গ্রাম্য মেলায় ঘোরাঘুরি ও ফটোগ্রাফি||১০% প্রিয় লাজুক খ্যাকের জন্য||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -৭ জৈষ্ঠ্য,|১৪২৯ বঙ্গাব্দ| |শনিবার||গ্রীষ্মকাল||
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
মেলার কিছু ফটোগ্রাফি।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/genre.stale.actuality
গ্রাম্যমেলা বাঙালি সংস্কৃতির স্বতঃস্ফূর্ত প্রকাশ। এটি আবহমান গ্রামবাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ।অর্থাৎ গ্রামবাংলার সাধারণ মানুষ সব কষ্ট ও বিভেদ ভুলে পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হয়, প্রাণের মিলন ঘটায় এই গ্রাম্যমেলাকে উপলক্ষ্য করে। তাই , গ্রাম্যমেলার সঙ্গে বাঙালির আত্মিক সম্পর্ক বেশ সুনিবিড়। এ মেলাকে কেন্দ্র করে আমাদের লােকজীবন ও লােকসংস্কৃতির অন্তরঙ্গ পরিচয় পাওয়া যায়। পল্লির মানুষের নিরানন্দ জীবনে আনন্দের বার্তা ছড়িয়ে দিতে গ্রাম্যমেলার বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। সু-প্রাচীনকাল থেকেই বাঙালির জীবনেতিহাসে মেলার অস্তিত্ব লক্ষণীয়। বিচিত্র উপলক্ষ্যকে কেন্দ্র করে গ্রাম্যমেলা আয়ােজন হতে দেখা যায় ।
আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে অনেক আগে থেকেই সেখানে মেলা হয়ে আসছে ।প্রায় আনুমানিক ১০০ বছর আগের পুরোনো মেলাটি। তাই ভাবলাম মেলা থেকে ঘুরে আসা যাক ।অনেকদিন হলো কোথাও তেমন যাওয়া হয় না ।পরে আমার বন্ধুকে ফোন দিলাম সে বললো চলো যাই ঘুরে আসি ।একটা বাইক নিয়ে দুজনে মেলার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম ।যেতে তেমন একটা সময়ে লাগেনি ১৫ মিনিটের মধ্যে আমরা মেলায় পৌঁছে গেলাম।
অবশ্য আমরা রাতে মেলায় যাওয়ার কারণে তেমন একটা লোকজনের সাথে দেখা হয় নাই। আমরা যখন মেলায় ঢুকি তখন সবাই বাড়ির উদ্দেশ্যে মেলা থেকে চলে যাচ্ছে। তবে তাও অনেক মানুষ মেলায় রয়েছ। প্রথমে ঢুকতে চোখে পড়ল রাস্তার দুই ধার দিয়ে কসমেটিকসের দোকান। দোকান গুলোতে বিভিন্ন ধরনের খেলনা জিনিস রয়েছে যা বাচ্চাদের জন্য ।তবে বিভিন্ন ধরনের ব্যবহারের জিনিস দোকানগুলোতে বিক্রি হচ্ছে ।মানুষ এগুলো কেনাকাটা করেছেন। মেলায় যেয়ে মনটা ভাল হয়ে গেল ।কারণ অনেকদিন পর গ্রাম্য মেলায় আসা হয়েছে।
ছোট সময়ে গ্রামে মেলা বসলেই আমরা চাচাতো ভাইবোন মিলে নাগরদোলায় চড়তাম ।কিন্তু এখন তো অনেক বড় হয়েছি এখন তো নাগরদোলায় উঠা সম্ভব না। কিন্তু নাগরদোলা চড়তে আমার বেশ মজা লাগতো। তখন একটা অন্যরকম অনুভূতি সৃষ্টি হতো। নাগরদোলা গুলোতেও বিভিন্ন ধরনের ছোট বাচ্চারা উঠে মজা করছে। দেখে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। কিছু সময় সেখানে দাঁড়িয়ে থেকে অন্য দিকে চলে গেলাম।
তারপর বাসার জন্য কিছু খাবার কিনে নিলাম ।বিশেষ করে আচার গুলো দেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল । মনে হচ্ছিল এখনি খেয়ে ফেলি। বিভিন্ন ধরনের আচার বিক্রি হচ্ছিল দোকানে ।আমি কিছু চালতার আচার ও তেতুলের আচার কিনে নিলাম এবং অন্য দোকানে বাতাসা কদমা জিলাপি বিক্রি হচ্ছিল সেখান থেকে কিছু বাসার জন্য জিনিস কিনে রাখলাম।
