গোধূলি লগ্নে পদ্মা নদী তীরে বসে থাকার অনুভূতি।
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -২৪ শে,বৈশাখ| | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ ||মঙ্গলবার||গ্রীষ্মকাল||
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
নিজ হাতে ক্যামেরা নিয়ে কিছু প্রিয় মুহূর্ত বন্দী করার মজাই অন্যরকম।প্রকৃতির রুপ কার না ভালো লাগে।প্রকৃতির রুপ দেখে মানুষের মনে এক অনাবিল সুখ বয়ে যায়।
![PhotoEditor_202457213057102.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmX5YwEZPD8VwEasQZgeGwrCHbKFa9YLh5UwqLwLXpNT7q/PhotoEditor_202457213057102.jpg)
ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRsJKf2r9DWRdqqiCgFRUu5YUjJBJQDYwV131Y9fgbQ7K/C3TZR1g81UNaPs7vzNXHueW5ZM76DSHWEY7onmfLxcK2iNzq2MSXKSji21JRspt4nqpkXPR5ea7deLzvmJtuzVBwdLJUpBqtgAZ5gHtHPbayD2jR3CWqjkJ.png)
ফটোগ্রাফি।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/uncorks.nevermore.retake
আজ আপনাদের মাঝে পদ্মা নদীতে ঘোরার অনুভূতি ও কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। আশা করি এই ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুব কমই খুঁজে পাওয়া যাবে। আমিও ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করি। ছোটবেলা থেকেই বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেতে খুবই পছন্দ করতাম। আমার কিছু বন্ধু ছিল তারাও ঘুরতে খুবই পছন্দ করে। বন্ধুদের চাওয়া-পাওয়ার সাথে মিল থাকলে তাহলে তো কোন কথাই নেই। যেখানে দুচোখ যায় সেখানেই যেতে মন চায় মন শুধু চায় ছুটাছুটি করতে বিভিন্ন জায়গায়। অচেনা দৃশ্য গুলো উপভোগ করতে।
![1715094984523-01.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmZWNFYKyRz9wp4AyTeo4sXhWrPxPGR9GELnNkMHFfxDzB/1715094984523-01.jpeg)
এইতো কিছুদিন আগে বন্ধুদের সাথে পদ্মা নদীর পাড়ে ঘুরতে গিয়েছিলাম।নদীতে নতুন পানি আসার মুহূর্ত অনেক মজা হয়ে থাকে।নদীতে নতুন পানি আসার সময় নদীতে মাছ ধরার হিড়িক পরে যায়।আমরাও ছোট সময় মাছ ধরা জাল নিয়ে মাছ ধরতে যেতাম। নতুন পানিতে গোছল করার যে অনুভূতি তা বলে বোঝানো সম্ভব না।
![1715095024920-01.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmb1vWT32ckxJ9mfNim3tyU3SFoEBqap9JNRvYsQ8yGLrA/1715095024920-01.jpeg)
বাড়ির পাশ দিয়ে বয়ে গেছে পদ্মা নদী। নদীর পাড়ে প্রায়ই আমাদের অনেক সময় কাটে। আর সন্ধ্যা হলে নদীর পাড়ে বসে থাকার যে অনুভূতি তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আমরা প্রায় দিনে সন্ধ্যার সময় নদীর পাড়ে বসে অনেক গল্প গুজব করে থাকি। সন্ধ্যা নামলে সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে যায় আকাশটা লাল বর্ণের আকার ধারণ করে। সেইসময়ে মাঠ থেকে কৃষক বাড়ি ফিরে। গরুর গাড়ি মহিষের গাড়ি নদী পার হয়ে যায় যা দেখতে অনেক ভালো লাগে আমাদের। সন্ধ্যার সময় মৃদু বাতাস মনে এক প্রশান্তি বয়ে আনে। পাখিরা কিচিরমিচির করে সবাই নিজের বাসায় ফিরে।
