গোধূলি লগ্নে নদীর তীরে বসে থাকার অনুভূতি।
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -২৬ শে,জৈষ্ঠ্য| | ১৪৩১বঙ্গাব্দ ||রবিবার||গ্রীষ্মকাল||
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
নিজ হাতে ক্যামেরা নিয়ে কিছু প্রিয় মুহূর্ত বন্দী করার মজাই অন্যরকম।প্রকৃতির রুপ কার না ভালো লাগে।প্রকৃতির রুপ দেখে মানুষের মনে এক অনাবিল সুখ বয়ে যায়।
ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।
গোধূলি সন্ধ্যার কিছু ফটোগ্রাফি।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/contriving.pursued.snowing
আজ আপনাদের মাঝে পদ্মা নদীর পাড়ে সন্ধ্যাকালীন মুহূর্তের কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। আশা করি এই ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুব কমই খুঁজে পাওয়া যাবে। আমিও ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করি। ছোটবেলা থেকেই বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেতে খুবই পছন্দ করতাম। আমার কিছু বন্ধু ছিল তারাও ঘুরতে খুবই পছন্দ করে। বন্ধুদের চাওয়া-পাওয়ার সাথে মিল থাকলে তাহলে তো কোন কথাই নেই। যেখানে দুচোখ যায় সেখানেই যেতে মন চায় মন শুধু চায় ছুটাছুটি করতে বিভিন্ন জায়গায়। অচেনা দৃশ্য গুলো উপভোগ করতে।
সন্ধ্যাকালীন মুহূর্ত আমার সেরা মুহূর্ত । সন্ধ্যার মুহূর্ত নদীর তীরে উপভোগ করতে আমি বেশি পছন্দ করি । যেটা প্রায় উপভোগ করে থাকি। বর্তমান সময়ে সন্ধ্যাকালীন মুহূর্তে আকাশের সৌন্দর্যতা একটু বেশি। সূর্য যখন অস্ত যায় তখন সূর্যের লালচে আকার ধারণা আকাশের সৌন্দর্যতা বৃদ্ধি করে ।যেটা উপভোগ করতে সবাই পছন্দ করে। কিছুদিন আগে বৃষ্টিময় দিনে এই দৃশ্যটি উপভোগ করেছিলাম। সেদিন বেশি লালচে আকার ধারণ করেছিল আসলেই সেটা দেখে অবাক হয়েছিলাম। মাঝে মাঝে এরকম দৃশ্য উপভোগ করতে খুবই ভালো লাগে।
আমাদের ঘোরাঘুরির গল্প বলে শেষ করা যাবে না ।কারণ আমরা সপ্তাহে প্রায় চার থেকে পাঁচদিন ঘোরাঘুরি করে থাকি ।লেখাপড়া শেষ করে অবসর সময় পার করছি। এর জন্য বাড়ি থাকা অবস্থায় বন্ধুদের সাথে ঘুরতে খুবই ভালোবাসি ।আমরা বছরে দুইবার ট্যুর দিয়ে থাকি। যা বিভিন্ন জায়গায় ।কিন্তু বাড়ির আশেপাশে যেসব সুন্দর দৃশ্য আছে তা আমরা প্রতিনিয়ত উপভোগ করি ।আমাদের একটা স্কোয়াড আছে যা বিকেলে সব কাজ ফেলে ঘোরাঘুরি করতে খুবই পছন্দ করে ।সবার মত একই রকম। শুধু একজন বলতে হবে চলো ঘুরতে যাই ।তাই আমরা বেরিয়ে পড়ি ঘুরার উদ্দেশ্যে। পদ্মা নদী আমাদের বাড়ি থেকে বেশি দূরে না ।আমরা প্রায় সময় পদ্মা নদীরে পাড়ে গিয়ে বসে কফির সাথে সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করে থাকি।
বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে পদ্মা নদী অবস্থিত তার পাশ দিয়ে ভরে গেছে অসংখ্য শাখা নদী সেই শাখা প্রশাখা নদী গুলোর দৃশ্যমান পটভূমি বিকেল মুহূর্তে উপভোগ করতে খুবই ভালো লাগে। যেখানে গিয়ে প্রতিনিয়ত উপভোগ করে থাকি। এই সুন্দরতম মুহূর্ত কাটাতে কেনা পছন্দ করে । যখনই খারাপ লাগে তখনই নদীর তীরে চলে যায় বন্ধুদের সাথে সেখানে গিয়ে সুন্দর মুহূর্ত পার করি।বিকেল হলেই সবাই ফোন দেয়া শুরু করে কোথাও যাবি নাকি বাড়িতে আর ভালো লাগছে না। আমিও বলি হ্যাঁ যেতে হবে আমারও ভালো লাগছে না। প্রতিনিয়ত কোথাও ঘোরাঘুরি করলে সত্যিই সেটা নেশায় পরিণত হয়ে যায়।
