পদ্মার মোহনায় সুন্দর একটি সময় কাটানো। ১০% লাজুক খ্যাকের জন্য
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ ২২শে,শ্রাবণ,| | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ ||শনিবার||বর্ষাকাল||
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
নিজ হাতে ক্যামেরা নিয়ে কিছু প্রিয় মুহূর্ত বন্দী করার মজাই অন্যরকম।প্রকৃতির রুপ কার না ভালো লাগে।প্রকৃতির রুপ দেখে মানুষের মনে এক অনাবিল সুখ বয়ে যায়।
পদ্মার তীরে ঘোরাঘুরি।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/tackled.surfaced.biofuels
ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করে না এমন লোক খুব কমই খুঁজে পাওয়া যাবে। আমিও খুবই ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করি। ছোটবেলা থেকেই বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেতে খুবই পছন্দ করতাম। আমার কিছু বন্ধু ছিল তারাও ঘুরতে খুবই পছন্দ করে। বন্ধুদের চাওয়া-পাওয়ার সাথে মিল থাকলে তাহলে তো কোন কথাই নেই। যেখানে দুচোখ যায় সেখানেই যেতে মন চায় মন শুধু চায় ছুটাছুটি করতে বিভিন্ন জায়গায় অচেনা দৃশ্য গুলো উপভোগ করতে।
নদীর পাড়ে গিয়ে কাটানো মুহূর্তটা সত্যিই অসাধারণ হয়ে থাকে। আমরা আজকে যে জায়গাটিতে গিয়েছিলাম সেটি হল দুইটি নদীর সংযোগস্থল সেখানে বর্ষাকালীন সময়ে দুটো নদীর মিলন ঘটে থাকে। বর্ষার শেষে সেখানে বালুকাময় দৃশ্য পটভূমি দেখতে পাওয়া যায়। আমরা অনেকদিন হলো সেই জায়গাটিতে যাওয়ার কথা বলছিলাম বন্ধুদের সাথে অনেকদিন আগে সেই জায়গাটিতে ঘুরতে গিয়েছিলাম। সেই সময় শুধু বালুকাময় স্থান ছিল এখন চাকচিক্য পানি রয়েছে। সেটা অনেকের ঘোরাঘুরির মাধ্যমে জানতে পেরেছি।
জায়গাটা আপনি দেখলে আপনার মনে হবে কোন সমুদ্র সৈকত হয়তোবা। কারণ এই জায়গাটি দেখতে সমুদ্র সৈকতের মতই লাগে। পদ্মা নদীর মোহনায় বিভিন্ন ধরনের পর্যটক আসে ঘুরতে। আমাদের প্লান ছিল সূর্য যখন পশ্চিম আকাশে হেলে যাবে তখন মুহূর্তটাকে উপভোগ করার। এই পদ্মা এবং গড়ার মোহনায় খুব সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছিলাম আমরা।
আমাদের বাসা থেকে পদ্মার মোহনায় যেতে প্রায় এক ঘন্টা সময় লাগে। আমরা ছয় ফ্রেন্ড তিনটা বাইক নিয়ে পদ্মা মোহনার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে। আসলে বাইক নিয়ে ঘুরাঘুরি আমরা অনেক আগে থেকেই করি ।খুবই ইনজয় করি আমরা এই মুহূর্তটাকে। পদ্মার মোহনায় গিয়ে মনটা অনেক ফ্রেশ ফিল করছিলাম। কারণ জায়গা টা দেখতে এত সুন্দর লাগছিল যে বলে বোঝানো যাবে না। যদিও এখানে তেমন ঢেউ নেই। কিন্তু সব সমুদ্র সৈকতের মতই। পানির মধ্যে অনেক দূর হেঁটে চলাফেরা করা যায়।
সূর্য যখন পশ্চিম আকাশে হেলে যায় তখন দৃশ্যটা দেখতেও অসাধারণ লাগে। আমি কিছু ফটোগ্রাফি করি যা আমার নেশায় পরিণত হয়ে গেছে। কারণ ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। পদ্মার মোহনায় গিয়ে বন্ধুরা অনেক মজা করছিল। আমার একটা ফ্রেন্ড আছে সেই বাইক স্টার্ন করতে পারে। সে তো বালির মধ্যে বাইক নিয়ে মজা করা শুরু করে দিল ।আমিও সেগুলো দেখে অনেক মজা নিলাম।
আমরা যখন পদ্মার উদ্দেশ্যে রওনা হয় তখন ওইখানে প্রচুর বৃষ্টি হয়েছিল ।।যার ফলে আকাশটা দেখতে অসাধারণ লাগছিল। বৃষ্টির পরের মুহূর্তটা উপভোগ করতে খুবই ভালো লাগে। এই মোহনায় বিকেল হলে প্রচুর মানুষ সেখানে গিয়ে সময়টাকে উপভোগ করে।
ঘোরাঘুরি তো অনেক হলো তারপর ভাবলাম সন্ধ্যার আগেই বাড়ি ফিরতে হবে। পদ্মার মোহনা থেকে কুষ্টিয়ার শহরের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। শহরে ঢুকতেই একটা বিরিজ সামনে পড়ে। ব্রিজের উপরে কিছু সময় সৌন্দর্যটাকে উপভোগ করলাম। যদি এই ব্রিজটা গড়াই নদীর উপর। ব্রীজ থেকে নদীর সৌন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করবে।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
