প্রতিযোগিতা-১৫ - আমার অংশগ্রহণ !! কাঁচা আমড়ার জুস !! @shy-fox 10% beneficiary
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -২৮ শে চৈত্র| ১৪২৮ বঙ্গাব্দ |সোমবার| বসন্তকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ আপনাদের সহজ এবং সুন্দর একটা জুস বা শরবত বানানে দেখিয়ে দেই। খুব সাধারন ফর্মুলা, কোন বাড়তি ঝামেলা নেই। আমি মনে করি আপনি ঘরে বানিয়ে আপনার প্রিয়জনদের পান করাতে পারেন।।
কাঁচা আমড়ার জুস
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ
– কাঁচা আমড়াঃ গোটা চারেক, চার গ্লাসের জন্য।
– লেবুর রস।
– কাঁচা মরিচ।
– চিনিঃ পরিমান মত।
– লবনঃ পরিমান মত।
– পানিঃ চার গ্লাস।
আমড়ার জুস তৈরির ধাপ
ধাপঃ-১ঃ
দেশীয় ফলফলাদি বেশি বেশি করে খেলে ভালো, এতে নিজের লাভ এবং সাথে দেশের লাভ, দেশের টাকা দেশে থাকছে সাথে ভেজাল মুক্ততো বটেই। চলুন, দেখে ফেলি। গরমে আরাম শরবতে বা জুসে।প্রথমে আমরা গুলোকে ভালো করে ধুয়ে নিই।
ধাপঃ-২ঃ
আমড়া ছিলে ভালোভাবে কুঁচি কুঁচি করে কেটে নিতে হবে।
ধাপঃ-৩ঃ
লেবুর রস সহ মরিচ,চিনি,লবন সব কিছু ব্লেন্ডারে দিয়ে দিতে হবে।
ধাপঃ-৪ঃ
দুই গ্লাস পানি আগেই দিয়ে দিলে ব্লেন্ডার হতে সুবিধা হবে।
ধাপঃ-৫ঃ
ভাল করে ব্লেন্ড করে নিতে হবে।যেনো আমরার আশ না থাকে।
ধাপঃ-৬ঃ
পানি লাগলে আরো দিয়ে কিছুটা পাতলা করে নিতে পারেন।
ধাপঃ-৭ঃ
এবার ছেঁকে একটা বোতলে নিতে হবে এবং বাকী পানি দিয়ে দিতে হবে।
ধাপঃ-৮ঃ
ঠান্ডা হবার জন্য ড্রীপ ফ্রীজে রেখে দিতে হবে।মিনিট ২০ পরেই পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত হয়ে যাবে। কেহ গরম থেকে ফিরলে পরিবেশন করলে তিনি খেয়ে আরাম পাবে।
ধাপঃ-৯ঃ
পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত।
প্রিয় মানুষের জন্য একদিন এই শরবত বানিয়ে দেখতে পারেন। আশা করি তারিফ পারেন। ভালবাসার কত নমুনা বুঝতে পারবেন। প্রিয়জন গরমে বাহির থেকে ফিরে আসলে এমনি এক গ্লাস শরবত বানিয়ে একবার তার চোহারা দেখতে পারেন, নিশ্চিত খুশি হবেন। অথচ দেখুন কত সহজে, কত কম খরচে কত মজাদার শরবত।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ আপনাদের সহজ এবং সুন্দর একটা জুস বা শরবত বানানে দেখিয়ে দেই। খুব সাধারন ফর্মুলা, কোন বাড়তি ঝামেলা নেই। আমি মনে করি আপনি ঘরে বানিয়ে আপনার প্রিয়জনদের পান করাতে পারেন।।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ |
---|
– কাঁচা আমড়াঃ গোটা চারেক, চার গ্লাসের জন্য।
– লেবুর রস।
– কাঁচা মরিচ।
– চিনিঃ পরিমান মত।
– লবনঃ পরিমান মত।
– পানিঃ চার গ্লাস।
আমড়ার জুস তৈরির ধাপ |
---|
ধাপঃ-১ঃ
