একটি বৃষ্টির দিনের গল্প। ১০%লাজুক খ্যাকের জন্য।
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ - ২৮কার্তিক | ১৪২৮ বঙ্গাব্দ | শনিবার |হেমন্তকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
এই বৃষ্টিতে অনেকেই গল্প আড্ডায় সময় পার করছেন। তবে আড্ডা হবে আর খাওয়া-দাওয়া হবে না তা তো হয় না! ঝুম ঝুম বৃষ্টির দিনে আমরাও মেতে ছিলাম গল্পে।বৃষ্টির দিন মানেই এ যেন এক অন্য রকম অনুভুতি। আমার কাছে বৃষ্টির দিন মানেই খিচুড়ি আর ডিম ভাজি খাওয়ার অন্য রকম এক তৃপ্তি ।কিন্তু আজ অন্য একটি বিষয় নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি।
অনেক দিন বাসার বাইরে যাওয়া হয় না। কাল রাতে ঘুমানোর পূর্বেই আমি আর আমার বন্ধু পরিকল্পনা করে রেখেছিলাম যে কাল একটু কুষ্টিয়া শহরের যাবো৷ যদিও আমার কলেজে একটি কাজ ছিল৷ তাই ভাবলাম ঘুরাঘুরি ও হবে আবার আমার কাজটাও হয়ে যাবে। তো পরের দিন সকালে আমারা কুষ্টিয়া যাওয়ার উদ্দেশ্য রওনা দিলাম৷ সকালটা একটু একটু মেঘলা ছিলো৷ সেই সাথে ছিলো একটু একটু শীত।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:https://w3w.co/awareness.hand.habituate
যদিও আমরা শীতকে উপেক্ষা করেই শুধুমাত্র একটি শার্ট গায়ে দিয়ে বাসা থেকে বের হই কুষ্টিয়া যাওয়ার উদ্দেশ্য। আমরা দুজন একটি বাইক দিয়ে যাত্রা শুরু করি। প্রতিমধ্যে আমরা শীতকালের সকালের একটি আমেজ উপভোগ করি রাস্তার মধ্যে। প্রায় দের-ঘন্টা করে আমরা দুজন কুষ্টিয়া শহরের এসে পৌছাই ।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:https://w3w.co////combust.ecologists.articles
শহরের কাজ শেষ করে আমরা আমার কলেজে যাই এবং স্যারের সাথে কথা বলে আমরা ভাবি যে বাসায় যাবো। ততক্ষনে আকাশে মেঘ জ্বমে গেছে। সাথে শুরু হয়ে গেলো গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি আমরা তখন ভাবলাম, বৃষ্টির মধ্যে বাসায় যাবো না, আমার এক ছোট ভাইয়ের মেসে যাবো, সেখানে কিছু সময় পার করে বৃষ্টি থেমে গেলে বাসায় চলে যাবো৷ কলেজে থাকা অবস্থায় আমি ছোট ভাইকে ফোন দিই এবং বলে দেই আমরা দুজন আসতেছি । তারপরে আমরা দুজন চলে যাই ওর মেসে৷ অনেক দিন পরে ওর সাথে দেখা হলো খুবই ভালো লাগছিল৷ আমরা ছোট বেলা থেকেই এক সাথে বড় হয়েছি, এক সাথে একই মাঠে খেলাধুলা করেছি। কিন্তু এখন পরিস্থিতি আমাদের আলাদা করে দিয়েছে। যাইহোক, শুরু হয়ে গেলো সেই ছোট বেলার গল্প, আর স্মৃতি চারণ। জানালা খুলে দেখি আকাশে চারিদিকে মেঘ ঘনিয়ে এসেছে , সেই সাথে বাতাস শুরু হয়ে গেলো। আমরা যথারিতি গল্প করেই যাচ্ছি। বাড়ি যাওয়ার কথা আমাদের মনেই ছিলো না। যেহেতু গল্প করতে করতে দুপুর হয়ে গিয়েছে আর আমরা বাসা থেকে বের হয়েছি খুব সকালে সুতরাং ক্ষুদা তো লেগেছেই। কি করা যায় বলুন তো...?
