রেসিপি:ইলিশ মাছ ও ইলিশের ডিম ভুনা।
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -২৭শে,জৈষ্ঠ্য|১৪৩১ বঙ্গাব্দ|সোমবার|গ্রীষ্মকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
ইলিশ মাছ ভুনা।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ
– কয়েক টুকরা ইলিশ, হাফ কেজির মত
– ইলিশের ডিম
– পেঁয়াজ কুঁচি, মাঝারি তিনটে
– কাঁচা মরিচঃ ৩ টা
– মরিচ গুড়া, দুই চিমটি
– হলুদ গুড়া, হাফ চা চামচ
– লবন, হাফ চা চামচ
– পানি, হাফ কাপ বা বেশি
– তেল, ৪/৫ টেবিল চামচ
রন্ধন প্রনালী
ধাপ:-যে কোন পাত্রে ইলিশ মাছ গুলো নিয়ে সামান্য হলুদ এবং এক চিমটি লবন দিয়ে মেখে নিতে পারেন।
ধাপ:-এর পর তেল গরম করে মাছ গুলো ভাঁজুন। ডিম থাকলে তাও সাথে দিয়ে দিতে পারেন।
ধাপ:-তেমন কড়া ভাঁজা নয়, মাঝারি। এই ভাঁজার কারনে মাছ স্বাদ হয় এবং ভেঙ্গে যায় না।এবার মাছ গুলো তুলে রাখুন।
ধাপ:-একই কড়াইতে এবার পেঁয়াজ কুঁচি ভাঁজুন, এক সাথে কাঁচা মরিচ দিয়ে দিতে পারেন। কাঁচা মরিচ বেশি দিলে পরে গুড়া মরিচ তেমন লাগবে না।
ধাপ:-লবন দিতে ভুলবেন না! সামান্য। মাছ ভাঁজাতে সামান্য লবন আছে ফলে লবন দিতে বুঝে শুনে। মনে রাখবেন রান্নায় লবন কম হলে দেয়া যায় কিন্তু একবার বেশি লবন দিয়ে দিলে তা আর খাওয়া যায় না।
ধাপ:-পেঁয়াজ একটু হলদে হয়ে এলে হলুদ এবং মরিচ গুড়া দিন।
ধাপ:-ভাঁজুন।
ধাপ:-এবার এক কাপ পানি দিন বা কম।
ধাপ:-ব্যস ঝোল হয়ে গেল। আগুন একটু বাড়িয়ে দিন।
ধাপ:-এবার ভেঁজে রাখা মাছ গুলো বিছিয়ে দিন।
ধাপ:-কিছু সময়ের জন্য ঢাকনা দিতে পারেন।
ধাপ:-ঝোল কেমন রাখবেন তা আপনি নিজেই নির্ধারন করুন। ঝোল কমাতে চাইলে আগুন বাড়িয়ে দিন, নতুবা মাঝারি আঁচে রাখুন।
ধাপ:-ফাইন্যাল লবন দেখুন। লাগলে দিন, না লাগলে ওকে বলে আগে বাড়ুন। চুলা বন্ধ করে কিছু সময় ঢেকে রাখুন।
ধাপ:-সাদা ভাত বা সাদা পোলাউ এর সাথে অবিশ্বাস্য আইটেম!
আমার পরিচয়
আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
VOTE @bangla.witness as witness
OR
তাহলে চলুন শুরু করি
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ |
---|
– কয়েক টুকরা ইলিশ, হাফ কেজির মত
– ইলিশের ডিম
– পেঁয়াজ কুঁচি, মাঝারি তিনটে
– কাঁচা মরিচঃ ৩ টা
– মরিচ গুড়া, দুই চিমটি
– হলুদ গুড়া, হাফ চা চামচ
– লবন, হাফ চা চামচ
– পানি, হাফ কাপ বা বেশি
– তেল, ৪/৫ টেবিল চামচ
রন্ধন প্রনালী |
---|
ধাপ:-যে কোন পাত্রে ইলিশ মাছ গুলো নিয়ে সামান্য হলুদ এবং এক চিমটি লবন দিয়ে মেখে নিতে পারেন।
ধাপ:-এর পর তেল গরম করে মাছ গুলো ভাঁজুন। ডিম থাকলে তাও সাথে দিয়ে দিতে পারেন।
ধাপ:-তেমন কড়া ভাঁজা নয়, মাঝারি। এই ভাঁজার কারনে মাছ স্বাদ হয় এবং ভেঙ্গে যায় না।এবার মাছ গুলো তুলে রাখুন।
ধাপ:-একই কড়াইতে এবার পেঁয়াজ কুঁচি ভাঁজুন, এক সাথে কাঁচা মরিচ দিয়ে দিতে পারেন। কাঁচা মরিচ বেশি দিলে পরে গুড়া মরিচ তেমন লাগবে না।
ধাপ:-লবন দিতে ভুলবেন না! সামান্য। মাছ ভাঁজাতে সামান্য লবন আছে ফলে লবন দিতে বুঝে শুনে। মনে রাখবেন রান্নায় লবন কম হলে দেয়া যায় কিন্তু একবার বেশি লবন দিয়ে দিলে তা আর খাওয়া যায় না।
ধাপ:-পেঁয়াজ একটু হলদে হয়ে এলে হলুদ এবং মরিচ গুড়া দিন।
ধাপ:-ভাঁজুন।
ধাপ:-এবার এক কাপ পানি দিন বা কম।
ধাপ:-ব্যস ঝোল হয়ে গেল। আগুন একটু বাড়িয়ে দিন।
ধাপ:-এবার ভেঁজে রাখা মাছ গুলো বিছিয়ে দিন।
ধাপ:-কিছু সময়ের জন্য ঢাকনা দিতে পারেন।
ধাপ:-ঝোল কেমন রাখবেন তা আপনি নিজেই নির্ধারন করুন। ঝোল কমাতে চাইলে আগুন বাড়িয়ে দিন, নতুবা মাঝারি আঁচে রাখুন।
ধাপ:-ফাইন্যাল লবন দেখুন। লাগলে দিন, না লাগলে ওকে বলে আগে বাড়ুন। চুলা বন্ধ করে কিছু সময় ঢেকে রাখুন।
ধাপ:-সাদা ভাত বা সাদা পোলাউ এর সাথে অবিশ্বাস্য আইটেম!
আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ধন্যবাদ সবাইকে
VOTE @bangla.witness as witness OR
আজ আপনি ইলিশ মাছ ও ইলিশ মাছের ডিম একসঙ্গে ভুনা করেছেন। আপনার এই মাছ ভুনা দেখে আমার তো খুব খেতে ইচ্ছে করছে। আসলে অনেকদিন হলো ইলিশ মাছ খাওয়া হচ্ছে না। আর ইলিশ মাছ আবার সবচেয়ে প্রিয় মাছ। আপনি রান্না করার প্রতিটি ধাপ সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ইলিশ মাছ ও ইলিশের ডিম ভুনার চমৎকার একটি রেসিপি তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার এই রেসিপি তৈরির প্রতিটি ধাপের বর্ণনাগুলো পড়ে এবং ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার অনেক অনেক ভালো লেগেছে। আসলে এরকম রেসিপি গুলো খেতে সব সময় অসাধারণ সুস্বাদু লাগে। অত্যন্ত লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মাছের মধ্যে ইলিশ আমার সব থেকে প্রিয়। ইলিশ মাছ যেকোনোভাবেই রান্না করা হোক না কেন খেতে কিন্তু অসাধারণ লাগে। আর আমি তো আপনার রেসিপিগুলোর ফ্যান হয়ে গিয়েছি। আপনি এত সুন্দর ভাবে রেসিপি গুলো তৈরি করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেন দেখে লোভ লেগে যায়। ইলিশ মাছ এবং ইলিশের ডিম খুব সুন্দর ভাবে ভুনা করেছেন। ধন্যবাদ রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
বাহ চমৎকার একটি রেসিপি শেয়ার করলেন আপনি। আগে আমরা ইলিশের সাথে ডিম অনেক খেয়েছি। কিন্তু এখন তেমন একটা পাওয়া যায় না। যেহেতু ডিমওয়ালা ইলিশ মাছ ধরা নিষিদ্ধ তাই এখন একদম দেখা যায় না বললেই চলে। তবে আমাদের এদিকে অনেক বেশি কড়াকড়ি ডিমওয়ালা ইলিশ ধরা নিয়ে তাই খেতে চাইলেও খেতে পারিনা। যাক আপনি বেশ সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করলেন। যেহেতু মাছের সাথে ডিম আছে তাই খেতে খুব ভালো লাগবে।
মাছের রাজা ইলিশ এবং তার ডিম ভুনার খুব চমৎকার একটি রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।খুবই ভালো লাগলো দেখে।প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
হায় হায় ভাইয়া দুটোই তো আমার প্রিয় খাবার। আপনি তো বেশ দারুন করে ইলিশ মাছ এবং তার ডিম ভূনা করেছেন। আপনার রেসিপির কালার দেখেই বুঝা যাচেছ যে রেসিপিটি বেশ সুস্বাদু হয়েছিল। দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ইলিশ মাছ কমবেশি সবাই খুব পছন্দ করে খেতে। আমার নিজের কাছেও ভালো লাগে তবে মাছের কাঁটা একটু বেশি হওয়ার কারণে খুব কম ইলিশ মাছ খাওয়া হয় আমার। আপনার রেসিপিটা দেখে বেশ লোভনীয় লাগছে। মাছ এবং মাছের ডিম একসাথে ভুনা করেছেন। রেসিপিটা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ইলিশ মাছ ও ইলিশের ডিম ভুনা রেসিপি তৈরি করে। আসলে যে কোন মাছের তুলনায় মাছের ডিম ভুনা খেতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। ইলিশ মাছের ঝোলের ঘ্রাণ নাকে আসলেই মন জুড়িয়ে যায় ভাই। রেসিপি তৈরির প্রত্যেকটি স্টেপ আমাদের মাঝে অনেক সুন্দরভাবে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ইলিশ মাছ ও ইলিশের ডিম ভুনা দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। আপনার রেসিপি পরিবেশন আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। এত মজাদার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।