জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্কে ঘোরাঘুরি(পর্ব-০১)||১০% প্রিয় খ্যাকের জন্য||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ --০৯ বৈশাখ| ১৪২৯ বঙ্গাব্দ |শুক্রবার| গ্রীষ্মকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
ভ্রমণ আপনার হৃদয়কে উদার করে তুলবে। আপনার বোধগম্যতা প্রসারিত করবে এবং আপনি যে গল্পগুলি বলতে পারেন তার মাধ্যমে আপনার জীবন পূর্ণ করবে। আপনি যখন ভ্রমণ করেন, মনে রাখবেন যে কোনও জায়গা আপনাকে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করার জন্য ডিজাইন করা হয়নি। এটি এর লোকদের স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে
জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্ক
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/boastful.locator.enjoying
ঘোরাঘুরি কে না পছন্দ করে আমরা সবাই ঘুরতে পছন্দ করি। কিন্তু ব্যস্তজীবনে বড় ধরনের ছুটি কিংবা খন্ডকালীন ছুটি পাওয়া যেন সোনার হরিণ দেখা পাওয়ার সমান। এই ব্যস্ত জীবনে নানা কাজের ভিড়ে আপনি যখন ক্লান্ত হয়ে উঠেন তখন এক কাপ চা কিংবা কপি আপনাকে যা কিছু দিতে পারে না, তা থেকেই আমরা অনেক বেশি আনন্দ পাই ঘোরাঘুরি থেকে।আপনাদের সামনে হাজির হলাম ভ্রমণ কাহিনী নিয়ে। সবসময় আমার ভ্রমণ করতে অনেক ভালো লাগে ভ্রমণ করলে অনেক কিছু জানা যায় তাই সময় পেলেই ছুটে যায় ভ্রমণের উদ্দেশ্যে। আজকের ভ্রমণটা আমার সবথেকে প্রিয় একটি ভ্রমণের মধ্যে অন্যতম ।
ভ্রমণ করতে আমার অনেক ভালো লাগে সেটা বাসে হোক আর ট্রেনে হোক কিংবা নৌকা আর যদি হয় বাইকে তাহলে তো কোন কথাই নেই। এবারের ভ্রমণটা শুরু করেছিলাম বাইক নিয়ে। বাইক আমার অনেক প্রিয় একটি যানবাহন সবসময় বাইক নিয়ে ঘুরতেই আমি অনেক বেশি পছন্দ করি। এবারের গন্তব্য ছিল আমাদের এলাকা থেকে প্রায় ৭০ থেকে ৭৫ কিলোমিটার দূরে অন্য একটা জেলা শহরে। আমার ইচ্ছা আছে বাইক নিয়ে বাংলাদেশের প্রতিটা জেলা ঘোরার। তাই প্রথমে শুরু করলাম পাশের একটি জেলা দিয়ে এভাবে আস্তে আস্তে ইনশাআল্লাহ প্রতিটা জেলা ঘুরবো। এবার যাত্রা শুরু করেছে ঝিনাইদহ জেলার উদ্দেশ্যে এই জেলাতে তেমন কিছু আকর্ষণীয় না থাকলেও একটি পার্ক রয়েছে তাই ভাবলাম পার্ক থেকেই আগে ঘুরে আসা যাক।
বাইক
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/dread.slats.motherly
গেট অনেক দারুন ভাবে সাজিয়েছে দেখতে পেরে ভালই লাগছিল। তারপর আমরা টিকিট কাউন্টারে যায় এবং দুইজন দুইটা টিকিট ক্রয় করে টিকিটের মূল্য ছিল 50 টাকা করে যা ঠিকঠাক।টিকিট কেটে আমরা ভিতরে প্রবেশ করি ভিতরে প্রবেশ করতেই ডানদিকে দেখতে পায় বিভিন্ন ধরনের রাইড অনেক লোকের ভিড় সেখানে ওঠার জন্য। আমরা কিছু সময় ওখানে দাঁড়িয়ে দেখি তারপর আস্তে আস্তে অন্য দিকে এগোতে থাকে।
তারপর একটু এগুতে থাকি। কিছু দূর যাওয়ার পর একটি কৃত্রিম ঝর্ণা চোখে পড়ে যা দেখতে অসম্ভব রকমের সুন্দর লাগছিলো ।দেখে মনে হচ্ছিল এটা অরজিনাল পাথরের ঝরনা। পাহাড়টায় বিভিন্ন ধরনের আকৃতি করা হয়েছে এবং পাহাড়ের উপরে একটা ছোট ঘর তৈরি করে রাখা। যা পর্যটকদের আকর্ষণ করার জন্য বানানো হয়েছে। এবং পাহাড় থেকে ঝরনা নামছে যা দেখতে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছিল।।
