আমার বাংলা ব্লগের সকলসদস্যবিন্দু আমার নতুন একটি ব্লগে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম !
আমি @mdemaislam00 বাংলাদেশ থেকে।আজ সোমবার, এপ্রিল ০৮/২০২৪
হ্যালো বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আশা করি আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি। আশাকরি আমার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যবৃন্দ আল্লাহর রহমতে ভালো আছে। আমার নাম ইমা অন্য দিনের মতো আজও আমি আপনাদের সাথে নতুন কিছু শেয়ার করতে এসেছি । আজকে আমি আপনাদের সাথে শসা ও আলু দিয়ে মাছের ডিম ভাজি শেয়ার করব ।আমরা আলু দিয়ে মাছে ডিম ভাজি খেয়েছি আবার পেঁয়াজ দিয়ে অনেক সুন্দর ভাবে ডিম ভাজি রান্না করেছি। কিন্তু অনেকেই মাছের ডিমের সঙ্গে শসা দিয়ে রান্না করে খাইনি । ফ্রিজ থেকে একটু মাছের ডিম বের করলাম রান্না করার জন্য ।যখন ভাবলাম রান্না করবো তখন ভাবলাম প্রতিদিন তো একই রকম করে রান্না করি। আজকে আমি একটু ইউনিক ভাবে রান্নাটা তৈরি করব। বাজার থেকে শসা কেনা ছিল সেই শসা আমি প্রস্তুত করে মাছের ডিমের সাথে রান্না করে ফেললাম। এমনিতেই মাছের ডিম ভাজি খেতে বেশিরভাগই মানুষ অনেক পছন্দ করে ।আমার মাছের ডিম ভাজি রুটি দিয়ে খেতে অনেক ভালো লাগে। তাহলে চলুন বন্ধুরা দেরি না করে দেখে আসা যাক কিভাবে আমি শসা দিয়ে মাছের ডিম ভেজেছি।
••••রেসিপি তে ব্যবহৃত প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো••••
| ক্রমিক নম্বর | উপাদান | পরিমাণ |
|---|
| ১ | রসুনকুচি | পরিমাণমতো |
| ২ | পেঁয়াজ কুচি | পরিমাণমতো |
| ৩ | লবণ | স্বাদমতো |
| ৪ | জিরা | পরিমাণমতো |
| ৫ | কাঁচা মরিচ | পরিমাণমতো |
| ৬ | হলুদের গুড়া | পরিমাণমতো |
| ৭ | মাছের ডিম | পরিমাণমতো |
| ৮ | আলু | পরিমানমতো |
| ৯ | সয়াবিন তেল | পরিমাণমতো |
| ১০ | শসা | পরিমাণমতো |
প্রথমে আমি একটা আলু ও একটা শসা নিয়ে নিয়েছি আপনারা যতটুকু আলু এবং শসা দিতে চান সে কটা আলু এবং শসা দিতে পারেন।
এবার আমি আলু এবং শসা অনেক সুন্দর ভাবে পরিষ্কার করে সাইজ করে ছোট ছোট করে কেটে নিয়েছি। কেটে নেওয়ার পর পানি দিয়ে অনেক সুন্দর ভাবে ধুয়ে নিয়েছি।
এবার আমি পরিমাণ মতো মাছের ডিম নিয়ে নিয়েছি আপনারা যতটুকু মাছের ডিম দিতে চান ততটুকু মাসের ডিম নিতে পারেন
এবার আমি মাছের ডিম ও আলু শসা একসঙ্গে চটকে নিব যাতে ভালোভাবে ডিমটা মিশে যায়।
এবার আমি পরিমাণ মতো কাঁচামরিচ, পরিমাণমতো লবণ ,পরিমাণমতো হলুদের গুড়া ,পরিমাণমতো জিরা ,পরিমাণমতো পেঁয়াজকুছি পরিমাণ মতো রসুন কুচি নিয়ে নিয়েছি।
এবার আমি পেয়াজকুচি ,রসুন কুচি ,কাঁচা মরিচ ,জিরা একসঙ্গে বেটি নিয়ে সয়াবিন তেলে অনেক সুন্দর ভাবে কষিয়ে নিব ।কষানো হয়ে গেলে আলু শশা এবং মাছের ডিম অনেক সুন্দর ভাবে কষিয়ে নিব ।কষানো হয়ে গেলে পরিমাণ মতো পানি দিব সিদ্ধ করার জন্য।
এইতো অনেক সুন্দর ভাবে সিদ্ধ করা হয়ে গিয়েছে ।আপনার যদি চান তাহলে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিতেও পারেন।
অবশেষে সিদ্ধ করা হয়ে গিয়েছে পানির পরিমানে কমে এসেছে।
আলু শসা এবং মাছের ডিম সিদ্ধ করা হয়ে গেলে। আমি পরিমা মতো সয়াবিন তেল দিব ।দিয়ে অনেক সুন্দর ভাবে মাছের ডিম আলু এবং শসা ভেজে নিব ।যখন দেখবেন আলু শসা এবং মাছের ডিম লালচে লালচে হয়ে গেছে তখন ভাববেন ভাজা হয়ে গিয়েছে।
অবশেষে আলু শসা এবং মাছের ডিম ভাজা হয়ে গিয়েছে। আসলে আলু মাছের ডিম এবং শসা অনেক সুন্দরভাবে ভাজা সম্পূর্ণ হয়েছে।
🌹 ধন্যবাদ সবাইকে🌹
আশা করি আমার আলু ও শসা দিয়ে মাছের ডিম ভাজা আপনাদের ভালো লাগবে । আজকে এই পর্যন্ত শেষ করছি অন্য দিন নতুন কিছু নিয়ে আবার আপনাদের সামনে হাজির হব।
