আমার শৈশবে দেখা মেলা , বহুবছর পর ঘুরে আসলাম ।
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -২১ শে,জ্যৈষ্ঠ | | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ ||মঙ্গলবার ||গ্রীষ্মকাল||
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।
ফটোগ্রাফি।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/uncorks.nevermore.retake
ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুব কমই খুঁজে পাওয়া যাবে। আমিও ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করি। ছোটবেলা থেকেই বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেতে খুবই পছন্দ করতাম। আমার কিছু বন্ধু ছিল তারাও ঘুরতে খুবই পছন্দ করে। বন্ধুদের চাওয়া-পাওয়ার সাথে মিল থাকলে তাহলে তো কোন কথাই নেই। যেখানে দুচোখ যায় সেখানেই যেতে মন চায় মন শুধু চায় ছুটাছুটি করতে বিভিন্ন জায়গায়। অচেনা দৃশ্য গুলো উপভোগ করতে।
গ্রাম্যমেলা বাঙালি সংস্কৃতির স্বতঃস্ফূর্ত প্রকাশ। এটি আবহমান গ্রামবাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ।অর্থাৎ গ্রামবাংলার সাধারণ মানুষ সব কষ্ট ও বিভেদ ভুলে পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হয়, প্রাণের মিলন ঘটায় এই গ্রাম্যমেলাকে উপলক্ষ্য করে। তাই , গ্রাম্যমেলার সঙ্গে বাঙালির আত্মিক সম্পর্ক বেশ সুনিবিড়। এ মেলাকে কেন্দ্র করে আমাদের লােকজীবন ও লােকসংস্কৃতির অন্তরঙ্গ পরিচয় পাওয়া যায়। পল্লির মানুষের নিরানন্দ জীবনে আনন্দের বার্তা ছড়িয়ে দিতে গ্রাম্যমেলার বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। সু-প্রাচীনকাল থেকেই বাঙালির জীবনেতিহাসে মেলার অস্তিত্ব লক্ষণীয়। বিচিত্র উপলক্ষ্যকে কেন্দ্র করে গ্রাম্যমেলা আয়ােজন হতে দেখা যায় ।
আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে অনেক আগে থেকেই সেখানে মেলা হয়ে আসছে ।প্রায় আনুমানিক ১০০ বছর আগের পুরোনো মেলাটি। তাই ভাবলাম মেলা থেকে ঘুরে আসা যাক ।অনেকদিন হলো কোথাও তেমন যাওয়া হয় না ।পরে আমার বন্ধুকে ফোন দিলাম সে বললো চলো যাই ঘুরে আসি ।একটা বাইক নিয়ে দুজনে মেলার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম ।যেতে তেমন একটা সময়ে লাগেনি ১৫ মিনিটের মধ্যে আমরা মেলায় পৌঁছে গেলাম।
অবশ্য আমরা রাতে মেলায় যাওয়ার কারণে তেমন একটা লোকজনের সাথে দেখা হয় নাই। আমরা যখন মেলায় ঢুকি তখন সবাই বাড়ির উদ্দেশ্যে মেলা থেকে চলে যাচ্ছে। তবে তাও অনেক মানুষ মেলায় রয়েছ। প্রথমে ঢুকতে চোখে পড়ল রাস্তার দুই ধার দিয়ে কসমেটিকসের দোকান। দোকান গুলোতে বিভিন্ন ধরনের খেলনা জিনিস রয়েছে যা বাচ্চাদের জন্য ।তবে বিভিন্ন ধরনের ব্যবহারের জিনিস দোকানগুলোতে বিক্রি হচ্ছে ।মানুষ এগুলো কেনাকাটা করেছেন। মেলায় যেয়ে মনটা ভাল হয়ে গেল ।কারণ অনেকদিন পর গ্রাম্য মেলায় আসা হয়েছে।
ছোট সময়ে গ্রামে মেলা বসলেই আমরা চাচাতো ভাইবোন মিলে নাগরদোলায় চড়তাম ।কিন্তু এখন তো অনেক বড় হয়েছি এখন তো নাগরদোলায় উঠা সম্ভব না। কিন্তু নাগরদোলা চড়তে আমার বেশ মজা লাগতো। তখন একটা অন্যরকম অনুভূতি সৃষ্টি হতো। নাগরদোলা গুলোতেও বিভিন্ন ধরনের ছোট বাচ্চারা উঠে মজা করছে। দেখে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। কিছু সময় সেখানে দাঁড়িয়ে থেকে অন্য দিকে চলে গেলাম।
