রেসিপি:টমেটো ও ধনিয়া পাতার চাটনি।
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -২৮ শে, পৌষ| ১৪৩০বঙ্গাব্দ |শুক্রবার |শীতকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
আমি মনে করি নিজের চেষ্টার দ্বারা সফলতা সম্ভব।ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে জীবনে কিছু একটা করে ফেলবো- এমনটা আশা করে কোন লাভ নাই। কারণ দুনিয়াতে ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে কাউকে বিচার করা হয় না। বিচার করা হয় অর্জন দিয়ে।
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।
ছোট চান্দা মাছ ভাজি।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণ
– কয়েকটা পাকা টমেটো
– পেঁয়াজ কুচি,
– কাচা মরিচ,
– এক চিমটি চিনি
– ধনিয়া পাতার কুঁচি
– লবন/পানি, পরিমান মত
রন্ধন প্রণালী
ধাপ:-১:রান্নার আগে সব কিছু ঘুছিয়ে নেয়া প্রয়োজন।
ধাপ:-২:ধনিয়া পাতার কুঁচি রেডি করে রাখতে হবে।
ধাপ:-৩:ফ্রাই প্যানে টমেটো ফালি দিয়ে দিতে হবে। আগুন মাঝারি থাকবে
ধাপ:-৪:এবং একে একে পেঁয়াজ কুঁচি, কাঁচা মরিচ ফালি, লবন এবং চিনি দিয়ে দিতে হবে
ধাপ:-৫:পরিমান মতো পানি দিতে হবে।
ধাপ:-৬:এবার মাগুন মাঝারি করে ঢেকে দিতে হবে। আগুন মাঝারি থাকবে।
ধাপ:-৭: মাঝে মাঝে ঢাকনা উলটে নাড়িয়ে দিতে ভুলবেন না। চুলার ধার ছেড়ে যাবেন না। টমেটো গুলো নরম হয়ে মিশে যেতে আপনি নিজেও খুন্তি বা কাটি দিয়ে ভেঙ্গে দিতে পারেন।
ধাপ:-৮: কিছু সময়ের মধ্যেই এমন অবস্থায় এসে যাবে।
ধাপ:-৯: ঝোল বেশি শুঁকিয়ে ফেলার দরকার নেই। এবার ধনিয়া পাতার কুঁচি ছিটিয়ে দিন। আগুন কমিয়ে দিন।
ধাপ:-১০:ভাল করে মিশিয়ে নিন এবং ফাইন্যাল লবন স্বাদ দেখুন। লাগলে দিন, না লাগলে ওকে! ধনিয়া কুঁচি দেবার পর বেশি জ্বাল দেয়া চলে না। কয়েক মিনিট হলেই চলবে।
ধাপ:-১১:ব্যস পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত। গরম ভাত নিয়ে বসে পড়ুন। রান্নাটা খুব সুস্বাদু হয়েছিলো। আপনারা ইচ্ছা করলে খুব সহজে রেসিপিটি তৈরি করে নিতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
VOTE @bangla.witness as witness
OR
তাহলে চলুন শুরু করি
আমি মনে করি নিজের চেষ্টার দ্বারা সফলতা সম্ভব।ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে জীবনে কিছু একটা করে ফেলবো- এমনটা আশা করে কোন লাভ নাই। কারণ দুনিয়াতে ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে কাউকে বিচার করা হয় না। বিচার করা হয় অর্জন দিয়ে।
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণ
– কয়েকটা পাকা টমেটো
– পেঁয়াজ কুচি,
– কাচা মরিচ,
– এক চিমটি চিনি
– ধনিয়া পাতার কুঁচি
– লবন/পানি, পরিমান মত
রন্ধন প্রণালী
ধাপ:-১:রান্নার আগে সব কিছু ঘুছিয়ে নেয়া প্রয়োজন।
ধাপ:-২:ধনিয়া পাতার কুঁচি রেডি করে রাখতে হবে।
ধাপ:-৩:ফ্রাই প্যানে টমেটো ফালি দিয়ে দিতে হবে। আগুন মাঝারি থাকবে
ধাপ:-৪:এবং একে একে পেঁয়াজ কুঁচি, কাঁচা মরিচ ফালি, লবন এবং চিনি দিয়ে দিতে হবে
ধাপ:-৫:পরিমান মতো পানি দিতে হবে।
ধাপ:-৬:এবার মাগুন মাঝারি করে ঢেকে দিতে হবে। আগুন মাঝারি থাকবে।
ধাপ:-৭: মাঝে মাঝে ঢাকনা উলটে নাড়িয়ে দিতে ভুলবেন না। চুলার ধার ছেড়ে যাবেন না। টমেটো গুলো নরম হয়ে মিশে যেতে আপনি নিজেও খুন্তি বা কাটি দিয়ে ভেঙ্গে দিতে পারেন।
ধাপ:-৮: কিছু সময়ের মধ্যেই এমন অবস্থায় এসে যাবে।
