এশিয়ার সর্ববৃহৎ বট বৃক্ষ ঘুরে দেখা||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -২২শে ফাল্গুন| ১৪২৮ বঙ্গাব্দ |সোমবার| বসন্তকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
ভ্রমণ আপনার হৃদয়কে উদার করে তুলবে। আপনার বোধগম্যতা প্রসারিত করবে এবং আপনি যে গল্পগুলি বলতে পারেন তার মাধ্যমে আপনার জীবন পূর্ণ করবে। আপনি যখন ভ্রমণ করেন, মনে রাখবেন যে কোনও জায়গা আপনাকে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করার জন্য ডিজাইন করা হয়নি। এটি এর লোকদের স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে
এশিয়ার সর্ববৃহত বট বৃক্ষ
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/craters.hastened.gargling
ঘোরাঘুরি কে না পছন্দ করে আমরা সবাই ঘুরতে পছন্দ করি। কিন্তু ব্যস্তজীবনে বড় ধরনের ছুটি কিংবা খন্ডকালীন ছুটি পাওয়া যেন সোনার হরিণ দেখা পাওয়ার সমান। এই ব্যস্ত জীবনে নানা কাজের ভিড়ে আপনি যখন ক্লান্ত হয়ে উঠেন তখন এক কাপ চা কিংবা কপি আপনাকে যা কিছু দিতে পারে না, তা থেকেই আমরা অনেক বেশি আনন্দ পাই ঘোরাঘুরি থেকে।
কালীগজ্ঞ শহর হতে প্রায় ৮কিমি পূর্ব দিকে এর অবস্থান । বর্তমানে মালিয়াট ইউনিয়নের বেথুলী সুইতলা-মল্লিকপুরে বর্তমানে ১১ একর জমি জুড়ে বিদ্যমান এই বটগাছটি এশিয়ার বৃহত্তম বটগাছ বলে খ্যাত।
অনেকদিন যাবত বাড়ি থেকে কোথাও যাওয়া হয়না। একটু ঘুরাঘুরির উদ্দেশ্যে বন্ধুদের সাথে মটর সাইকেল নিয়ে বের হলাম। যেখানে দুচোখ যায় একটু ঘুরাঘুরি করব ।উদ্দেশ্য ছাড়া আসলে ঘুরাঘুরি মজাই আলাদা। যেখানেই যাই অচেনা জায়গার সাথে পরিচিত হতে খুবই ভালো লাগে সব কিছুই মনে হয় সুন্দর ।অনেকদূর গিয়েছিলাম মোটরসাইকেল নিয়ে যেখানে আগে কখনও যাওয়া হয়নি।
বটগাছ এমনিতেই বড়। বিশাল জায়গা নিয়ে এ গাছ তার ডালপালা বিস্তৃত করে। কিন্তু এই জায়গা যদি দুই একর নিয়ে হয় তাহলে সেই গাছ কত বড়। হ্যাঁ এমনই একটি বটগাছের অবস্থান ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার সুইতলা মল্লিকপুরে। ঝিনাদহের কালীগঞ্জ উপজেলা শহর থেকে চিকন পিচের রাস্তা মল্লিকপুর ছুঁয়েছে।
আর ২০০৯ সাল থেকে সামাজিক বন বিভাগ যশোর এ বটগাছটির ব্যবস্থাপনা করে আসছে। গাছটির উত্পত্তি সম্পর্কে স্থানীয়রা কোনো সুনিদির্ষ্ট তথ্য দিতে পারেনি, তবে প্রায় দুইশ’ থেকে তিনশ’ বছর পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। গাছটি কে বা কারা লাগিয়েছে তার কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য কেউ না দিতে পারলেও জানা যায়, এখানে আগে কুমারদের বসতি ছিল। কুমার পরিবারের কোনো একটি কুয়োর মধ্যে আজকের বটগাছটির জন্ম।
স্থানীয়দের মুখে গাছটি সম্পর্কে কথিত আছে ক’বছর আগে কুদরতউল্লা নামে একজন গাছের ডাল কাটলে অসুস্থ হয়ে পড়ে। শুরু হয় রক্তবমি। কুদরতের স্ত্রী বট গাছ আগলে ধরে কান্নাকাটি করে। স্বামীর প্রাণ ভিক্ষা চায়। অবশেষে তার স্বামী সুস্থ হয়ে ওঠে। এ রকম অনেক গল্প মল্লিকপুরবাসীদের কাছে শোনা যায়।
আমি আর আমার বন্ধু(মামা) @mrahul40।যেহেতু বট বৃক্ষ দেখতে গিয়েছি বট গাছের উপর বসে ছবি না তুললে কি হয়।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
আল্লাহ হাফেজ
তাহলে চলুন শুরু করি
ভ্রমণ আপনার হৃদয়কে উদার করে তুলবে। আপনার বোধগম্যতা প্রসারিত করবে এবং আপনি যে গল্পগুলি বলতে পারেন তার মাধ্যমে আপনার জীবন পূর্ণ করবে। আপনি যখন ভ্রমণ করেন, মনে রাখবেন যে কোনও জায়গা আপনাকে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করার জন্য ডিজাইন করা হয়নি। এটি এর লোকদের স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/craters.hastened.gargling
