শিক্ষা ও সংস্কার|পর্ব-১|১০% লাজুক খ্যাকের জন্য বরাদ্দ||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ - ১৬ বৈশাখ| ১৪২৯ বঙ্গাব্দ |শুক্রবার| গ্রীষ্মকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
কখনো কখনো নিরক্ষর মানুষের মধ্যেও আশ্চর্য ত্যাগের পরিচয় পাই । অনেক সময় এমন মহত্বও দেখা যায় যা শিক্ষিত মানুষেরাও সবসময় দেখাতে পারেন না । তাই শিক্ষিত অশিক্ষিতের , ধনী দরিদ্রের ভেদাভেদ ভুলে মানুষকে মর্যাদা দেওয়ার অভিপ্রায় হল শিক্ষা । দারিদ্রতা , রোগ - শোকের যন্ত্রনা মানুষকে যতখানি দুঃখ না দেয় , তার থেকে অনেক দুঃখ দেয় নিজের মানষিক হীনতা ও নৈতিক অবক্ষয় । মানুষ যদি তার হীনতায় লজ্জিত না হয় আর মানুষের আচার - ব্যবহারে যদি পশুর আচরণ প্রকাশ পায় তবে পশুতে ও মানুষে ভেদাভেদ থাকে না । শুধু এইটুকু পার্থক্য থাকে যে , মানুষ তার লজ্জাস্থান ঢাকতে পোশাক পরিধান করে । আমরা অনায়াসে অন্যকে আঘাত করি , দূর্বলতা নিয়ে হাসাহাসি করি , অপরাধ করলে তাকে ঘৃণা করি ।
কিন্তু নিজের দোষের দিকে তাকাতে প্রয়োজন বোধ করি না । আপন অন্তরে পাপের কথা কখনো ভেবে দেখি না । নিজের অসততায় লজ্জিত হই না । নিজের ভুলত্রুটিতে তেমন মাথা ঘামাই না । যদি নিজের দোষত্রুটি স্বীকার করে নিতে পারি , মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারি , মিথ্যা না বলি , যদি কাউকে বঞ্চনা না করি তবে সেটাই মনের সংস্কার । হাইরোক্লিস বলেছেন , নিজের অন্তর থেকেই , নিজের ভালবাসার মাধ্যমে বিশ্বকে ভালবাসতে হয় । নিজের কর্তব্যগুলো পালন করে অন্যকে উপদেশ দিতে হয় । আমাদের মনে রাখতে হবে যে , আত্মা বা মনের যদি অবনতি ঘটে তাহলে ঘড়ি , চশমা , সুন্দর পোশাক বা সুরোভিত সুগন্ধি মেখে নিজেকে বিকশিত করা যায় না । তাই আমরা প্রকৃত মানুষ হতে চাই । মানুষ হিসেবে শিক্ষা ও সংস্কারের আলো জ্বালাতে চাই ।
আমরা সাহসী , আমাদের হৃদয়ে বল আছে । পৃথিবীর কোন ব্যাথা , ভয় , কান্না , বিষণ্নতা আমাদেরকে বাধাগ্রস্থ করতে পারবে না । মানুষ যখন মহত্বের পরিচয় দেয় তখন সে আর সাধারন থাকে না , মহান সৃষ্টিকর্তার আলোয় সে আলোকিত হয়ে ওঠে । জগতের সব হীনতা অতিক্রম করে মানুষ তখন গৌরবের আসনে অধিষ্টিত হয় ।
সুতরাং আমরা পরম শান্তির পথে মানুষকে আহ্বান করব । জীবনের সমস্ত শক্তি , ধন - সম্পদ সবইতো জীবনের জন্যই । সে মানব কী নিজের মান - সম্মান গৌরব রক্ষা সার্থক করবে । করবে না ? অবশ্যই করবে এবং সেটা করেই জীবনকে।
- শিক্ষা সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়াটি অবশ্যই শিক্ষার্থীদের জন্য উপকারী হতে পারে যদি সংস্কারগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হয়। কিন্তু যেকোনো সংস্কার বা পরিবর্তনকে অর্থবহ করতে অনেক বিষয় বিবেচনা করতে হয়।বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যে কোনো একটি সংস্কার বা পরিবর্তন পুরোপুরি বাস্তবায়িত হওয়ার আগে আরেকটি নতুন পরিবর্তন সামনে আসে। এর পেছনে কিছু কারণ রয়েছে।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
তাহলে চলুন শুরু করি
