ঘুরে দেখা নলডাঙ্গা রিসোর্ট (পর্ব-১)||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -২৬ শে ফাল্গুন| ১৪২৮ বঙ্গাব্দ |শুক্রবার| বসন্তকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
ভ্রমণ আপনার হৃদয়কে উদার করে তুলবে। আপনার বোধগম্যতা প্রসারিত করবে এবং আপনি যে গল্পগুলি বলতে পারেন তার মাধ্যমে আপনার জীবন পূর্ণ করবে। আপনি যখন ভ্রমণ করেন, মনে রাখবেন যে কোনও জায়গা আপনাকে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করার জন্য ডিজাইন করা হয়নি। এটি এর লোকদের স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে
নলডাঙ্গা রিসোর্ট
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/craters.hastened.gargling
ঘোরাঘুরি কে না পছন্দ করে আমরা সবাই ঘুরতে পছন্দ করি। কিন্তু ব্যস্তজীবনে বড় ধরনের ছুটি কিংবা খন্ডকালীন ছুটি পাওয়া যেন সোনার হরিণ দেখা পাওয়ার সমান। এই ব্যস্ত জীবনে নানা কাজের ভিড়ে আপনি যখন ক্লান্ত হয়ে উঠেন তখন এক কাপ চা কিংবা কপি আপনাকে যা কিছু দিতে পারে না, তা থেকেই আমরা অনেক বেশি আনন্দ পাই ঘোরাঘুরি থেকে।
আপনাদের সামনে হাজির হলাম ভ্রমণ কাহিনী নিয়ে। সবসময় আমার ভ্রমণ করতে অনেক ভালো লাগে ভ্রমণ করলে অনেক কিছু জানা যায় তাই সময় পেলেই ছুটে যায় ভ্রমণের উদ্দেশ্যে। আজকের ভ্রমণটা আমার সবথেকে প্রিয় একটি ভ্রমণের মধ্যে অন্যতম কারণ আমার মোটরসাইকেল দিয়ে ঘুরতে সবসময় অনেক বেশি ভালো লাগে আর আজকে ভ্রমণটা আমি মোটরসাইকেল নিয়ে করি। বাসা থেকে প্রায় ১১০ কিলোমিটার দূরত্বে একটি রিসোর্টে যাওয়ার পরিকল্পনা করি আমি আর আমার বন্ধু @mrahul40 । আমরা প্রস্তুতি নিয়ে বের হয়ে যায় সেখানে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাইক নিয়ে ভ্রমণ যেন অনেক এক্সাইটেড মেন কাজ করছে। আজকে ভ্রমণের স্থান হল এটি ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার একটি রিসোর্টে। রিসোর্ট তেমন নামকরা না হলেও আমরা সেখানে ঘুরতে যাই। আমরা দীর্ঘ সময় মোটরসাইকেল চালানোর পর রিসোর্টের গেটের সামনে পৌঁছায়।
আমরা প্রায় 2 ঘন্টা 30 মিনিট জার্নি করার পর নলডাঙ্গা রাজবাড়ি রিসোর্টের সামনে পৌঁছায় ।অবশ্য বাইক নিয়ে ট্যুর করতে আমাদের খুবই ভালো লাগে। আমরা প্রায়ই বাইক নিয়ে ঘুরতে বের হয়ে যাই।
আমরা দুইজন বাইক পার্কিংয়ে রেখে টিকিট কাউন্টার থেকে দুইটা টিকিট ক্রয় করে ভিতরে ঢুকি ।টিকিট প্রতিটা মূল্য ছিল 50 টাকা করে ।পরে আমরা ভিতরে প্রবেশ করি। ভিতরে প্রবেশ করে সাইফ ভাই সাইড দেখার পরামর্শ নিই। আমার বন্ধুকে সে বলে ঠিক আছে।
প্রথমে আমরা রিসোর্টের ডান দিকে যায় এবং যেয়ে সুন্দর একটি ফুল তৈরি করে আছে সেটার কিছু ফটোগ্রাফি করি ।এবং একটা পেঙ্গুইন তৈরি করে রেখেছে পেঙ্গুইন আমার কাছে বেশ ভালো লাগলো ।আমি কিছু পেঙ্গুইনের ফটোগ্রাফি করি।