ঝরনা দেখার পর বাম দিকে ঘুরতেই একটা ছেলের উপর ব্রীজের দেখা মিলল । সেতুটি দেখে মনে হচ্ছিল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু। সেতুটি দেখতে ঝুলন্ত সেতুর মতো হলেও এটি ঝুলন্ত সেতু নয়। পর্যটকদের আকর্ষণ বাড়ানোর জন্য ঝিলের উপর সেতুটি করা।। তা দেখতে খুবই ভালো লাগলো।।
সেতু থেকে একটু যেতেই এই চোখে পরলো একটা আলাদিনের চেরাগ। অবশ্য গল্পের আলাদিনের চেরাগ নয়। এটা একটা মূর্তি তৈরি করে রাখা ।আলাদিনের চেরাগ টা দেখে অরিজিনাল মনে হচ্ছিল। এটা একটা ঝিলের উপর তৈরি করে রাখা হয়েছে যা দেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল।।
- পরবর্তীতে পর্বে আরও সুন্দর সুন্দর দৃশ্য নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। আশা করি আমার এই ভ্রমণ কাহিনী টা আপনাদের ভালো লাগবে।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
আল্লাহ হাফেজ
তাহলে চলুন শুরু করি
ভ্রমণ আপনার হৃদয়কে উদার করে তুলবে। আপনার বোধগম্যতা প্রসারিত করবে এবং আপনি যে গল্পগুলি বলতে পারেন তার মাধ্যমে আপনার জীবন পূর্ণ করবে। আপনি যখন ভ্রমণ করেন, মনে রাখবেন যে কোনও জায়গা আপনাকে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করার জন্য ডিজাইন করা হয়নি। এটি এর লোকদের স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/boastful.locator.enjoying
ঘোরাঘুরি কে না পছন্দ করে আমরা সবাই ঘুরতে পছন্দ করি। কিন্তু ব্যস্তজীবনে বড় ধরনের ছুটি কিংবা খন্ডকালীন ছুটি পাওয়া যেন সোনার হরিণ দেখা পাওয়ার সমান। এই ব্যস্ত জীবনে নানা কাজের ভিড়ে আপনি যখন ক্লান্ত হয়ে উঠেন তখন এক কাপ চা কিংবা কপি আপনাকে যা কিছু দিতে পারে না, তা থেকেই আমরা অনেক বেশি আনন্দ পাই ঘোরাঘুরি থেকে।আপনাদের সামনে হাজির হলাম ভ্রমণ কাহিনী নিয়ে। সবসময় আমার ভ্রমণ করতে অনেক ভালো লাগে ভ্রমণ করলে অনেক কিছু জানা যায় তাই সময় পেলেই ছুটে যায় ভ্রমণের উদ্দেশ্যে। আজকের ভ্রমণটা আমার সবথেকে প্রিয় একটি ভ্রমণের মধ্যে অন্যতম ।
ভ্রমণ করতে আমার অনেক ভালো লাগে সেটা বাসে হোক আর ট্রেনে হোক কিংবা নৌকা আর যদি হয় বাইকে তাহলে তো কোন কথাই নেই। এবারের ভ্রমণটা শুরু করেছিলাম বাইক নিয়ে। বাইক আমার অনেক প্রিয় একটি যানবাহন সবসময় বাইক নিয়ে ঘুরতেই আমি অনেক বেশি পছন্দ করি। এবারের গন্তব্য ছিল আমাদের এলাকা থেকে প্রায় ৭০ থেকে ৭৫ কিলোমিটার দূরে অন্য একটা জেলা শহরে। আমার ইচ্ছা আছে বাইক নিয়ে বাংলাদেশের প্রতিটা জেলা ঘোরার। তাই প্রথমে শুরু করলাম পাশের একটি জেলা দিয়ে এভাবে আস্তে আস্তে ইনশাআল্লাহ প্রতিটা জেলা ঘুরবো। এবার যাত্রা শুরু করেছে ঝিনাইদহ জেলার উদ্দেশ্যে এই জেলাতে তেমন কিছু আকর্ষণীয় না থাকলেও একটি পার্ক রয়েছে তাই ভাবলাম পার্ক থেকেই আগে ঘুরে আসা যাক।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/dread.slats.motherly
গেট অনেক দারুন ভাবে সাজিয়েছে দেখতে পেরে ভালই লাগছিল। তারপর আমরা টিকিট কাউন্টারে যায় এবং দুইজন দুইটা টিকিট ক্রয় করে টিকিটের মূল্য ছিল 50 টাকা করে যা ঠিকঠাক।টিকিট কেটে আমরা ভিতরে প্রবেশ করি ভিতরে প্রবেশ করতেই ডানদিকে দেখতে পায় বিভিন্ন ধরনের রাইড অনেক লোকের ভিড় সেখানে ওঠার জন্য। আমরা কিছু সময় ওখানে দাঁড়িয়ে দেখি তারপর আস্তে আস্তে অন্য দিকে এগোতে থাকে।
