জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্কে ঘোরাঘুরি(পর্ব-০২)||১০% প্রিয় খ্যাকের জন্য||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ --১৩ ই, বৈশাখ||১৪২৯ বঙ্গাব্দ ||মঙ্গলবার|| গ্রীষ্মকাল||
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
ঘোরাঘুরি কে না পছন্দ করে আমরা সবাই ঘুরতে পছন্দ করি। কিন্তু ব্যস্তজীবনে বড় ধরনের ছুটি কিংবা খন্ডকালীন ছুটি পাওয়া যেন সোনার হরিণ দেখা পাওয়ার সমান। এই ব্যস্ত জীবনে নানা কাজের ভিড়ে আপনি যখন ক্লান্ত হয়ে উঠেন তখন এক কাপ চা কিংবা কপি আপনাকে যা কিছু দিতে পারে না, তা থেকেই আমরা অনেক বেশি আনন্দ পাই ঘোরাঘুরি থেকে।আপনাদের সামনে হাজির হলাম ভ্রমণ কাহিনী নিয়ে। সবসময় আমার ভ্রমণ করতে অনেক ভালো লাগে ভ্রমণ করলে অনেক কিছু জানা যায় তাই সময় পেলেই ছুটে যায় ভ্রমণের উদ্দেশ্যে। আজকের ভ্রমণটা আমার সবথেকে প্রিয় একটি ভ্রমণের মধ্যে অন্যতম ।
জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্ক
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/boastful.locator.enjoying
প্রথম পর্বে দেখয়েছিলাম এক পাশের সৌন্দর্য পর্ব-টুতে দেখাবো ডান পাশের সৌন্দর্য।। জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্ক অনেক জায়গা জুড়ে অবস্থিত। আসলে এক দিনে ঘুরাঘুরি করে শেষ করা যাবেনা।। তাই আমি আর আমার বন্ধু ভাবলাম ভালো ভালো জিনিস দেখব। আমরা সেতু পার হয়ে ডান দিকের রাস্তা ধরলাম। একটু যেতেই সামনে বাধল একটা ক্যাঙ্গারু। আমি বাস্তবে কখনো ক্যাঙ্গারু দেখিনি। কিন্তু এই ক্যাঙ্গারুর ছবি তৈরি করে রাখা দেখে মনে হচ্ছে বাস্তব ক্যাঙ্গারু দেখছি। ছোটবেলায় অনেক গল্পে পড়েছি ক্যাঙ্গারুরা পেটে একটা জায়গা থাকে সেখানে তাদের বাচ্চা নিয়ে চলাফেরা করে। এই ক্যাঙ্গারুর প্রতিছবি তো তাই দেখতে পেলাম।। তার পেটের একটা জায়গা জুড়ে তার বাচ্চা থাকে সেখানে বাচ্চা নিয়ে সে ঘোরাফেরা করে।।
তারপর একটু সামনে যেতেই একটা গেটে চোখ পড়ল।গেট দেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল। গেইট এর উপরে সবুজ গাছ দ্বারা আবৃত যা দেখতে অসাধারণ লাগছিল। পর্যটকদের আকর্ষণ বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক জিনিস দিয়ে বিভিন্ন ধরনের জিনিস তৈরি করে রাখা জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্ক। আমরা গেইটের সামনে গিয়ে অনেক গুলো ছবি তুললাম।
বাচ্চাদের মজা করার জন্য বিভিন্ন ধরনের জিনিস তৈরি করে রাখা হয়েছে ড্রিম ভ্যালি পার্কে ।তেমনি একটা নাগরদোলা চোখে পরলো। নাগরদোলা টি দেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল। আমি তেমন একটা নাগরদোলা চড়তে পারি না। আমার মাথা ঘুরে। অনেকেই নাগরদোলায় উঠে মজা করছিল। আমি একটা ছবি তুলে রাখলাম নগরদোলার।
অনেক সময় ঘুরাঘুরির পর ভাবলাম একটু রেস্ট নিতে হবে। তাই একটা আইসক্রিমের দোকান এর সামনে বসলাম। দোকানটা পুকুরপাড়ে হওয়ায় মানুষ এখানে আড্ডা দিতে পারে। যেহেতু আমরা বাইরের রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার খেয়ে ভেতরে ঢুকেছি সেজন্য দুই বন্ধু দুইটা আইসক্রিম নিয়ে পুকুর পাড়ে বসে গেলাম। আর গল্প করতে লাগলাম।
তারপর একটা দেয়ালে চোখ পরল দেয়ালে চোখ পড়তেই দেখলাম পাথরের উপর খোদাই করে পাহাড় ঝরনা তৈরি করে রাখা। যা দেখতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগলো। এখানে দাঁড়িয়ে অনেক পর্যটক ছবি তুলে রাখে। এই জিনিসটা দেখে একদম বরফে ঢাকা পাহাড়ের কথা মনে পরল। সুন্দর গাছ এক কথায় অসাধারণ।