একটা বাঘের সামনে খরগোশ বসে আছে ।দৃশ্যটি আমার কাছে বেশ মুগ্ধ করার মতো ।রিসোর্টের পরিবেশটা খুবই সুন্দর লাগলো আমার কাছে একদম নিরিবিলি এবং তার পাশে একটা বকের তৈরি করা রাখা আমিব্রকের কিছু ফটোগ্রাফি করলাম।
তারপর একটি পড়ী তৈরি করা আছে আমি ওর সাথে একটা ছবি তুললাম। কোন মেয়েকে তো কোনো দিন প্রপোজ করতে পারিনি সেজন্য পড়ী কেই প্রপোজ করে দিলাম।
পরবর্তী কোন এক দিনে পর্ব 2 নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। আশা করি আমার আজকের ভ্রমণ কাহিনী টা আপনাদের ভালো লাগবে।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
আল্লাহ হাফেজ
তাহলে চলুন শুরু করি
ভ্রমণ আপনার হৃদয়কে উদার করে তুলবে। আপনার বোধগম্যতা প্রসারিত করবে এবং আপনি যে গল্পগুলি বলতে পারেন তার মাধ্যমে আপনার জীবন পূর্ণ করবে। আপনি যখন ভ্রমণ করেন, মনে রাখবেন যে কোনও জায়গা আপনাকে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করার জন্য ডিজাইন করা হয়নি। এটি এর লোকদের স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/craters.hastened.gargling
ঘোরাঘুরি কে না পছন্দ করে আমরা সবাই ঘুরতে পছন্দ করি। কিন্তু ব্যস্তজীবনে বড় ধরনের ছুটি কিংবা খন্ডকালীন ছুটি পাওয়া যেন সোনার হরিণ দেখা পাওয়ার সমান। এই ব্যস্ত জীবনে নানা কাজের ভিড়ে আপনি যখন ক্লান্ত হয়ে উঠেন তখন এক কাপ চা কিংবা কপি আপনাকে যা কিছু দিতে পারে না, তা থেকেই আমরা অনেক বেশি আনন্দ পাই ঘোরাঘুরি থেকে।
আপনাদের সামনে হাজির হলাম ভ্রমণ কাহিনী নিয়ে। সবসময় আমার ভ্রমণ করতে অনেক ভালো লাগে ভ্রমণ করলে অনেক কিছু জানা যায় তাই সময় পেলেই ছুটে যায় ভ্রমণের উদ্দেশ্যে। আজকের ভ্রমণটা আমার সবথেকে প্রিয় একটি ভ্রমণের মধ্যে অন্যতম কারণ আমার মোটরসাইকেল দিয়ে ঘুরতে সবসময় অনেক বেশি ভালো লাগে আর আজকে ভ্রমণটা আমি মোটরসাইকেল নিয়ে করি। বাসা থেকে প্রায় ১১০ কিলোমিটার দূরত্বে একটি রিসোর্টে যাওয়ার পরিকল্পনা করি আমি আর আমার বন্ধু @mrahul40 । আমরা প্রস্তুতি নিয়ে বের হয়ে যায় সেখানে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাইক নিয়ে ভ্রমণ যেন অনেক এক্সাইটেড মেন কাজ করছে। আজকে ভ্রমণের স্থান হল এটি ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার একটি রিসোর্টে। রিসোর্ট তেমন নামকরা না হলেও আমরা সেখানে ঘুরতে যাই। আমরা দীর্ঘ সময় মোটরসাইকেল চালানোর পর রিসোর্টের গেটের সামনে পৌঁছায়।
আমরা প্রায় 2 ঘন্টা 30 মিনিট জার্নি করার পর নলডাঙ্গা রাজবাড়ি রিসোর্টের সামনে পৌঁছায় ।অবশ্য বাইক নিয়ে ট্যুর করতে আমাদের খুবই ভালো লাগে। আমরা প্রায়ই বাইক নিয়ে ঘুরতে বের হয়ে যাই।
