শীতকালীন প্রাকৃতিক দৃশ্য (আমার বাংলাব্লগ প্রতিযোগিতা -১১)।লাজুক খ্যাকের জন্য ১০%।
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ - ১৮মাঘ| ১৪২৮ বঙ্গাব্দ |মঙ্গলবার| শীতকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
নিজ হাতে ক্যামেরা নিয়ে কিছু প্রিয় মুহূর্ত বন্দী করার মজাই অন্যরকম।প্রকৃতির রুপ কার না ভালো লাগে।প্রকৃতির রুপ দেখে মানুষের মনে এক অনাবিল সুখ বয়ে যায়।
প্রথমে ধন্যবাদ জানাই @rme দাদাকে। এত সুন্দর একটি শীতকালীন প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমরা শীতকালীন অনেক প্রাকৃতিক দৃশ্য সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে পারব ।
- শীতকালে এদেশের নদ-নদীগুলো শুকিয়ে যায়। সকাল বেলা নদীর পানি থেকে কুয়াশার ধোঁয়া সৃষ্টি হয়ে কুণ্ডলী আকারে এক অপরূপ দৃশ্যের সৃষ্টি করে।আর অতিথি পাখির আগমন ঘটে।অতিতি পাখি দলে দলে নদীতে মাছ শিকার করতে আসে।যা এক অপরুপ সৌন্দর্যের সৃষ্টি হয়।
এটি একটি কাকতাড়ুয়া। এখন মাঠে তেমন একটা কাকতাড়ুয়া দেখা যায় না, আমি শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠে আমাদের বাড়ির পাশে একটা মাঠে যাই। যদিও তখন চারিদিকে কুয়াশায় আচ্ছন্ন ছিল তার পরেও আমি যখন মাঠের দিকে চোখ যায় তখন আমি একটি জমিতে শিশিরভেজা একটি কাকতাড়ুয়া দেখতে পাই। এই কাকতাড়ুয়া টি একটি জমিতে পুঁতে দেওয়া হয়েছে। কারণ জমির ফসল যেন শালিক বা ইঁদুরে খেয়ে না যায় সেজন্যই এই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে। আমি যখন কাকতাড়ুয়া তৈরির কাছে যাই তখন দেখতে পাই যে শিশির পড়ে কাকতাড়ুয়া টি একদম ভিজে গিয়েছে। এরকম ভেজা ভেজা একটি কাকতাড়ুয়ার দেখে আমি কয়েকটি ছবি তুলেছিলাম তবে আমি আপনাদের মাঝে এই একটি ছবি উপস্থাপন করলাম। শীতের সকালে এরকম একটি কাকতাড়ুয়ার দেখে সত্যিই আমার মনটা ভালো হয়ে গিয়েছিল। আশা করছি আপনাদের ও এরকম একটি কাকতাড়ুয়ার দেখে ভালো লেগেছে।
শীতকাল মানেই যেন সূর্য কখন উঠবে কখন একটু রোদ্রের সংস্পর্শে যাব এই চিন্তাতেই আমরা অনেকেই মগ্ন থাকি। আমিও ঠিক সবার মতই শীতের সকালে সূর্য ওঠার অপেক্ষায় থাকি। শীতের সকালের এক ফালি রোদ যেন এক টুকরো সোনার চেয়েও দামি। শীতের সকালের এরকম সূর্য ওঠার দৃশ্যটি দেখতে সত্যিই অসম্ভব সুন্দর দেখায়। যারা ঘুম থেকে দেরি করে উঠে বা সকালে সূর্য কিরূপ বর্ণ ধারণ করে উদিত হয় তারা যদি সেটা দেখতো তাহলে আমার মনে হয় কেউ দেরি করে ঘুম থেকে উঠো না। কারণ এই রকম অপরূপ দৃশ্য দেখতে কার না ভালো লাগবে বলেন...!!এই সূর্য টি ছবি আমি ঠিক তখনই উঠিয়েছিলাম যখন সূর্যটা কিছুটা উদিত হয়েছিল ঠিক তখন। কলা গাছের পাতার উপর দিয়ে এরকম উত্তপ্ত টগবগে সূর্যটি দেখতে আমার কাছে অসম্ভব সুন্দর লেগেছিল।