![1715095044601-01.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmXsga2Swz5Et7jLPQ4BVitgB6MNXf477ajU2qNuisjqtf/1715095044601-01.jpeg)
সন্ধ্যা যখন ঘনিয়ে আসে তখন চারিদিকে শিয়ালের ডাক শুনতেও অনেক ভালো লাগে। যদিও মনের মধ্যে একটা ভয় কাজ করে। তবুও আমরা বসে থাকতে অনেক আনন্দ পাই। সন্ধ্যার সময় নৌকার উপর বসে নদীতে ভেসে থাকতে কে না চায়। এই কাজগুলো আমরা প্রায়ই করে থাকি। আসলে গ্রামের যে সৌন্দর্য তা কখনো ভোলার নয়। নদীর পাড়ে বসে থাকা অবস্থায় নদীতে কোন নৌকা চললে যে একটা শব্দ অনুভূত হয় তা আসলেই অনেক দারুন।
![1715095065492-01.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmchySmsRVnG9w4MB5sUfaGSU5qfrvxhgDoLnF5TeH526M/1715095065492-01.jpeg)
যদিও এখন নদীতে পানি অনেক অল্প। তবুও এর সৌন্দর্য এতোটুকু কমে নাই। সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে জেলেরা যখন মাছ ধরে বাসায় ফিরে। তখন তাদের বাড়ি ফেরার চেয়ে আনন্দ তা দেখে মুগ্ধ হয়ে যাই। নদীর সৌন্দর্য সারাদিন বলে ফুরাবে না। নদীতে পানি অল্প হয়ে যাওয়ার কারণে নদীতে প্রচুর পরিমাণে মাছ ধরা পড়ে। বিভিন্ন ধরনের মাছ দেখতেও অনেক ভালো লাগে। আর খেতে তো কেমন টেস্ট তা আপনারা যারা নদীর মাছ খেয়েছেন তারা বুঝবেন।
![1715095114676-01.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmf91RNN7LmZsS76AUXFPZstpPt8A4J9RKJS9tjX82s8gw/1715095114676-01.jpeg)
যদিও এখন কাশবন তেমন নেই তবুও কাশবনের পাশে বসে থাকার সময়টা খুবই ভালো ছিল। কাশবনের ফাঁক দিয়ে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্যটা আসলেই অনেক চমৎকার লাগছিল। আপনারা যারা নদীর পাশে কাশবন দেখছেন তাদের অবশ্যই অবগত আছে এটা কেমন দেখতে। ছোট সময়ে দেখতাম নদীর দুই ধার দিয়ে কাশবন । দৃশ্যগুলো এখনও মনে পড়ে। নদীর ধারে বসে বাদাম খাওয়ার অনুভূতি অন্যরকম।সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে পড়েছে যা অসাধারণ একটি অনুভূতির সাক্ষী হলাম।এভাবে অনেক সময় বসে প্রকৃতি দেখার পর। সূর্য অস্ত যাবে তখন গোধূলি লগ্নের কিছু ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করি। আসলে ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। আর যদি হয় প্রকৃতির ফটোগ্রাফি তাহলে তো কোন কথাই নেই। চেষ্টা করি আপনাদের মাঝে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য তুলে ধরার জন্য। আসলে গ্রামে আসলে আপনি যে দিকে তাকাবেন সেই দিকেই প্রকৃতির অপরুপ সৌন্দর্য দেখতে পাবেন। এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি। কোন দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি। আসলে গানের সাথে আমাদের প্রকৃতির সৌন্দর্য মিল রয়েছে। মূলত প্রকৃতির সৌন্দর্যে আপ্লুত হয়েই এই গানগুলো তৈরি হয়েছে।
![1715095146140-01.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmXqD2FXk89rS5Cw4i7ECZRzXdWPmzANg6HS5vmJMCJyHK/1715095146140-01.jpeg)