আমরা দুইজন বাইক পার্কিংয়ে রেখে টিকিট কাউন্টার থেকে দুইটা টিকিট ক্রয় করে ভিতরে ঢুকি ।টিকিট প্রতিটা মূল্য ছিল 50 টাকা করে ।পরে আমরা ভিতরে প্রবেশ করি। ভিতরে প্রবেশ করে সাইফ ভাই সাইড দেখার পরামর্শ নিই। আমার বন্ধুকে সে বলে ঠিক আছে।
প্রথমে আমরা রিসোর্টের ডান দিকে যায় এবং যেয়ে সুন্দর একটি ফুল তৈরি করে আছে সেটার কিছু ফটোগ্রাফি করি ।এবং একটা পেঙ্গুইন তৈরি করে রেখেছে পেঙ্গুইন আমার কাছে বেশ ভালো লাগলো ।আমি কিছু পেঙ্গুইনের ফটোগ্রাফি করি।
একটা বাঘের সামনে খরগোশ বসে আছে ।দৃশ্যটি আমার কাছে বেশ মুগ্ধ করার মতো ।রিসোর্টের পরিবেশটা খুবই সুন্দর লাগলো আমার কাছে একদম নিরিবিলি এবং তার পাশে একটা বকের তৈরি করা রাখা আমিব্রকের কিছু ফটোগ্রাফি করলাম।
তারপর একটি পড়ী তৈরি করা আছে আমি ওর সাথে একটা ছবি তুললাম। কোন মেয়েকে তো কোনো দিন প্রপোজ করতে পারিনি সেজন্য পড়ী কেই প্রপোজ করে দিলাম।
পরবর্তী কোন এক দিনে পর্ব 2 নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। আশা করি আমার আজকের ভ্রমণ কাহিনী টা আপনাদের ভালো লাগবে।
ধন্যবাদ সবাইকে
নলডাঙ্গা রিসোর্ট এ যাওয়া হয়নি তবে আপনার শেয়ার করা অভিজ্ঞতা এবং ফটোগ্রাফিক গুলো দেখে কিছুটা সৌন্দর্য সম্পর্কে ধারণা পেলাম। ছবিগুলো দেখে জায়গাটা বেশ ভালোই মনে হচ্ছে সময় পেলে ঘুরে দেখব। আপনার কাটানো সুন্দর সময় গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনিও নলডাঙ্গা রিসোর্টে ঘুরে আসবেন অনেক মজা পাবেন ।রিসোর্টটা দেখতে খুবই সুন্দর ।
আপনার সুন্দর মতামত জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকে স্বাগতম ভাইজান 💚
ঘুরাঘুরি করতে সবার মতো আমারও অনেক ভালো লাগে।নলডাঙ্গা রিসোর্ট এ আপনি অনেক সুন্দর সময় উপভোগ করেছেন।নলডাঙ্গা রিসোর্ট এর ভিতরের উপকরণগুলোর ছবিও অনেক সুন্দর ছিল।ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।
ঘোরাঘুরি আমাদের একটা নেশায় পরিণত হয়েছে ।আমরা সময় পেলেই ঘুরতে বের হয়ে যাই।
আপনার সুগঠিত মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভাই আপনার পোষ্টের মাধ্যমে এই নলডাঙ্গা রিসোর্ট সম্পর্কে জানতে পারলাম। আপনি নলডাঙ্গা রিসোর্ট এর ভিতরের সৌন্দর্যটা পোষ্টের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। আমার মনে হচ্ছে ভিতরের জায়গাটা অনেক সুন্দর এবং সেইসাথে আপনি এ সুন্দর্যের সাথে আপনার আনন্দঘন মুহূর্ত কাটিয়েছেন, আর সেগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন এ জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ভাই পরীর মূর্তিটার হাত ধরে যেভাবে দাঁড়িয়ে আছেন দেখে মনে হচ্ছে আপনার ভালোবাসার মানুষের হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছেন, হাহাহাহাহা....।
ভাই পরীর মূর্তিটার হাত ধরে যেভাবে দাঁড়িয়ে আছেন দেখে মনে হচ্ছে আপনার ভালোবাসার মানুষের হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছেন।