শীত মানেই যেন লম্বা একটি রাত। এই রাত কাটাতে গিয়ে আমাদের সবারই ক্ষুধা লেগে যায় ঠিক তেমনি ভাবে আপনারা উপরের যেই চিত্রটিতে বক দেখতে পাচ্ছেন আমার মনে হয় এই বকগুলো খুবই ক্ষুধা লেগে গিয়েছিল। কারণ আপনারা ছবিটি লক্ষ্য করলে হয়তো বুঝতে পারবেন যে বক খাবারের খোঁজে একটি ডোবার মধ্য থেকে মাছ খুঁজছে। শীতের সকালে রাস্তার পাশ দিয়ে হাটাহাটি করার সময় আমি এরকম একটি দৃশ্য দেখেছিলাম। কি অপরূপ সেই বকের মাছ ধরার চাহনি। সত্যিই বকের মাছ ধরার চাহনিটা আমার কাছে অসম্ভব সুন্দর লেগেছিল কারণ সে খুবই সাবধানতা অবলম্বন করে পানিতে পা ফেলছিলো এবং একদৃষ্টিতে পানির দিকে তাকিয়েছিল। এইরকম দৃশ্য দেখলে সত্যিই মন ভালো হয়ে যায়।
এটি একটি বুলবুলি পাখি। পাখির জগতে যত রকমের পাখি আছে তার মধ্যে বুলবুলি পাখিটি একদম অন্যতম। এই বুলবুলি পাখি চেনার খুব সহজ একটি উপায় আমি আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে চাই সেটি হচ্ছে, বুলবুলি পাখির মাথার উপরে ছোট্ট একটি ঝুটি থাকে আর এই ঝুটি দেখলেই বোঝা যায় যে এটি একটি বুলবুলি পাখি। এই বুলবুলি পাখির ছবিটি আমি বাঁশ বাগানের পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় দেখেছিলাম। আমি দেখেছিলাম যে বাঁশ বাগানের সব থেকে বড় যেই বাসটি ঠায় দাঁড়িয়ে আছে সেই বাসের উপরে এই পাখিটি বসে অন্যদিকে অন্যমনস্ক হয়ে তাকিয়ে ছিল। তাকে আমি জিজ্ঞেস করলাম কি ব্যাপার তুমি অন্যদিকে মন খারাপ করে তাকিয়ে আছ কেন...? সে জবাবে বলল সারারাত কিছুই খাওয়া হয়নি অনেকটা সকাল পেরিয়ে গেল এখনো কিছু খেতে পারেনি তাই মনটা খুব খারাপ।😀😀
এটা শীতকালীন একটি ফুল। শীতকালে অনেক ধরনের ফুল ফুটে থাকে তারমধ্যে এটিও একটি শীতকালীন ফুল। যদিও এই ফুলটির নাম আমি জানিনা তবে ফুলটি আমার কাছে অসম্ভব সুন্দর লেগেছিল। এই ফুলটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে চারিদিকের ফুলের এই পাপড়ি গুলো। ফুলের চারিদিকের এই পাখিগুলো দেখতে অসম্ভব সুন্দর দেখাচ্ছিল। শীতের সকালে রাস্তার পাশে এই রকম সুন্দর ফুল দেখতে কার না ভালো লাগে বলেন..? জানি সবারই ভাল লাগার কথা তাই আমি কোনো একটি সময় শীতের সকালে রাস্তার পাশ দিয়ে হেটে যাওয়ার সময় এরকম একটি ফুলের দেখা পাই। আমি আপনাদের আগেই বলেছি যে এই ফুলের চারিদিকের পাপড়িগুলো থাকার কারণে ফুলটি দেখতে অসম্ভব সুন্দর দেখাচ্ছিল। ছবিতে দেখতে যেমনটা সুন্দর বাস্তবে দেখতে তার থেকেও আরো বেশি সুন্দর যেটা আপনারা বাস্তবিক ভাবে না দেখলে বুঝতেই পারবেন না।
