রেসিপিঃশিং মাছের ডিম ভুনা||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -২২শে, শ্রাবণ,|১৪২৯ বঙ্গাব্দ||শুক্রবার||বর্ষাকাল||
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
শিং মাছের ডিম ভুনা।।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ
শিং মাছের ডিম
পেঁয়াজ কুঁচি
রসুন বাটা
কাঁচা মরিচ কুঁচি
টমেটো কুঁচি
হলুদ গুঁড়া
তেল পরিমাণ মতো
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ
ধাপঃ-১ঃ পেঁয়াজ কুঁচি ও সামান্য লবন দিয়ে তেল গরম করে ভাঁজা শুরু! কয়েক টেবিল চামচ তেল দিয়ে শুরু করতে পারেন, কম হলে পরেও দেয়া যেতে পারে। কম তেলে শুরু করা হলে পরে সুযোগ থাকে! এই ধরনের ভুনায় তেল খুব বেশি হলে খেতে ভাল লাগে না
ধাপঃ-২ঃ রসুন বাটা, কাঁচা মরিচ কুঁচি ও টমেটো কুঁচি! ভাল করে ভেঁজে নিতে হবে।
ধাপঃ-৩ঃ এর পর মাছের ডিম দিয়ে দিন।
ধাপঃ-৪ঃ চুলার ধার ছেড়ে যাবেন না, ভাল করে ভাঁজুন। তেল কম মনে হলে আরো সামান্য দিতে পারেন। আমি এই পর্যায়ে দুই টেবিল চামচ তেল দিয়েছি, যেহেতু শুরুতে কম দিয়েছিলাম, আপনি শুরুতে সঠিক দিলে এই সময়ে আর দেয়ার দরকার নেই।
ধাপঃ-৫ঃ সামান্য হলুদ গুড়া এবং মরিচের গুড়া (ঝাল বুঝে) দিন।
ধাপঃ-৬ঃ ভাঁজুন। আগুন মাঝারি আঁচে।
ধাপঃ-৭ঃ চুলার ধার ছেড়ে যাবেন না।
ধাপঃ-৮ঃ ব্যস, ফাইন্যাল লবন স্বাদ দেখুন। লাগলে দিন।
ধাপঃ-৯ঃ ঝরঝরে পরিবেশনা! দারুন স্বাদ। বলা চলে এই দিয়েই রাতের খাবার খেয়ে উঠেছিলাম।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ |
---|
শিং মাছের ডিম
পেঁয়াজ কুঁচি
রসুন বাটা
কাঁচা মরিচ কুঁচি
টমেটো কুঁচি
হলুদ গুঁড়া
তেল পরিমাণ মতো
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ |
---|
ধাপঃ-১ঃ পেঁয়াজ কুঁচি ও সামান্য লবন দিয়ে তেল গরম করে ভাঁজা শুরু! কয়েক টেবিল চামচ তেল দিয়ে শুরু করতে পারেন, কম হলে পরেও দেয়া যেতে পারে। কম তেলে শুরু করা হলে পরে সুযোগ থাকে! এই ধরনের ভুনায় তেল খুব বেশি হলে খেতে ভাল লাগে না
ধাপঃ-২ঃ রসুন বাটা, কাঁচা মরিচ কুঁচি ও টমেটো কুঁচি! ভাল করে ভেঁজে নিতে হবে।
ধাপঃ-৩ঃ এর পর মাছের ডিম দিয়ে দিন।
ধাপঃ-৪ঃ চুলার ধার ছেড়ে যাবেন না, ভাল করে ভাঁজুন। তেল কম মনে হলে আরো সামান্য দিতে পারেন। আমি এই পর্যায়ে দুই টেবিল চামচ তেল দিয়েছি, যেহেতু শুরুতে কম দিয়েছিলাম, আপনি শুরুতে সঠিক দিলে এই সময়ে আর দেয়ার দরকার নেই।
ধাপঃ-৫ঃ সামান্য হলুদ গুড়া এবং মরিচের গুড়া (ঝাল বুঝে) দিন।
ধাপঃ-৬ঃ ভাঁজুন। আগুন মাঝারি আঁচে।
ধাপঃ-৭ঃ চুলার ধার ছেড়ে যাবেন না।
ধাপঃ-৮ঃ ব্যস, ফাইন্যাল লবন স্বাদ দেখুন। লাগলে দিন।
ধাপঃ-৯ঃ ঝরঝরে পরিবেশনা! দারুন স্বাদ। বলা চলে এই দিয়েই রাতের খাবার খেয়ে উঠেছিলাম।
লোভনীয় মজাদার এবং সুস্বাদু একটি খাবার প্রস্তুত করেছেন এ ধরনের খাবার আমারও খুব ফেভারিট দেখেই জিভে জল চলে আসলো খেতে নিশ্চয়ই খুব মজা হয়েছিল😋 সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইয়া খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল অনেক তৃপ্তি সহকারে খেয়েছিলাম খাবারটা।।
এভাবে সর্ব পরিমাণ সাপোর্ট দিয়ে পাশে আছেন পাশে থাকবেন সবসময় আশা করি অসংখ্য ধন্যবাদ ক্ষুদ্রতম সাপোর্ট দিয়ে পাশে থাকার জন্য।।
এমন ঝরঝরে মাছের ডিম ভুনা দেখে লোভ সামলাতে পারছিনা ভাইয়া। মাছের ডিম আমার বেশ পছন্দ। রেসিপিটির উপস্থাপনা অনেক ভালো ছিল ভাইয়া শুভকামনা জানাই।
লোভ সামলাতে না পারলে ঝটপট রান্না করে খেয়ে নিন ।।অনেক সুস্বাদু টেস্টি একটা খাবার ।।।গঠনমূলক মতামতের জন্য ধন্যবাদ আপু।।
ভাইয়া আপনার শিং মাছের ডিম ভুনা দেখে লোভ সামলানো মুশকিল।ডিম ভুনা আমার প্রিয় খাবার। রেসিপিটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উপস্হাপন অনেক ভালো ছিল, যাদেখে সবাই তৈরি করে খেতে পারবে। ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার কাছেও যে কোন ধরনের মাছের ঢুকবো না খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে।।। মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।।
মাছের ডিম ভুনা আমার অনেক প্রিয়, তবে সেটি যে কোন মাছেরই হোক আমি অনেক পছন্দ করি। আর আজকে আপনি শিং মাছের ডিম ভুনা খুব সুন্দর ভাবে আমাদের সাথে তুলে ধরেছেন ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকুন সবসময়।
যে কোন মাসে খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে আমার কাছেও আপনার সুগঠিত মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
মাছের ডিম ভুনা খেতে খুবই ভালো লাগে। এটি যেকোনো ধরনের মাছের ডিম হোক না কেন। আপনি খুবই চমৎকার ভাবে মাছের ডিম ভুনা করেছেন। তবে শিং মাছের ডিম এভাবে ভুনা করে কখনো খাওয়া হয়নি। ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার কাছেও যেকোনো ধরনের মাছের ডিম ভুনা খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে কারণ খাবারটা খুবই খুবই ঝরঝরে হয়ে থাকে।।
মাছের ডিম মানেই আমার কাছে অন্যরকম একটা ভালোবাসা। আমি যেকোন মাছের ডিম খুব বেশি পছন্দ করি। মাছের ডিম ভাজি দিয়ে আমি অনায়াসেই যেকোন বেলার খাবার শেষ করে দিতে পারি। শিং মাছের ডিমের যে রেসিপি ভাই শেয়ার করলেন আমাদের সাথে তা দেখে জিভে জল এসে গেলো।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
আপনি ঠিকই বলেছেন আপনার কথাগুলোর সাথে আমি একমত আপনার মতামত প্রকাশ করে সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।।
মাছের ডিম ভুনার রেসিপি দেখে তার লোভ সামলাতে পারছি না। এরকম করে মাছের ডিম ভুনা খেতে আমার খুবই ভালো লাগে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন আপু।। এভাবে মাছের ডিম ভুনা খেলে খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে।। আপনার সুন্দর মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।।
ওয়াও অসাধারন শিং মাছের ডিম ভুনা। দেখে আমার জিভে জল এসে গেল খাওয়ার জন্য।আপনি অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে উপস্থাপনা করেছেন তাই আপনার অসংখ্য ধন্যবাদ।
এ ধরনের খাবার রান্না করতে খুবই মজা লাগে আমার কাছে। কারণ খেতে খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে ডিম ভুনা রেসিপি।
ওয়াও শিং মাছের ডিম ভুনার রেসিপি তৈরি দেখে আমার জিভে জল চলে এসেছে। আসলে যে কোন মাছের ডিম ভুনা খেতে খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শিং মাছের ডিম ভুনার রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করার জন্য।
আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইয়া যে কোন মাছের ডিম ভুনা খেতে খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।।