দেশীয় ফলফলাদি বেশি বেশি করে খেলে ভালো, এতে নিজের লাভ এবং সাথে দেশের লাভ, দেশের টাকা দেশে থাকছে সাথে ভেজাল মুক্ততো বটেই। চলুন, দেখে ফেলি। গরমে আরাম শরবতে বা জুসে।প্রথমে আমরা গুলোকে ভালো করে ধুয়ে নিই।
ধাপঃ-২ঃ
আমড়া ছিলে ভালোভাবে কুঁচি কুঁচি করে কেটে নিতে হবে।
ধাপঃ-৩ঃ
লেবুর রস সহ মরিচ,চিনি,লবন সব কিছু ব্লেন্ডারে দিয়ে দিতে হবে।
ধাপঃ-৪ঃ
দুই গ্লাস পানি আগেই দিয়ে দিলে ব্লেন্ডার হতে সুবিধা হবে।
ধাপঃ-৫ঃ
ভাল করে ব্লেন্ড করে নিতে হবে।যেনো আমরার আশ না থাকে।
ধাপঃ-৬ঃ
পানি লাগলে আরো দিয়ে কিছুটা পাতলা করে নিতে পারেন।
ধাপঃ-৭ঃ
এবার ছেঁকে একটা বোতলে নিতে হবে এবং বাকী পানি দিয়ে দিতে হবে।
ধাপঃ-৮ঃ
ঠান্ডা হবার জন্য ড্রীপ ফ্রীজে রেখে দিতে হবে।মিনিট ২০ পরেই পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত হয়ে যাবে। কেহ গরম থেকে ফিরলে পরিবেশন করলে তিনি খেয়ে আরাম পাবে।
ধাপঃ-৯ঃ
পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত।
প্রিয় মানুষের জন্য একদিন এই শরবত বানিয়ে দেখতে পারেন। আশা করি তারিফ পারেন। ভালবাসার কত নমুনা বুঝতে পারবেন। প্রিয়জন গরমে বাহির থেকে ফিরে আসলে এমনি এক গ্লাস শরবত বানিয়ে একবার তার চোহারা দেখতে পারেন, নিশ্চিত খুশি হবেন। অথচ দেখুন কত সহজে, কত কম খরচে কত মজাদার শরবত।
আপনি অনেক সুন্দর ভাবে কাঁচা আমড়া শরবত তৈরি করেছেন । সুন্দরভাবে শরবত তৈরি করার পাশাপাশি ধাপ গুলো অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল
হ্যাঁ আমি খুব সুন্দর করে ধাপগুলো আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করেছি যাতে আপনারা তৈরি করে খেতে পারেন এভাবে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
কাঁচা আমড়ার জুস আগে কখনো খাওয়া হয়নি। যেটা আপনি খুব সুন্দর করে তৈরি করলেন। এই ধরনের জুস খেতে খুবই মজাদার হয়। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
তাই নাকি আপনি কখনো খান নি একসময় আমাদের দিকে আসবেন অবশ্যই ভাবে জুস তৈরি করে খাওয়াবো আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর মতামত করেন প্রতিনিয়ত ধন্যবাদ।
আপনার ক্ষুদ্রতম সাপোর্ট দিয়ে আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ এভাবে যেন ভবিষ্যতে চলমান থাকে সেটাই কামনা করি।
আমি আপনার জুস দেখে প্রথমে মনে করেছিলাম কাঁচা আমের জুস পরে দেখি আপনি আমরার জুস তৈরি করেছেন। আমরার জুস আমি কখনো খাইনি কিন্তু দেখে মনে হচ্ছে খাবারটি অনেক মজাদার হয়েছে আপনি খুব সুন্দর করে জুসটি বানিয়ে দেখালেন আপনার কাছ থেকে আমি জুস বানানো শিখে নিলাম।
কাঁচা আমড়ার জুস তৈরি করে খেয়ে দেখবেন অনেক টেস্ট লাগবে।। আপনার মন্তব্য পেয়ে আমি অনেক খুশি হলাম ।।ধন্যবাদ আপনাকে।।
