রেসিপি।। মজাদার পুডিং।।10% beneficiary to @shy-fox
উপকরণ
উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
দুধ | ১ লিটার |
এলাচ | ৩ টি |
চিনি | স্বাদমতো |
ডিম | ৪ টি |
পুডিং বানানোর প্রণালী
প্রথমে একটি পাতিলে ১ লিটার দুধ নিয়ে তাতে এলাচ এবং পরিমাণমত চিনি দিয়ে চুলায় জ্বাল দিয়েছি। তারপর কিছুক্ষণ পরপর ভালোভাবে নেড়ে দিয়েছি যেন দুধে সর না পড়ে ।
দুধ এমনভাবে জ্বাল দিয়েছি যেন অনেকটাই ঘন হয়ে যায় এবং ১ লিটার থেকে কমিয়ে হাফ লিটার পর্যন্ত নিয়ে এসেছি। তারপর ঘন দুধ ঠান্ডা হওয়ার জন্য রেখে দিয়েছি।
এই ধাপে ৪ টি ডিম ভাল করে ফেটে একটি পাত্রে রেখে দিয়েছি।
এই ধাপে যে পাত্রে পুডিং বসাব সেই পাত্রে অল্প পরিমাণ চিনি এবং পানি নিয়ে চুলায় বসিয়ে কেরামেল তৈরী করে নিয়েছি ।
এই ধাপে ঠান্ডা ঘন দুধ ফেটে রাখা ডিমের মধ্যে দিয়ে ভালভাবে নেড়ে মিশিয়ে নিয়েছি।
এই ধাপে পুডিং এর পাত্রের উপর একটি চালনি বসিয়েছি এবং দুধ এবং ডিমের মিশ্রণ চেলে নিয়েছি।
চেলে নিলে এই এলাচ আলাদা হয়ে যায় এবং মিশ্রনে কোন বাবল থাকে না।
এই ধাপে চুলায় একটি বড় কড়াই সেপ এর পাত্র বসিয়ে তার মধ্যে পানি দিয়ে একটি স্টিলের স্ট্যান্ড বসিয়ে দিয়েছি। এই স্ট্যান্ডের উপর দুধ এবং ডিমের মিশ্রণ সহ পুডিং এর পাত্র বসিয়ে দিয়েছি।
এই ধাপে পুডিং এর পাত্রের ঢাকনি দিয়েছি এবং যে পাত্রে পানি দিয়েছি সেটিতেও ঢাকনি দিয়েছি। প্রায় ২৫-৩০ মিনিট পর একটি ছুরির মাথা দিয়ে চেক করে দেখেছি । ছুরি ঢুকিয়ে বের করার পর যদি দেখা যায় পরিষ্কার মানে ছুরির মাথায় কিছু লেগে নেই তাহলে বুঝতে হবে পুডিং হয়েছে।
এই ধাপে আমার পুডিং হয়ে গিয়েছে এবং একটি সুন্দর পাত্রে নিয়ে পরিবেশন করেছি। এখানে বলে রাখি পরিবেশন করার আগে আমি পুডিং রেফ্রিজারেটরে কিছুক্ষণ রেখেছি কারণ আমার কাছে পুডিং একটু ঠাণ্ডা খেতে ভাল লাগে।
ডিভাইস | অপ্পো এ ৫৪ |
---|---|
বিষয় | পুডিং বানানোর রেসিপি |
ক্রেডিট | @miratek |
লোকেশন | ওয়ারী, ঢাকা |
আশা করি আমার পুডিং বানানোর রেসিপি আপনাদের ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ সবাইকে।
জি ভাইয়া ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ লোক পর্যন্ত এই খাবারটি খেতে পারে। সবার জন্য পারফেক্ট একটি খাবার। পুডিং আমারও অনেক পছন্দের একটি রেসিপি। আপনার পুডিং তৈরির রেসিপি দেখে জিভে প্রায় জল চলে এলো। ইচ্ছে করছে এখনি খেয়ে নিতে। ধন্যবাদ আপনাকে পুডিং তৈরির প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
ঠিকই বলেছেন ছোট থেকে বৃদ্ধ কমবেশি সবাই পুডিং খেতে পছন্দ করে। পুডিং খেতে আমার কাছেও খুবই ভালো লাগে। দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে। তৈরি করার প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর সহজ ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। যা দেখে যে কেউ চাইলে খুব সহজে তৈরি করে নিতে পারবে। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ছোট থেকে বড় সবাই পুডিং খেতে পছন্দ করে। পুডিং খুব সহজেই বাসায় তৈরি করা যায়। পুডিং তৈরির সম্পূর্ণ প্রসেস এত সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন যে যেকেউ দেখে খুব সহজেই তৈরি করতে পারবে। সুন্দরভাবে এই রেসিপি তৈরীর পদ্ধতি উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আমার ছেলেটাও পুডিং খেতে খুবই ভালোবাসে এবং আমার ছেলের বাবারও খুব পছন্দের খাবার এটি। ধন্যবাদ ভাইয়া দুর্দান্ত একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন।
পুডিং খেতে খুবই ভালো লাগে আমারও। আপনি খুব সুন্দর করে মজাদার পুডিং তৈরি করেছেন দেখে তো খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। পুডিং তৈরি প্রক্রিয়া সুন্দর করে ধাপে ধাপে শেয়ার করেছেন বেশ দুর্দান্ত হয়েছে ।এত সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
ভাইয়া আপনার পুডিং টি দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে। পুডিং আমার কাছেও খেতে বেশ ভালো লাগে। বাড়িতে এভাবে তৈরি করলে খেতে বেশ চমৎকার হয়। অনেকদিন হয় আমি তৈরি করি না ।আপনারটা দেখে মনে পড়ে গেল। আমিও খুব শিগগিরই তৈরি করব ।ধন্যবাদ আপনাকে।
ডিমের পুডিং আমার অনেক প্রিয় একটি খাবার তবে বাচ্চাদের জন্য খুবই উপকারী।পুডিং এর ভেতর দুধ এবং ডিমের মিশ্রণ থাকায় তাহলে বলার অপেক্ষা রাখে না অনেক পুষ্ট গুন সম্পূর্ণ একটি খাবার।আপনার তৈরি করা পুডিং এর কালার দেখতে তো অনেক লোভনীয় দেখাচ্ছে।অসংখ্য ধন্যবাদ মজাদার ডিমের পুডিং রেসিপি শেয়ার করার জ্য।
ভাইয়া খুব সুন্দর একটি রেসিপি শিখলাম। আমি যদিও কখনো পুডিং তৈরী করি নাই,তবে আপনার বানানোর প্রক্রিয়া দেখে অনেক সহজ মনে হয়েছে। লাষ্ট স্টেপে এসে দেখলাম অনেক সুন্দর কালার এসেছে। খুবই সুস্বাদু মনে হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনি তো ইজি ওয়েতে পুডিং তৈরি করে দেখিয়েছেন ভাইয়া।পুডিং টি দেখে মনে হচ্ছে এর আগেও তৈরি করেছেন এজন্য এতো নিখুঁত হয়েছে।ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।