রেসিপি:ছুটির দিনে ভুনা খিচুড়ি রান্না।
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -৩ রা,ফাল্গুন |১৪৩০ বঙ্গাব্দ|শুক্রবার|বসন্তকাল |
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
ফটো এডিটর দিয়ে বানানো।
সুস্বাদু খিচুড়ি রান্না।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ
- চাউল
- মসুরের ডাউল
- পেঁয়াজ বাটা পরিমাণ মতো
- রসুন বাটা পরিমাণ মতো
- হলুদ গুঁড়া
- মরিচের গুঁড়া
- কাঁচা মরিচ ফালি
- মশলা
- তৈল পরিমাণ মতো
- পানি পরিমাণ মতো
রান্নার ধাপ
ধাপ:-১:কড়াইতে তেল গরম করে এলাচি, দারুচিনি, লং দিয়ে দিই।
ধাপ:-২:পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে ভাঁজুন, কাঁচা মরিচ, আদা ও রসুন বাটাও দিয়ে দিন। আগুন মাধ্যম আঁচে চলবে। লবন দিতে ভুলবেন না।
ধাপ:-৩:কিছুক্ষনের মধ্যেই এমন অবস্থায় এসে যাবে। চুলার ধার ছেড়ে যাবেন না। কাঠের খুন্তি দিয়ে নাড়িয়ে নিতে হবে।পরিমাণ মতো পানি দিয়ে দিন।
ধাপ:-৪:এবার হলুদ ও মরিচের গুড়া দিন। ভাল করে কষিয়ে নিন।
ধাপ:-৫:তেল উঠে এই অবস্থায় এসে যাবে।
ধাপ:-৬:এবার ধুয়ে রাখা মুশরীর ডাল দিয়ে দিন। এবং একটু কষিয়েই পানি দিয়ে দিন। পানি পরিমান মতো দিতে হবে, ডাল বুঝে।
ধাপ:-৭:এবার মাধ্যম আঁচে রেখে ঢেকে দিন। মাঝে মাঝে ঢাকনা সরিয়ে দেখুন বা নাড়িয়ে দিন।
ধাপ:-৮:ডাল নরম হয়ে গেলে, পানি ঝরিয়ে রাখা চাউল দিয়ে দিন।
ধাপ:-৯:এমন দেখাবে। ভাল করে মিশিয়ে নিন।
ধাপ:-১০: ১০-১৫ মিনিটে এমনি হয়ে যাবে। নাড়িয়ে উপরে নিচে করে দিন।
ধাপ:-১১:যদি দেখেন, চাল শক্ত রয়ে গেছে তা হলে সামান্য পানি ছিটিয়ে দিতে পারেন। পানি না লাগলেই ভাল।
ধাপ:-১২:ব্যস, পাতিল সহ খাবারের টেবিলে নিয়ে যেতে পারেন। আপনার বাসা, আপনার টেবিল, আপনার পরিবারের সবাই তো হা হা হা… কেহ কিছু বললে, নিশ্চয় আপনার ব্যাখ্যার অভাব থাকবে না।
ধাপ:-১৩:ছুটির দিনে এমন ভুনা খিচুড়ি হলে আর কি লাগে।সাথে যদি একটু মুরগীর মাংস ভুনা থাকে তাহলে তো কোন কথাই নাই।ডিম ভাজি থাকলেও চলবে।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
VOTE @bangla.witness as witness
OR
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
ফটো এডিটর দিয়ে বানানো।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ |
---|
- চাউল
- মসুরের ডাউল
- পেঁয়াজ বাটা পরিমাণ মতো
- রসুন বাটা পরিমাণ মতো
- হলুদ গুঁড়া
- মরিচের গুঁড়া
- কাঁচা মরিচ ফালি
- মশলা
- তৈল পরিমাণ মতো
- পানি পরিমাণ মতো
রান্নার ধাপ |
---|
ধাপ:-১:কড়াইতে তেল গরম করে এলাচি, দারুচিনি, লং দিয়ে দিই।
ধাপ:-২:পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে ভাঁজুন, কাঁচা মরিচ, আদা ও রসুন বাটাও দিয়ে দিন। আগুন মাধ্যম আঁচে চলবে। লবন দিতে ভুলবেন না।
ধাপ:-৩:কিছুক্ষনের মধ্যেই এমন অবস্থায় এসে যাবে। চুলার ধার ছেড়ে যাবেন না। কাঠের খুন্তি দিয়ে নাড়িয়ে নিতে হবে।পরিমাণ মতো পানি দিয়ে দিন।
ধাপ:-৪:এবার হলুদ ও মরিচের গুড়া দিন। ভাল করে কষিয়ে নিন।
ধাপ:-৫:তেল উঠে এই অবস্থায় এসে যাবে।
ধাপ:-৬:এবার ধুয়ে রাখা মুশরীর ডাল দিয়ে দিন। এবং একটু কষিয়েই পানি দিয়ে দিন। পানি পরিমান মতো দিতে হবে, ডাল বুঝে।
ধাপ:-৭:এবার মাধ্যম আঁচে রেখে ঢেকে দিন। মাঝে মাঝে ঢাকনা সরিয়ে দেখুন বা নাড়িয়ে দিন।
ধাপ:-৮:ডাল নরম হয়ে গেলে, পানি ঝরিয়ে রাখা চাউল দিয়ে দিন।
ধাপ:-৯:এমন দেখাবে। ভাল করে মিশিয়ে নিন।
ধাপ:-১০: ১০-১৫ মিনিটে এমনি হয়ে যাবে। নাড়িয়ে উপরে নিচে করে দিন।
ধাপ:-১১:যদি দেখেন, চাল শক্ত রয়ে গেছে তা হলে সামান্য পানি ছিটিয়ে দিতে পারেন। পানি না লাগলেই ভাল।
