ঝর্ণা ভ্রমনের অভিজ্ঞতা |[benificiary ১০% @shy-fox]|
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ - ১৮ ভাদ্র | ১৪২৮ বঙ্গাব্দ | বৃহস্পতিবার| শরৎকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
আজ আপনাদের মাঝে ঝর্না যাওয়ার অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো।আমার অনেক দিনের শখ ছিলো ঝর্না দেখার।শেষমেশ দেখে আসলাম।সৃষ্টি কর্তার সৃষ্টি যে এতো সুন্দর হয়। তা না দেখলে বুঝতে পারতাম না।অবশ্য ঝর্না দেখতে যেতে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে।ট্যাকিং করতে আমার খুব ভালো লাগে।আবার কষ্টও আছে।
চলুন শুরু করি
ঝিরি পথে যাত্রা শুরু
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/grader.extinguisher.boundless
বর্ষাকালে বান্দরবান সেজে ওঠে এক অপরূপ সাজে। বৃষ্টির কারণে পাহাড় বেয়ে নেমে আসে বেশ কিছু নাম না জানা নানা রকম ঝরনা। আর সৌন্দর্যকে উপভোগ করার জন্যই নানা প্রতিকূলতাকে উপেক্ষা করে পাহাড়ে ছুটে যাওয়া। কিছুদিন আগে বর্ষাকালেই দেখা হলো সেসব ঝরনার ছুটে চলা।ঝিরি পথে হাঁটা খুব রিকস্।পা ফসকালেই বড় ধরনের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে।তাই আমরা সবধানতার সাথে হেটে চলেছি। বড়,ছোট পাথর এর মধ্যে আমাদের হেঁটে চলতে হচ্ছে।দুই পাশ দিয়ে পাহার আর এই পাহাড়ে বড়, ছোট গাছপালা।সেইসব গাছে পাখি কিচিরমিচির শব্দ করছে।হেঁটে চলা কষ্ট হলেও প্রকৃতি তা ভূলিয়ে দিচ্ছে।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/fortunate.refuges.stored
বাংলাদেশের যে কোনো ঝর্না দেখার উপযুক্ত সময় হলো বর্ষামৌসুম।বর্ষা মৌসুমে পানি বেশি থাকে।বর্ষাকালে ঝর্না পুরো যৌবন লাভ করে।আমরা কিছু দূর যাওয়ার পরে স্রোতের তীব্রতা বেশি দেখতে পাই।কি আর করার এই ভাবেই যেতে হবে।আমার খুব ভয় লাগছিলো।কিন্তু এটা ভেবে ভালো লাগছিলো যে ঝর্না দেখবো।আমরা একটু এইখানে বিশ্রাম করি।কিছু খাবার খাই।তারপর আবার ট্যাকিং শুরু করি।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/mouthparts.neon.contributing
পথে কতো পাথর পড়ে আছে তার আর হিসাব নেই।এই পাথরের মধ্যে আমরা হেটে চলেছি।পাথরের উপর ট্যাকিং করা খুবই বিপদজনক। পা সিলিপ কাটলে বড় ধরনের দূর্ঘটনার শিকার হতে হবে।তাই আমরা খুব হিসাব করে হেটে চলেছি।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/grader.extinguisher.boundless
অবশেষে আমরা আমাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে সক্ষম হই।প্রায় দুই ঘন্টা হাটতে হয়েছে।এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপূর্ব সৃষ্টি। ঝর্ণার হিমশীতল পানি এখানে সর্বদা বহমান। এই ঝর্ণার পানিগুলো খুবই স্বচ্ছ এবং হীম শীতল। বর্ষাকালে এ ঝর্ণার দৃশ্য দেখা গেলেও ঝর্ণাতে নামা দুস্কর, বছরের বেশীর ভাগ সময় দেশী বিদেশী পর্যটকে ভরপুর থাকে এই জায়গা। রাস্তার পাশে শৈল প্রপাতের অবস্থান হওয়ায় এখানে পর্যটকদের ভিড় বেশী দেখা যায়। এখানে দুর্গম পাহাড়ের কোল ঘেশা আদিবাসী বম সম্প্রদায়ের সংগ্রামী জীবন প্রত্যক্ষ করা যায়।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/fortunate.refuges.stored
