রেসিপি:চিংড়ি দিয়ে পুঁইশাক রান্না।
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ --১০ অগ্রহায়ন| ১৪৩০বঙ্গাব্দ |শনিবার|হেমন্তকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
আমি মনে করি নিজের চেষ্টার দ্বারা সফলতা সম্ভব।ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে জীবনে কিছু একটা করে ফেলবো- এমনটা আশা করে কোন লাভ নাই। কারণ দুনিয়াতে ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে কাউকে বিচার করা হয় না। বিচার করা হয় অর্জন দিয়ে।
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।
চিংড়ি দিয়ে পুঁই শাক রান্না।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণ
– পুঁইশাক
– চিংড়ি
– পেঁয়াজ কুচি
– রসুন বাটা
– মরিচ গুড়া
– হলুদ গুড়া
– কয়েকটা কাচা মরিচ
– লবন
– তেল
– পানি
রন্ধন প্রণালী
ধাপ:-১: রান্না শুরুর আগে পুঁই শাক ভালোভাবে কেটে ধুয়ে তারপর একটা পাত্রে পানি ঝরিয়ে রাখতে হবে।
ধাপ:-২: করাইতে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি, রসুন বাটা, লবণ দিতে হবে।
ধাপ:-৩: এভাবে কিছু সময় ভেজে নেওয়ার পর চিংড়িগুলো দিয়ে দিতে হবে। এভাবে কিছু সময় নেড়ে চিংড়িগুলোকে হলদে রঙের আনতে হবে।
ধাপ:-৪: এখন মরিচ গুঁড়া হলুদ গুঁড়া ও কয়েকটা কাঁচা মরিচ দিয়ে দিন। সামান্য পরিমাণ পানি ও দিয়ে দিন।
ধাপ:-৫:ভাল করে বুঁদ বুঁদ তুলে নিন, শাক দেওয়ার পরে পানি দেয়া চলে না, ফলে এই পানিতে হয়ে যাবে।তাছাড়া শাকের কিছু নিজস্ব পানি থাকে যা রান্না করলে বের হয়।
ধাপ:-৬: এবার কড়াইয়ে পুঁই শাক দিয়ে দিন। তারপর কিছু সময় ঢেকে রাখতে হবে।
ধাপ:-৭:ব্যস, হালকাকরে নাড়িয়ে দিয়ে ফাইন্যাল লবন দেখুন, লাগলে দিন, না লাগলে তো কথা নেই।
ধাপ:-৮:ঝোল কমাতে চাইলে আগুন বাড়িয়ে দিতে হবে, আর সঠিক মনে করলে আগুন কমিয়ে রাখুন।খোলা হাড়িতে রাখুন, ঠিক এই সময়েই ঢাকনা দিলে শাকের রঙ কালো হয়ে যেতে পারে, ফলে কিছু পরে দিন।
ধাপ:-৯:সাদা গরম ভাতের সাথে বসে পড়ুন। এমন সাধারন রান্নায় আপনার তারিফ মানেই তো বিশ্বজয়। এ ধরণের সাধারণ রান্না খেতে খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে। মাঝে মাঝে এমন খাবার খাওয়া উচিত সবারই। এই খাবার গুলো মুখে রুচি বাড়ায় খাবারের চাহিদা বাড়ায়।
💞 ধন্যবাদ 💞
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
--
Posted using SteemPro Mobile
তাহলে চলুন শুরু করি
আমি মনে করি নিজের চেষ্টার দ্বারা সফলতা সম্ভব।ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে জীবনে কিছু একটা করে ফেলবো- এমনটা আশা করে কোন লাভ নাই। কারণ দুনিয়াতে ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে কাউকে বিচার করা হয় না। বিচার করা হয় অর্জন দিয়ে।
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণ
– পুঁইশাক
– চিংড়ি
– পেঁয়াজ কুচি
– রসুন বাটা
– মরিচ গুড়া
– হলুদ গুড়া
– কয়েকটা কাচা মরিচ
– লবন
– তেল
– পানি
রন্ধন প্রণালী