আচ্ছা আমি আপনাদের একটা প্রশ্ন করি এখন হ্যাঁ...! বলুন তো এটা কি..? জানি আপনারা সবাই পারবেন কারণ আমি জানি আপনারা সবাই অনেক চতুর। এটি একটি খেসারির ডগা। কিছুদিন আগে আমি মাঠে গিয়েছিলাম একটি কাজে সময়টা ছিল খুব সকাল। খুব সকাল বেলা আমার ভ্রমণ করতে গিয়ে আমি এরকম একটি খেসারি ডগার ছবি তুলেছিলাম। যদিও শিশির পড়ে খেসারি ডগাটি একদম ভিজে গিয়েছিল তবে শিশির থাকার কারণে খেসারি ডগাটি দেখতে আরো সুন্দর দেখাচ্ছিল।এইরকম দৃশ্য দেখে আমার মনে হয় শীতের শিশির পরিবেশটাকে আরো বেশি সুন্দর করে তোলে। যে সৌন্দর্যটা আমি খেসারি ডগার উপরে দেখতে পেয়েছিলাম। আমি আপনাদের এটাও জানিয়ে রাখি যে এই খেসারি ডগা কিন্তু আমরা শাক সবজি হিসেবেও খেয়ে থাকি। বিশেষ করে খেসারির ডগা ভর্তা আমার কাছে খুবই সুস্বাদু লাগে। চাইলে আপনারাও খেসারির ডগা ভর্তা খেয়ে দেখতে পারেন।
- শীতকালে শীতের হাত থেকে বাঁচতে যে সব পাখি ওদের নিজ দেশের চেয়ে অপেক্ষাকৃত উষ্ণ অঞ্চলে চলে আসে, তাদেরকে বলা হয় অতিথি পাখি।প্রতিবছর শীতকালে আমাদের দেশেও কিন্তু এরকম কিছু অতিথি পাখি আসে। ওরা আসে মূলত বিভিন্ন জায়গা থেকে।এই পাখিগুলো দেখতে যেমন সুন্দর, তেমনই সুন্দর এদের গায়ের বাহারি রং। ওদের দেখলেই মন ভরে যায়।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
আল্লাহ হাফেজ
তাহলে চলুন শুরু করি
নিজ হাতে ক্যামেরা নিয়ে কিছু প্রিয় মুহূর্ত বন্দী করার মজাই অন্যরকম।প্রকৃতির রুপ কার না ভালো লাগে।প্রকৃতির রুপ দেখে মানুষের মনে এক অনাবিল সুখ বয়ে যায়।
প্রথমে ধন্যবাদ জানাই @rme দাদাকে। এত সুন্দর একটি শীতকালীন প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমরা শীতকালীন অনেক প্রাকৃতিক দৃশ্য সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে পারব ।
- শীতকালে এদেশের নদ-নদীগুলো শুকিয়ে যায়। সকাল বেলা নদীর পানি থেকে কুয়াশার ধোঁয়া সৃষ্টি হয়ে কুণ্ডলী আকারে এক অপরূপ দৃশ্যের সৃষ্টি করে।আর অতিথি পাখির আগমন ঘটে।অতিতি পাখি দলে দলে নদীতে মাছ শিকার করতে আসে।যা এক অপরুপ সৌন্দর্যের সৃষ্টি হয়।
এটি একটি কাকতাড়ুয়া। এখন মাঠে তেমন একটা কাকতাড়ুয়া দেখা যায় না, আমি শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠে আমাদের বাড়ির পাশে একটা মাঠে যাই। যদিও তখন চারিদিকে কুয়াশায় আচ্ছন্ন ছিল তার পরেও আমি যখন মাঠের দিকে চোখ যায় তখন আমি একটি জমিতে শিশিরভেজা একটি কাকতাড়ুয়া দেখতে পাই। এই কাকতাড়ুয়া টি একটি জমিতে পুঁতে দেওয়া হয়েছে। কারণ জমির ফসল যেন শালিক বা ইঁদুরে খেয়ে না যায় সেজন্যই এই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে। আমি যখন কাকতাড়ুয়া তৈরির কাছে যাই তখন দেখতে পাই যে শিশির পড়ে কাকতাড়ুয়া টি একদম ভিজে গিয়েছে। এরকম ভেজা ভেজা একটি কাকতাড়ুয়ার দেখে আমি কয়েকটি ছবি তুলেছিলাম তবে আমি আপনাদের মাঝে এই একটি ছবি উপস্থাপন করলাম। শীতের সকালে এরকম একটি কাকতাড়ুয়ার দেখে সত্যিই আমার মনটা ভালো হয়ে গিয়েছিল। আশা করছি আপনাদের ও এরকম একটি কাকতাড়ুয়ার দেখে ভালো লেগেছে।
