আমি সময়ের সাথে দেখি, কেন আমাদের কবিতা পড়ে না কেউ আর?

আমি সময়ের সাথে দেখি, কেন আমাদের কবিতা পড়ে না কেউ আর? এটি একটি প্রশ্ন যা আমার মনে সবসময় আসে, আমি একক বসে আছি, আমার পেন হাতে, এবং আমার সামনে একটি ফাঁকা পাতা রয়েছে।

এই দ্রুত পেসে যাওয়া প্রযুক্তির এই দৌড়মান বিশ্বে, কবিতা পড়তে এবং এর সুন্দরতা উপলব্ধি করতে সময় নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়নি। মানুষ তাদের স্মার্টফোনে, সোশ্যাল মিডিয়ায়, এবং প্রতিদিন তাদের উপর প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে তাদের সর্বদিন বম্বাড় করা তথ্যের ঝড়ের মাঝে আসক্ত হয়ে গেছেন। কবিতা, যার গভীরতা এবং সূক্ষ্মতা আছে, সময় এবং চিন্তার প্রয়োজন করে - এটি এই সময়ের সমাজে আরও সময় এবং চিন্তনের প্রয়াস্য হয়ে গিয়েছে।

তবে, কবিতার সৌন্দর্য এটির শব্দের শক্তিকে সম্মান জানাতে সময় এবং চিন্তার জন্য বলানো সম্ভাবনা নয়। মানুষ তাদের স্মার্টফোনে সময় নিরূপণ করে, প্রতিমিনিটের খবর এবং সর্বদিনের ঝড় থেকে নিত্যতা হচ্ছে। কবিতা, তার গভীরতা এবং সূক্ষ্মতা সঙ্গে, সময় এবং চিন্তনের জন্য চায় - এটি আজকের সমাজে আরও দুর্লভ হচ্ছে।

তবে, কবিতা সেই মানুষের অভিজ্ঞানকে সমস্ত অন্য লেখার মধ্যে নয় কোন অন্য রকমে ক্যাপচার করতে সক্ষম যে প্রথম প্রকাশ করে সেইটি। এটি আমরা প্রফান্ড ভাবনার সাথে আমাদের আবেগের সঙ্গে কাজ করতে পারে। এটি আমাদের দূরবর্তী দেশে পৌঁছে দিতে পারে, জীবিত চিত্র সৃজন করতে পারে, এবং গভীর চিন্তন উত্তেজনা উত্পাদন করতে পারে। কবিতা আত্মার দিকে একটি ঝলক, আমাদের অন্তর্মুখী অনুভূতির জন্য একটি আয়না।

তাহলে আরো মানুষ কেন কবিতা পড়ে না? সম্ভবত তাদের তা দেখানো হয়নি যে এটি তা কিভাবে সহজ এবং সাম্প্রতিক আপেক্ষিক করে তোলা হয়। সবার জন্য সেখানে কবিতা আছে, ক্লাসিক সোনেট থেকে আধুনিক স্পোকেন ওয়ার্ড পারফর্মেন্সের মধ্যে। এটি একটি সন্দেহনা গুলি খুঁজে পেতে এবং শব্দের শক্তির আবিষ্কার করতে একটি ইচ্ছে এবং শব্দের শক্তির আবিষ্কার করতে একটি ক্যারিওসিটি।

শব্দ এবং বিচারের দুনিয়া একটি দুনিয়া নয় তা সম্মান করতে যে কোনও মানুষের প্রয়াস এবং শব্দের শক্তি সন্ধান করতে একটি ক্যারিওসিটি চায় না সেটা না হতে পারে। এই নোয়িজ এবং বিকল্পের প্রতি একটি প্রবৃদ্ধি পেতে এবং জীবনের সৌন্দর্য এবং জটিলতার উপলব্ধি করার একটি সুযোগ তা সমস্তের দ্বারে অনুসরণ করা এবং সম্মান দেওয়ার সময় নয়।