আপনি কি গোধূলি লগ্নে কোন সময় নদীর পাড়ে গিয়ে সময় কাটিয়েছেন। যদি এই সময় কাটিয়ে থাকেন তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন সেই সময়টা কত উপভোগ করার মত। মাঝিরা যখন নদীতে নৌকা বাই এবং গোধূলি লগ্নে সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে যায় সেই দৃশ্যটা সবারই মন কেড়ে নেবে, আমার মতে। নদী থেকে সুন্দর বাতাস গায়ের স্পর্শে লাগবে মনে হয় আমি এক প্রকৃতির মাঝে বসে আছি। আর প্রকৃতির মাঝে সময় কাটাতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।
আর নদীর পাড়ে বসে থাকা অবস্থায় যদি সিঙ্গারা অথবা সমুসা হয় তাহলে খেতে খেতে প্রকৃতি দেখতে খুবই ভালো লাগে ।এই সময়টা আকাশ অনেকটা নিচে নেমে আসে কারণ বর্ষাকালে মেঘের ছড়াছড়ি বেঁধে যায় ।কখন জানি বৃষ্টি নামবে ।আর যখন সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে যায় দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। আমরা প্রায় দুই থেকে তিন ঘন্টা নদীর পাড়ে বসে ছিলাম তারপরে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিলাম।
আমার পরিচয়
আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
VOTE @bangla.witness as witness
OR
তাহলে চলুন শুরু করি
নিজ হাতে ক্যামেরা নিয়ে কিছু প্রিয় মুহূর্ত বন্দী করার মজাই অন্যরকম।প্রকৃতির রুপ কার না ভালো লাগে।প্রকৃতির রুপ দেখে মানুষের মনে এক অনাবিল সুখ বয়ে যায়।
ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/contriving.pursued.snowing
আজ আপনাদের মাঝে পদ্মা নদীর পাড়ে সন্ধ্যাকালীন মুহূর্তের কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। আশা করি এই ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুব কমই খুঁজে পাওয়া যাবে। আমিও ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করি। ছোটবেলা থেকেই বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেতে খুবই পছন্দ করতাম। আমার কিছু বন্ধু ছিল তারাও ঘুরতে খুবই পছন্দ করে। বন্ধুদের চাওয়া-পাওয়ার সাথে মিল থাকলে তাহলে তো কোন কথাই নেই। যেখানে দুচোখ যায় সেখানেই যেতে মন চায় মন শুধু চায় ছুটাছুটি করতে বিভিন্ন জায়গায়। অচেনা দৃশ্য গুলো উপভোগ করতে।
সন্ধ্যাকালীন মুহূর্ত আমার সেরা মুহূর্ত । সন্ধ্যার মুহূর্ত নদীর তীরে উপভোগ করতে আমি বেশি পছন্দ করি । যেটা প্রায় উপভোগ করে থাকি। বর্তমান সময়ে সন্ধ্যাকালীন মুহূর্তে আকাশের সৌন্দর্যতা একটু বেশি। সূর্য যখন অস্ত যায় তখন সূর্যের লালচে আকার ধারণা আকাশের সৌন্দর্যতা বৃদ্ধি করে ।যেটা উপভোগ করতে সবাই পছন্দ করে। কিছুদিন আগে বৃষ্টিময় দিনে এই দৃশ্যটি উপভোগ করেছিলাম। সেদিন বেশি লালচে আকার ধারণ করেছিল আসলেই সেটা দেখে অবাক হয়েছিলাম। মাঝে মাঝে এরকম দৃশ্য উপভোগ করতে খুবই ভালো লাগে।