তারপর বাসার জন্য কিছু খাবার কিনে নিলাম ।বিশেষ করে আচার গুলো দেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল । মনে হচ্ছিল এখনি খেয়ে ফেলি। বিভিন্ন ধরনের আচার বিক্রি হচ্ছিল দোকানে ।আমি কিছু চালতার আচার ও তেতুলের আচার কিনে নিলাম এবং অন্য দোকানে বাতাসা কদমা জিলাপি বিক্রি হচ্ছিল সেখান থেকে কিছু বাসার জন্য জিনিস কিনে রাখলাম।
এই দুইটা জিনিসের সাথে সবারই ছোটবেলার স্মৃতি আছে ।ছোট সময়ে এই পেপসি যে কত খেয়েছি তা আর বলে বোঝাতে পারবো না ।খুবই মনে পড়ে সেই দিনগুলো ।আর বেলুন ফোটানোর কথা তো কি বলবো ।ছোটর সময় মেলায় গেলে কিন্তু তখন ফুটাতে পারতাম না । একদিকে ফায়ার করলে অন্যদিকে চলে যেত । তবে বেশ মজা লাগতো।
বছরের পর বছর আমাদের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির সাক্ষী হয়ে আপন মহিমায় টিকে আছে। নগর জীবনের ক্লান্তি ভরা সময়ের ফাঁকে মেলা আমায় নতুন করে বাঁচতে শিখিয়েছে। সব খারাপের পরেও যে ভালোর অপেক্ষা করা উচিত তা প্রতিমুহূর্তে এখানকার মানুষদের মধ্যে থেকে আমি শিখেছি।
আমার পরিচয়
আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
VOTE @bangla.witness as witness
OR
তাহলে চলুন শুরু করি
ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/uncorks.nevermore.retake
ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুব কমই খুঁজে পাওয়া যাবে। আমিও ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করি। ছোটবেলা থেকেই বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেতে খুবই পছন্দ করতাম। আমার কিছু বন্ধু ছিল তারাও ঘুরতে খুবই পছন্দ করে। বন্ধুদের চাওয়া-পাওয়ার সাথে মিল থাকলে তাহলে তো কোন কথাই নেই। যেখানে দুচোখ যায় সেখানেই যেতে মন চায় মন শুধু চায় ছুটাছুটি করতে বিভিন্ন জায়গায়। অচেনা দৃশ্য গুলো উপভোগ করতে।
গ্রাম্যমেলা বাঙালি সংস্কৃতির স্বতঃস্ফূর্ত প্রকাশ। এটি আবহমান গ্রামবাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ।অর্থাৎ গ্রামবাংলার সাধারণ মানুষ সব কষ্ট ও বিভেদ ভুলে পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হয়, প্রাণের মিলন ঘটায় এই গ্রাম্যমেলাকে উপলক্ষ্য করে। তাই , গ্রাম্যমেলার সঙ্গে বাঙালির আত্মিক সম্পর্ক বেশ সুনিবিড়। এ মেলাকে কেন্দ্র করে আমাদের লােকজীবন ও লােকসংস্কৃতির অন্তরঙ্গ পরিচয় পাওয়া যায়। পল্লির মানুষের নিরানন্দ জীবনে আনন্দের বার্তা ছড়িয়ে দিতে গ্রাম্যমেলার বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। সু-প্রাচীনকাল থেকেই বাঙালির জীবনেতিহাসে মেলার অস্তিত্ব লক্ষণীয়। বিচিত্র উপলক্ষ্যকে কেন্দ্র করে গ্রাম্যমেলা আয়ােজন হতে দেখা যায় ।
আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে অনেক আগে থেকেই সেখানে মেলা হয়ে আসছে ।প্রায় আনুমানিক ১০০ বছর আগের পুরোনো মেলাটি। তাই ভাবলাম মেলা থেকে ঘুরে আসা যাক ।অনেকদিন হলো কোথাও তেমন যাওয়া হয় না ।পরে আমার বন্ধুকে ফোন দিলাম সে বললো চলো যাই ঘুরে আসি ।একটা বাইক নিয়ে দুজনে মেলার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম ।যেতে তেমন একটা সময়ে লাগেনি ১৫ মিনিটের মধ্যে আমরা মেলায় পৌঁছে গেলাম।
অবশ্য আমরা রাতে মেলায় যাওয়ার কারণে তেমন একটা লোকজনের সাথে দেখা হয় নাই। আমরা যখন মেলায় ঢুকি তখন সবাই বাড়ির উদ্দেশ্যে মেলা থেকে চলে যাচ্ছে। তবে তাও অনেক মানুষ মেলায় রয়েছ। প্রথমে ঢুকতে চোখে পড়ল রাস্তার দুই ধার দিয়ে কসমেটিকসের দোকান। দোকান গুলোতে বিভিন্ন ধরনের খেলনা জিনিস রয়েছে যা বাচ্চাদের জন্য ।তবে বিভিন্ন ধরনের ব্যবহারের জিনিস দোকানগুলোতে বিক্রি হচ্ছে ।মানুষ এগুলো কেনাকাটা করেছেন। মেলায় যেয়ে মনটা ভাল হয়ে গেল ।কারণ অনেকদিন পর গ্রাম্য মেলায় আসা হয়েছে।
ছোট সময়ে গ্রামে মেলা বসলেই আমরা চাচাতো ভাইবোন মিলে নাগরদোলায় চড়তাম ।কিন্তু এখন তো অনেক বড় হয়েছি এখন তো নাগরদোলায় উঠা সম্ভব না। কিন্তু নাগরদোলা চড়তে আমার বেশ মজা লাগতো। তখন একটা অন্যরকম অনুভূতি সৃষ্টি হতো। নাগরদোলা গুলোতেও বিভিন্ন ধরনের ছোট বাচ্চারা উঠে মজা করছে। দেখে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। কিছু সময় সেখানে দাঁড়িয়ে থেকে অন্য দিকে চলে গেলাম।
তারপর বাসার জন্য কিছু খাবার কিনে নিলাম ।বিশেষ করে আচার গুলো দেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল । মনে হচ্ছিল এখনি খেয়ে ফেলি। বিভিন্ন ধরনের আচার বিক্রি হচ্ছিল দোকানে ।আমি কিছু চালতার আচার ও তেতুলের আচার কিনে নিলাম এবং অন্য দোকানে বাতাসা কদমা জিলাপি বিক্রি হচ্ছিল সেখান থেকে কিছু বাসার জন্য জিনিস কিনে রাখলাম।
এই দুইটা জিনিসের সাথে সবারই ছোটবেলার স্মৃতি আছে ।ছোট সময়ে এই পেপসি যে কত খেয়েছি তা আর বলে বোঝাতে পারবো না ।খুবই মনে পড়ে সেই দিনগুলো ।আর বেলুন ফোটানোর কথা তো কি বলবো ।ছোটর সময় মেলায় গেলে কিন্তু তখন ফুটাতে পারতাম না । একদিকে ফায়ার করলে অন্যদিকে চলে যেত । তবে বেশ মজা লাগতো।
বছরের পর বছর আমাদের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির সাক্ষী হয়ে আপন মহিমায় টিকে আছে। নগর জীবনের ক্লান্তি ভরা সময়ের ফাঁকে মেলা আমায় নতুন করে বাঁচতে শিখিয়েছে। সব খারাপের পরেও যে ভালোর অপেক্ষা করা উচিত তা প্রতিমুহূর্তে এখানকার মানুষদের মধ্যে থেকে আমি শিখেছি।
আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ধন্যবাদ সবাইকে
VOTE @bangla.witness as witness OR
এভাবে সবসময় পাশে থেকে স্বল্প পরিমাণ সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছেন এটা অনেক বড় পাওয়া আমাদের জন্য। সবসময় পাশে থাকবেন আশা করি।
আপনার ফটোগ্রাফি পোস্টটি দেখে খুবই ভালো লাগলো।সবগুলো ফটোগ্রাফি জাস্ট চমৎকার ছিল।ফটোগ্রাফি দেখেই বুঝতে পেরেছি আপনি বেশ দক্ষ এই বিষয়ে।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
গ্রাম্য মেলা বিভিন্ন ধরনের জিনিসের সাথে অনেকদিন পর দেখা হয়ে অনেক ভালো লাগলো। চেষ্টা করেছে ফটোগ্রাফিগুলো সুন্দরভাবে ক্যাপচার করে আপনাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য।