ধাপ:-৯: ঝোল বেশি শুঁকিয়ে ফেলার দরকার নেই। এবার ধনিয়া পাতার কুঁচি ছিটিয়ে দিন। আগুন কমিয়ে দিন।
ধাপ:-১০:ভাল করে মিশিয়ে নিন এবং ফাইন্যাল লবন স্বাদ দেখুন। লাগলে দিন, না লাগলে ওকে! ধনিয়া কুঁচি দেবার পর বেশি জ্বাল দেয়া চলে না। কয়েক মিনিট হলেই চলবে।
ধাপ:-১১:ব্যস পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত। গরম ভাত নিয়ে বসে পড়ুন। রান্নাটা খুব সুস্বাদু হয়েছিলো। আপনারা ইচ্ছা করলে খুব সহজে রেসিপিটি তৈরি করে নিতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে
VOTE @bangla.witness as witness OR
টমেটোর চাটনি আমার বেশ পছন্দের। আজকে এভাবে টমেটোর চাটনি করেছিলাম। আপনার রেসিপিটি দেখে লোভনীয় লাগছে। তৈরি করার ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে দেখিয়েছেন। মজাদার ও পছন্দের একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
এখন যেহেতু শীতকাল সেই ক্ষেত্রে টমেটো এবং ধনিয়া পাতা বেশ মজাদার দুটি খাবার। তবে আপনি দেখছি এই টমেটো ধনিয়া পাতা দিয়ে খুব সুন্দর চাটনি নিয়ে তৈরি করেছেন। রেসিপিটি দেখে লোভ সামলাতে পারছি না দেখেই জিভে জল চলে আসছে। ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ার করার জন্য।
এইরকম ভাবে কোনোদিন টমেটোর চাটনি খাওয়া হয়নি। আজকে প্রথম আপনার পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম। যাইহোক খুবই সুন্দর ভাবে রেসিপি টি শেয়ার করেছেন। রেসিপি দেখে খুব সহজেই শিখে গেলাম ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।
সত্যি কথা বলতে কি ভাই টমেটো আমার এতটাই প্রিয় যদি একটু সুন্দর করে সলাত করা হয় তাহলে অন্যান্য তরকারি আমার প্রয়োজনই আসে না। আর বিশেষ করে যেদিন দেখি তরকারি একটু নরমাল হয়েছে, আর তরকারির দিকে ঘুরে তাকায় না আমি। এভাবে সালাত তৈরি করেই সময় মত খাওয়া সমাপ্ত করি। তবে আপনি সিদ্ধ করে সুন্দর রেসিপি করে দেখিয়েছেন দেখে বেশি লোভনীয় লাগলো।
ভাইয়া আপনার টমেটো ও ধনিয়া পাতার চাটনি দেখে তো লোভ লেগে গেল ।দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। এভাবে কখনো করা হয়নি ।খেতে নিশ্চয়ই খুবই মজার ছিল ।গরম ভাতের সঙ্গে খেতে খুবই মজার লাগবে দেখেই বোঝা যাচ্ছে ।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
পেঁয়াজ কুচি,ধনেপাতা, টমেটো দিয়ে চমৎকার রেসিপি করেছে আপনি।এই চাটনিটি যে কি সুস্বাদু হয়েছে তা শুধু আপনি জানেন কারণ আপনি খেয়েছেন আর আমাদের লোভ লাগিয়ে দিয়েছেন। লোভনীয় চাটনিটি তৈরি পদ্ধতি খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ সুন্দর লোভনীয় রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
টমেটো আর ধনেপাতা দিয়ে চাটনি তৈরি করেছেন এটা আমার মনে হয় খিচুড়ি ভাতের সাথে খেতে খুবই বেশি মজা লাগবে। টমেটো আর ধনেপাতা দিয়ে কিভাবে চাটনি রেসিপি তৈরি করতে হয় সেটা আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
টমেটো ও ধনিয়া পাতার অসাধারন সুন্দর চাটনি রেসিপি শেয়ার করেছে আপনি।টমেটো শীতকালে একটি মজাদার সবজি।যদিও বা এই সবজিটি সারা বছর পাওয়া যায় কিন্তুু অন্যন্য সময় টমেটো গুলো কেমন কচকচে হয়ে থাকে সুসিদ্ধ হতে চায় না বল্লেই চলে।আর এই শীত কালে টমেটো দারুন সিদ্ধ হয়।খুব লোভনীয় লাগছে আপনার টমেটোর চাটনির রেসিপিটি।সুন্দর করে তৈরি পদ্ধতি তুলে ধরেছেন আমাদের সাথে।ধন্যবাদ সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।