মাছের ডিম মানে চমৎকার এক খাবার। আমি তো খুবই পছন্দ করে থাকি মাছের ডিম। খুব সুন্দর করে রান্নার কার্যক্রম সম্পন্ন করেছেন আপনি। দেখে বেশ ভালো লেগেছে আমার। আশা করি অতি সহজ সুস্বাদু ছিল।
খুবই চমৎকার একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনি। আলু ও শসা দিয়ে মাছের ডিম ভাজিতে আলু ও শশা সুন্দর করে কুচি কুচি করে কেটে প্রস্তুত করে নেয়াটা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। এত সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
মাছের ডিম টমেটো পেঁয়াজ দিয়ে ভুনা করলে খেতে বেশ ভালো লাগে। তবে শশা দিয়ে এভাবে মাছের ডিম ভুনা করে কখনো খাওয়া হয়নি। নতুন একটি আপনার কাছ থেকে দেখলাম। তৈরি করার ধাপগুলো খুব সুন্দরভাবে গুছিয়ে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনার কাছ থেকে আজকে ইউনিক একটা রেসিপি দেখলাম। এই রেসিপিটার নাম তো আমি প্রথমবার শুনেছি। আলু ও শশা দিয়ে মাছের ডিম ভাজি তৈরি করেছেন আপনি যেটা দেখে লোভনীয় লাগতেছে অনেক বেশি। এই রেসিপিটা মনে হচ্ছে খুব সুস্বাদু একটা রেসিপি ছিল। আলু, ডিম, শসা তিনটাই আমার খুব ফেভারিট। আর এই তিনটা এভাবে রান্না করলে খেতে কি রকম হবে আমি তো এটা ভাবতেছি। মনে হচ্ছে এটা খুবই সুস্বাদু একটা রেসিপি ছিল। আপনি এটা ভাজি তৈরি করেছেন দেখে মনে হচ্ছে খেতে দারুণ লেগেছে।
আমি সব সময় মাছের ডিম পেঁয়াজ দিয়ে ভুনা ভুনা করে খেয়েছি আলু দিয়েও খেয়েছি কিন্তু কখনো শসা দিয়ে মাছের ডিম ভাজি করে খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে নিশ্চয়ই খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
মাছের ডিম যদি ভুনা করা হয় তাহলে খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে। তবে আলু শসা দিয়ে কখনো মাছের ডিম ভাজি করে খাওয়া হয়নি। এমনিতেই শুধুমাত্র পেঁয়াজ দিয়ে করা হয়েছে অনেকবার, আর খাওয়াও হয়েছে। আপনার কাছ থেকে আজকে ইউনিক একটা রেসিপি শিখতে পেরে খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে। রেসিপিটা এত বেশি লোভনীয় মনে হচ্ছে যে, দেখেই খেতে ইচ্ছে করতেছে। আজকে যেহেতু এই ইউনিক রেসিপি টা শিখে নিলাম, পরবর্তীতে এটা আমি তৈরি করব ভাবতেছি।
আলু দিয়ে মাছের ডিম ভাজা খেয়েছি কিন্তুু কোনদিন শসাও আলু দিয়ে মাছের ডিম ভাজা খাইনি।আপনার রেসিপিটি চমৎকার ও লোভনীয় হয়েছে অনেক।আমার তো আপনার রেসিপিটি দেখেই লোভ লেগে গেলো।ধাপে ধাপে চমৎকার করে রন্ধন প্রনালী শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।
শশা দিয়ে কখন মাছের ডিম দিয়ে খাওয়া হয়নি।মাছের ডিম আমাদের পেঁয়াজ ভুনা করা হয়।আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ ভালো হয়েছে। প্রতিটি ধাপ আপনি খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ
বাহ আপু আপনি আজকে আলু ও শসা দিয়ে মাছের ডিম ভাজি রেসিপি তৈরি করেছেন। আসলে মাছের ডিম খেতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। মাছের ডিম পছন্দ করে না, এমন মানুষ বর্তমান খুবই কম খুঁজে পাওয়া যায়। আপনি শশা এবং আলু গুলো সুন্দর ভাবে কেঁটে মাছের ডিম ভাজি রেসিপি তৈরি করেছেন।আর সাথে বেশ কয়েকটি উপকরণ সংমিশ্রণ করেছেন। এতে রেসিপি টি আরো বেশি সুন্দর হয়েছে।
মাছের ডিম ভেজে খাওয়া হয়েছে তবে কখনো এভাবে আলু এবং শসা দিয়ে রান্না করে খাওয়া হয়নি।আপনার কাছে নতুন একটি রেসিপি শিখে নিলাম। মাছের ডিমের রেসিপি দেখতে তো বেশ লোভনীয় লাগছে। খেতেও মনে হচ্ছে বেশ সুস্বাদুই হবে। ধন্যবাদ আপু মাছের ডিমের মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।