তাহলে চলুন শুরু করি
নিজ হাতে ক্যামেরা নিয়ে কিছু প্রিয় মুহূর্ত বন্দী করার মজাই অন্যরকম।প্রকৃতির রুপ কার না ভালো লাগে।প্রকৃতির রুপ দেখে মানুষের মনে এক অনাবিল সুখ বয়ে যায়।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/tackled.surfaced.biofuels
ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করে না এমন লোক খুব কমই খুঁজে পাওয়া যাবে। আমিও খুবই ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করি। ছোটবেলা থেকেই বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেতে খুবই পছন্দ করতাম। আমার কিছু বন্ধু ছিল তারাও ঘুরতে খুবই পছন্দ করে। বন্ধুদের চাওয়া-পাওয়ার সাথে মিল থাকলে তাহলে তো কোন কথাই নেই। যেখানে দুচোখ যায় সেখানেই যেতে মন চায় মন শুধু চায় ছুটাছুটি করতে বিভিন্ন জায়গায় অচেনা দৃশ্য গুলো উপভোগ করতে।
নদীর পাড়ে গিয়ে কাটানো মুহূর্তটা সত্যিই অসাধারণ হয়ে থাকে। আমরা আজকে যে জায়গাটিতে গিয়েছিলাম সেটি হল দুইটি নদীর সংযোগস্থল সেখানে বর্ষাকালীন সময়ে দুটো নদীর মিলন ঘটে থাকে। বর্ষার শেষে সেখানে বালুকাময় দৃশ্য পটভূমি দেখতে পাওয়া যায়। আমরা অনেকদিন হলো সেই জায়গাটিতে যাওয়ার কথা বলছিলাম বন্ধুদের সাথে অনেকদিন আগে সেই জায়গাটিতে ঘুরতে গিয়েছিলাম। সেই সময় শুধু বালুকাময় স্থান ছিল এখন চাকচিক্য পানি রয়েছে। সেটা অনেকের ঘোরাঘুরির মাধ্যমে জানতে পেরেছি।
জায়গাটা আপনি দেখলে আপনার মনে হবে কোন সমুদ্র সৈকত হয়তোবা। কারণ এই জায়গাটি দেখতে সমুদ্র সৈকতের মতই লাগে। পদ্মা নদীর মোহনায় বিভিন্ন ধরনের পর্যটক আসে ঘুরতে। আমাদের প্লান ছিল সূর্য যখন পশ্চিম আকাশে হেলে যাবে তখন মুহূর্তটাকে উপভোগ করার। এই পদ্মা এবং গড়ার মোহনায় খুব সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছিলাম আমরা।
আমাদের বাসা থেকে পদ্মার মোহনায় যেতে প্রায় এক ঘন্টা সময় লাগে। আমরা ছয় ফ্রেন্ড তিনটা বাইক নিয়ে পদ্মা মোহনার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে। আসলে বাইক নিয়ে ঘুরাঘুরি আমরা অনেক আগে থেকেই করি ।খুবই ইনজয় করি আমরা এই মুহূর্তটাকে। পদ্মার মোহনায় গিয়ে মনটা অনেক ফ্রেশ ফিল করছিলাম। কারণ জায়গা টা দেখতে এত সুন্দর লাগছিল যে বলে বোঝানো যাবে না। যদিও এখানে তেমন ঢেউ নেই। কিন্তু সব সমুদ্র সৈকতের মতই। পানির মধ্যে অনেক দূর হেঁটে চলাফেরা করা যায়।
সূর্য যখন পশ্চিম আকাশে হেলে যায় তখন দৃশ্যটা দেখতেও অসাধারণ লাগে। আমি কিছু ফটোগ্রাফি করি যা আমার নেশায় পরিণত হয়ে গেছে। কারণ ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। পদ্মার মোহনায় গিয়ে বন্ধুরা অনেক মজা করছিল। আমার একটা ফ্রেন্ড আছে সেই বাইক স্টার্ন করতে পারে। সে তো বালির মধ্যে বাইক নিয়ে মজা করা শুরু করে দিল ।আমিও সেগুলো দেখে অনেক মজা নিলাম।
আমরা যখন পদ্মার উদ্দেশ্যে রওনা হয় তখন ওইখানে প্রচুর বৃষ্টি হয়েছিল ।।যার ফলে আকাশটা দেখতে অসাধারণ লাগছিল। বৃষ্টির পরের মুহূর্তটা উপভোগ করতে খুবই ভালো লাগে। এই মোহনায় বিকেল হলে প্রচুর মানুষ সেখানে গিয়ে সময়টাকে উপভোগ করে।
ঘোরাঘুরি তো অনেক হলো তারপর ভাবলাম সন্ধ্যার আগেই বাড়ি ফিরতে হবে। পদ্মার মোহনা থেকে কুষ্টিয়ার শহরের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। শহরে ঢুকতেই একটা বিরিজ সামনে পড়ে। ব্রিজের উপরে কিছু সময় সৌন্দর্যটাকে উপভোগ করলাম। যদি এই ব্রিজটা গড়াই নদীর উপর। ব্রীজ থেকে নদীর সৌন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করবে।
নদী এমন একটি জায়গা যেখানে গেলে মানুষের মন ভালো হবে অটোমেটিক। আপনি নদীর কাছাকাছি গিয়ে কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন এবং কিছু আনন্দময় সময় কাটিয়েছেন। চারপাশের পরিবেশ খুবই সুন্দর দেখাচ্ছে ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন আপু ।নদী এমন একটা জায়গা যেখানে গেলে কমবেশি সবার মন ভালো হয়ে যায় ।।আর নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।।