তারপরও সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসল। যেহেতু আমাদের অনেকটা পথ পার করে বাড়ি আসতে হবে ।সেজন্য আমরা ভিতরে থাকলাম না। আমরা বের হওয়ার চিন্তা করলাম। বের হওয়ার আগে গেটের প্রবেশের আগেই ঝরনা মত পানি উঠছে সেখানে লাইটিং করা যা দেখে আমি মুগ্ধ হলাম।।
তারপর আমরা গেট থেকে বের হয়ে এলাম। গেইটের বাইরে অনেক দোকান বসেছে বিভিন্ন ধরনের জিনিস বিক্রি করছে ।তা দেখতে অসম্ভব রকমের সুন্দর লাগছে। চারিদিকে লাইটিং করা আলোর ছড়াছড়ি।। অবশেষে আমরা গাড়ি পার্কিংয়ের যেয়ে গাড়ি নিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।।
পরবর্তীতে জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্ক এর ফলোয়ার ভ্যালিতে আপনাদের ঘুরিয়ে নিয়ে আসব। আজ এই পর্যন্তই। আশা করি আমার এই পোস্টটি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
আল্লাহ হাফেজ
তাহলে চলুন শুরু করি
ঘোরাঘুরি কে না পছন্দ করে আমরা সবাই ঘুরতে পছন্দ করি। কিন্তু ব্যস্তজীবনে বড় ধরনের ছুটি কিংবা খন্ডকালীন ছুটি পাওয়া যেন সোনার হরিণ দেখা পাওয়ার সমান। এই ব্যস্ত জীবনে নানা কাজের ভিড়ে আপনি যখন ক্লান্ত হয়ে উঠেন তখন এক কাপ চা কিংবা কপি আপনাকে যা কিছু দিতে পারে না, তা থেকেই আমরা অনেক বেশি আনন্দ পাই ঘোরাঘুরি থেকে।আপনাদের সামনে হাজির হলাম ভ্রমণ কাহিনী নিয়ে। সবসময় আমার ভ্রমণ করতে অনেক ভালো লাগে ভ্রমণ করলে অনেক কিছু জানা যায় তাই সময় পেলেই ছুটে যায় ভ্রমণের উদ্দেশ্যে। আজকের ভ্রমণটা আমার সবথেকে প্রিয় একটি ভ্রমণের মধ্যে অন্যতম ।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/boastful.locator.enjoying
প্রথম পর্বে দেখয়েছিলাম এক পাশের সৌন্দর্য পর্ব-টুতে দেখাবো ডান পাশের সৌন্দর্য।। জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্ক অনেক জায়গা জুড়ে অবস্থিত। আসলে এক দিনে ঘুরাঘুরি করে শেষ করা যাবেনা।। তাই আমি আর আমার বন্ধু ভাবলাম ভালো ভালো জিনিস দেখব। আমরা সেতু পার হয়ে ডান দিকের রাস্তা ধরলাম। একটু যেতেই সামনে বাধল একটা ক্যাঙ্গারু। আমি বাস্তবে কখনো ক্যাঙ্গারু দেখিনি। কিন্তু এই ক্যাঙ্গারুর ছবি তৈরি করে রাখা দেখে মনে হচ্ছে বাস্তব ক্যাঙ্গারু দেখছি। ছোটবেলায় অনেক গল্পে পড়েছি ক্যাঙ্গারুরা পেটে একটা জায়গা থাকে সেখানে তাদের বাচ্চা নিয়ে চলাফেরা করে। এই ক্যাঙ্গারুর প্রতিছবি তো তাই দেখতে পেলাম।। তার পেটের একটা জায়গা জুড়ে তার বাচ্চা থাকে সেখানে বাচ্চা নিয়ে সে ঘোরাফেরা করে।।
তারপর একটু সামনে যেতেই একটা গেটে চোখ পড়ল।গেট দেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল। গেইট এর উপরে সবুজ গাছ দ্বারা আবৃত যা দেখতে অসাধারণ লাগছিল। পর্যটকদের আকর্ষণ বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক জিনিস দিয়ে বিভিন্ন ধরনের জিনিস তৈরি করে রাখা জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্ক। আমরা গেইটের সামনে গিয়ে অনেক গুলো ছবি তুললাম।
বাচ্চাদের মজা করার জন্য বিভিন্ন ধরনের জিনিস তৈরি করে রাখা হয়েছে ড্রিম ভ্যালি পার্কে ।তেমনি একটা নাগরদোলা চোখে পরলো। নাগরদোলা টি দেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল। আমি তেমন একটা নাগরদোলা চড়তে পারি না। আমার মাথা ঘুরে। অনেকেই নাগরদোলায় উঠে মজা করছিল। আমি একটা ছবি তুলে রাখলাম নগরদোলার।