নদী পাড়ের সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হবে না এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনাকে প্রকৃতির ছোঁয়া পেতে হলে অবশ্যই এই গ্রামে আসতে হবে। আর বিকেল বেলা নদীর পাড়ে সৌন্দর্য অসম্ভব রকম সুন্দর লাগে। নদী পাড়ে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ জন্মায়। দক্ষিণা বাতাসে যখন উদ্ভিদ গুলো দোল খায় যা দেখতে খুবই সুন্দর লাগে। সন্ধ্যার মুহূর্তে দখিনা বাতাসে মন জুড়িয়ে যায়।
আমার পরিচয়
![IMG-20240308-WA0014.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmTw2oKpfWHCQ3PkB47362rKDrBUoFCb77TjNwNRknkxii/IMG-20240308-WA0014.jpg)
আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ধন্যবাদ সবাইকে
![standard_Discord_Zip.gif](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmfRETShxA5EQdPmpF6ChkQd5MkXJPifATT3TZdvk5sEC1/standard_Discord_Zip.gif)
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
![gPCasciUWmEwHnsXKML7xF4NE4zxEVyvENsPKp9LmDaFuzVwHnY92rponrLLcEknitVG5yvYaPTExVtjfc6Bi4cvC9ppuyLmaATGbhg8UF4suiCxVfuw2YuSWJftJo9C74dQUN2WE1yNJmdtXp.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmTUoBdbXMUrPP7giixvsX7399Jye58G8LYgq3JgJq1DTR/gPCasciUWmEwHnsXKML7xF4NE4zxEVyvENsPKp9LmDaFuzVwHnY92rponrLLcEknitVG5yvYaPTExVtjfc6Bi4cvC9ppuyLmaATGbhg8UF4suiCxVfuw2YuSWJftJo9C74dQUN2WE1yNJmdtXp.png)
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
![k75bsZMwYNtze9xHvT6xWCdz7q3QGD35ZKdaPpVrFksWkDGMy52wVotParwf9eYo99FhcDG9yRVNaQxotVf91vSjAbxytemWEpH4UCMBVKo32iMz6Mc3c23ZDcBfZ1ESGR5dcG9hmK3xvsmcahC4GSPabbvtjdepn.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQme3ehQsUs7xw25pkznFEMPWUmLbrzHA5vUQt6eMeXJ4YK/k75bsZMwYNtze9xHvT6xWCdz7q3QGD35ZKdaPpVrFksWkDGMy52wVotParwf9eYo99FhcDG9yRVNaQxotVf91vSjAbxytemWEpH4UCMBVKo32iMz6Mc3c23ZDcBfZ1ESGR5dcG9hmK3xvsmcahC4GSPabbvtjdepn.png)
VOTE @bangla.witness as witness
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
OR
তাহলে চলুন শুরু করি
নিজ হাতে ক্যামেরা নিয়ে কিছু প্রিয় মুহূর্ত বন্দী করার মজাই অন্যরকম।প্রকৃতির রুপ কার না ভালো লাগে।প্রকৃতির রুপ দেখে মানুষের মনে এক অনাবিল সুখ বয়ে যায়।
ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/uncorks.nevermore.retake
আজ আপনাদের মাঝে পদ্মা নদীতে ঘোরার অনুভূতি ও কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। আশা করি এই ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুব কমই খুঁজে পাওয়া যাবে। আমিও ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করি। ছোটবেলা থেকেই বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেতে খুবই পছন্দ করতাম। আমার কিছু বন্ধু ছিল তারাও ঘুরতে খুবই পছন্দ করে। বন্ধুদের চাওয়া-পাওয়ার সাথে মিল থাকলে তাহলে তো কোন কথাই নেই। যেখানে দুচোখ যায় সেখানেই যেতে মন চায় মন শুধু চায় ছুটাছুটি করতে বিভিন্ন জায়গায়। অচেনা দৃশ্য গুলো উপভোগ করতে।
