কক্সবাজারের শালিক রেস্টুরেন্টের রিভিউ।। 10% beneficiary to @shy-fox
আপনারা কক্সবাজার গেলে এই রেস্টুরেন্টে খেতে পারেন। অনেক সুন্দর পরিবেশ। পরিবেশ দেখেই সেখানে খেতে ইচ্ছে করবে। যাই হোক আজ আমি সেই রেস্টুরেন্টের রিভিউ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।
ডিভাইস | স্যামসাং |
---|---|
মডেল | এ ৫০ এস |
ক্রেডিট | @miratek |
লোকেশন | https://what3words.com/employers.umpiring.superrich |
আমরা ছিলাম হোটেল স্যুট সাদাফে। স্যুট সাদাফ থেকে এই রেস্টুরেন্টে যেতে হলে কলাতলি বাস স্ট্যান্ডের ডলফিন মোড়ের ঠিক আগেই নামতে হয়। রাস্তার পাশেই সাইনবোর্ড লাগানো আছে। তো আমরা প্রথমে সেই সাইনবোর্ড লাগানো গেট দিয়ে ঢুকেছি। সেখানে স্পেস কম থাকায় আমরা কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিলাম। পরে সেখানকার ম্যানেজার এসে বলল স্যার আপনাদের ত অনেক লোক, আপনারা আমাদের দ্বিতীয় শাখায় যান। সেটি পাশেই আছে এবং ওখানে অনেক স্পেস আছে।
ডিভাইস | স্যামসাং |
---|---|
মডেল | এ ৫০ এস |
ক্রেডিট | @miratek |
লোকেশন | https://what3words.com/employers.umpiring.superrich |
সেখানে যেতে গিয়ে এমন এক চিকন গলি দিয়ে যেতে হয়েছে। আমরা ভাবলাম রাস্তা এত চিকন তাহলে স্পেস আর কত বড় হবে। এটি ছিল আসলে একটি কানেক্টিং গলি যা পার হলেই তাদের দ্বিতীয় শাখা।
ডিভাইস | স্যামসাং |
---|---|
মডেল | এ ৫০ এস |
ক্রেডিট | @miratek |
লোকেশন | https://what3words.com/employers.umpiring.superrich |
চিকন গলি পার হয়ে যখন রেস্টুরেন্টের সামনে গেলাম দেখি অনেক সুন্দর রেস্টুরেন্ট এবং অনেক জায়গা৷ আমাদের সাথের বাকিরা ভিতরে গিয়ে বসে পড়ল আর আমি দাড়িয়ে গেলাম কিছু ছবি তোলার জন্য। শালিক নামটি ছোট ছোট গাছ দিয়ে তৈরি করেছে। খুব ইউনিক লাগছিল দেখতে।
ডিভাইস | স্যামসাং |
---|---|
মডেল | এ ৫০ এস |
ক্রেডিট | @miratek |
লোকেশন | https://what3words.com/employers.umpiring.superrich |
তারপর ঘুরে দেখছিলাম। দেখি এদের রান্নার জায়গা বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা। উপরের ছবিতে যে ফেসিলিটি দেখা যাচ্ছে তাতে নান রুটি, পরোটা, চা, ফলের জ্যুস এগুলো বানানো হয়। এত পরিষ্কার করে রেখেছে দেখলেই মনে চাইবে বারবার আসি। আমি দেখে আর লোভ সামলাতে পারলাম না ছবি তোলে নিলাম।
ডিভাইস | স্যামসাং |
---|---|
মডেল | এ ৫০ এস |
ক্রেডিট | @miratek |
লোকেশন | https://what3words.com/employers.umpiring.superrich |
কিছুটা হেটে গেলাম সামনে। গিয়ে দেখি ওখানে কাবাব এবং মাছের ফ্রাইয়ের জায়গা। এখানে মুরগীর কাবাব ও গ্রীল, মাছের ফ্রাই, কাকড়া ফ্রাই করা হয়।
ডিভাইস | স্যামসাং |
---|---|
মডেল | এ ৫০ এস |
ক্রেডিট | @miratek |
লোকেশন | https://what3words.com/employers.umpiring.superrich |