মাশাআল্লাহ ভাইয়া চমৎকার চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আসলে নদীর পাড়ে গেলে মনটা একদম শিতল হয়ে যায়। আকাশের ছবি গুলো অসম্ভব সুন্দর হয়েছে ভাইয়া। ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য।
নদীর শীতল হাওয়া যখন গায়ে লাগে তখনও মনটা শীতল হয়ে যায়। আর গোধূলি লগ্নের ফটোগ্রাফি গুলো এমনিতে অনেক সুন্দর হয়ে থাকে ।।মতামতের জন্য ধন্যবাদ।।
পদ্মা পাড়ের ঘোরাফেরার ফটোগ্রাফ গুলো দেখে আসলে আমার নিজেরই মন ভালো হয়ে গেল ।এত সুন্দর ছবি দেখে কার মন খারাপ থাকতে পারে ।আর নদীর সামনে নদীর বিশাল জলরাশি দেখলে মনটা এমনই ভালো হয়ে যায়। নীল আকাশ অন্ধকার আকাশ এর ফটোগ্রাফ গুলো দেখে মনের বিশালতা আরো বেড়ে গেল ।ধন্যবাদ ভাই সুন্দর কতগুলো ফটোগ্রাফ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ঘোরাফেরা করতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।। আর যদি নদীর পাশে ঘোরাফেরা হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই ।। আপনার সুগঠিত মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।।
দেখে তো মনে হচ্ছে বেশ দারুন সময় কেটেছে আপনার। অনেক সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন আপনি। তার সাথে অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি ও শেয়ার করেছেন যা দেখে আমার কাছে অসম্ভব ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আমাদের সাথে এত সুন্দর মুহূর্ত এবং ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
জি ভাইয়া আমরা ফ্রেন্ডরা মিলে অনেক সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছিলাম যা বলার মত নয়।।
মতামতের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
এটা আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাইয়া প্রায় প্রত্যেকটি মানুষের ঘোরাঘুরি করতে প্রচুর পরিমাণে পছন্দ করে।
পদ্মার মোহনায় কাটানো চমৎকার কিছু মুহূর্ত আজকে আপনি আমাদের মাঝে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আসলে এই ধরনের পরিবেশে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেবার মজাটাই অন্যরকম। আমাদের জেলাতে নদী না থাকার কারণে এই ধরনের মুহূর্ত গুলো খুবই মিস করি।
বন্ধুদের সাথে ঘোরাফেরা করতে এমনিতে আমার অনেক ভালো লাগে। আমরা সময় পেলেই ঘোরাঘুরির উদ্দেশ্যে বেরিয়ে যায় ।।আপনার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।।
পদ্মা নদীর মোহনায় ঘুরে আপনি খুব সুন্দর সময় অতিবাহিত করে সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন খুবই ভালো লেগেছে প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি।
আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম।। এভাবে সুন্দর মন্তব্য দিয়ে উৎসাহিত করবেন।।
পোস্ট দেখেই বোঝা যাচ্ছে নদীর পাড়ে পদ্মার মোহনায় অনেক চমৎকার একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন বিশেষ করে বিকেল বেলা থেকে সন্ধ্যা অব্দি এখানে সময় কাটাতে খুবই ভালো লাগে যেটা আপনি অতিবাহিত করেছেন। আপনার সুন্দর মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
জি ভাই আমরা সব সময় ভালো সময় অতিবাহিত করি।।
আপনি বাড়ি আসেন আপনাকে নিয়ে আবার যাবো
পদ্মার মোহনায় আপনি খুবই সুন্দর কিছু সময় পার করেছেন দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। আমি অসুস্থ না থাকলে অবশ্যই আপনাদের সঙ্গে যেতাম। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
নেক্সট টাইম আবার যাবো একসাথে ইনশাল্লাহ।। যেয়ে অনেক মজা করবো ও আড্ডা দিব।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মতামতের জন্য।।