শীতকাল মানেই যেন সূর্য কখন উঠবে কখন একটু রোদ্রের সংস্পর্শে যাব এই চিন্তাতেই আমরা অনেকেই মগ্ন থাকি। আমিও ঠিক সবার মতই শীতের সকালে সূর্য ওঠার অপেক্ষায় থাকি। শীতের সকালের এক ফালি রোদ যেন এক টুকরো সোনার চেয়েও দামি। শীতের সকালের এরকম সূর্য ওঠার দৃশ্যটি দেখতে সত্যিই অসম্ভব সুন্দর দেখায়। যারা ঘুম থেকে দেরি করে উঠে বা সকালে সূর্য কিরূপ বর্ণ ধারণ করে উদিত হয় তারা যদি সেটা দেখতো তাহলে আমার মনে হয় কেউ দেরি করে ঘুম থেকে উঠো না। কারণ এই রকম অপরূপ দৃশ্য দেখতে কার না ভালো লাগবে বলেন...!!এই সূর্য টি ছবি আমি ঠিক তখনই উঠিয়েছিলাম যখন সূর্যটা কিছুটা উদিত হয়েছিল ঠিক তখন। কলা গাছের পাতার উপর দিয়ে এরকম উত্তপ্ত টগবগে সূর্যটি দেখতে আমার কাছে অসম্ভব সুন্দর লেগেছিল।
শীত মানেই যেন লম্বা একটি রাত। এই রাত কাটাতে গিয়ে আমাদের সবারই ক্ষুধা লেগে যায় ঠিক তেমনি ভাবে আপনারা উপরের যেই চিত্রটিতে বক দেখতে পাচ্ছেন আমার মনে হয় এই বকগুলো খুবই ক্ষুধা লেগে গিয়েছিল। কারণ আপনারা ছবিটি লক্ষ্য করলে হয়তো বুঝতে পারবেন যে বক খাবারের খোঁজে একটি ডোবার মধ্য থেকে মাছ খুঁজছে। শীতের সকালে রাস্তার পাশ দিয়ে হাটাহাটি করার সময় আমি এরকম একটি দৃশ্য দেখেছিলাম। কি অপরূপ সেই বকের মাছ ধরার চাহনি। সত্যিই বকের মাছ ধরার চাহনিটা আমার কাছে অসম্ভব সুন্দর লেগেছিল কারণ সে খুবই সাবধানতা অবলম্বন করে পানিতে পা ফেলছিলো এবং একদৃষ্টিতে পানির দিকে তাকিয়েছিল। এইরকম দৃশ্য দেখলে সত্যিই মন ভালো হয়ে যায়।
এটি একটি বুলবুলি পাখি। পাখির জগতে যত রকমের পাখি আছে তার মধ্যে বুলবুলি পাখিটি একদম অন্যতম। এই বুলবুলি পাখি চেনার খুব সহজ একটি উপায় আমি আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে চাই সেটি হচ্ছে, বুলবুলি পাখির মাথার উপরে ছোট্ট একটি ঝুটি থাকে আর এই ঝুটি দেখলেই বোঝা যায় যে এটি একটি বুলবুলি পাখি। এই বুলবুলি পাখির ছবিটি আমি বাঁশ বাগানের পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় দেখেছিলাম। আমি দেখেছিলাম যে বাঁশ বাগানের সব থেকে বড় যেই বাসটি ঠায় দাঁড়িয়ে আছে সেই বাসের উপরে এই পাখিটি বসে অন্যদিকে অন্যমনস্ক হয়ে তাকিয়ে ছিল। তাকে আমি জিজ্ঞেস করলাম কি ব্যাপার তুমি অন্যদিকে মন খারাপ করে তাকিয়ে আছ কেন...? সে জবাবে বলল সারারাত কিছুই খাওয়া হয়নি অনেকটা সকাল পেরিয়ে গেল এখনো কিছু খেতে পারেনি তাই মনটা খুব খারাপ।😀😀