ধাপ:-১: রান্না শুরুর আগে পুঁই শাক ভালোভাবে কেটে ধুয়ে তারপর একটা পাত্রে পানি ঝরিয়ে রাখতে হবে।
ধাপ:-২: করাইতে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি, রসুন বাটা, লবণ দিতে হবে।
ধাপ:-৩: এভাবে কিছু সময় ভেজে নেওয়ার পর চিংড়িগুলো দিয়ে দিতে হবে। এভাবে কিছু সময় নেড়ে চিংড়িগুলোকে হলদে রঙের আনতে হবে।
ধাপ:-৪: এখন মরিচ গুঁড়া হলুদ গুঁড়া ও কয়েকটা কাঁচা মরিচ দিয়ে দিন। সামান্য পরিমাণ পানি ও দিয়ে দিন।
ধাপ:-৫:ভাল করে বুঁদ বুঁদ তুলে নিন, শাক দেওয়ার পরে পানি দেয়া চলে না, ফলে এই পানিতে হয়ে যাবে।তাছাড়া শাকের কিছু নিজস্ব পানি থাকে যা রান্না করলে বের হয়।
ধাপ:-৬: এবার কড়াইয়ে পুঁই শাক দিয়ে দিন। তারপর কিছু সময় ঢেকে রাখতে হবে।
ধাপ:-৭:ব্যস, হালকাকরে নাড়িয়ে দিয়ে ফাইন্যাল লবন দেখুন, লাগলে দিন, না লাগলে তো কথা নেই।
ধাপ:-৮:ঝোল কমাতে চাইলে আগুন বাড়িয়ে দিতে হবে, আর সঠিক মনে করলে আগুন কমিয়ে রাখুন।খোলা হাড়িতে রাখুন, ঠিক এই সময়েই ঢাকনা দিলে শাকের রঙ কালো হয়ে যেতে পারে, ফলে কিছু পরে দিন।
ধাপ:-৯:সাদা গরম ভাতের সাথে বসে পড়ুন। এমন সাধারন রান্নায় আপনার তারিফ মানেই তো বিশ্বজয়। এ ধরণের সাধারণ রান্না খেতে খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে। মাঝে মাঝে এমন খাবার খাওয়া উচিত সবারই। এই খাবার গুলো মুখে রুচি বাড়ায় খাবারের চাহিদা বাড়ায়।
-- |
আপনার প্রথম কথাটা আমার খুব ভালো লেগেছে। সেই সাথে রেসিপিটাও খুব চমৎকার। আপনি খুব সুন্দর ধাপে ধাপে চিংড়ি মাছ দিয়ে পুঁইশাকের রান্নার রেসিপিটি আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন।
রান্নাবান্না করতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। সময় পেলেই কিছু না কিছু রান্না করে থাকি। আপনার মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
এই রেসিপিটা কিন্তু আমার খুবই পছন্দ। গরম সাদা ভাতের সাথে খেতে অনেক মজা লাগে। আমি না খেয়েই বলে দিলাম,, আপনার এই চিংড়ি দিয়ে পুঁইশাকের রেসিপিটা অনেক সুস্বাদু হয়েছে।
আপনি ঠিকই বলেছেন সাদা ভাতের সাথে খেতে দারুন মজা হয়েছিলো।মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি ঠিকই বলেছেন গরম সাদা ভাতের সাথে খেতে অনেক মজা হয়েছিল। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মতামতের জন্য।
চিংড়ি দিয়ে পুঁই শাক রান্না করলে খেতে ভীষণ মজার হয়।এই রেসিপিটি আমার খুব পছন্দের। আপনি খুব চমৎকার ভাবে রেসিপিটি ধাপে ধাপে শেয়ার করলেন।খেতে খুব মজার হয়েছিল আশাকরি।ধন্যবাদ ভাইয়া মজার রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
একদম সঠিক কথা বলেছেন আপু চিংড়ি দিয়ে পুঁইশাক রান্না করলে খেতে ভীষণ মজার হয়। খেতে খুবই মজা হয়েছিল। সুগঠিত মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
চিংড়ি মাছ আর পুইঁশাক একত্রে রান্না করে খেলে তো আমার বেশ ভালো লাগে। আপনি তো দেখছি চিংড়ি মাছ দিয়ে আর পুইঁশাক দিয়ে বেশ দারুন একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আপনার আজকের রেসিপি দেখে বেশ খেতে মন চাইছে। সব মিলিয়ে অসাধারন একটি রেসিপি করেছেন ভাইয়া।