অনেক সময় ঘুরাঘুরির পর ভাবলাম একটু রেস্ট নিতে হবে। তাই একটা আইসক্রিমের দোকান এর সামনে বসলাম। দোকানটা পুকুরপাড়ে হওয়ায় মানুষ এখানে আড্ডা দিতে পারে। যেহেতু আমরা বাইরের রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার খেয়ে ভেতরে ঢুকেছি সেজন্য দুই বন্ধু দুইটা আইসক্রিম নিয়ে পুকুর পাড়ে বসে গেলাম। আর গল্প করতে লাগলাম।
তারপর একটা দেয়ালে চোখ পরল দেয়ালে চোখ পড়তেই দেখলাম পাথরের উপর খোদাই করে পাহাড় ঝরনা তৈরি করে রাখা। যা দেখতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগলো। এখানে দাঁড়িয়ে অনেক পর্যটক ছবি তুলে রাখে। এই জিনিসটা দেখে একদম বরফে ঢাকা পাহাড়ের কথা মনে পরল। সুন্দর গাছ এক কথায় অসাধারণ।
তারপরও সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসল। যেহেতু আমাদের অনেকটা পথ পার করে বাড়ি আসতে হবে ।সেজন্য আমরা ভিতরে থাকলাম না। আমরা বের হওয়ার চিন্তা করলাম। বের হওয়ার আগে গেটের প্রবেশের আগেই ঝরনা মত পানি উঠছে সেখানে লাইটিং করা যা দেখে আমি মুগ্ধ হলাম।।
তারপর আমরা গেট থেকে বের হয়ে এলাম। গেইটের বাইরে অনেক দোকান বসেছে বিভিন্ন ধরনের জিনিস বিক্রি করছে ।তা দেখতে অসম্ভব রকমের সুন্দর লাগছে। চারিদিকে লাইটিং করা আলোর ছড়াছড়ি।। অবশেষে আমরা গাড়ি পার্কিংয়ের যেয়ে গাড়ি নিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।।
পরবর্তীতে জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্ক এর ফলোয়ার ভ্যালিতে আপনাদের ঘুরিয়ে নিয়ে আসব। আজ এই পর্যন্তই। আশা করি আমার এই পোস্টটি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।।
ধন্যবাদ সবাইকে
Twitter
https://twitter.com/MdRazuA67435145/status/1519190804744445952?t=yTuAMel9cQN35qyT_HIM0Q&s=19
আপনি খুবই সুন্দর জায়গায় ভ্রমণ করেছেন। আসলে ভ্রমণ করতে আমার খুবই ভালো লাগে।ভ্রমনের সাথে সুন্দর বর্ণনা এবং ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করেছেন। সত্যি ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভালো লাগলো। শুভকামনা রইল।
আমার ঘোরাঘুরির মুহূর্তকে ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভাল লেগেছে জেনে অনেক খুব ভালো লাগছে ভাইয়া এভাবে সুন্দর মন্তব্য করে সব সময় পাশে থাকবেন আশা করি।।
আপনি একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া এই বাস্তব জীবনে ব্যস্ততার সময় থেকে একটু সময় পেলে অনেক আনন্দ পাওয়া যায়। এই সময়টুকুর মাঝে ঘরে না বসে থেকে যদি একটু বাইরে ঘুরতে যাওয়া যায় তাহলে আরও আনন্দ বেশি অনুভব করা যায়। আপনিতো দেখছি পার্কে অনেক আনন্দ ও ঘোরাঘুরি করেছেন। এছাড়াও সুন্দর ছবি তুলে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ভাইয়া।
জি আপু আমরা দুই বন্ধু পার্কে গিয়ে অনেক সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছিলাম। আপনি সুগঠিত মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।।
পার্ক টা তো খুবই অসাধারণ। ভিতরের পরিবেশ একদম দেখার মত। যে কেউই দেখলে যেতে ইচ্ছে করবে। আজ অনেকদিন কোথাও ঘুরাঘুরি করতে যাওয়া হয়না। আপনার ঘুরাঘুরির পোস্ট দেখে ঈদের পর ঘুরতে যাওয়ার জন্য খুব ইচ্ছে করতেছে। খুব অসাধারণ একটি পোস্ট আমাদের শেয়ার করেছেন ভাই। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
