানি আপনার পোস্টে কাকরোল ভাজি দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই মজার হয়েছে। তাই আপনার রেসিপির রন্ধন প্রণালী অনুযায়ী বাসায় একদিন তৈরি করে খাব। আপনার তৈরি সুস্বাদু কাকরোল ভাজি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আমার রেসিপি অনুযায়ী রান্না করে খেয়ে দেখতে পারেন ভাইয়া, আশা করি ভাল লাগবে। কাকরলটা অনেকেই অপছন্দ করে তবে ভাল করে রান্না করলে খেতে সুস্বাদু লাগে। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
কাকরোল দিয়ে আলু ভাজি খেতে খুবই ভালো লাগে আমার কাছে। আপনার রেসিপিটি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। রান্নার পদ্ধতি খুব সুন্দর ভাবে দেখিয়ে দিয়েছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপু আপনআকেও অনেক ধন্যবাদ আমার পোস্টে এত সুন্দর কমেন্ট করার জন্য। আমারও কাকরল ভাজি খুবি পছন্দ। আমি চেষ্টা করেছি সুন্দরভাবে পরিবেশন করার জন্য। আশা করি আপনাদের ভাল লেগেছে।
আপনার কাকরল ভাজির রেসিপি সত্যি একবারে অসাধারণ ছিল। মাঝেমধ্যেই রান্না করা হয় বাসায় এবং সব সময় ভালো লাগে। আপনার উপস্থাপনা অসাধারণ ছিল। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
কাকরল ত একটা নির্দিষ্ট সিজনে পাওয়া যায় তাই যখনই বাজারে আসে আমি মাঝে মাঝেই বাসায় নিয়ে আসি। বাসায় রান্না করে দেখতে পারেন। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর কমেন্টের জন্য।
এভাবে আলু দিয়ে কাঁকরোল ভাজি করলে খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আপনি তো দেখছি খুবই দারুণভাবে রেসিপিটি তৈরি করেছেন। পরিবেশনটা অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আমাদের বাসায় আমরা প্রায়ই এইভাবে ভাজি করে খাই। আমার কাছেও এভাবে খেতে ভাল লাগে। চেষ্টা করেছি সুন্দরভাবে পরিবেশন করার জন্য। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু সুন্দর কমেন্টের জন্য।
যেকোনো ভাজি জাতীয় খাবার খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। কাকরোল ভাজি রেসিপিটি অসাধারণ হয়েছে। দেখেই লোভ লেগে গেল। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাত বা রুটির সাথে ভাজিটাই বেশি ভাল লাগে। আমি চেষ্টা করেছি ভাল একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি কমেন্টের জন্য।
কাকরুল ভাজি আমার বেশ প্রিয় একটি রেসিপি। আপনার ভাজির কৌশল আমার কাছে ভালো লেগেছে। ভালো থাকবেন ভাই।
আপনার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই। আমি চেষ্টা করেছি ভাল একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনিও ভাল থাকবেন।
কাকরোল খেতে আসলে ভালই লাগে। কিন্তু আসলে কখনো এভাবে কাঁকরোল ভাজি করে খেয়ে দেখি নি সব সময় মাছের সাথে ভুনা করে খেয়েছি। সেটাও ভালো লাগে আজকে আপনার কাছ থেকে নতুন রেসেপি দেখলাম ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
কাকরল ভাজি রান্না মাছ দিয়ে ঝোল করেও ভাল লাগে আবার ভাজিটাও বেশ মজার হয়।আমি চেষ্টা করেছি ভাল একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। ধন্যবাদ ভাইয়া।
ওয়াও অসাধারণ তুমি অনেক সুন্দর করে কাঁকরোল ভাজি রেসিপি করেছেন।কাঁকরোল ভাজি খেতে আমার খুব ভালো লাগে। আপনি অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। তাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এবং আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
প্রথমেই শুভকামনার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি চেষ্টা করেছি আপু সুন্দর ভাবে পরিবেশন করার জন্য। কাকরল ভাজি আমার খুব ভাল লাগে।