আমাদের ঘোরাঘুরির গল্প বলে শেষ করা যাবে না ।কারণ আমরা সপ্তাহে প্রায় চার থেকে পাঁচদিন ঘোরাঘুরি করে থাকি ।লেখাপড়া শেষ করে অবসর সময় পার করছি। এর জন্য বাড়ি থাকা অবস্থায় বন্ধুদের সাথে ঘুরতে খুবই ভালোবাসি ।আমরা বছরে দুইবার ট্যুর দিয়ে থাকি। যা বিভিন্ন জায়গায় ।কিন্তু বাড়ির আশেপাশে যেসব সুন্দর দৃশ্য আছে তা আমরা প্রতিনিয়ত উপভোগ করি ।আমাদের একটা স্কোয়াড আছে যা বিকেলে সব কাজ ফেলে ঘোরাঘুরি করতে খুবই পছন্দ করে ।সবার মত একই রকম। শুধু একজন বলতে হবে চলো ঘুরতে যাই ।তাই আমরা বেরিয়ে পড়ি ঘুরার উদ্দেশ্যে। পদ্মা নদী আমাদের বাড়ি থেকে বেশি দূরে না ।আমরা প্রায় সময় পদ্মা নদীরে পাড়ে গিয়ে বসে কফির সাথে সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করে থাকি।
বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে পদ্মা নদী অবস্থিত তার পাশ দিয়ে ভরে গেছে অসংখ্য শাখা নদী সেই শাখা প্রশাখা নদী গুলোর দৃশ্যমান পটভূমি বিকেল মুহূর্তে উপভোগ করতে খুবই ভালো লাগে। যেখানে গিয়ে প্রতিনিয়ত উপভোগ করে থাকি। এই সুন্দরতম মুহূর্ত কাটাতে কেনা পছন্দ করে । যখনই খারাপ লাগে তখনই নদীর তীরে চলে যায় বন্ধুদের সাথে সেখানে গিয়ে সুন্দর মুহূর্ত পার করি।বিকেল হলেই সবাই ফোন দেয়া শুরু করে কোথাও যাবি নাকি বাড়িতে আর ভালো লাগছে না। আমিও বলি হ্যাঁ যেতে হবে আমারও ভালো লাগছে না। প্রতিনিয়ত কোথাও ঘোরাঘুরি করলে সত্যিই সেটা নেশায় পরিণত হয়ে যায়।
আপনি কি গোধূলি লগ্নে কোন সময় নদীর পাড়ে গিয়ে সময় কাটিয়েছেন। যদি এই সময় কাটিয়ে থাকেন তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন সেই সময়টা কত উপভোগ করার মত। মাঝিরা যখন নদীতে নৌকা বাই এবং গোধূলি লগ্নে সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে যায় সেই দৃশ্যটা সবারই মন কেড়ে নেবে, আমার মতে। নদী থেকে সুন্দর বাতাস গায়ের স্পর্শে লাগবে মনে হয় আমি এক প্রকৃতির মাঝে বসে আছি। আর প্রকৃতির মাঝে সময় কাটাতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।
আর নদীর পাড়ে বসে থাকা অবস্থায় যদি সিঙ্গারা অথবা সমুসা হয় তাহলে খেতে খেতে প্রকৃতি দেখতে খুবই ভালো লাগে ।এই সময়টা আকাশ অনেকটা নিচে নেমে আসে কারণ বর্ষাকালে মেঘের ছড়াছড়ি বেঁধে যায় ।কখন জানি বৃষ্টি নামবে ।আর যখন সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে যায় দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। আমরা প্রায় দুই থেকে তিন ঘন্টা নদীর পাড়ে বসে ছিলাম তারপরে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিলাম।
আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ধন্যবাদ সবাইকে
VOTE @bangla.witness as witness OR
আশা করি যেভাবে প্রতিনিয়ত স্বল্প পরিমাণ হলেও সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছেন এভাবেই বাকি দিনগুলো সাপোর্ট দিয়ে যাবেন।