এইতো কিছুদিন আগে বন্ধুদের সাথে পদ্মা নদীর পাড়ে ঘুরতে গিয়েছিলাম।নদীতে নতুন পানি আসার মুহূর্ত অনেক মজা হয়ে থাকে।নদীতে নতুন পানি আসার সময় নদীতে মাছ ধরার হিড়িক পরে যায়।আমরাও ছোট সময় মাছ ধরা জাল নিয়ে মাছ ধরতে যেতাম। নতুন পানিতে গোছল করার যে অনুভূতি তা বলে বোঝানো সম্ভব না।
বাড়ির পাশ দিয়ে বয়ে গেছে পদ্মা নদী। নদীর পাড়ে প্রায়ই আমাদের অনেক সময় কাটে। আর সন্ধ্যা হলে নদীর পাড়ে বসে থাকার যে অনুভূতি তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আমরা প্রায় দিনে সন্ধ্যার সময় নদীর পাড়ে বসে অনেক গল্প গুজব করে থাকি। সন্ধ্যা নামলে সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে যায় আকাশটা লাল বর্ণের আকার ধারণ করে। সেইসময়ে মাঠ থেকে কৃষক বাড়ি ফিরে। গরুর গাড়ি মহিষের গাড়ি নদী পার হয়ে যায় যা দেখতে অনেক ভালো লাগে আমাদের। সন্ধ্যার সময় মৃদু বাতাস মনে এক প্রশান্তি বয়ে আনে। পাখিরা কিচিরমিচির করে সবাই নিজের বাসায় ফিরে।
সন্ধ্যা যখন ঘনিয়ে আসে তখন চারিদিকে শিয়ালের ডাক শুনতেও অনেক ভালো লাগে। যদিও মনের মধ্যে একটা ভয় কাজ করে। তবুও আমরা বসে থাকতে অনেক আনন্দ পাই। সন্ধ্যার সময় নৌকার উপর বসে নদীতে ভেসে থাকতে কে না চায়। এই কাজগুলো আমরা প্রায়ই করে থাকি। আসলে গ্রামের যে সৌন্দর্য তা কখনো ভোলার নয়। নদীর পাড়ে বসে থাকা অবস্থায় নদীতে কোন নৌকা চললে যে একটা শব্দ অনুভূত হয় তা আসলেই অনেক দারুন।
যদিও এখন নদীতে পানি অনেক অল্প। তবুও এর সৌন্দর্য এতোটুকু কমে নাই। সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে জেলেরা যখন মাছ ধরে বাসায় ফিরে। তখন তাদের বাড়ি ফেরার চেয়ে আনন্দ তা দেখে মুগ্ধ হয়ে যাই। নদীর সৌন্দর্য সারাদিন বলে ফুরাবে না। নদীতে পানি অল্প হয়ে যাওয়ার কারণে নদীতে প্রচুর পরিমাণে মাছ ধরা পড়ে। বিভিন্ন ধরনের মাছ দেখতেও অনেক ভালো লাগে। আর খেতে তো কেমন টেস্ট তা আপনারা যারা নদীর মাছ খেয়েছেন তারা বুঝবেন।
যদিও এখন কাশবন তেমন নেই তবুও কাশবনের পাশে বসে থাকার সময়টা খুবই ভালো ছিল। কাশবনের ফাঁক দিয়ে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্যটা আসলেই অনেক চমৎকার লাগছিল। আপনারা যারা নদীর পাশে কাশবন দেখছেন তাদের অবশ্যই অবগত আছে এটা কেমন দেখতে। ছোট সময়ে দেখতাম নদীর দুই ধার দিয়ে কাশবন । দৃশ্যগুলো এখনও মনে পড়ে। নদীর ধারে বসে বাদাম খাওয়ার অনুভূতি অন্যরকম।সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে পড়েছে যা অসাধারণ একটি অনুভূতির সাক্ষী হলাম।এভাবে অনেক সময় বসে প্রকৃতি দেখার পর। সূর্য অস্ত যাবে তখন গোধূলি লগ্নের কিছু ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করি। আসলে ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। আর যদি হয় প্রকৃতির ফটোগ্রাফি তাহলে তো কোন কথাই নেই। চেষ্টা করি আপনাদের মাঝে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য তুলে ধরার জন্য। আসলে গ্রামে আসলে আপনি যে দিকে তাকাবেন সেই দিকেই প্রকৃতির অপরুপ সৌন্দর্য দেখতে পাবেন। এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি। কোন দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি। আসলে গানের সাথে আমাদের প্রকৃতির সৌন্দর্য মিল রয়েছে। মূলত প্রকৃতির সৌন্দর্যে আপ্লুত হয়েই এই গানগুলো তৈরি হয়েছে।