তারপর একটু এগুতে থাকি। কিছু দূর যাওয়ার পর একটি কৃত্রিম ঝর্ণা চোখে পড়ে যা দেখতে অসম্ভব রকমের সুন্দর লাগছিলো ।দেখে মনে হচ্ছিল এটা অরজিনাল পাথরের ঝরনা। পাহাড়টায় বিভিন্ন ধরনের আকৃতি করা হয়েছে এবং পাহাড়ের উপরে একটা ছোট ঘর তৈরি করে রাখা। যা পর্যটকদের আকর্ষণ করার জন্য বানানো হয়েছে। এবং পাহাড় থেকে ঝরনা নামছে যা দেখতে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছিল।।
ঝরনা দেখার পর বাম দিকে ঘুরতেই একটা ছেলের উপর ব্রীজের দেখা মিলল । সেতুটি দেখে মনে হচ্ছিল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু। সেতুটি দেখতে ঝুলন্ত সেতুর মতো হলেও এটি ঝুলন্ত সেতু নয়। পর্যটকদের আকর্ষণ বাড়ানোর জন্য ঝিলের উপর সেতুটি করা।। তা দেখতে খুবই ভালো লাগলো।।
সেতু থেকে একটু যেতেই এই চোখে পরলো একটা আলাদিনের চেরাগ। অবশ্য গল্পের আলাদিনের চেরাগ নয়। এটা একটা মূর্তি তৈরি করে রাখা ।আলাদিনের চেরাগ টা দেখে অরিজিনাল মনে হচ্ছিল। এটা একটা ঝিলের উপর তৈরি করে রাখা হয়েছে যা দেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল।।
- পরবর্তীতে পর্বে আরও সুন্দর সুন্দর দৃশ্য নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। আশা করি আমার এই ভ্রমণ কাহিনী টা আপনাদের ভালো লাগবে।
ধন্যবাদ সবাইকে
আমাদের সাপোর্ট করার জন্য ধন্যবাদ এভাবে পাশে থাকবেন সব সময় আশা করি।।
জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্ক খুবই সুন্দর। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে আপনার ফটোগ্রাফি হল। অনেক মজা করেছেন জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্কে। অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার পোস্ট আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার কাটানো এত সুন্দর কিছু মুহুর্ত শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আমার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভাল লেগেছে জেনে অনেক খুশী হলাম আপু।।
আর আমরা খুবই সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছিলাম।
আপনার সুগঠিত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্কে ভ্রমণ এবং ফটোগ্রাফি গুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনি খুবই সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। একটা জিনিস জেনে খুবই ভালো লাগছে। আপনি মোটরসাইকেল করে পুরো বাংলাদেশের সকল জেলায় ভ্রমণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সত্যিই এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাই। আশা করছি আপনি আমাদের সিরাজগঞ্জে চলে আসবেন। তাহলে খুবই ভালো লাগবে। শুভকামনা রইল এবং সুস্থতা কামনা করছি ভাই আপনার।
আমার অনেক ইচ্ছা বাইক নিয়ে পুরো বাংলাদেশে ঘোরার।। ইনশাল্লাহ আমি সময় পেলে আপনাদের সিরাজগঞ্জে যেয়ে ঘুরে আসবো। আর আপনার সাথে ও দেখা করে আসবো ইনশাল্লাহ।
আপনার মন্তব্য আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।।
জোহান ড্রিম পার্ক অনেক সুন্দর ভাইয়া। সেটাতো ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে আলাদিনের চেরাগ টি। কৃত্রিম ঝর্ণা টি অসাধারন ছিল ভাইয়া। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জোহান ড্রিম পার্ক এর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
জোহান গ্রীন ভ্যালি পার্ক আসলে অনেক সুন্দর।।