১০০ বছর বছরের পুরনো মেলা ভাবতেই ভালো লাগছে ভাইয়া। এই রকম মেলাগুলোতে ঘুরতে যেতে অনেক ভালো লাগে। সেই সাথে অনেক ভালো সময় কাটানো যায়। আর অনেক স্মৃতি মনে পড়ে যায়। আপনার বন্ধুর সাথে এই দারুন মেলায় ঘুরতে গিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া।
যখন ছোট ছিলাম প্রায় বছরই এই মেলায় যাওয়া হত। তবে কর্মব্যস্ততার কারণে এখন আর সময় পাই না এজন্য যাওয়া হয় না। ওকে অনেক দিন পর মেলায় গিয়ে বন্ধুদের সাথে অনেক মজা করেছি।
আজ আপনার মেলায় ঘুরতে যাওয়ার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। আসলে মেলায় ঘুরতে গেলে কিভাবে যেন সময় চলে যায় বুঝতে পারিনা। মেলার সবগুলো ছবির ভিতরে আমার কাছে আচারের ছবিটা দেখতে খুব ভালো লেগেছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মেলায় ঘুরার ছবিগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
মেলার মধ্যে বিভিন্ন জিনিসের সাথে পরিচিত হওয়া যায়। তবে ছোট সময় যখন মেলায় যেতাম তখন বিভিন্ন ধরনের জিনিস পাওয়া যেত এখন আর সেই জিনিসগুলোর দেখা মেলে না।
বন্ধু এই গ্রাম্য মেলাতে গিয়ে দেখছি বেশ দারুণ সময় অতিবাহিত করেছো। ১০০ বছরের পুরনো মেলা মানে তো সত্যিই চমৎকার ব্যাপার। মেলায় গেলে আমারও ইচ্ছা করে এর নাগর দোলায় উঠতে কিন্তু এখন তো আর শৈশবে নেই তাই আর কি নাগর দোলায় ওঠা হয়ে ওঠে না। যাইহোক অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বন্ধু মেলা এখনো অনেক দিন আছে তোমরা দ্রুত বাড়ি চলে আসো সবাই একসাথে গিয়ে অনেক মজা হবে। এবার গিয়ে নাগরদোলায় উঠতেই হবে।
আপনাদের এই মেলাটা তো দেখছি অনেক বছর আগের পুরনো। ১০০ বছরের পুরনো মেলার কথাটা শুনে খুব ভালো লাগলো। এই ধরনের মেলাগুলো আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। এই মেলাগুলো অনেক বেশি ঐতিহ্যবাহী হয়ে থাকে। আসলে মেলাতে গেলে এই খাবারগুলো না খেলে তো একেবারে ভালোই লাগে না। কারণ এই খাবারগুলোর মধ্যে ছোটবেলার স্মৃতিগুলো রয়েছে। ছোটবেলায় আমরা এগুলো খেতাম। আপনার কাটানো মুহূর্তটা অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন দেখে খুব ভালো লাগলো।
এই মেলাটা অনেক ঐতিহ্যবাহী। অনেক পুরনো হওয়ায় মেলায় যেতে খুব ভালো লাগে। মেলা গিয়ে এ ধরনের খাবার খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। মতামতের জন্য ধন্যবাদ
১০০ বছর আগের গ্রাম্য মেলায় গিয়ে খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। নাগরদোলায় চড়তে আমার ও ভীষণ পছন্দ। যদিও গ্রাম্য মেলা দেখার সৌভাগ্য আমার হয়নি।তবে ঢাকার শিশু পার্কে গেলে আমি নাগরদোলা উঠবই।মেলায় আপনারা রাতে গেলেন।তাই ভীড় কম ছিল।সবাই মেলা দেখে বাড়ি ফিরে যাচ্ছিল।সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন যা দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
আসলে গ্রাম্য মেলা অনেক সুন্দর হয়ে থাকে। সহজ সরল মানুষদের সাথে পরিচিত হওয়া যায়। রাতের মেলার দৃশ্যগুলো অন্যরকম লাগে। মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু