||শেয়ার করো তোমার বানানো মজাদার ফলের জুস বা শরবত প্রতিযোগিতা-১৫||১০%@shy-fox এর জন্য
হ্যালো বন্ধুরা
হ্যালো বন্ধুরা ,আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহর রহমতে অনেক ভাল আছেন ,সুস্থ আছেন আমিও আল্লাহর রহমতে অনেক ভাল আছি ।আশা করি আমার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যবৃন্দ আল্লাহর রহমতে অনেক ভাল আছে। আমি বাংলাদেশে বাস করি ।আমার ইউজারনেম @mdemaislam00 ।অন্য দিনের মতো আজও আমি আপনাদের সাথে নতুন কিছু শেয়ার করতে এসেছি ।আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব ফলের জুস বা শরবত ।প্রথমে আমি@shuvo35 ভাইয়াকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাতে চাই। ভাইয়া আমাদের জন্য এত সুন্দর একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। প্রতিযোগিতা হল শেয়ার করো তোমার বানানো মজাদার ফলের জুস বা শরবত ।আমি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পেরে নিজেকে অনেক আনন্দিত মনে হচ্ছে।
প্রচন্ড এই তালফাটা রোদে গরমে ফলের শরবতের খুব প্রয়োজন। শরবত হয় কোন ফলের তাহলে তো কোন কথাই নেই ।খেতে আরো বেশি মজাদার লাগে ।রমজান মাসের কারণে আমাদের প্রায় সকলের ঘরে ঘরে এখন বিভিন্ন ধরনের শরবত বানানো হয়। আর@shuvo35 ভাইয়ার ,শেয়ার করো তোমার বানানো মজাদার ফলের জুস বা শরবত এই প্রতিযোগিতার কারণে আরো ইউনিক ইউনিক মজাদার ফলের জুস বা শরবত বানানো শিখতে পারবো। এখন যেমন গরম পরছে তেমন রমজান মাসে সারাদিন রোজা রাখার পর শরীরটা ক্লান্ত হয়ে যায় ।রোজা ভাঙ্গার পর একগ্লাস সাদা পানি খেয়ে, তারপর যখন এক গ্লাস সরবত বা জুস খাই তখন মনটা যেন জুড়িয়ে যায় ।মনে হয় আবার নতুন জীবন ফিরে পেয়েছি।
দেখলাম আমার বাংলা ব্লগের সকল ভাই ও বোনেরা শেয়ার করো তোমার মজাদার ফলের জুস বা শরবত এর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে ।
আমি ভাবছিলাম কি দিয়ে শরবত বানানো যায় ।অনেক ভেবে ভেবে ভাবলাম আমিতো কমলা খেতে অনেক ভালোবাসি ,কমলা দিয়ে বানালে কেমন হয় ।তখন বাজার থেকে কিছু কমলা ও আঙ্গুর কিনে আনলাম প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করব বলে। তারপর ঝটপট তৈরি করে ফেললাম কমলা আঙ্গুর দিয়ে জুস বা শরবত ।এমনিতেই আমার যে কোনো ফলের জুস খেতে অনেক মজাদার লাগে ।আর যখন প্রিয় ফলের হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই ।খেতে আরো বেশি স্পেশাল লাগে ।তাহলে চলুন বন্ধুরা দেরি না করে শুরু করা যাক কিভাবে আমি কমলা ও আঙ্গুর দিয়ে শরবত বানায়।
ধাপঃ১
- প্রথমে আমি একটা পাত্রে দুইটা কমলা নিয়ে নিয়েছি।
ধাপঃ২
- এবার কমলার খোসা তুলে পরিষ্কার করে নিব।
ধাপঃ৩
- এবার আমি সাকনার ভেতর কমলা গুলো নিয়ে নিবো।
ধাপঃ৪
- এবার আমি কমলা গুলো চামুচ দিয়ে চিপে রস বের করে নিব।
ধাপঃ৫
- এবার চামুচ দিয়ে চিপে কমলার রস গুলো বার করা সম্পন্ন হল।
ধাপঃ৬
- এবার ছাকনার ভেতর আঙ্গুরগুলো নিয়ে নিবো।
ধাপঃ৭
- এবার চামুচ দিয়ে চেপে আঙ্গুরগুলো রস বের করে নিব।
ধাপঃ৮
- এবার আঙ্গুরগুলো রস বার করা সম্পূর্ণ হলো।
ধাপঃ৯
- এবার কমলা ও আঙ্গুরের রস এর ভেতর চিনি দিব ।চিনিটা একটু বেশি পরিমাণ দিব খেতে তাহলে বেশি সুস্বাদু হবে।
ধাপঃ১০
- ফ্রিজে আমি এক গ্লাস পানি বরফ করতে রেখে দিয়েছিলাম ।কমলা ও আঙ্গুরের জুসের ভেতর দিব বলে।
ধাপঃ১১
- ফ্রিজে রাখা পানি বরফ হয়ে গেছে।
ধাপঃ১২
- এবার বরফটা আমি কমলা ও আঙ্গুরের জুসের ভিতর দিয়ে দিব। ঠান্ডা হলে খেতে আরো বেশি স্পেশাল হবে।
ধাপঃ১৩
- এবার ঝটপট তৈরি হয়ে গেল আজকের সেই স্পেশাল তার ফাটা রোধে কমলার জুস তৈরি
