রেসিপিঃমাছের ডিম রান্না||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -১৭ ই, জৈষ্ঠ্য,|১৪২৯ বঙ্গাব্দ||মঙ্গলবার||গ্রীষ্মকাল||
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
![GridArt_20220531_151240550.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmSHpkeMA1H4heDgBZcmrXhcvTiLuXQQ3DmE4CSuf3dT9s/GridArt_20220531_151240550.jpg)
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRsJKf2r9DWRdqqiCgFRUu5YUjJBJQDYwV131Y9fgbQ7K/C3TZR1g81UNaPs7vzNXHueW5ZM76DSHWEY7onmfLxcK2iNzq2MSXKSji21JRspt4nqpkXPR5ea7deLzvmJtuzVBwdLJUpBqtgAZ5gHtHPbayD2jR3CWqjkJ.png)
মাছের ডিম রান্না।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ
মাছের ডিম,
পেঁয়াজ কুঁচি,
মরিচ কুঁচি,
সামান্য লাল মরিচ গুড়া,
হলুদ গুড়া
এবং সামান্য লবন
রসুন বাটা,
জিরা গুঁড়া,
আদা বাটা,
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ
![1653987805055-01.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmPMe1JDzpuMmYcYRSNTmJyYJxJdBfCY6k2xJYzbSHZ5Ht/1653987805055-01.jpeg)
ধাপঃ-১ঃপ্রথমে মাছের ডিম ভাল করে ধুয়ে নিন। এবং তাতে কিছু পেঁয়াজ কুঁচি, মরিচ কুঁচি, সামান্য লাল মরিচ গুড়া, হলুদ গুড়া এবং সামান্য লবন দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন।
![1653987831999-01.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmbKd21Q3TPxj26ASprdan5DfEPhPGYQE8B82bL5pmA9R6/1653987831999-01.jpeg)
ধাপঃ-২ঃমিশানোর পর এমন দেখাবে।
![1653987855332-01.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmYjBRTy7iS755nVLt9vBKwydtcG8v53Du9jfDm6X6JCzu/1653987855332-01.jpeg)
ধাপঃ-৩ঃ এবার একটা কড়াইতে তেল গরম করে মাছের ডিমের কাই থেকে চামচ দিয়ে ছোট ছোট গোলা করে ভেঁজে ভেঁজে তুলে রাখুন।
![1653987873777-01.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRoYCvUtRM2osmbHjzMcWhTDBDkZsxSM4UpbRF4GBbAhm/1653987873777-01.jpeg)
ধাপঃ-৪ঃ ব্যস হয়ে গেল মাছের ডিমের কোপ্তা। সব ভেঁজে তুলে রাখুন।
![1653987890780-01.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRgmchLt64XQdrmmZrvcEPyGVY9yKzEm2xSFs18MuuiaY/1653987890780-01.jpeg)
ধাপঃ-৫ঃ এবার ঝোল পর্ব! বেঁচে যাওয়া তেলে এবার আবার কিছু পেঁয়াজ কুঁচি, মরিচ কুঁচি, সামান্য লাল মরিচ গুড়া, সামান্য হলুদ গুড়া, সামান্য জিরা গুড়া, সামান্য আদা বাটা, সামান্য রসুন বাটা ও সামান্য লবন দিয়ে ভাল করে ভেঁজে নিন। পেঁয়াজের রং হুলদে হয়ে গেলে হাফ কাপ পানি দিন।
![1653987910835-01.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmXeihtjELpcJCE9gQHPfDhPASGmQnEKbz1tEMJBx4Y6EU/1653987910835-01.jpeg)
ধাপঃ-৬ঃব্যস হয়ে গেল ঝোল। ভাল করে কষিয়ে নিন। তেলে ভেসে উঠবে।