ঘোরাঘুরি কে না পছন্দ করে আমরা সবাই ঘুরতে পছন্দ করি। কিন্তু ব্যস্তজীবনে বড় ধরনের ছুটি কিংবা খন্ডকালীন ছুটি পাওয়া যেন সোনার হরিণ দেখা পাওয়ার সমান। এই ব্যস্ত জীবনে নানা কাজের ভিড়ে আপনি যখন ক্লান্ত হয়ে উঠেন তখন এক কাপ চা কিংবা কপি আপনাকে যা কিছু দিতে পারে না, তা থেকেই আমরা অনেক বেশি আনন্দ পাই ঘোরাঘুরি থেকে।
কালীগজ্ঞ শহর হতে প্রায় ৮কিমি পূর্ব দিকে এর অবস্থান । বর্তমানে মালিয়াট ইউনিয়নের বেথুলী সুইতলা-মল্লিকপুরে বর্তমানে ১১ একর জমি জুড়ে বিদ্যমান এই বটগাছটি এশিয়ার বৃহত্তম বটগাছ বলে খ্যাত।
অনেকদিন যাবত বাড়ি থেকে কোথাও যাওয়া হয়না। একটু ঘুরাঘুরির উদ্দেশ্যে বন্ধুদের সাথে মটর সাইকেল নিয়ে বের হলাম। যেখানে দুচোখ যায় একটু ঘুরাঘুরি করব ।উদ্দেশ্য ছাড়া আসলে ঘুরাঘুরি মজাই আলাদা। যেখানেই যাই অচেনা জায়গার সাথে পরিচিত হতে খুবই ভালো লাগে সব কিছুই মনে হয় সুন্দর ।অনেকদূর গিয়েছিলাম মোটরসাইকেল নিয়ে যেখানে আগে কখনও যাওয়া হয়নি।
বটগাছ এমনিতেই বড়। বিশাল জায়গা নিয়ে এ গাছ তার ডালপালা বিস্তৃত করে। কিন্তু এই জায়গা যদি দুই একর নিয়ে হয় তাহলে সেই গাছ কত বড়। হ্যাঁ এমনই একটি বটগাছের অবস্থান ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার সুইতলা মল্লিকপুরে। ঝিনাদহের কালীগঞ্জ উপজেলা শহর থেকে চিকন পিচের রাস্তা মল্লিকপুর ছুঁয়েছে।
আর ২০০৯ সাল থেকে সামাজিক বন বিভাগ যশোর এ বটগাছটির ব্যবস্থাপনা করে আসছে। গাছটির উত্পত্তি সম্পর্কে স্থানীয়রা কোনো সুনিদির্ষ্ট তথ্য দিতে পারেনি, তবে প্রায় দুইশ’ থেকে তিনশ’ বছর পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। গাছটি কে বা কারা লাগিয়েছে তার কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য কেউ না দিতে পারলেও জানা যায়, এখানে আগে কুমারদের বসতি ছিল। কুমার পরিবারের কোনো একটি কুয়োর মধ্যে আজকের বটগাছটির জন্ম।
স্থানীয়দের মুখে গাছটি সম্পর্কে কথিত আছে ক’বছর আগে কুদরতউল্লা নামে একজন গাছের ডাল কাটলে অসুস্থ হয়ে পড়ে। শুরু হয় রক্তবমি। কুদরতের স্ত্রী বট গাছ আগলে ধরে কান্নাকাটি করে। স্বামীর প্রাণ ভিক্ষা চায়। অবশেষে তার স্বামী সুস্থ হয়ে ওঠে। এ রকম অনেক গল্প মল্লিকপুরবাসীদের কাছে শোনা যায়।
আমি আর আমার বন্ধু(মামা) @mrahul40।যেহেতু বট বৃক্ষ দেখতে গিয়েছি বট গাছের উপর বসে ছবি না তুললে কি হয়।
ধন্যবাদ সবাইকে
এশিয়ার সর্ববৃহৎ বটগাছ ভাবতেই তো কেমন যেন লাগছে। এই বটগাছের কথা অনেক শুনেছি কিন্তু কখনো দেখা হয়নি। অনেক তথ্যবহুল একটি পোস্ট করেছেন। এবং আপনার পোস্টের ফটোগ্রাফি গুলো ভালো ছিল। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।।
সময় পেলে ঘুরে আসবেন বটগাছটি দেখে অনেক মজা পাবেন ।অনেক জায়গা জুড়ে বটগাছের অবস্থান যা দেখতে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছিল।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ভাবার মত একটা পোস্ট শেয়ার করেছেন ভাইয়া। সর্ববৃহৎ বটবৃক্ষ। যার স্থান অনেক বড়। আপনার মাধ্যমে সুন্দর একটা বটবৃক্ষ বাগান দেখতে পেলাম। অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
জি ভাইয়া বট বৃক্ষটি 11 একর জমির উপর অবস্থিত যা দেখতে খুব সুন্দর লাগে ।
আপনার মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