এটা শীতকালীন একটি ফুল। শীতকালে অনেক ধরনের ফুল ফুটে থাকে তারমধ্যে এটিও একটি শীতকালীন ফুল। যদিও এই ফুলটির নাম আমি জানিনা তবে ফুলটি আমার কাছে অসম্ভব সুন্দর লেগেছিল। এই ফুলটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে চারিদিকের ফুলের এই পাপড়ি গুলো। ফুলের চারিদিকের এই পাখিগুলো দেখতে অসম্ভব সুন্দর দেখাচ্ছিল। শীতের সকালে রাস্তার পাশে এই রকম সুন্দর ফুল দেখতে কার না ভালো লাগে বলেন..? জানি সবারই ভাল লাগার কথা তাই আমি কোনো একটি সময় শীতের সকালে রাস্তার পাশ দিয়ে হেটে যাওয়ার সময় এরকম একটি ফুলের দেখা পাই। আমি আপনাদের আগেই বলেছি যে এই ফুলের চারিদিকের পাপড়িগুলো থাকার কারণে ফুলটি দেখতে অসম্ভব সুন্দর দেখাচ্ছিল। ছবিতে দেখতে যেমনটা সুন্দর বাস্তবে দেখতে তার থেকেও আরো বেশি সুন্দর যেটা আপনারা বাস্তবিক ভাবে না দেখলে বুঝতেই পারবেন না।
আচ্ছা আমি আপনাদের একটা প্রশ্ন করি এখন হ্যাঁ...! বলুন তো এটা কি..? জানি আপনারা সবাই পারবেন কারণ আমি জানি আপনারা সবাই অনেক চতুর। এটি একটি খেসারির ডগা। কিছুদিন আগে আমি মাঠে গিয়েছিলাম একটি কাজে সময়টা ছিল খুব সকাল। খুব সকাল বেলা আমার ভ্রমণ করতে গিয়ে আমি এরকম একটি খেসারি ডগার ছবি তুলেছিলাম। যদিও শিশির পড়ে খেসারি ডগাটি একদম ভিজে গিয়েছিল তবে শিশির থাকার কারণে খেসারি ডগাটি দেখতে আরো সুন্দর দেখাচ্ছিল।এইরকম দৃশ্য দেখে আমার মনে হয় শীতের শিশির পরিবেশটাকে আরো বেশি সুন্দর করে তোলে। যে সৌন্দর্যটা আমি খেসারি ডগার উপরে দেখতে পেয়েছিলাম। আমি আপনাদের এটাও জানিয়ে রাখি যে এই খেসারি ডগা কিন্তু আমরা শাক সবজি হিসেবেও খেয়ে থাকি। বিশেষ করে খেসারির ডগা ভর্তা আমার কাছে খুবই সুস্বাদু লাগে। চাইলে আপনারাও খেসারির ডগা ভর্তা খেয়ে দেখতে পারেন।
- শীতকালে শীতের হাত থেকে বাঁচতে যে সব পাখি ওদের নিজ দেশের চেয়ে অপেক্ষাকৃত উষ্ণ অঞ্চলে চলে আসে, তাদেরকে বলা হয় অতিথি পাখি।প্রতিবছর শীতকালে আমাদের দেশেও কিন্তু এরকম কিছু অতিথি পাখি আসে। ওরা আসে মূলত বিভিন্ন জায়গা থেকে।এই পাখিগুলো দেখতে যেমন সুন্দর, তেমনই সুন্দর এদের গায়ের বাহারি রং। ওদের দেখলেই মন ভরে যায়।
ধন্যবাদ সবাইকে
বাহ ভাইয়া ছবি গুলো দারুণ তুলেছেন। প্রত্যেকটা ছবিতেই শীতকালের দৃশ্য ফুটিয়ে তুলেছেন। আমার কাছে ছবি গুলো দারুণ লেগেছে। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভাইয়া।
মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার শীতকালীন প্রতিটা ফটোগ্রাফি অনেক মনোমুগ্ধকর হয়েছে। আপনি সকল ছবি সুন্দর ভাবে আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন এবং সাথে অসাধারণ বর্ণনা দিয়েছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মামা।
খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আমাদের সাথে। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি। বিশেষ করে শীতের সকালের সূর্য এবং বুলবুলি পাখি টির ফটোগ্রাফি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনার মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
আজ সকালে আমিও মাঠের মধ্যে কিছু বক দেখতে পেয়েছিলাম কিন্তু কিছুতেই ছবি তুলতে পারলাম না। প্রতিযোগিতার জন্য আপনার তোলা ছবিগুলো বেশ ভালো হয়েছে। সবগুলোর মধ্যে পাখিটির ছবি আমার কাছে সেরা মনে হয়েছে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ওয়াও! অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি দেখা হলো আপনার পোস্টের মাধ্যমে। আপনার পোস্টের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে বুলবুলি পাখির ছবিটি। এই পাখিকে আমাদের গ্রামে টগা বলে ডাকে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ভাই।
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
শীতের তীব্রতা কতটা সেটা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখলেই স্পষ্ট বোঝা যায়। কুয়াশার তীব্রতায় ছবিগুলো পর্যন্ত ভালোভাবে দেখা যাচ্ছে না। তবে ছবিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ধন্যবাদ।
ছবির সাথে কথার ফুলঝুরি ছড়িয়ে,পোস্টি'টিকে মনমুগ্ধকর করে তুলেছেন।
অনেক সুন্দর ছিল ।
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনার তোলা শীতকালীন ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগতেছে। দক্ষতা সহকারে আপনি শীতকালীন ফটোগ্রাফি গুলো সংগ্রহ করেছেন। তাছাড়া ফটোগ্রাফির পাশাপাশি সুন্দরভাবে বর্ণনা দিয়েছেন । আপনার জন্য শুভকামনা রইল
সুন্দর মতামত প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ।
আপনি তো অনেক সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করলেন আজকে। আমার কাছে তো সব ফটোগ্রাফি অসাধারণ লেগেছে। সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় লাগলো একটা গাছের ডালে পাখি বসে থাকার ছবি টা। এমনিতেই সব ফটোগ্রাফিক গুলো দুর্দান্ত ছিল। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
আপনার সুন্দর মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
বাহ আপনি খুবই সুন্দর শীতের সকালের ফটোগ্রাফি তুলেছেন ।প্রতিটি ফটোগ্রাফি আমার কাছে দারুণ লেগেছে ।আপনি মনে হয় খুব সকালে ছবিগুলো তুলেছেন দেখে মনে হচ্ছে। প্রতিটি ছবিই যেন আলাদা আলাদা প্রকৃতির সৌন্দর্য বহন করছে। খুবই ভালো লাগলো ছবিগুলো দেখে ।ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সঙ্গে এত সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
জি আপু খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে ছবিগুলো তুলেছিলাম। মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