নদী পাড়ের সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হবে না এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনাকে প্রকৃতির ছোঁয়া পেতে হলে অবশ্যই এই গ্রামে আসতে হবে। আর বিকেল বেলা নদীর পাড়ে সৌন্দর্য অসম্ভব রকম সুন্দর লাগে। নদী পাড়ে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ জন্মায়। দক্ষিণা বাতাসে যখন উদ্ভিদ গুলো দোল খায় যা দেখতে খুবই সুন্দর লাগে। সন্ধ্যার মুহূর্তে দখিনা বাতাসে মন জুড়িয়ে যায়।
আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ধন্যবাদ সবাইকে
VOTE @bangla.witness as witness OR
ভাই আপনার পোস্ট দেখে খুবই ভালো লাগলো। কি আর বলব ভাইয়া পোস্ট দেখে মনে হচ্ছে সেখানে খুবই সুন্দর একটা মুহূর্ত উপভোগ করেছেন। সত্যি ভাইয়া গোধূলি বেলায় এমন একটা মুহূর্ত পার করতে পারলে মনের মধ্যে একটাও অন্যরকম শান্তি পাই। আপনি পদ্মা নদীর পারে বেশি দারুন একটা মুহূর্ত উপভোগ করলেন এবং সেখান থেকে গোধূলি খুব সুন্দর কয়েকটি ফটোগ্রাফি করলেন দেখে তো অবাক হলাম। সুন্দরতম এই মুহূর্তটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
গোধূলি লগ্নে নদীর পাড়ে বসে থাকার মুহূর্তটা দারুন ছিল। সূর্য অস্ত যাওয়া এবং নদীর সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেছিলাম।
আপনি গোধূলি লগ্নে পদ্মা নদীর তীরে বসে থাকার অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
দেখেই বোঝা যাচ্ছে আপনার অনুভূতিটা দারুন ছিল।
নদীর পাড়ে বসে সময় কাটাতে কার না ভালো লাগে।
খুবই সুন্দর একটা অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনি ঠিকই বলেছেন না নদীর পাড়ে বসে থাকার মুহূর্তটা দারুন ছিল। সময় পেলেই আমরা নদীর পাড়ে বসে সৌন্দর্য উপভোগ করি।
বিকেলবেলা অপরূপ সৌন্দর্যময় পদ্মা নদীর পাড়ে কিছু মুহূর্ত উপভোগ করেছেন। বিকেলের এই দৃশ্য দেখতে পেয়ে অনেক বেশি ভালো লাগলো। পদ্মা নদীর পাড়ে কি অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্য সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য দেখে যেন মন ভরে গেল।
বিকেল বেলা সৌন্দর্য অন্যরকম হয়ে থাকে নদীর পাড়ের। এমন মুহূর্তের সাক্ষী হতে চাই বারবার। আপনার মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন পদ্মা নদী তীরে বসে থাকার অনুভূতি। আপনার শেয়ার করা পোস্টটি পড়ে আমি বেশ মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আপনি একদম ঠিক বলেছেন ভাই বিকেল বেলায় প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে নদীর পাড় হচ্ছে সবথেকে ভালো একটি জায়গা। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসিয় চারদিকে শিয়ালের ডাক শুনে বেশ ভয় পেয়েছিলেন জেনে বেশ হাসি পেলাম। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
পোস্টটি পড়ে আপনি মুগ্ধ হয়েছেন যিনি অনেক ভালো লাগলো। সন্ধ্যার সময় চারিদিকে শেয়ালের ডাক ভেসে আসে। আসলে নির্জন পরিবেশে ভয় পাওয়াটাই স্বাভাবিক।