আর কৃত্রিম ঝরনা টা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছিল।।
পরবর্তীতে আরও সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি নিয়ে হাজির হব।।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনার মত আমারও ভ্রমণ করতে বেশি ভালো লাগে। কিন্তু একটা মজার বিষয় হলো আলাদিনের চেরাগ দেখে অবাক হয়ে গেলাম। সত্যিই কি আলাদিনের চেরাগ! যদি এরকমটা হতো আমরা যেরকম গল্পে দেখেছি। আমার কাছে এটাই সব থেকে বেশী ভাল লাগল।
আসলে আলাদিনের চেরাগের মত একটা বস্তু তৈরি করে রাখা এখানে।। আর দেখতে আমার কাছে আলাদিনের চেরাগ মনে হয়েছে।।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।।
পার্কে ঘুরতে আসলে ভালই লাগে। আপনি আজকে জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্কে ঘোরার কিছু মুহূর্ত এবং ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন খুবই ভালো লাগছে। আপনি খুবই সুন্দর সময় কাটিয়েছেন এখানে এটাই বোঝা যাচ্ছে।
মনকে রিফ্রেশমেন্ট দিতে হলে ঘোরাঘুরি মাঝেমাঝে করতে হয়।
আর ঘুরাঘুরি করতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।।
সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।।
জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্কটি অনেক সুন্দর ভাই। আমাদের মনের রিফ্রেশমেন্ট এর জন্য ব্যস্ত জীবন কাটিয়ে মাঝে মাঝে সময় বের করে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া উচিত।তেমনই একটি ঘুরতে যাওয়ার স্থান হল জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্ক। আপনি সেখানে গিয়ে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন এবং সেখানকার সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি সম্পন্ন করেছেন। ধন্যবাদ ভাই।
আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইয়া আমাদের মনের রিপ্লেসমেন্টের জন্য ব্যস্ত জীবন কাটিয়ে মাঝে মাঝে ঘুরতে বের হতে হয়।
আর এই জায়গাটা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।।
আপনার মতো আমিও সুন্দর সুন্দর জায়গা গুলো ভ্রমণ করতে বেশ ভালোবাসি। আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে যতোটুকু বুঝতে পারলাম আসলে জায়গাটা অনেক সুন্দর। সম্ভব হলে ঈদের পরে ঘুরে আসবো।
আপনার কাটানো সুন্দর মুহুর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইয়া জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্ক আসলেই অনেক সুন্দর। দ্বিতীয় পর্বে আরো সুন্দর সুন্দর দৃশ্য আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করব।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।।
তাহলে দ্বিতীয় পর্বের সৌন্দর্য দেখার অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া।
আশায় থাকেন?
আমার মাঝে মাঝেই মন চায় , হুটহাট করে একটু এদিক-সেদিক ঘুরে বেড়াই। ধন্যবাদ আপনার ভ্রমন অনুভূতি শেয়ার করার জন্য। চেরাগের ফটোটা বেশ ভালোই লেগেছে ।
বলতে পারেন ঘুরাঘুরি আমাদের একটা নেশা। আমরা সময় পেলেই বন্ধুদের সাথে ঘুরতে বের হয়ে যাই।
ভাইয়া আপনি যে ব্যস্ত মানুষ আপনার মন চাইলেও সব সময় ঘুরতে যাওয়া সম্ভব নয়।
আপনার মন্তব্য পেয়ে আমি অনেক খুশি হলাম।
ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন দোয়া রইল আপনার জন্য।।