এবার আসি আমাদের খাবারের জায়গাতে। যদিও এত কিছু পাওয়া যায়, আমরা গিয়েছি লাঞ্চ করার জন্য। লাঞ্চের জন্য তখন দুটি অপশন ছিল- এক হচ্ছে খিচুড়ি এবং আরেকটি হচ্ছে চিকেন বিরিয়ানি। যে যার যার মত চয়েস করে অর্ডার করল। আমি খিচুড়ি নিয়েছিলাম। খিচুড়ি বা বিরিয়ানি যা-ই নেয়া হোক সাথে স্পেশাল ঝোল দেয়া হয়। এই রেস্টুরেন্টে খাবারের সাথে আচাড় ফ্রি দেয় মনে হয়। আমাদের কে আমড়ার আচাড় ফ্রি দিয়েছিল। এত মজার আচাড় কোন রেস্টুরেন্টে আমি কখনো খাইনি। আমি জিজ্ঞেস করতে চেয়েছিলাম নরমালি কি কিনে খেতে হয় নাকি সব খাবারের সাথেই ফ্রি দেয়। পরে আর জিজ্ঞেস করা হয়নি।
ডিভাইস | স্যামসাং |
---|---|
মডেল | এ ৫০ এস |
ক্রেডিট | @miratek |
লোকেশন | https://what3words.com/employers.umpiring.superrich |
এখানে আপনাদের সাথে একটি মজার বেপার শেয়ার করছি। এই রেস্টুরেন্টে এমন একটি ফেসিলিটি আছে যা সচরাচর রেস্টুরেন্টে দেখা যায় না। সত্যি বলতে আমি আর কোথাও দেখিনি। সেটি হচ্ছে প্রতিটি টেবিলের পাশে একটি করে চার্জিং পোর্ট আছে। এখানে বসে খাবে আর পাশেই মোবাইল চার্জ হতে থাকবে।
আজ এই পর্যন্তই। আশা করি আমার শালিক রেস্টুরেন্টের রিভিউ আপনাদের ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ সবাইকে।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া, খাবার খেতে গেলে রুচির একটি বেপার আছে। শালিক রেস্টুরেন্টের পরিবেশ খুবই ভাল ছিল। সামুদ্রিক কাকড়া গুলো খেতে অসাধারণ টেস্ট। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য দিয়ে পাশে থাকার জন্য।
শালিক রেস্টুরেন্ট নামটা শুনেই ত ভাল লাগা কাজ করছে। আর আপনার ফটোগ্রাফি গুলো বলছে পরিবেশটাও সুন্দর। পোস্ট পড়ে বুঝলাম খাবার ও ভালো ই। ভালো লাগলো জেনে। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। ভাল থাকবেন।
জি আপু রেস্টুরেন্টের নামটি খুব সুন্দর। পরিবেশটাও অনেক সুন্দর ছিল। আমার রেস্টুরেন্টের রিভিউ পোস্ট আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগছে। ধন্যবাদ আপু।
খাবারের লোভ সামলাতে না পারলে লোকে ঝটপট ফটো তোলে এটা আপনার থেকে জানলাম। হা হা হা... আমি তো লোভ সামলাতে না পারলে আগে পেট পুরে খেয়ে নি। ও আর একটা কথা কলকাতার সব বড় বড় রেস্টুরেন্টের টেবিলের পাশেই চার্জিং পয়েন্ট থাকে। আর খাবারের ফটো গুলো খুব সুন্দর ছিল। আমার তো দেখেই খিদে লেগে গেলো।
এত সুন্দর রেস্টুরেন্টে খাবার খাওয়ার পর টায়ার্ড হয়ে যদি ছবি না তুলতে পারি সেজন্য আগেই ছবি তুলে নিলাম। হা হা হা। বাংলাদেশের ঢাকায় আমার খুব একটা চোখে পড়েনি চার্জিং পয়েন্ট প্রতিটি টেবিলে আছে বলে। খাবারের ছবিগুলো আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমার ভাল লাগছে। ধন্যবাদ দাদা।
ভাই রেস্টুরেন্ট টির নাম টি কিন্তু দারুন ইন্টারেস্টিং।আর ইন্টেরিওর টাও বেশ সুন্দর। আবার খাবার এর এরিয়া গুলো বেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন।আমার অনেক ভাল লেগেছে রেস্টুরেন্ট টি।আপনার ফটোগ্রাফ গুলো অসাধারণ হয়েছে।ধন্যবাদ সুন্দর একটি রেস্টুরেন্ট এর সুন্দর রিভিউ দেওয়ার জন্য।
আপনি ঠিক বলেছেন রেস্টুরেন্টের নামটি সত্যিই অনেক সুন্দর। ভিতরে বসার জায়গাও অনেক কমফর্টেবল ছিল। আর খাবার বানানোর পরিবেশ অনেক পরিষ্কার। আমার তোলা ছবিগুলো আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।