ঘুরাঘুরি করতে আমি অনেক বেশি পছন্দ করি। বিশেষ করে নদীর পাড়ে ঘুরতে একটু বেশি ভালোলাগে আমার কাছে। নদীর পাড়ে ঘুরাঘুরি করা হলে মনটা অনেক বেশি ভালো হয়ে যায়। গোধূলি বিকেলের প্রাকৃতিক দৃশ্যটা এমনিতেই অনেক সুন্দর হয়ে থাকে। আর সেই মুহূর্তে নদীর পাড়ে বসে থাকলে তো আলাদা রকম অনুভূতির সৃষ্টি হয়, তখন আরো বেশি ভালো লাগে। আসলে নদীর পাড়ে বসে বসে কোন কিছু খেতেও অসম্ভব ভালো লাগে। তবে আমার কাছে তো বেশি ভালো লাগে ঝাল মুড়ি খেতে। যাইহোক সিঙ্গারা এবং সমুচা হলেও কিন্তু মন্দ হয় না। অনেক ভালো লাগলো আপনার কাটানো মুহূর্তটা এবং সেই সাথে আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো।
সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে নদী পাড়ের সৌন্দর্য দেখতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আমরা প্রায় দিনই নদীর পাড়ে গিয়ে সময় অতিবাহিত করে থাকি। সুন্দর মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
বিকেলবেলা নদীর পাড়ে অপরূপ সৌন্দর্যময় মুহূর্ত উপভোগ করেছেন। সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্যগুলো অসাধারণ লেগেছে। এরকম সুন্দর পরিবেশন মধ্যে মুহূর্তগুলো খুবই ভালো লাগে, আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হলাম।
নদীর তীরে বসে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য দেখতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। তাই প্রায় দিন নদীর পাড়ে গিয়ে বসে সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করি।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন সন্ধ্যা মুহূর্তে নদীর পাড়ে বসে থাকার কিছু মুহূর্ত। ঠিক বলেছেন ভাই আপনি সন্ধ্যা বেলায় যখন সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে যায় তখন দেখতে সত্যি বেশ অপরূপ সুন্দর লাগে। সে সময় প্রকৃতির সৌন্দর্য প্রত্যেকটা মানুষ বেশ উপভোগ করে। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর দারুন অনুভূতিমূলক পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
একদম সঠিক কথা ভাই সন্ধ্যা রাত মুহূর্তে সূর্য পশ্চিম আকাশে ফেলে গেলে লাল বর্ণ ধারণ করে। যা দেখতে খুবই সুন্দর লাগে আমার কাছে। সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে
পদ্মা নদীর পাড়ে বসে দারুন কিছু মুহূর্ত কাটিয়েছেন। সন্ধ্যার আকাশটা খুব সুন্দর লাগছে দেখতে। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে। আকাশের অপরূপ সৌন্দর্য দেখে সত্যিই মুগ্ধ হয়ে গেলাম। নদীর পাড়ে বসে আকাশে এরকম সৌন্দর্য দেখতে ভালোই লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার কাটানো দারুন মুহূর্ত গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আকাশে সৌন্দর্য দেখে আপনি মুগ্ধ হয়েছেন জেনে অনেক ভালো লাগলো। আপনার মূল্যবান মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
সন্ধ্যাকালীন মূহূর্তগুলো সত্যি সেরা হয়ে থাকে। চমৎকার পরিবেশ সূর্যাস্ত নদী সবকিছু একসঙ্গে। অসাধারণ ছিল আপনার ফটোগ্রাফি গুলো। চমৎকার করেছেন ফটোগ্রাফি গুলো ভাই। খুবই সুন্দর লাগছে। ধন্যবাদ আমাদের সাথে এমন মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
ফটোগ্রাফি করা আমার অনেক শখের একটি কাজ। চেষ্টা করি সুন্দর মুহূর্তগুলো ক্যামেরাবন্দী করার। সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ তোমাকে।