এই দুইটা জিনিসের সাথে সবারই ছোটবেলার স্মৃতি আছে ।ছোট সময়ে এই পেপসি যে কত খেয়েছি তা আর বলে বোঝাতে পারবো না ।খুবই মনে পড়ে সেই দিনগুলো ।আর বেলুন ফোটানোর কথা তো কি বলবো ।ছোটর সময় মেলায় গেলে কিন্তু তখন ফুটাতে পারতাম না । একদিকে ফায়ার করলে অন্যদিকে চলে যেত । তবে বেশ মজা লাগতো।
বছরের পর বছর আমাদের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির সাক্ষী হয়ে আপন মহিমায় টিকে আছে। নগর জীবনের ক্লান্তি ভরা সময়ের ফাঁকে মেলা আমায় নতুন করে বাঁচতে শিখিয়েছে। সব খারাপের পরেও যে ভালোর অপেক্ষা করা উচিত তা প্রতিমুহূর্তে এখানকার মানুষদের মধ্যে থেকে আমি শিখেছি।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
তাহলে চলুন শুরু করি
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/genre.stale.actuality
গ্রাম্যমেলা বাঙালি সংস্কৃতির স্বতঃস্ফূর্ত প্রকাশ। এটি আবহমান গ্রামবাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ।অর্থাৎ গ্রামবাংলার সাধারণ মানুষ সব কষ্ট ও বিভেদ ভুলে পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হয়, প্রাণের মিলন ঘটায় এই গ্রাম্যমেলাকে উপলক্ষ্য করে। তাই , গ্রাম্যমেলার সঙ্গে বাঙালির আত্মিক সম্পর্ক বেশ সুনিবিড়। এ মেলাকে কেন্দ্র করে আমাদের লােকজীবন ও লােকসংস্কৃতির অন্তরঙ্গ পরিচয় পাওয়া যায়। পল্লির মানুষের নিরানন্দ জীবনে আনন্দের বার্তা ছড়িয়ে দিতে গ্রাম্যমেলার বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। সু-প্রাচীনকাল থেকেই বাঙালির জীবনেতিহাসে মেলার অস্তিত্ব লক্ষণীয়। বিচিত্র উপলক্ষ্যকে কেন্দ্র করে গ্রাম্যমেলা আয়ােজন হতে দেখা যায় ।
আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে অনেক আগে থেকেই সেখানে মেলা হয়ে আসছে ।প্রায় আনুমানিক ১০০ বছর আগের পুরোনো মেলাটি। তাই ভাবলাম মেলা থেকে ঘুরে আসা যাক ।অনেকদিন হলো কোথাও তেমন যাওয়া হয় না ।পরে আমার বন্ধুকে ফোন দিলাম সে বললো চলো যাই ঘুরে আসি ।একটা বাইক নিয়ে দুজনে মেলার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম ।যেতে তেমন একটা সময়ে লাগেনি ১৫ মিনিটের মধ্যে আমরা মেলায় পৌঁছে গেলাম।
অবশ্য আমরা রাতে মেলায় যাওয়ার কারণে তেমন একটা লোকজনের সাথে দেখা হয় নাই। আমরা যখন মেলায় ঢুকি তখন সবাই বাড়ির উদ্দেশ্যে মেলা থেকে চলে যাচ্ছে। তবে তাও অনেক মানুষ মেলায় রয়েছ। প্রথমে ঢুকতে চোখে পড়ল রাস্তার দুই ধার দিয়ে কসমেটিকসের দোকান। দোকান গুলোতে বিভিন্ন ধরনের খেলনা জিনিস রয়েছে যা বাচ্চাদের জন্য ।তবে বিভিন্ন ধরনের ব্যবহারের জিনিস দোকানগুলোতে বিক্রি হচ্ছে ।মানুষ এগুলো কেনাকাটা করেছেন। মেলায় যেয়ে মনটা ভাল হয়ে গেল ।কারণ অনেকদিন পর গ্রাম্য মেলায় আসা হয়েছে।
ছোট সময়ে গ্রামে মেলা বসলেই আমরা চাচাতো ভাইবোন মিলে নাগরদোলায় চড়তাম ।কিন্তু এখন তো অনেক বড় হয়েছি এখন তো নাগরদোলায় উঠা সম্ভব না। কিন্তু নাগরদোলা চড়তে আমার বেশ মজা লাগতো। তখন একটা অন্যরকম অনুভূতি সৃষ্টি হতো। নাগরদোলা গুলোতেও বিভিন্ন ধরনের ছোট বাচ্চারা উঠে মজা করছে। দেখে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। কিছু সময় সেখানে দাঁড়িয়ে থেকে অন্য দিকে চলে গেলাম।