ধন্যবাদ সবাইকে এতক্ষণ আমার সাথে থাকার জন্য ।আসলে আঙ্গুর ও কমলার জুস খেতে অনেক স্পেশাল লাগে ।আপনাদের ভাল লাগলে বাড়িতে তৈরি করে খেতে পারেন।
মজাদার ফলের জুস বা শরবত তৈরি করে অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। এভাবেই এগিয়ে যান আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন।
এতো সুন্দর মূল্যবান কথার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
চমৎকার লাগলো আপনি কমলা এবং আঙ্গুরের কম্বিনেশনে একটি ফলের জুস তৈরি করেছেন, প্রসেস সহজভাবে উপস্থাপন করেছেন এবং ধাপগুলো সুন্দর ছিলাম আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা।
ধন্যবাদ ,আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপু আপনার জুস তৈরির পদ্ধতি দেখে খুবই ভালো লাগলো। অত্যন্ত সহজ উপায়ে সুস্বাদু কমলা ও আঙ্গুরের জুস তৈরি করে দেখালেন। আমার কাছে মনে হচ্ছে আপনার তৈরী শরবত খেতে খুবই সুন্দর সুস্বাদু হয়েছে। আর এই সুস্বাদু ফলের জুস বা শরবত আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
কমলা আমার অনেক প্রিয় ফল। আর কমলার জুস খেতে আরো বেশি মজাদার লাগে।
আপনার ফলের জুস বা শরবত খেতে মনে হয় অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনার এই ফলের জুস আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদও। কমলা ওআঙ্গুর এর জুস অনেক ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
ধন্যবাদ ,এত সুন্দর একটা কমেন্ট করার জন্য।
আপনি অনেক সুন্দর ফলের শরবত তৈরি করেছেন আপু। আপনার ফলের শরবত দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে। দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য
ধন্যবাদ আপু ,আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
মাল্টা ও আঙ্গুর ফুল দিয়ে খুবই সুস্বাদু রেসিপি তৈরি করলেন। আপনার জুস রেসিপি তৈরি করার উপস্থাপনা আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন। দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। তাই খেতে ইচ্ছা করছে। শুভকামনা রইল আপনার।
কমলার জুস খেতে অনেক মজাদার হয়। ভালো লাগলে বাড়িতে তৈরি করে খেতে পারেন ভাইয়া।
আপু আপনি কমলা আঙ্গুর দিয়ে চমৎকার একটি শরবতের রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আপনার শরবত টি কিন্তু অনেক ইউনিক হয়েছে এবং দেখতেও বেশ লোভনীয় লাগছে। আমার কাছে কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে অনেক ভাল লেগেছে আপনার এই শরবত এর রেসিপি।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
ফলের জুস রেসিপি অনেক সুন্দর হয়েছে আপু। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে আপনার রেসিপি তৈরি করেছেন এবং আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আপনার রেসিপি তৈরির পদ্ধতি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে সুস্বাদু হয়েছে। এই গরমে ফলের জুস খেতে অনেক ভালো লাগে। খুবই লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপু, আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপু আপনি অনেক সুন্দর করে কমলার জুস তৈরি করেছেন, আপনার জুস তৈরি পদ্ধতিটি আমার খুবই ভালো লেগেছে, সত্যি এই রোদে এমন শরবত খেলে ভিতর ঠান্ডা হয়ে যায়, অনেক সুন্দর করে আপনি জুস তৈরি শেয়ার করেছেন শুভকামনা রইল আপনার জন্য
ধন্যবাদ ,আপনার কথা শুনে অনেক ভালো লাগলো।
ওয়াও কি চমৎকার শরবত, সারাদিন রোজা রেখে মুখে দিলে নিঃসন্দেহে শরীরটা একদম জুড়িয়ে যাবে। অসাধারণ ছিল আপু আপনার উপস্থাপনা টি। অনেক শুভেচ্ছা রইল প্রতিযোগিতায় আপনার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া।