আমরা সিদ্ধান্ত নিই যে ফুডপান্ডা থেকে খাবার অর্ডার করে খাবো। এখন আর দ্বিতীয় একটা সিদ্ধান্ত নিতে হবে কি খাওয়া যায়...! তো ছোট ভাই বলতেছে যে অনেক দিন বারগার খাই না, এখন বারগার খাবো। যে কথা সেই কাজ আমরা ফুডপান্ডায় অর্ডার করে দিলাম দুটো বারগার। প্রায় ত্রিশ মিনিট পরে ডেলিভারি ম্যান আমাদের লোকেশনে এসে আমাকে ফোন দিল।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:https://w3w.co/awareness.hand.habituate
আমি ফোন পেয়ে একটি ছাতা মাথায় দিয়ে চলে যাই,ডেরিভারি ম্যানের থেকে খাবার নিয়ে আসার জন্য । যদিও খুব বৃষ্টি হচ্ছিল তবুও চলে গেলাম, কারন ক্ষুদা পেটে নিয়ে বেশিক্ষণ থাকা যায় না৷ কয়েক মিনিট পরে আমি খাবার নিয়ে রুমে চলে আসি৷ খাবার দেখে তো বাকি দুজন খুবই খুশি।
তারপরে আমরা বারগার দুটো ভাগাভাগি করে খাওয়া-দাওয়া শেষ করি।এখন মোটামুটি ক্ষুদা একটু চলে গেছে। খাওয়া-দাওয়া শেষ করে আমরা বাসার উদ্দেশ্য রওনা দিবো ঠিক তখনই শুরু হয় আবার বৃষ্টি।
মনে হচ্ছিল মুষল ধারে বৃষ্টির ন্যায় টাপুরটুপুর বৃষ্টি পরেই যাচ্ছে। আমরা খাওয়া দাওয়া শেষ করে আবার গল্পে মেতে উঠি । ততক্ষনে সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছি। বাসায় আর যাওয়া হলো না। ছোট ভাইও বলতেছিল আজ থেকে যান৷ যদিও থাকার ইচ্ছা ছিলো না কিন্তু বৃষ্টির কারনে যাওয়া হলো না৷ থেকে গেলাম ওর মেসে।
তাহলে চলুন শুরু করি
এই বৃষ্টিতে অনেকেই গল্প আড্ডায় সময় পার করছেন। তবে আড্ডা হবে আর খাওয়া-দাওয়া হবে না তা তো হয় না! ঝুম ঝুম বৃষ্টির দিনে আমরাও মেতে ছিলাম গল্পে।বৃষ্টির দিন মানেই এ যেন এক অন্য রকম অনুভুতি। আমার কাছে বৃষ্টির দিন মানেই খিচুড়ি আর ডিম ভাজি খাওয়ার অন্য রকম এক তৃপ্তি ।কিন্তু আজ অন্য একটি বিষয় নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি।
অনেক দিন বাসার বাইরে যাওয়া হয় না। কাল রাতে ঘুমানোর পূর্বেই আমি আর আমার বন্ধু পরিকল্পনা করে রেখেছিলাম যে কাল একটু কুষ্টিয়া শহরের যাবো৷ যদিও আমার কলেজে একটি কাজ ছিল৷ তাই ভাবলাম ঘুরাঘুরি ও হবে আবার আমার কাজটাও হয়ে যাবে। তো পরের দিন সকালে আমারা কুষ্টিয়া যাওয়ার উদ্দেশ্য রওনা দিলাম৷ সকালটা একটু একটু মেঘলা ছিলো৷ সেই সাথে ছিলো একটু একটু শীত।
What's 3 Word Location:https://w3w.co/awareness.hand.habituate
যদিও আমরা শীতকে উপেক্ষা করেই শুধুমাত্র একটি শার্ট গায়ে দিয়ে বাসা থেকে বের হই কুষ্টিয়া যাওয়ার উদ্দেশ্য। আমরা দুজন একটি বাইক দিয়ে যাত্রা শুরু করি। প্রতিমধ্যে আমরা শীতকালের সকালের একটি আমেজ উপভোগ করি রাস্তার মধ্যে। প্রায় দের-ঘন্টা করে আমরা দুজন কুষ্টিয়া শহরের এসে পৌছাই ।
What's 3 Word Location:https://w3w.co////combust.ecologists.articles
শহরের কাজ শেষ করে আমরা আমার কলেজে যাই এবং স্যারের সাথে কথা বলে আমরা ভাবি যে বাসায় যাবো। ততক্ষনে আকাশে মেঘ জ্বমে গেছে। সাথে শুরু হয়ে গেলো গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি আমরা তখন ভাবলাম, বৃষ্টির মধ্যে বাসায় যাবো না, আমার এক ছোট ভাইয়ের মেসে যাবো, সেখানে কিছু সময় পার করে বৃষ্টি থেমে গেলে বাসায় চলে যাবো৷ কলেজে থাকা অবস্থায় আমি ছোট ভাইকে ফোন দিই এবং বলে দেই আমরা দুজন আসতেছি । তারপরে আমরা দুজন চলে যাই ওর মেসে৷ অনেক দিন পরে ওর সাথে দেখা হলো খুবই ভালো লাগছিল৷ আমরা ছোট বেলা থেকেই এক সাথে বড় হয়েছি, এক সাথে একই মাঠে খেলাধুলা করেছি। কিন্তু এখন পরিস্থিতি আমাদের আলাদা করে দিয়েছে। যাইহোক, শুরু হয়ে গেলো সেই ছোট বেলার গল্প, আর স্মৃতি চারণ। জানালা খুলে দেখি আকাশে চারিদিকে মেঘ ঘনিয়ে এসেছে , সেই সাথে বাতাস শুরু হয়ে গেলো। আমরা যথারিতি গল্প করেই যাচ্ছি। বাড়ি যাওয়ার কথা আমাদের মনেই ছিলো না। যেহেতু গল্প করতে করতে দুপুর হয়ে গিয়েছে আর আমরা বাসা থেকে বের হয়েছি খুব সকালে সুতরাং ক্ষুদা তো লেগেছেই। কি করা যায় বলুন তো...?