জি ভাইয়া পার্ক টা অনেক সুন্দর পার্কের পরিবেশটাও আমাদের কাছে অনেক ভাল লাগছিল নিরিবিলি পরিবেশ। ঈদের পরে ঘুরতে যাওয়ার জন্য শুভকামনা রইল। সুন্দর মতামত প্রকাশের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্কে আমি অনেকদিন আগে একবার গিয়েছিলাম খুব সুন্দর একটি জায়গা। আপনি অনেক সুন্দর একটি সময় পার করেছেন দেখে মনে হচ্ছে। ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আসলে ভাইয়া পার্কটি দেখার মত ছিল। আশাকরি আপনারাও ঘুরতে যেয়ে অনেক সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছিলেন। সুন্দর মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
খুব সুন্দর এবং মনোরম পরিবেশ জায়গাটায়। আমার আবার একদিন সবার সঙ্গে যাওয়ার ইচ্ছা আছে।
পার্কে ঘোরাঘুরি অভিজ্ঞতা আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন এই জন্য প্রথমেই ধন্যবাদ। আপনার ছবি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আমরাও অনেক কিছু জানতে পারলাম কখনো ভিজিট করলে কিছুটা সহজ হবে।শুভ কামনা রইল
আসলে ভাইয়া ঘুরাঘুরি করতে আমাদের খুবই ভালো লাগে সময় পেলেই বাইক নিয়ে বের হয়ে যায় ঘোরার জন্য আপনার মন্তব্য সুন্দর ছিল ধন্যবাদ আপনাকে।।
পার্কে খুব সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন । ফটোগ্রাফি গুলো খুবই অসাধারণ হয়েছে। আসলে এমন পরিবেশে গেলে মনটা ভালো হয়ে যায়। অনেক কিছু উপভোগ করেছেন দেখেই বুঝা যাচ্ছে। এত অসাধারণ পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
জি ভাইয়া পার্কে গিয়ে অনেক সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছিলাম। আর আপনি ঠিকই বলেছেন হুম ঘুরতে গেলে মন মানসিকতা ভালো হয়ে যায়। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্ক ভ্রমনের প্রথম পর্ব দেখেছিলাম অনেক সুন্দর ছিল তেমনি এই পর্বেও অনেক সুন্দর সুন্দর দৃশ্য শেয়ার করেছেন। পাথরের উপর খোদাই করা দৃশ্যটি আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগলো। ফটোগ্রাফির মাধ্যমে সৌন্দর্য আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
পাথরে খোদাই করা দৃশ্যটি আপনার কাছে ভাল লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগলো এই পার্কে আপনারও ঘুরে আসার জন্য অনুরোধ রইল আশা করি সময় পেলে ঘুরে আসবেন মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।।
জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্কে খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। সত্যি কথা বলতে কি ভবনটি পাশের লোকজন সময় পেলেই ভ্রমণ করার চিন্তায় ব্যস্ত থাকে। ভ্রমণের জায়গা যদি খুব বেশি দূরেও না হয় তবুও চায় যে কোথাও না কোথাও থেকে ঘুরে আসা যাক। পার্কের দারুন এবং নান্দনিক কিছু স্থির চিত্র তুলে ধরেছেন যা সত্যিই ছিল মনমুগ্ধকর। খুব সুন্দর করে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন শ্রদ্ধেয়।
ঘোরাঘুরি ঘুরতে আমাদের খুবই ভালো লাগে আমরা সময় পেলে সবাই বের হয়ে যায় ঘোড়ার উদ্দেশ্যে। আমার ইচ্ছা আছে বাংলাদেশের 64 জেলা ঘোড়ার।। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।।
কিছুটা ঘোরাঘুরি, কিছুটা ফটোগ্রাফি, তার সাথে কিছুটা সুন্দর সুন্দর বর্ণনা। সব মিলিয়ে দারুন একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন ভাই। আমার খুবই ভালো লেগেছে আপনার এই পোস্টটি পড়ে।
আপনার উৎসাহমূলক মন্তব্যের অনেক ভালো লাগলো এভাবে সবসময় পাশে থাকুন আশা করি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন দোয়া রইল আপনার জন্য।।