ভালোবাসার মানুষ নেই বলেইতো পরীর হাত ধরে দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছি। আপনার মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া ।ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আসলে টিকিটের মূল্য কম হলেও কিন্তু জায়গাটি বেশ দারুন ছিল।রিসোর্ট এর সামনের গেট তাই আমাকে অনেক মনমুগ্ধকর করে তুললো। কিছু প্রানীর মূর্তির ফটোগ্রাফির তুলে ধরেছেন। বেশ ভালই লাগলো গা।ছপালা পরিবেশ মিলিয়ে সুন্দর একটি মুহূর্ত যাপন করেছেন এবং আমরাও খুব উপভোগ করলাম।
রিসোর্টের পরিবেশ টা আমার কাছেও অনেক ভালো লেগেছে ।নিরিবিলি পরিবেশ সবুজে ঘেরা রিসোর্ট ।
আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
বেশ মজা পেলাম পোস্ট টা দেখে। ভালই লাগলো রিসোর্ট টা। তবে এত লম্বা জার্নি বাইক নিয়ে আমার কেমন একটা লাগে। সাবধানতা অবলম্বন করে চলাচল করেবন। এটাই আশা করি। আর সব শেষ পরীকে প্রপোজ করা টা দারুন ছিল। খুব দ্রুত এই দিনটা বাস্তবে পরিণত হবে এই শুভ কামনা রইলো।
সচরাচর বাইক নিয়ে ঘুরতে আমাদের বেশি ভালো লাগে। আমরা যেখানে ট্যুরের প্ল্যান করি বাইক নিয়ে যাই ।আপনার গঠনমূলক মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
আপনার নলডাঙ্গা রিসোর্ট ঘুরে দেখার অনুভূতি জানতে পেরে অনেক ভালো লাগলো ভাই। খুব সুন্দর করে সব কিছুর বর্ননা করেছেন। তাই বেশি ভালো লেগেছে। সাথে কিছু সুন্দর সুন্দর ছবি দিয়েছেন এতো পড়তে অনেক মজা লেগেছে। শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য ভাই। এভাবেই এগিয়ে যান।
পর্ব টু নিয়ে যখন হাজির হব তখন পড়তে আরো অনেক মজা লাগবে। কারণ পর্ব টুতে কিছু ফানি কাহিনী তুলে ধরার চেষ্টা করব। আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ভাই ভালোই ঘুড়লেন। মাত্র ৫০ টাকা টিকিট কেটে খুব ইঞ্জয় করেছেন। আমি কোথাও ঘুড়তে গেলে বাইক নিলে চিন্তায় থাকি তাই বাইক নেই না হাহহাহহাহাহ। গরিব মানুষ ভাই যদি চুরি হয়ে যায় আমি শেষ হাহহাহহা। ধন্যবাদ এতো সুন্দর ভাবে আপনার মুহুর্ত গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমরা আসলে বাইক নিয়ে ট্যুর দিতে পছন্দ করি ।যেখানেই ঘুরতে যাই বাইক আমাদের সাথেই থাকে। আপনার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক সুন্দর একটি মুহূর্ত কাটিয়েছিলেন রিসোর্টে। মাঝে মাঝে এরকম ঘোরাঘুরি করলে মন ভালো হয়ে যায়, আপনার এই ঘুরাঘুরির মুহূর্তটা আপনি অনেক চমৎকার ভাবে আমাদের সকলের মাঝে শেয়ার করেছেন প্রথম পর্বের মাধ্যমে।
জি ভাইয়া রিসোর্টে ঘোরাঘুরি করতে অনেক মজা হয়েছিল। আর বিশেষ করে বিভিন্ন জিনিস তৈরি করে রাখা হয়েছে যা দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি।
আপনার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।