আমাদের দেশে অতিপরিচিত ঝর্ণা গুলোর মধ্যে শৈলপ্রপাত অন্যতম। পর্যটন নগরী বান্দরবানের কাছে হওয়ায় সারা বছরই পর্যটক সমাগমে মুখরিত থাকে স্বচ্ছ পানির এই ঝর্ণাটি। এ ঝর্ণার বিশেষ বৈশিষ্ট হচ্ছে সবসময় বহমান হীম শীতল পানির ধারা, যা শৈলপ্রপাতকে বান্দরবানের একটি আকর্ষণীয় পর্যটন স্থান হিসাবে করে নিয়েছে। এছাড়া এই ঝর্ণার পাশে পিকনিক করার জন্য রয়েছে আদর্শ পরিবেশ। পাহাড়, ঝর্ণা এবং গ্রামীণ জীবনযাত্রার মিতালী দেখতে আপনাকে অবশ্যই শৈলপ্রপাতে যেতে হবে।আমরা সবাই এখানে নেমে গোসল করি।আমরা অনেক মজা করি।
ধন্যবাদ
আজ আপনাদের মাঝে ঝর্না যাওয়ার অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো।আমার অনেক দিনের শখ ছিলো ঝর্না দেখার।শেষমেশ দেখে আসলাম।সৃষ্টি কর্তার সৃষ্টি যে এতো সুন্দর হয়। তা না দেখলে বুঝতে পারতাম না।অবশ্য ঝর্না দেখতে যেতে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে।ট্যাকিং করতে আমার খুব ভালো লাগে।আবার কষ্টও আছে।
চলুন শুরু করি
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/grader.extinguisher.boundless
বর্ষাকালে বান্দরবান সেজে ওঠে এক অপরূপ সাজে। বৃষ্টির কারণে পাহাড় বেয়ে নেমে আসে বেশ কিছু নাম না জানা নানা রকম ঝরনা। আর সৌন্দর্যকে উপভোগ করার জন্যই নানা প্রতিকূলতাকে উপেক্ষা করে পাহাড়ে ছুটে যাওয়া। কিছুদিন আগে বর্ষাকালেই দেখা হলো সেসব ঝরনার ছুটে চলা।ঝিরি পথে হাঁটা খুব রিকস্।পা ফসকালেই বড় ধরনের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে।তাই আমরা সবধানতার সাথে হেটে চলেছি। বড়,ছোট পাথর এর মধ্যে আমাদের হেঁটে চলতে হচ্ছে।দুই পাশ দিয়ে পাহার আর এই পাহাড়ে বড়, ছোট গাছপালা।সেইসব গাছে পাখি কিচিরমিচির শব্দ করছে।হেঁটে চলা কষ্ট হলেও প্রকৃতি তা ভূলিয়ে দিচ্ছে।
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/fortunate.refuges.stored
বাংলাদেশের যে কোনো ঝর্না দেখার উপযুক্ত সময় হলো বর্ষামৌসুম।বর্ষা মৌসুমে পানি বেশি থাকে।বর্ষাকালে ঝর্না পুরো যৌবন লাভ করে।আমরা কিছু দূর যাওয়ার পরে স্রোতের তীব্রতা বেশি দেখতে পাই।কি আর করার এই ভাবেই যেতে হবে।আমার খুব ভয় লাগছিলো।কিন্তু এটা ভেবে ভালো লাগছিলো যে ঝর্না দেখবো।আমরা একটু এইখানে বিশ্রাম করি।কিছু খাবার খাই।তারপর আবার ট্যাকিং শুরু করি।
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/mouthparts.neon.contributing
পথে কতো পাথর পড়ে আছে তার আর হিসাব নেই।এই পাথরের মধ্যে আমরা হেটে চলেছি।পাথরের উপর ট্যাকিং করা খুবই বিপদজনক। পা সিলিপ কাটলে বড় ধরনের দূর্ঘটনার শিকার হতে হবে।তাই আমরা খুব হিসাব করে হেটে চলেছি।