আমরা সিদ্ধান্ত নিই যে ফুডপান্ডা থেকে খাবার অর্ডার করে খাবো। এখন আর দ্বিতীয় একটা সিদ্ধান্ত নিতে হবে কি খাওয়া যায়...! তো ছোট ভাই বলতেছে যে অনেক দিন বারগার খাই না, এখন বারগার খাবো। যে কথা সেই কাজ আমরা ফুডপান্ডায় অর্ডার করে দিলাম দুটো বারগার। প্রায় ত্রিশ মিনিট পরে ডেলিভারি ম্যান আমাদের লোকেশনে এসে আমাকে ফোন দিল।
What's 3 Word Location:https://w3w.co/awareness.hand.habituate
আমি ফোন পেয়ে একটি ছাতা মাথায় দিয়ে চলে যাই,ডেরিভারি ম্যানের থেকে খাবার নিয়ে আসার জন্য । যদিও খুব বৃষ্টি হচ্ছিল তবুও চলে গেলাম, কারন ক্ষুদা পেটে নিয়ে বেশিক্ষণ থাকা যায় না৷ কয়েক মিনিট পরে আমি খাবার নিয়ে রুমে চলে আসি৷ খাবার দেখে তো বাকি দুজন খুবই খুশি।
তারপরে আমরা বারগার দুটো ভাগাভাগি করে খাওয়া-দাওয়া শেষ করি।এখন মোটামুটি ক্ষুদা একটু চলে গেছে। খাওয়া-দাওয়া শেষ করে আমরা বাসার উদ্দেশ্য রওনা দিবো ঠিক তখনই শুরু হয় আবার বৃষ্টি।
মনে হচ্ছিল মুষল ধারে বৃষ্টির ন্যায় টাপুরটুপুর বৃষ্টি পরেই যাচ্ছে। আমরা খাওয়া দাওয়া শেষ করে আবার গল্পে মেতে উঠি । ততক্ষনে সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছি। বাসায় আর যাওয়া হলো না। ছোট ভাইও বলতেছিল আজ থেকে যান৷ যদিও থাকার ইচ্ছা ছিলো না কিন্তু বৃষ্টির কারনে যাওয়া হলো না৷ থেকে গেলাম ওর মেসে।
আপনার বৃষ্টির দিনের গল্প ও কাটানো মুহূর্ত ভালোই ছিল। আমার বৃষ্টির দিনের বিশেষ মুহুর্ত হলো সুন্দর ঘুম দেওয়া।বৃষ্টির দিনে অনেক সুস্বাদু খাবার উপভোগ করেছেন যেটা দেখে খুবই ভালো লাগলো। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। 😍
আমার পোস্টটা পড়ে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া
খুবই সুন্দর ফটোগ্রাফিগুলি।বৃষ্টির দিনে খাবার খেতে বেশ ভালোই লাগে।তবে গুঁড়িগুড়ি বৃষ্টি শরীরের জন্য ভীষণ খারাপ।আশা করি আপনি সুন্দর সময় কাটিয়েছেন।ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।
জি আপু অনেক সুন্দর দিন পার করেছি।মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আপু।
আপনার বৃষ্টি দিনের গল্পটি সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন।বৃষ্টির দিনে বাইক নিয়ে ঘুড়তে বেশ ভালো লাগে।হালকা হালকা শীতে মনের ভিতর দোলনা দেয় এতে ভ্রমণের চাহিদা আরো বৃদ্ধি পায়।অনেক মজা করেছেন বৃষ্টির দিনে।সব মিলিয়ে অনেক ভালো দিন পার করেছেন। শুভকামনা রইল
গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