![1653987925538-01.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWN4cFsbYheMXkpoU3VpKDccMpStfv4qCKCE71Wvwmfk1/1653987925538-01.jpeg)
ধাপঃ-৭ঃ এবার সেই ঝোলে ডিমের কোপতা গুলো দিয়ে দিন। এবং আবারো কষিয়ে নিন।
![1653987943044-01.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmdq1g4XX4KQjDEYSGuL8zJVn2aKQs1NCftpEuSubRXtQz/1653987943044-01.jpeg)
ধাপঃ-৮ঃ ঢাকনা দিয়ে মিনিট ২০ এর অন্য মাধ্যম আগুনের আঁচে রেখে দিন। মাঝে মাঝে নাড়িয়ে দিতে ভুলবেন না। যে কোন রান্নাই রান্নাঘর ছেড়ে যাবেন না,
![1653987961371-01.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmbkqWB5PHhdehM63Y75JkrNC4FBShEWqHYMAYxxMtZUTw/1653987961371-01.jpeg)
ধাপঃ-৯ঃ এমন একটা অবস্থায় আসতে সময় নিবে না। লবন দেখুন, লাগলে দিন। সব ঠিক থাকলে কিছু ধনিয়া পাতার কুঁচি দিন এবং নেড়ে নামিয়ে ফেলুন।
![1653987977091-01.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmeftVuZTRaMPELPJdzi7gkLnJGfLZYU41rG6Nt9xhVDJj/1653987977091-01.jpeg)
ধাপঃ-১০ঃ ব্যস পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত। গরম ভাতের সাথে চমৎকার লাগবে।আশা করি, আপনাদের ভাল লাগবে। আমি খেয়ে বেশ আনন্দ পেয়েছিলাম।
ধন্যবাদ সবাইকে
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRsJKf2r9DWRdqqiCgFRUu5YUjJBJQDYwV131Y9fgbQ7K/C3TZR1g81UNaPs7vzNXHueW5ZM76DSHWEY7onmfLxcK2iNzq2MSXKSji21JRspt4nqpkXPR5ea7deLzvmJtuzVBwdLJUpBqtgAZ5gHtHPbayD2jR3CWqjkJ.png)
![standard_Discord_Zip.gif](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmfRETShxA5EQdPmpF6ChkQd5MkXJPifATT3TZdvk5sEC1/standard_Discord_Zip.gif)
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
![gPCasciUWmEwHnsXKML7xF4NE4zxEVyvENsPKp9LmDaFuzVwHnY92rponrLLcEknitVG5yvYaPTExVtjfc6Bi4cvC9ppuyLmaATGbhg8UF4suiCxVfuw2YuSWJftJo9C74dQUN2WE1yNJmdtXp.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmTUoBdbXMUrPP7giixvsX7399Jye58G8LYgq3JgJq1DTR/gPCasciUWmEwHnsXKML7xF4NE4zxEVyvENsPKp9LmDaFuzVwHnY92rponrLLcEknitVG5yvYaPTExVtjfc6Bi4cvC9ppuyLmaATGbhg8UF4suiCxVfuw2YuSWJftJo9C74dQUN2WE1yNJmdtXp.png)
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
![k75bsZMwYNtze9xHvT6xWCdz7q3QGD35ZKdaPpVrFksWkDGMy52wVotParwf9eYo99FhcDG9yRVNaQxotVf91vSjAbxytemWEpH4UCMBVKo32iMz6Mc3c23ZDcBfZ1ESGR5dcG9hmK3xvsmcahC4GSPabbvtjdepn.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQme3ehQsUs7xw25pkznFEMPWUmLbrzHA5vUQt6eMeXJ4YK/k75bsZMwYNtze9xHvT6xWCdz7q3QGD35ZKdaPpVrFksWkDGMy52wVotParwf9eYo99FhcDG9yRVNaQxotVf91vSjAbxytemWEpH4UCMBVKo32iMz6Mc3c23ZDcBfZ1ESGR5dcG9hmK3xvsmcahC4GSPabbvtjdepn.png)
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ |
---|
মাছের ডিম,
পেঁয়াজ কুঁচি,
মরিচ কুঁচি,
সামান্য লাল মরিচ গুড়া,
হলুদ গুড়া
এবং সামান্য লবন
রসুন বাটা,
জিরা গুঁড়া,
আদা বাটা,
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ |
---|
ধাপঃ-১ঃপ্রথমে মাছের ডিম ভাল করে ধুয়ে নিন। এবং তাতে কিছু পেঁয়াজ কুঁচি, মরিচ কুঁচি, সামান্য লাল মরিচ গুড়া, হলুদ গুড়া এবং সামান্য লবন দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন।
ধাপঃ-২ঃমিশানোর পর এমন দেখাবে।
ধাপঃ-৩ঃ এবার একটা কড়াইতে তেল গরম করে মাছের ডিমের কাই থেকে চামচ দিয়ে ছোট ছোট গোলা করে ভেঁজে ভেঁজে তুলে রাখুন।
ধাপঃ-৪ঃ ব্যস হয়ে গেল মাছের ডিমের কোপ্তা। সব ভেঁজে তুলে রাখুন।
ধাপঃ-৫ঃ এবার ঝোল পর্ব! বেঁচে যাওয়া তেলে এবার আবার কিছু পেঁয়াজ কুঁচি, মরিচ কুঁচি, সামান্য লাল মরিচ গুড়া, সামান্য হলুদ গুড়া, সামান্য জিরা গুড়া, সামান্য আদা বাটা, সামান্য রসুন বাটা ও সামান্য লবন দিয়ে ভাল করে ভেঁজে নিন। পেঁয়াজের রং হুলদে হয়ে গেলে হাফ কাপ পানি দিন।
ধাপঃ-৬ঃব্যস হয়ে গেল ঝোল। ভাল করে কষিয়ে নিন। তেলে ভেসে উঠবে।
ধাপঃ-৭ঃ এবার সেই ঝোলে ডিমের কোপতা গুলো দিয়ে দিন। এবং আবারো কষিয়ে নিন।
ধাপঃ-৮ঃ ঢাকনা দিয়ে মিনিট ২০ এর অন্য মাধ্যম আগুনের আঁচে রেখে দিন। মাঝে মাঝে নাড়িয়ে দিতে ভুলবেন না। যে কোন রান্নাই রান্নাঘর ছেড়ে যাবেন না,
ধাপঃ-৯ঃ এমন একটা অবস্থায় আসতে সময় নিবে না। লবন দেখুন, লাগলে দিন। সব ঠিক থাকলে কিছু ধনিয়া পাতার কুঁচি দিন এবং নেড়ে নামিয়ে ফেলুন।
ধাপঃ-১০ঃ ব্যস পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত। গরম ভাতের সাথে চমৎকার লাগবে।আশা করি, আপনাদের ভাল লাগবে। আমি খেয়ে বেশ আনন্দ পেয়েছিলাম।
মাছের ডিম আমার খেতে অনেক ভালো লাগে বলতে গেলে আমার ভীষণ প্রিয় ।মাছের ডিম ভুনা রেসিপি আপনি খুব সুন্দর ভাবে আমার এক প্রিয় রেসিপি তৈরি করেছেন ।এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে নিখুঁত ভাবে উপস্থাপন করেছেন এবং বর্ণনা করেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ শুভকামনা রইল।
আমার কাছেও মাছের ডিম রান্না খেতে অনেক মজা লাগে।
আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
মাছের ডিমের রেসিপি দেখতে খুবই সুস্বাদু দেখাচ্ছে আপনি খুবই সুন্দরভাবে মাছের ডিমের রেসিপি রান্না করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।তা দেখতে খুবই লোভনীয় দেখাচ্ছে।
মোটামুটি রান্না করতে পারি।
তবে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের সাপোর্ট দিয়ে পাশে থাকার জন্য।।। ❤️❤️❤️
দারুন একটা রেসিপি আজ শেয়ার করেছেন ভাই। মাছের ডিম খেতে যা মজা লাগে 👌 সেটা যদি আরো এত মজা করে রান্না করা যায় তাহলে তো কথায় নেই। চমৎকার লেগেছে এক কথায় 😊 সত্যি বলতে অনেক দিন খাওয়াও হয় না। খেতেও মন চাইছিল তাই খুব।
এই খাবারটা আমার কাছে অনেক ফেভারিট।