ধাপ:-১২:ব্যস, পাতিল সহ খাবারের টেবিলে নিয়ে যেতে পারেন। আপনার বাসা, আপনার টেবিল, আপনার পরিবারের সবাই তো হা হা হা… কেহ কিছু বললে, নিশ্চয় আপনার ব্যাখ্যার অভাব থাকবে না।
ধাপ:-১৩:ছুটির দিনে এমন ভুনা খিচুড়ি হলে আর কি লাগে।সাথে যদি একটু মুরগীর মাংস ভুনা থাকে তাহলে তো কোন কথাই নাই।ডিম ভাজি থাকলেও চলবে।
ধন্যবাদ সবাইকে
VOTE @bangla.witness as witness OR
বন্ধু মুরগির মাংস ভুনার কথা বলে তো লোভ লাগিয়ে দিলে একই সাথে ভুনা খিচুড়ি আবার মুরগির মাংস উফ ভাবতেই খেতে ইচ্ছে করছে। লোভনীয় ভুনা খিচুড়ি রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া যারা খাবার পায় না তারা যেকোনো খাবার পেলেই খেতে বাধ্য। যাই হোক কিছু কিছু বিশেষ দিনে এমন মজাদার খাবার খেতে ভালোই লাগে। আপনি ছুটির দিনে খুবই মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন। জলপাই কিংবা আমের আচার দিয়ে এই খিচুড়ি খেতে খুব ভালো লাগে। আপনি খুব সুন্দর ভাবে ধাপগুলো বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
খিচুড়ি আমার খুব পছন্দের। তবে বিশেষ করে বৃষ্টির দিনে বা শীতের মধ্যেও খেতে বেশ ভালো লাগে। তবে খিচুড়ি আমার কাছে বেশি জলপাইয়ের আচার দিয়ে খেতে ভালো লাগে। গত দুইদিন আগেও সবজি খিচুড়ি রান্না করে খেয়েছিলাম। আপনার রেসিপিটি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
খিচুড়ি মানে ভুনা খিচুড়ি। ভুনা খিচুড়ি খেতে অনেক মজা লাগে কারন ভুনা খিচুড়ি মুখরোচক একটি খাবার। এটি পছন্দ করেনা এমন মানুষ খুব কমই আছে।এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
খিচুড়ি ভুনা হলে আমাদের আর কিছু লাগে না। আপনার খিচুড়ি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আসলে ভাইয়া আমার খিচুড়ি অনেক পছন্দ।প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে দেখিয়েছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
এ জাতীয় খিচুড়িগুলো আমার খুবই প্রিয় ভাইজান। আমি সত্যিই খুবই পছন্দ করে থাকি এমন সুন্দর সুন্দর খিচুড়ি রান্না। খুব চমৎকার ভাবে আপনি খিচুড়ি রান্নার কার্যক্রম আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন দেখে সত্যি আমার খুবই ভালো লাগলো। তবে এর মধ্যে একটু বয়লারের মাংস দিলে হয়ত আরো ভালো লাগতো।
বন্ধু ছুটির দিনে ভুনা খিচুড়ি রান্না করেছো দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে। এরকম ভুনা খিচুড়ি আমার অনেক প্রিয়। সুন্দর ভুনা খিচুড়ি রান্নার প্রতিটি ধাপ আমাদের সাথে বিস্তারিতভাবে শেয়ার করার জন্য তোমাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ বন্ধু।
ভুনা খিচুড়ি আজকে আমিও বাসায় খেলাম। খিচুড়ি আমার খুব বেশি প্রিয়। টিক বলেছেন ভাই ছুটির দিন এমন খাবার হলে তো জমে যায়। ভালো ছিলো রেসিপি ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
আসলে ছুটির দিনে ভুনা খিচুড়ি খাওয়ার মজাই আলাদা। আপনি খুবই চমৎকার ভাবে ভুনা খিচুড়ির রেসিপি তৈরি করেছেন। ভুনা খিচুড়ি রেসিপি তৈরিতে প্রথমে মশলাগুলো চমৎকারভাবে কষিয়ে নেওয়াটা আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে। দারুন একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
খিচুড়ি আমার খুবই পছন্দের একটি খাবার। সে খিচুড়ি যেভাবেই রান্না করা হোক না কেন। ভুনা খিচুড়ি হলে তো কথাই নেই। এত সুন্দর করে খিচুড়ি রান্না করে একা একা খেলে চলবে ভাইয়া। আমাদেরও দাওয়াত দিলে তো পারতেন। আপনার খিচুড়ি দেখে মুখে পানি চলে এসেছে। এত লোভনীয় লাগছে দেখতে।