গোধূলি লগ্নে নদীর পাড়ে বসে থাকতে আসলেই অনেক ভালো লাগে। এই সময়টা এখানে সময় অতিবাহিত করতে ভালো লাগে কারণ এমন সময় অনেক সুন্দর সুন্দর আকাশের দৃশ্য দেখতে পাওয়া যায়। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন সুন্দর মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইয়া গোধূলি বেলায় নদীর পাড়ে বসে থাকতে অন্যরকম একটা অনুভূতি কাজ করে। আমরা প্রায় ই এই জায়গাটাতে বসে সময় অতিবাহিত করে থাকি।
ভাইয়া আপনাদের বাড়ীর পাশ দিয়ে পদ্মা নদী বয়ে গিয়েছে জেনে ভালো লাগলো। যখন বর্ষাকাল আসে তখন তো পদ্মা নদী পানিতে টৈইটুম্বুর হয়ে থাকে, তখন কি আপনাদের বাড়িতে পানি উঠে না? যাই হোক নদীর পাড় বসে থাকতে ও সময় কাটাতে সবার কাছে ভালো লাগে। কিন্তু আপনার মত সেই সৌভাগ্য আমার কখনো হয়নি। গ্রামে গেলে মাঝে মাঝে বিকেল বেলা নদীর পাড় ঘুরতে যাওয়া হয়। কিন্তু এভাবে প্রতিদিন সন্ধ্যার পর নদীর পাড়ে বসে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়া সত্যি অতুলনীয়। এমন সুন্দর মুহূর্ত গ্রাম ছাড়া আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। নদীর পাড়ে বসে সূর্যাস্তের দৃশ্য দেখতে পাওয়া আরও বেশি ভাগ্যের ব্যাপার। যাই হোক ধন্যবাদ পদ্মা নদীর পাড়ে বসে থাকার এত সুন্দর অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আসলে আপু আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দূরে হবে পদ্মা নদী। তবে যতই পানি নদীতেও হোক না কেন আমাদের এলাকাটা অনেক উঁচু তো এজন্য পানি উঠে না। নদীর পাড়ে আড্ডা দিতে আমাদের অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামত প্রকাশ করার জন্য।
ভাই কত বছর যে হয়ে গেল শিয়ালের ডাক শোনা হয়নি, সে সময়টাই যেন মনে নেই। আর আপনি ভয়ে ভয়ে শিয়ালের ডাক শুনেন জেনে বেশ মজা পেলাম। যাইহোক ভাই, নদী পাড়ের সৌন্দর্য দেখে আমিও মুগ্ধ হয়ে যাই। তাই গোধূলি লগ্নে পদ্মা নদীর তীরের সূর্য অস্ত যাওয়ার মুহূর্ত গুলো ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দেখে খুব ভালো লাগলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই, গোধূলি লগ্নে পদ্মা নদীর তীরে বসে থাকার সুন্দর অনুভূতিটুকু শেয়ার করার জন্য।
যখন সন্ধ্যা নেমে আসে তখন নদীর পাড় নিস্তব্ধতা হয়ে যায়। যখনই চারপাশ থেকে শেয়ালের ডাক শোনা যায়। চেষ্টা করেছি ফটোগ্রাফি গুলো সুন্দর ভাবে ক্যাপচার করে আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
গোধূলির এই অপরূপ সৌন্দর্য যদি নদীর পাড়ে বসে দেখতে পারতাম তাহলে মুগ্ধ হয়ে যেতাম। সত্যি ভাইয়া ফটোগ্রাফি গুলো দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল। আর প্রকৃতির এত সুন্দর রূপ দেখে হৃদয় ভরে উঠলো। দারুন সব ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন ভাইয়া।
আসলে আপু এমন সৌন্দর্য শুধু গ্রাম অঞ্চলেই দেখা মিলবে। শহরে থাকলে তো এরকম সৌন্দর্য উপভোগ করার কোন সুযোগই নেই। মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।