তারপর বাসার জন্য কিছু খাবার কিনে নিলাম ।বিশেষ করে আচার গুলো দেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল । মনে হচ্ছিল এখনি খেয়ে ফেলি। বিভিন্ন ধরনের আচার বিক্রি হচ্ছিল দোকানে ।আমি কিছু চালতার আচার ও তেতুলের আচার কিনে নিলাম এবং অন্য দোকানে বাতাসা কদমা জিলাপি বিক্রি হচ্ছিল সেখান থেকে কিছু বাসার জন্য জিনিস কিনে রাখলাম।
এই দুইটা জিনিসের সাথে সবারই ছোটবেলার স্মৃতি আছে ।ছোট সময়ে এই পেপসি যে কত খেয়েছি তা আর বলে বোঝাতে পারবো না ।খুবই মনে পড়ে সেই দিনগুলো ।আর বেলুন ফোটানোর কথা তো কি বলবো ।ছোটর সময় মেলায় গেলে কিন্তু তখন ফুটাতে পারতাম না । একদিকে ফায়ার করলে অন্যদিকে চলে যেত । তবে বেশ মজা লাগতো।
বছরের পর বছর আমাদের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির সাক্ষী হয়ে আপন মহিমায় টিকে আছে। নগর জীবনের ক্লান্তি ভরা সময়ের ফাঁকে মেলা আমায় নতুন করে বাঁচতে শিখিয়েছে। সব খারাপের পরেও যে ভালোর অপেক্ষা করা উচিত তা প্রতিমুহূর্তে এখানকার মানুষদের মধ্যে থেকে আমি শিখেছি।
ভাই আপনার গ্রাম্যমেলার ঘোরাঘুরি পোস্টটি দেখে মনে হলো ,আপনি অনেক সুন্দর একটা দিন অতিবাহিত করছেন।আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর করে ক্যাপচার করছেন।আপসার ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে আচার দোকান ।অনেক শুভ কামনা রইল।
জি ভাই আমরা খুবই সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য।
আপনি এভাবে আমাদের সাপোর্ট দিয়ে পাশে থাকবেন আশা করি একটু বেশি সাপোর্ট দিলে অনেক ভালো হতো।
অনেক মজা করেছে দেখেছি গ্রাম্য মেলায় গিয়ে। এইরকম গ্রাম্য মেলা আগে আমাদের এইদিকে প্রচুর হত। এখন এরকম আর হয়না। ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল আপনার এই মেলার কাহিনী পড়ে নেপাল ফটোগ্রাফি দেখে। খুব ভালো মুহূর্ত কেটেছে আপনার মনে হচ্ছে। এত সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল।
জি আপু বন্ধুদের সাথে অনেক সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছিলাম। গ্রাম্য মেলায় ঘুরতে আসলে অনেক মজা লাগে। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
গ্রামের মেলার সুন্দর দৃশ্য গুলোর ফটোগ্রাফি দেখতে পেয়ে খুবি ভালো লাগছে। সত্যি আপনার ফটোগ্রাফি ভালো লাগলো,
আমার ফটোগ্রাফী গুলো আপনার কাছে ভাল লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া। মতামতের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
গ্রাম্য মেলায় ঘোরাঘুরি দারুন ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন সেইসাথে গ্রাম্য মেলায় ঘোরাঘুরি উপভোগ ও অনুভূতিগুলো আমাদের সাথে ব্যক্ত করেছেন। সত্যি কথা বলতে গ্রামের মেলা গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। এত সুন্দর ভাবে গ্রামের মেলা সম্পর্কে আমাদের সাথে আলোচনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমরা খুবই সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছিলাম। এই দিনের কথাটা আমার মনে থাকবে। সুন্দর মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