ভাই আমরার জুস কখনো খাওয়া হয় নাই। তবে আমরা আমার অনেক ভালো লাগে। লবণ দিয়ে খেতে বেশ মজা। অবশ্যই আমি আমরার জুস তৈরি করে খেয়ে দেখবো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
একসময় এভাবে আমড়ার জুস তৈরি করে খাওয়ার চেষ্টা করবেন অনেক ভালো লাগবে এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ
ভাইয়া আপনি কেমন গুলিয়ে দিলেন না আমাকে, আমি প্রথমে মনে করছিলাম যে আপনি কাঁচা আমের জুস তৈরি করেছেন, পরে ভালো করে দেখি এগুলোতো আমড়ার জুস, ভাইয়া আমি কখন আমড়ার জুস খাইনি তবে আপনার জুস দেখে মনে হইতেছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয় অবশ্যই একদিন আমড়ার জুস তৈরি করে খাবো ভাইয়া আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
অনেকেই দেখি সেই একই মতামত করছে আমের জুস না এটা আমড়ার জুস আসলে ভিন্ন ধরনের জুস খেতে অনেক ভালো লাগে সেই অনুপ্রেরণা থেকেই এই ধরনের জুস তৈরি করা ধন্যবাদ।
কাঁচা আমড়ার জুস দেখে খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। আসলেই আমড়ার জুস আমি কয়েকবার খেয়েছি খেতে খুবই সুস্বাদু ও মজাদার। আপনার উপস্থাপন খুবই অসাধারণ হয়েছে। আশা করি আপনি প্রতিযোগিতার প্রথম সারিতে অবস্থান করবেন এত অসাধারণ পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
তাই নাকি আপনি অনেকবার খেয়েছেন আমড়ার জুস যেটা খেতে অনেক ভালো লাগে আপনার কাছে আমার তৈরি জুস ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ধন্যবাদ।
অনেক ধরনের জুস খেয়েছি ভাইয়া। কিন্তু কাজে আমরা জুস কখনো খাওয়া হয়নি। আমিও এটা একদিন বাসায় ট্রাই করে দেখব এটি খেতে মনে হয় খুবই সুস্বাদু এবং টক। টক জাতীয় জিনিস আমার খুব ভালো লাগে।প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করছেন আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
এক সময় বাসায় ট্রাই করে দেখবেন খুবই ভালো লাগবে যে কোন ধরনের জুস খেতে অনেক ভালো লাগে ভিন্ন ধরনের কিছু তৈরি করে খাওয়ার মজাই আলাদা ধন্যবাদ।
আগে কখনো চিন্তা করিনি যে কাঁচা আমড়া দিয়ে জুস তৈরি করা যায়।
কাঁচা আমড়া খেতে একটু টক লাগে তাই জুসের টেস্ট একটু টক টক লাগবে বোধহয়। আপনার মাধ্যমে নতুন একটি জুসের রেসিপির সাথে পরিচিত হলাম। শুভকামনা রইলো ভাইয়া।
তাই নাকি এই ধরনের চিন্তাভাবনা করা উচিত বিভিন্ন ধরনের ফল গৃষ্ম কালীন সময়ে পাওয়া যায় একসময় আমড়ার জুস তৈরি করে খাবেন ধন্যবাদ।
কাচা আমরার জুস ওয়াও রেসিপিটা খুব নতুন লাগলো আমার কাছে খুবই চমৎকার ভাবে উপস্থাপনা করেছেন আপনি ভাই।প্রতিটা ধাপ অনেক গুছিয়ে শেয়ার করেছেন ধন্যবাদ।
হ্যাঁ কাঁচা আমড়ার জুস তৈরি খুব সুন্দর করে আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি যাতে আপনারা তৈরি করে খেতে পারেন।