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/grader.extinguisher.boundless
অবশেষে আমরা আমাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে সক্ষম হই।প্রায় দুই ঘন্টা হাটতে হয়েছে।এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপূর্ব সৃষ্টি। ঝর্ণার হিমশীতল পানি এখানে সর্বদা বহমান। এই ঝর্ণার পানিগুলো খুবই স্বচ্ছ এবং হীম শীতল। বর্ষাকালে এ ঝর্ণার দৃশ্য দেখা গেলেও ঝর্ণাতে নামা দুস্কর, বছরের বেশীর ভাগ সময় দেশী বিদেশী পর্যটকে ভরপুর থাকে এই জায়গা। রাস্তার পাশে শৈল প্রপাতের অবস্থান হওয়ায় এখানে পর্যটকদের ভিড় বেশী দেখা যায়। এখানে দুর্গম পাহাড়ের কোল ঘেশা আদিবাসী বম সম্প্রদায়ের সংগ্রামী জীবন প্রত্যক্ষ করা যায়।
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/fortunate.refuges.stored
আমাদের দেশে অতিপরিচিত ঝর্ণা গুলোর মধ্যে শৈলপ্রপাত অন্যতম। পর্যটন নগরী বান্দরবানের কাছে হওয়ায় সারা বছরই পর্যটক সমাগমে মুখরিত থাকে স্বচ্ছ পানির এই ঝর্ণাটি। এ ঝর্ণার বিশেষ বৈশিষ্ট হচ্ছে সবসময় বহমান হীম শীতল পানির ধারা, যা শৈলপ্রপাতকে বান্দরবানের একটি আকর্ষণীয় পর্যটন স্থান হিসাবে করে নিয়েছে। এছাড়া এই ঝর্ণার পাশে পিকনিক করার জন্য রয়েছে আদর্শ পরিবেশ। পাহাড়, ঝর্ণা এবং গ্রামীণ জীবনযাত্রার মিতালী দেখতে আপনাকে অবশ্যই শৈলপ্রপাতে যেতে হবে।আমরা সবাই এখানে নেমে গোসল করি।আমরা অনেক মজা করি।
বান্দরবনে ঘুরতে যাওয়া আমার অনেকদিনের শখ। সেখানকার পরিবেশ এখানকার ঝরনা দেখার খুবই আগ্রহ আমি। আপনার পোস্টটি দেখে অনেক বিস্মিত হলাম, আপনি অনেক সুন্দর ভাবে সেটি বর্ণনা করেছেন এবং আপনার উপস্থাপনা ছিল দেখার মতো। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ভাই বান্দরবান গেলে অবশ্যই নীলগিরি,নীলাচল এবং শৈলপ্রপাত দেখে আসবেন আশাকরি ভালো লাগবে।ধন্যবাদ ভাই।
আ কখনো ঝর্ণা দেখার সৌভাগ্য হয় নি। আশা আছে বান্দরবন ঘুরতে যাব। আপনাদের ভ্রমণটি আপনারা খুব উপভোগ করেছেন। ঝর্ণাতে গোসল করার অনূভুতি কেমন ভাই??
ঝর্নাতে গোসল করার অনুভূতি অন্যরকম।হীম শীতল পানি যখন গায়ের উপরে পরে তখন খুব ভালো লাগে।মনে হয় এখানে সবসময় গোসল করি।
আহ হা😍😍😍
জায়গাটা যেমন সুন্দর তেমনি ছবি গুলো ও অসাধারণ তুলেছেন।খুবই ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ আপনাকে।
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
কেউ যদি আমাকে বলে পাহাড় আর ঝরনা নিবেন নাকি সাগর নিবেন আমি প্রথমেই তাকে বলব পাহাড় ঝর্ণা নিব। কারন আমার পাহাড় ঝর্ণা অনেক বেশি ভালো লাগে। অনেক সুন্দর ভাবে আপনি আপনার সময়গুলো অতিবাহিত করেছেন। এবং আমাদের সাথে অনেক সুন্দর ভাবে সবকিছু শেয়ার করেছেন তার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
পাহাড় ও ঝর্নায় গেলে মন মানসিকতা ভালো হয়ে যায়।আপনি ঠিক বলেছেন ভাইয়া।