কলমি শাক ভাজির রেসিপি||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য ||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ - ২৪কার্তিক | ১৪২৮ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার |হেমন্তকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
কলমি শাক একটি আঁশজাতীয় খাবার। পুষ্টি গুণে কলমি শাক অনন্য। এতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে খাদ্যউপাদান। এই শাক দামে সস্তা ও সহজলভ্য, কিন্তু পুষ্টিতে পরিপূর্ণ। বিশেষজ্ঞদের মতে থানকুনি, কচু কিংবা পুঁইশাকের চেয়েও এ শাকের পুষ্টিগুণ বেশি।
কলমি শাক ভাজি
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/headdress.localities.emulating
উপকরণ
- কলমি শাক
- তৈল
- লবন
- পিয়াজ
- রসুন
- কাঁচা মরিচ
কাজের ধাপ
ধাপঃ-১ঃপ্রথমে কলমি শাক কেটে টুকরো করে নিতে হবে।তারপর শাক থেকে পানি ঝরানোর জন্য একটা পাত্রে রেখে দিতে হবে।
ধাপঃ-২ঃএরপর পরিমান মতো পিয়াজ,রসুন,মরিচ কেটে নিই।এবং পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুইয়ে নিই।তারপর একটা পাত্রে রেখে দিই।
ধাপঃ-৩ঃএরপর চুলার উপর কড়াই উঠিয়ে দিয়ে দিই।এবং পরিমান মতো তৈল কড়াইয়ে দিয়ে দিতে হবে।
ধাপঃ-৪ঃএখন কড়াইয়ে পিয়াজ,রসুন,মরিচ দিয়ে দিই।এরপর কিছু সময় নাড়তে হবে।যতসময় লাল বর্ণের না হয় ততো সময় নাড়তে হবে।
ধাপঃ-৫ঃএখন শাক কড়াইয়ে দেওয়ার সময় হয়েছে।
ধাপঃ-৬ঃশাকে পানি ঝরানো হয়ে গেলে কড়াইয়ে দিয়ে দিতে হবে।এবং ভালো করে নাড়তে হবে।
ধাপঃ-৭ঃএখন ভালো করে শাককে নেড়ে নিই।ভালো করে নাড়তে হবে যেনো কড়াইয়ে লেগে না যায়।
ধাপঃ-৮ঃকলমি শাক প্রায় রান্না শেষ হয়ে যাচ্ছে।এখন একটু খেয়াল করে চুলায় রাখতে হবে।চুলার তাপমাত্রা একটু কমিয়ে দিতে হবে।
ধাপঃ-৯ঃপরিবেশন করার পর এখন খাবার পালা।এমনিতেই আমার রান্না মোটামুটি ভালোই হয়।আমি যখন ম্যাচে থাকতাম কখন প্রায়ই রান্না করতাম।সেই থেকেই আমি মোটামুটি রান্না করা শিখেছি।
ধন্যবাদ সবাইকে
তাহলে চলুন শুরু করি
কলমি শাক একটি আঁশজাতীয় খাবার। পুষ্টি গুণে কলমি শাক অনন্য। এতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে খাদ্যউপাদান। এই শাক দামে সস্তা ও সহজলভ্য, কিন্তু পুষ্টিতে পরিপূর্ণ। বিশেষজ্ঞদের মতে থানকুনি, কচু কিংবা পুঁইশাকের চেয়েও এ শাকের পুষ্টিগুণ বেশি।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/headdress.localities.emulating
উপকরণ
- কলমি শাক
- তৈল
- লবন
- পিয়াজ
- রসুন
- কাঁচা মরিচ
কাজের ধাপ
ধাপঃ-১ঃপ্রথমে কলমি শাক কেটে টুকরো করে নিতে হবে।তারপর শাক থেকে পানি ঝরানোর জন্য একটা পাত্রে রেখে দিতে হবে।
ধাপঃ-২ঃএরপর পরিমান মতো পিয়াজ,রসুন,মরিচ কেটে নিই।এবং পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুইয়ে নিই।তারপর একটা পাত্রে রেখে দিই।
ধাপঃ-৩ঃএরপর চুলার উপর কড়াই উঠিয়ে দিয়ে দিই।এবং পরিমান মতো তৈল কড়াইয়ে দিয়ে দিতে হবে।
ধাপঃ-৪ঃএখন কড়াইয়ে পিয়াজ,রসুন,মরিচ দিয়ে দিই।এরপর কিছু সময় নাড়তে হবে।যতসময় লাল বর্ণের না হয় ততো সময় নাড়তে হবে।
ধাপঃ-৫ঃএখন শাক কড়াইয়ে দেওয়ার সময় হয়েছে।
ধাপঃ-৬ঃশাকে পানি ঝরানো হয়ে গেলে কড়াইয়ে দিয়ে দিতে হবে।এবং ভালো করে নাড়তে হবে।
ধাপঃ-৭ঃএখন ভালো করে শাককে নেড়ে নিই।ভালো করে নাড়তে হবে যেনো কড়াইয়ে লেগে না যায়।
ধাপঃ-৮ঃকলমি শাক প্রায় রান্না শেষ হয়ে যাচ্ছে।এখন একটু খেয়াল করে চুলায় রাখতে হবে।চুলার তাপমাত্রা একটু কমিয়ে দিতে হবে।
ধাপঃ-৯ঃপরিবেশন করার পর এখন খাবার পালা।এমনিতেই আমার রান্না মোটামুটি ভালোই হয়।আমি যখন ম্যাচে থাকতাম কখন প্রায়ই রান্না করতাম।সেই থেকেই আমি মোটামুটি রান্না করা শিখেছি।
ধন্যবাদ সবাইকে
খুব সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। যেকোনো শাক আমার খুব প্রিয়। আপনার রেসিপি দেখে মনে পড়ল এই শাকের কথা। লাস্ট কখন এই শাক খেয়েছি মনে নেই।
কলমি শাক আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। এতে অনেক পরিমাণে ভিটামিন থাকে এবং খেতেও খুব সুস্বাদু। আপনি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে এটি উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মামা সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য❤️❤️
আপনার কলমি শাকের রেসিপি টি খুবই চমৎকার হয়েছে ।আপনি ঠিকই বলেছেন কলমি শাক আসলেই অনেক পুষ্টিগুণসম্পন্ন একটি শাক। এটি শরীরের জন্য খুবই উপকারী ।আপনি রেসিপিটি ধাপে ধাপে খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন যা দেখে খুব সহজেই আপনার রান্নার প্রণালী টা বোঝা যাচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য । আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।
গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আপু
আমার মিতা অসাধারণ একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি। বিশেষ করে আপনার ছবি গুলা খুব সুন্দর ক্লিয়ার ছিল। আপনার জন্য দোয়া রইল।🥰🥰😍😍😍
অসংখ্য ধন্যবাদ মিতা❤️❤️❤️
অনেক সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাই। শুধু কলমি শাক নয়,যেকোন শাকেই এমন বহু পুষ্টিগুণ রয়েছে । এইসব শাকসবজি খাবার নিয়মিত অভ্যাস করা উচিত আমাদের সকলেরই।
ধন্যবাদ
ভাইয়া আপনি খুব সুন্দর করে কলমি শাকের পুষ্টিগুণ বর্ণনা করেছেন যা দেখে খুবই ভালো লাগলো। কলমি শাক আমার খুব বেশি একটা খাওয়া হয়না। আপনার কলমি শাকের রেসিপি টা দেখে মনে হচ্ছে শাকটা খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
জি আপু একদম ঠিক বলেছেন শাকটা অনেক সুস্বাদু হয়েছিলো।ধন্যবাদ আপু
যেকোন ধরনের শাক ভাজি আমার জন্য প্রিয়।কলমি শাক ভাজি খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। বিশেষ করে ফসলি জমিতে এটি বেশি দেখা যায়। আপনার উপস্থাপন ও শাক রান্নার ধরণ খুব সুন্দর। শুভকামনা রইল আপনার জন্য। 😍
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া❤️❤️
খুব সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। যেকোনো শাক আমার খুব প্রিয়। আপনার রেসিপি দেখে মনে পড়ল এই শাকের কথা। লাস্ট কখন এই শাক খেয়েছি মনে নেই।
ঝটপট রান্না করে খেয়ে দেখেন অনেক সুস্বাদু একটা খাবার।আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
রাজু ভাই কলমি শাকের ভাজির রেসিপি টা অসাধারণ লেগেছে আমার কাছে।
শুভকামনা রইলো।
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া
কলমি শাক খাওয়া খুবই উপকারী। আমি বাসায় প্রায়ই খেয়ে থাকি। গরম গরম ভাতের সাথে খেতে খুবই ভালো লাগে। আপনি খুব সুন্দর ভাবে রেসিপিটি ধাপে ধাপে উপস্থাপন করে দেখিয়েছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে শুভকামনা রইল।
আপনাকে ধন্যবাদ আপু