এবার আমি রাইস কুকারের ছাকনার উপর পাতাগুলো দিয়ে দিব।</div
এবার আমি একটা পাত্রে পরিবারমতো পানি দিব পানির ওপর রাইস কুকারে ঝাপলাটা দিয়ে দিব ।দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিব ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দেওয়ার পর গ্যাসটা চালু করে দিব।
অনেক সুন্দর ভাবে পাতার ওপরের ময়দাগুলো সিদ্ধ হয়ে গিয়ে।
এবার আমি পাতা থেকে ময়দা গুলো অনেক সুন্দর ভাবে আস্তে আস্তে তুলে ফেলবো।
এইতো অনেক সুন্দর ভাবে ময়দাগুলো তোলা হয়ে গিয়েছে এবার আমি ঝুরির উপর রেখে দিয়েছি।
এবার আমি গ্যাসে রাখা কড়াইয়ে পরিমাণ মতো সয়াবিন তেল দিব। তেলটা একটু গরম করা হয়ে গেলে শুকিয়ে রাখা পাপোরা তেলের উপর দিয়ে দিব ভাজার জন্য।
অনেক সুন্দর ভাবে পাপোড়া ভাজা হয়ে গিয়েছে ।আসলেই পাপড়গুলো খেতে অনেক মজাদার ছিল ।আপনাদের যদি ভালো লেগে থাকে আমার ধাপগুলো অনুসরণ করলে খুব সহজে এমন মজাদার পাপোড়া তৈরি করতে পারবেন।
🌹 ধন্যবাদ সবাইকে🌹
আশা করি আমার ভাতের মাড় ও ময়দা দিয়ে পাপোড়া তৈরি আপনাদের ভালো লাগবে । আজকে এই পর্যন্ত শেষ করছি অন্য দিন নতুন কিছু নিয়ে আবার আপনাদের সামনে হাজির হব।
ভাতের মার ও ময়দা দিয়ে পাপোড়া তৈরি করার প্রক্রিয়াটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আসলে এ ধরনের তেলি ভাজা পাড়া গুলো খেতে এমনিতে বেশ ভালো লাগে। ভাতের মাড় ও ময়দা দিয়ে পাপোড়া তৈরি করার ক্ষেত্রে যদি সামান্য পরিমাণ চিনি ব্যবহার করা যেত তাহলে পাপোড়া খেতে আরো বেশি সুস্বাদু লাগতো।
ভাইয়া একদিন চিনি দিয়ে তৈরি করে খেয়ে দেখব খেতে কেমন লাগে।
বেশ চমৎকার একটি রেসিপি তৈরি করে আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার সুন্দর এর রেসিপি তৈরি করতে দেখে আমার বেশ ভালো লাগলো। খুব সুন্দর একটি ইউনিক রেসিপি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার এই রেসিপি দেখে মুগ্ধ হলাম।
ভালোলাগার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। ভাতের মাড় ও ময়দা দিয়ে পাপোড়া তৈরি করে অনেক আগে খেয়েছিলাম। খেতে ভীষণ মজাদার লাগে। আজকে আপনার পোস্ট দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। রেসিপি দেখে শিখে নিলাম আপু। খুব তাড়াতাড়ি বাসায় তৈরি করে খাবো ইনশাআল্লাহ।
ভাইয়া বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখবেন আসলেই রেসিপিটা খেতে অনেক মজাদার।
আমি দেখেছি সাবুদানা দিয়ে পাপড় তবে ভাতের মাড় ও ময়দা দিয়ে পাপড় কখনো দেখা হয়নি কিংবা খাওয়াও হয়নি। দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ মজা হবে। আপু আপনি প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন।ধন্যবাদ
আপু তৈরি করে খেয়ে দেখবেন আসলে খেতে অনেক ভালো লাগে।
আরে বাহ অনেক সুন্দর একটি আইডিয়া। আপু আপনি তো ভাতের মার এর সাথে ময়দা ব্যবহার করে অনেক সুন্দর ভাবে পাপোড়া তৈরি করেছেন। এভাবে আমি কোনদিনও পাপোড়া তৈরি করে খাইনি। বাজার থেকে কিনে এনে তেলে ভেজে খেয়েছি। আপনার রেসিপিটা দেখে খুবই ভালো লাগলো শিখে গেলাম তৈরি করা। ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য।
আমিও কোনদিন নিজ হাতে তৈরি করে খাইনি আপু আজকে প্রথম তৈরি করে খেয়ে দেখলাম।
পাপড়া দেখে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল ছোটবেলায় কত কিনে খেয়েছে এ ধরনের পাপোড়া বলে। তবে বলতেই হয় আপনি খুব সুন্দর করে ভাতের মাড় ও ময়দা দিয়ে পাপড়া তৈরি করেছেন। গ্রামগঞ্জে যেগুলো বিক্রয় করতে আসে সেগুলো না খেয়ে এই ধরনের পাপড়াগুলো বাসায় তৈরি করে খেলে বেশ স্বাস্থ্যসম্মত হয়। আপনি খুব সুন্দর করে তৈরি করেছেন এবং সেগুলো আমাদেরকে ধাপে ধাপে দেখিয়েছেন ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া বাসায় তৈরি করে খেলে এমন ধরনের পাপোড়া স্বাস্থ্যসম্মত হয়।
এটা ভীষণ ইউনিক লাগল। এভাবে কখনো ভেবে দেখি নাই। ভাতের মাড় ও ময়দা দিয়ে পাপোড়া তৈরি করেছেন
বেশ দারুণভাবে। এটা দেখে আমি শিখতে পারলাম।প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
আমিও আগে জানতাম না তৈরি করে খেয়ে দেখলাম আসলে অনেক মজাদার লাগে খেতে।
আপু আমার ছেলে পাপড় খেতে খুবই পছন্দ করে। সব সময় বাহিরে থেকে কেনা পাপড়গুলো ওকে বাসায় এনে ভেজে খাওয়াই। এভাবে যদি পাপড় বানানো হয় সেটা অবশ্যই স্বাস্থ্যকর হবে। রেসিপি শিখে নিলাম। এবার থেকে চেষ্টা করবো বাসায় বানিয়ে খাওয়ানোর। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু ইউনিক একটি পাপড়ের রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
শুনে অনেক ভালো লাগলো আপনার ছেলেও পাপোড়া খেতে অনেক পছন্দ করে।
ভাতের মার ও ময়দা দিয়ে ইউনিক একটা রেসিপি তৈরি করেছেন। এ ধরনের তৈরি জিনিসগুলো খেতে খুবই ভালো লাগে। তবে ভাতের মার দিয়ে এরকম একটা রেসিপি তৈরি করা যায় সেটা জানা ছিল না। আপনার তৈরি পাপড়া আমার কাছে একদম ইউনিক মনে হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
রেসিপিটা ভালো লাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আজকে আপনি চমৎকার একটি রেসিপি পোস্ট উপহার দিলেন। আমার কাছে ইউনিক মনে হয়েছে। আমি জানতাম না এই ভাবে ভাতের মাড় ও ময়দা দিয়ে পাপোড়া তৈরি কারা যায়। আজকে আপনার পোস্ট ভিজিট করে সুন্দর ভাবে শিখে নিলাম। আপনার জন্য শুভকামনা রইল আপু ভালো থাকবেন।
আমিও জানতাম না ভাইয়া রেসিপিটা এমন ভাবে তৈরি করা যায় ।পরে এমন ভাবে তৈরি করে খেতে আসলে অনেক ভালো লাগছিল।