মেলা বাংলা ও বাঙালির ঐতিহ্য বহন করে। আপনি কোন মেলার কথা বলছেন এটা বুঝতে পেরেছি। ছোটবেলা থেকেই এই মেলায় যায়। তবে করোনা এবং অন্যান্য সমস্যার জন্য বেশ কয়েক বছর যাওয়া হয় না। মেলার ফটোগ্রাফি গুলো দারুণ ছিল। দারুণ সময় কাটিয়েছেন মেলায়।
আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইয়া গ্রাম্য মেলা বাংলার একটি ঐতিহ্য বহন করে। সুন্দর মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ। এই মেলাতে আমি প্রায় বছরই যে ঘুরে আসি।
বেশ সুন্দর করে গুছিয়ে আপনার মেলায় ঘোরার অভিজ্ঞতা লিখেছেন। আপনার লেখার মান আগের থেকে অনেক ভালো হয়েছে। এই ধরনের গ্রামীণ মেলায় ঘুরতে ভালোই লাগে। তবে আমার কাছে বর্তমানে একটি জিনিস খারাপ লাগে সেটি হচ্ছে বাংলাদেশের সব মেলার চেহারা প্রায় একই রকম হয়ে গিয়েছে। অথচ আগেকার গ্রামীণ মেলা গুলির একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য থাকতো। এখন সেটা খুব একটা দেখা যায় না। চমৎকার করে লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
জি ভাইয়া প্রতিনিয়ত চেষ্টা করি সুন্দর করে লেখার জন্য। আর মেলাতে আমরা খুবই সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছিলাম।
ভাইয়া, গ্রাম্য মেলায় ঘোরাঘুরি ও ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বেশ বুঝতে পারছি মেলায় কাটানো সময়টুকু আপনি খুবই আনন্দ উপভোগ করে কাটিয়েছেন। এরকম মেলায় ঘোরাঘুরি করে খাওয়া-দাওয়া করে পরিবারের জন্য কেনাকাটা করে নিয়ে যেতে সত্যিই অনেক অনেক ভালো লাগে। সুন্দর বর্ণনা ও সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে গ্রাম্য মেলা কে আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আবারো অনেক অনেক ধন্যবাদ।
জি ভাই আমরা খুবই সুন্দর একটি সময় উপভোগ করেছিলাম আপনার সুন্দর মতামতের মাধ্যমে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আসলে গ্রামের মেলাতে ঘোরার মজাই আলাদা। অনেকদিন করণা মহামারীর জন্য সবকিছু বন্ধ ছিল এখন আস্তে আস্তে সবকিছু চালু হয়েছে। মেলাতে আপনি খুবই সুন্দর একটি সময় পার করেছেন এবং আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনিও তো আমার সাথেই ছিলেন আপনি সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছেন ধন্যবাদ মতামতের জন্য।
আপনিও পোস্ট দিবেন আশা করি মেলা নিয়ে।
আপনার এই পোস্ট দেখেই বোঝা যাচ্ছে গ্রাম্য মেলায় অনেক চমৎকার একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন সেই সাথে অনেক সুন্দর সুন্দর মনমুগ্ধকর কিছু ফটোগ্রাফি ও আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
জি ভাই আমরা যে জায়গায় যাই সুন্দর একটি কৌতুহলী করে আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ আপনি ঢাকা থেকে আসবেন কবে।