কখনো কখনো নিরক্ষর মানুষের মধ্যেও আশ্চর্য ত্যাগের পরিচয় পাই । অনেক সময় এমন মহত্বও দেখা যায় যা শিক্ষিত মানুষেরাও সবসময় দেখাতে পারেন না । তাই শিক্ষিত অশিক্ষিতের , ধনী দরিদ্রের ভেদাভেদ ভুলে মানুষকে মর্যাদা দেওয়ার অভিপ্রায় হল শিক্ষা । দারিদ্রতা , রোগ - শোকের যন্ত্রনা মানুষকে যতখানি দুঃখ না দেয় , তার থেকে অনেক দুঃখ দেয় নিজের মানষিক হীনতা ও নৈতিক অবক্ষয় । মানুষ যদি তার হীনতায় লজ্জিত না হয় আর মানুষের আচার - ব্যবহারে যদি পশুর আচরণ প্রকাশ পায় তবে পশুতে ও মানুষে ভেদাভেদ থাকে না । শুধু এইটুকু পার্থক্য থাকে যে , মানুষ তার লজ্জাস্থান ঢাকতে পোশাক পরিধান করে । আমরা অনায়াসে অন্যকে আঘাত করি , দূর্বলতা নিয়ে হাসাহাসি করি , অপরাধ করলে তাকে ঘৃণা করি ।
কিন্তু নিজের দোষের দিকে তাকাতে প্রয়োজন বোধ করি না । আপন অন্তরে পাপের কথা কখনো ভেবে দেখি না । নিজের অসততায় লজ্জিত হই না । নিজের ভুলত্রুটিতে তেমন মাথা ঘামাই না । যদি নিজের দোষত্রুটি স্বীকার করে নিতে পারি , মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারি , মিথ্যা না বলি , যদি কাউকে বঞ্চনা না করি তবে সেটাই মনের সংস্কার । হাইরোক্লিস বলেছেন , নিজের অন্তর থেকেই , নিজের ভালবাসার মাধ্যমে বিশ্বকে ভালবাসতে হয় । নিজের কর্তব্যগুলো পালন করে অন্যকে উপদেশ দিতে হয় । আমাদের মনে রাখতে হবে যে , আত্মা বা মনের যদি অবনতি ঘটে তাহলে ঘড়ি , চশমা , সুন্দর পোশাক বা সুরোভিত সুগন্ধি মেখে নিজেকে বিকশিত করা যায় না । তাই আমরা প্রকৃত মানুষ হতে চাই । মানুষ হিসেবে শিক্ষা ও সংস্কারের আলো জ্বালাতে চাই ।
আমরা সাহসী , আমাদের হৃদয়ে বল আছে । পৃথিবীর কোন ব্যাথা , ভয় , কান্না , বিষণ্নতা আমাদেরকে বাধাগ্রস্থ করতে পারবে না । মানুষ যখন মহত্বের পরিচয় দেয় তখন সে আর সাধারন থাকে না , মহান সৃষ্টিকর্তার আলোয় সে আলোকিত হয়ে ওঠে । জগতের সব হীনতা অতিক্রম করে মানুষ তখন গৌরবের আসনে অধিষ্টিত হয় ।
সুতরাং আমরা পরম শান্তির পথে মানুষকে আহ্বান করব । জীবনের সমস্ত শক্তি , ধন - সম্পদ সবইতো জীবনের জন্যই । সে মানব কী নিজের মান - সম্মান গৌরব রক্ষা সার্থক করবে । করবে না ? অবশ্যই করবে এবং সেটা করেই জীবনকে।
- শিক্ষা সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়াটি অবশ্যই শিক্ষার্থীদের জন্য উপকারী হতে পারে যদি সংস্কারগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হয়। কিন্তু যেকোনো সংস্কার বা পরিবর্তনকে অর্থবহ করতে অনেক বিষয় বিবেচনা করতে হয়।বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যে কোনো একটি সংস্কার বা পরিবর্তন পুরোপুরি বাস্তবায়িত হওয়ার আগে আরেকটি নতুন পরিবর্তন সামনে আসে। এর পেছনে কিছু কারণ রয়েছে।
স্বল্প পরিমাণ হলেও সাপোর্ট দিয়ে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।।আশা করি সামনের দিনগুলোতে এরকম সাপোর্ট আমরা পাব।।
খুবই সুন্দর শিক্ষনীয় একটি পোস্ট আপনি আমাদের মাঝে এই মাত্র শেয়ার করলেন। আপনার এত সুন্দর মেধা দক্ষতা দ্বারা লিখিত একটি বিষয় আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি দেশ-জাতির মঙ্গলের জন্য সুন্দর একটি পোস্ট এটি।
আপনার উৎসাহ মূলক মন্তব্য পেয়ে অনেকে অনুপ্রাণিত হলাম।। আপনার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।।
অসাধারণ ভাবে আপনি আপনার লেখাটি আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন। আপনি ঠিকই বলেছেন মানুষ যখন মহত্ত্বের পরিচয় দেয় তখন সে আর সাধারন থাকেনা। কোন কিছুই তাঁর কাজের পথকে বাধা দিতে পারবে না। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার উৎসাহমূলক মন্তব্য পেয়ে অনেক উৎসাহিত হলাম। সুগঠিত মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন দোয়া রইল আপনার জন্য।।