বাসায় মাছ আনলে এর ডিম ভুনা করে খেয়ে থাকি।
তবে যে মাছগুলো তে ডিম থাকে।
আপনার রেসিপি দেখে তো আমি আর লোভ সামলাতে পারছিনা। মাছের ডিম রান্না খেতে তো আমি ভীষণ ভালোবাসি। আপনার মাছের ডিম রান্নার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে আপনার এই রেসিপিটি। খুবই দক্ষতা সহকারে আমাদের মাঝে এই পোষ্ট নিয়ে এসেছেন। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
মাছের ডিম রান্না খেতে আমি অনেক ভালবাসি।
আপনার মূল্যবান মতামত জানানোর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
বাহ,একটু অন্যরকম ভাবে ডিম ভুনা করছেন তো।আমি একবার একসাথে মেখে রান্না করি।তবে আপনার রান্নার রেসিপির প্রস্তুতি প্রনালীর দেখে বেশ ভালো লাগলো।একবার বাসায় ট্রাই করে দেখবো।ধন্যবাদ আপনাকে।
মাছের ডিম খেতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। মাছের ডিম যেন অন্যরকম একটা সুস্বাদু কাজ করে। আপনার মাছের ডিমের রেসিপি দেখে জিভে জল চলে আসলো। সেই সাথে খুব সুন্দর করে প্রতিটি ধাপের বর্ণনা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনি। ধন্যবাদ ভাই এরকম সুন্দর একটি মাছের ডিমের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
মাছের ডিম খেতে আমার কাছেও ভীষন ভালো লাগে।
আর এই খাবারটা আপনার কাছে অনেক পছন্দের জেনে ভালো লাগলো।
মূল্যবান মতামত জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
আপনার মাছের ডিম রান্নার পদ্ধতিটা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। কখনো এভাবে তৈরী করে খাওয়া হয়নি তবে অন্য পদ্ধতিতে খেয়েছি। সেটাও খেতে খুবই মজা আর মাছের ডিম রান্না দেখতে কিন্তু অনেক লোভনীয় লাগছে। আর খেতেও মনে হয় কোন মজার হয়েছিল
আমার রেসিপি টা আপনার কাছে ভাল লেগেছে জেনে অনেক খুশী হলাম। এভাবে তৈরী করে একদিন খেয়ে দেখবেন আশা করি।
মাছের ডিম সব সময় ঝরঝরে করে ভাজা খেয়েছি। কখনো এভাবে বড়া বানিয়ে রান্না করে খাওয়া হয়নি। তবে সত্যি বলছি দেখে মনে হচ্ছে ভীষণ মজাদার হয়েছে। এবং এভাবে মাছের ডিম খেলে অনেক বেশী ভালো লাগবে খেতে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত মজাদার রেসিপিটি এত সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য। আমি অবশ্য পরবর্তীতে এভাবে মাছের ডিম রান্না বাসায় চেষ্টা করে দেখব।
জি আপু খেতে অনেক টেস্ট হয়েছিল।
একদিন এভাবে রান্না করে খেয়ে দেখবেন।
সুন্দর মতামত জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। মাছের ডিম আমার খুবই পছন্দ। তবে এভাবে মাছের ডিম কখন খাওয়া হয়নি। কিছুটা অন্যরকম ভাবে তৈরি করেছেন আপনি। দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আমিও একদিন ট্রাই করে দেখব এভাবে। সুস্বাদু রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
এভাবে একদিন তৈরি করে খেয়ে দেখবেন অনেক সুস্বাদু একটা খাবার।
আপনার উৎসাহ মূলক মন্তব্য পেয়ে অনেক ভালো লাগলো।