খেতে মন চাইলে ঝটপট এভাবে তৈরি করে খেয়ে দেখেন অনেক সুস্বাদু একটা খাবার। সবজি দিয়ে মাছ রান্না করলে খেতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে।
আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল।আসলে চিংড়ি দিয়ে আমরা যা কিছু রান্না করি না কেন অনেক ভালো লাগে। আর যদি হয় পুইশাক তাহলে তো কথায় নেই। আপনার রেসিপি দেখেই খেতে মন চাচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য
একদম ঠিক কথা বলেছেন আপু খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। শীতের সময় পুঁইশাক এ অন্যরকম একটা টেস্ট থাকে। উৎসাহমূলক মতামত দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাইয়া আপনি খুবই মজাদার রেসিপি শেয়ার করেছেন। চিংড়ি মাছ দিয়ে পুঁইশাকের এই রেসিপি আমার খুব পছন্দের। আমিও মাঝে মাঝে এই রেসিপি তৈরি করি। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
শীতের সময় সবজি খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আর যদি চিংড়ি মাছ দিয়ে রান্না হয় তাহলে তো কোনো কথাই নেই। খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল রেসিপিটি।
পুঁইশাক একটি মজাদার শাক।আর চিংড়ি মাছের স্বাদের কথা নাই বা বল্লাম।অসাধারণ সুন্দর রেসিপিটি হয়েছে আপনার।এই চিংড়ি দিয়ে পুঁইশাক রান্না করাতে পুঁইশাকের স্বাদ দিগুণ বেরে গেছে। ধন্যবাদ খুব সুন্দর গুছিয়ে এই মজাদার রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
আপনি ঠিকই বলেছেন আপু জি দিয়ে পুঁই শাক রান্না করলে স্বাদ দ্বিগুন বেড়ে যায়। চিংড়ি দিয়ে যেকোনো ধরনের সবজি রান্না করলে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে। সুন্দর মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
পুঁইশাক যেরকম সুস্বাদু একটি খাবার৷ একইসাথে চিংড়ি মাছও কম সুস্বাদু নয়। আর আজকে আপনি এই দুই সুস্বাদু জিনিসের সংমিশ্রণে একটি রেসিপি তৈরি করে ফেলেছেন তা সুস্বাদু হওয়া ছাড়া কোনো উপায় থাকবে না৷ আর আপনি যেভাবে এই রেসিপিটি তৈরি করেছেন তা অবশ্যই সুস্বাদু হবে৷ আর এর ডেকোরেশনও খুবই ভালোভাবে তুলে ধরেছেন৷
রেসিপিটি তৈরি করার পর রেখে ভীষণ মজা হয়েছিল। রান্না করতে কষ্ট হলেও খেতে যদি মজা হয় তাহলে এসব দুঃখ ভুলে থাকা যায়। মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ওয়াও বন্ধু তোমার এই রেসিপিটি দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে। পুঁইশাক দিয়ে চিংড়ি মাছের এতো সুন্দর রেসিপি এর আগে কখনো খাইনি। তোমার এই রেসিপিটি দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে। অনেক সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বন্ধু।
আসলে আমার তৈরি রেসিপি যারা খেয়েছে তারা প্রশংসা না করে থাকতে পারবেনা। আমি প্রফেশনাল একজন রাধুনী সেটা তুমি জানো। লোভনীয় তো লাগবেই খেতে পারলে আরো মজা পেতে।