অনেক ভালো সময় অতিবাহিত করেছিলাম। বিশেষ করে মোটরসাইকেল নিয়ে ভ্রমন আমার অনেক ভালো লাগে সাথে তুমি ছিলা পার্টনার মজাই মজা। বটবৃক্ষ দেখতে বেশ অদ্ভুত লাগছিল অনেক জায়গাজুড়ে এর অবস্থান।
আবার সময় হলে কোন একদিন বের হব অন্য কিছুর সন্ধানে । মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ মামা।
এটা দারুন একটা পোস্ট ছিল আমার কাছে। পুরো অজানা একটা ব্যাপার জানা হলো আজ। সব চাইতে অবাক করে দিল এত বিশাল জায়গা নিয়ে বট গাছ টি বিস্তৃত। অনেক পুরনো গাছ, তাই লোকমুখে শুনে যে কথা গুলো লিখেছেন আমি নিজেও একটু একটু বিশ্বাস করি এই জিনিসগুলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ এশিয়ার বৃহত্তম বট গাছটি এভাবে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। ভালো থাকবেন।
আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
আপনার ঘোরার অনুভূতি জানতে পেরে অনেক ভালো লাগলো। ঘুরতে কার না ভালো লাগে । আর তা যদি হয় সবুজে ঘেরা গাছ গাছালির মধ্যে তাহলে তো কথাই নাই। গাছের ছবি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। প্রাণ ভরে নিঃশ্বাস নেওয়া যায় সেখানে। শুভেচ্ছা রইলো ভাই।
বলতে পারেন ঘোরাঘুরি আমাদের নেশায় পরিণত হয়েছে। আমরা সময় পেলেই ঘুরতে বের হই।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ভাই বটগাছটি সত্যিই অনেক বিশাল আকৃতির।এশিয়ার সর্ববৃহৎ বটগাছ যে আমাদের দেশে অবস্থিত সেটা জানা ছিল না।সুন্দর একটি বিষয় আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
জি ভাইয়া বট বৃক্ষটি বিশাল আকৃতির এবং অনেক জায়গাজুড়ে এর অবস্থান। আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
ভাই আমি কখানো ভাবিনি এশিয়া সর্ববৃহৎ বটগাছ আছে।আসলে তা আপনার মাধ্যেমে জানতে পারলাম।আপনি অনেক সুন্দর একটা বিষয় আমাদের মাঝে তুলে ধরছেন।ফটোগ্রাফি সাথে সাথে উপস্থাপনা অনেক দারুণ ছিলে।অনেক ধন্যবাদ।
অজানাকে জানতে আমার খুবই ভালো লাগে ।আমি প্রায়ই ঘুরতে বের হই অজানাকে দেখার উদ্দেশ্যে ।আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
নতুন একটা তথ্য জানতে পারলাম, আগে জানা ছিল না যে এশিয়ার সর্ববৃহৎ বটবৃক্ষ ঝিনাইদাহ জেলায় অবস্থিত। ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে বটগাছের আকৃতি কতটা বড়, গাছের ঝুলন্ত মূল গুলো যেন অবাক করার মতো। নতুন একটি তথ্য জানান দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনি ঠিক বলেছেন ভাইয়া বট বৃক্ষের মূল গুলো দেখে আমিও অবাক হয়েছিলাম। প্রায় 11 একর জমির উপর বটগাছটি অবস্থিত ।আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকে স্বাগতম ভাইজান 💚
এশিয়ার সর্ববৃহৎ বট বৃক্ষের কথা এর আগে আমি অনেকবার শুনেছিলাম কিন্তু এটি দেখার সৌভাগ্য আমার কোনদিন হয়নি। কিন্তু আপনার এই পোস্ট এর মাধ্যমে আমি সেই বৃক্ষটি দেখার সৌভাগ্য অর্জন করলাম। আসলেই এই বৃক্ষটি বিখ্যাত হবার মতো দাবি রাখে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এমন সুন্দর একটা জিনিস আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
এশিয়ার সর্ববৃহৎ বটগাছটি দেখতে অনেক বড়। আপনি সময় পেলে যেয়ে একদিন ঘুরে আসবেন ভাল লাগবে ।আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ঐতিহাসিক সবকিছুতে মানুষের চির আগ্রহ। তার পরও সব আগ্রহ সবসময় ইচ্ছায় পুরিনত হতে পারেনা। ভাল ছিল আপনার ঐতিহাসিক বটগাছ দর্শন।
সুগঠিত মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
🏵️