নাটক রিভিউ:খবরওয়ালা।
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -০৭ ই,অগ্রহায়ন| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ|বুধবার| হেমন্তকাল |
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
আপনারা সবাই কেমন আছেন। আশাকরি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন। আমিও ভালো আছি। আজ আমি একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করছি।নাটকের নামঃখবরওয়ালা। আশাকরি এই নাটক রিভিউটা আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে।
ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।
নাটকের কিছু তথ্য
------ ------
নাটক খবরওয়ালা
পরিচালক রাফাত মজুমদার রিংকু
লেখক আওরঙ্গজেব
বিভাগ ঈগল মিউজিক
দেশ বাংলাদেশ
ভাষা বাংলা
অভিনয়ে আফরান নিশো, মেহজাবিন চৌধুরী ,একে আজাদ খান, আজম,সাবিহা জামান আরও অনেকে।
নাটকের শুরুতে আফরান নিশো একজন খবরওয়ালা। প্রতিদিন পেপার বিলু করেন। বিভিন্ন অফিস বাসা বাড়িতে পেপার গুলো দিয়ে আসেন। একটা সাইকেল নিয়ে পুরো শহরে পেপার বিলু করেন। খবর ওয়ালা নাটক এ তারা মধ্যবিত্তের রোল প্লে করে। ইউনিভার্সিটি লেখাপড়া শেষ করে কোন জায়গায় চাকরি না পেয়ে খবরের কাগজ মানুষের বাসায় বাসায় বিলু করে বেড়ান। তার একটা বন্ধু আছে সেও ঢাকাতেই থাকে সে একটা কোম্পানিতে জব করে সে একদিন সন্ধ্যায় চায়ের হোটেলে কাকে বলে একটা সিবি রেডি করতে। একই কোম্পানির চাকরি দেওয়ার জন্য।
একদিন আফরান নিশো পেপার বিলু করতে করতে নাটকের নায়িকা ক্যারেক্টারের যে অভিনয় করছেন মেহজাবিন অর্থাৎ সেঁজুতির সাথে দেখা হয়। তার বাসায় পেপারে দিতে যায় তার সাথে দেখা হয় সে ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে কফি খাচ্ছিল। আফরান নিশো রাস্তা থেকে তাকে দেখতে পায় এবং দেখার পরে তার প্রেমে পড়ে যায়। তাকে নিয়ে অনেক কিছু ভাবে সব সময় আনমনা থাকে এবং একদিন রাতে স্বপ্ন দেখে তার সাথে কথা বলছে। অবশেষে সকাল হলে দেখতে পায় সে তার বেডে শুয়ে আছে।
একদিন রাতে সেঁজুতির বাড়ির পাশ দিয়ে সাইকেল চালিয়ে আসছিল হঠাৎ দেখতে পায় তার বাড়িতে লাইটিং করা সে তাড়াতাড়ি সাইকেল থেকে নেমে একজনকে জিজ্ঞেস করে এই বাড়িতে কি হচ্ছে ওই ভাই বলে সেঁজুতি আপুর বিয়ে ।সে বলে কোথায় বিয়ে হচ্ছে ওই ভাই বলে কয়েক গলি পরে। বিয়ের কথা শুনে সে বড় ধরনের শখ খায়। কারণ সে তাকে অনেক ভালোবাসে এবং ভালোবাসার কথা না বলতেই বিয়ে হয়ে যাচ্ছে ।অবশেষে বাসায় ফিরে অনেক টেনশন করে সব সময় আনমনা থাকে এবং সেজুতির কথা চিন্তা করে।
সেঁজুতির একজন নেশাগ্রস্ত লোকের সাথে বিয়ে হয়। তার স্বামী প্রতিদিন রাতে নেশা করে বাসায় ফিরে তার উপর অত্যাচার করে। সেঁজুতি সময় চাইলে তার স্বামী কোন সময় দেয় না। সে সব সময় নেশার উপরে থাকে। প্রতিদিন রাত করে বাড়ি ফেরে তার উপর অনেক অত্যাচার করে। এই নিয়ে সেঁজুতি কিছু বলতে গেলে তাঁর উপর চড়াও হয়।
একদিন আফরান নিশো রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল হঠাৎ এক সময় সেঁজুতি স্বামী রিফাদ কিছু মাদক দ্রব্য নিয়ে পুলিশের ধাওয়া খাচ্ছিল। হঠাৎ তার সাথে দেখা হয় এবং মাদকদ্রব্য আফরান নিশোর হাতে দিয়ে পালিয়ে যায়। অতঃপর পুলিশ আসে এবং দেখতে পায় আফরান নিশোর হাতে মাদকদ্রব্য ।পুলিশ আটক করে থানায় নিয়ে যায়। আফরান বন্ধু তাকে ছাড়ানোর জন্য থানায় গেলে পুলিশ তার বন্ধুকে বলে সে হাতেনাতে ধরা পড়েছে। সে তাকে ছেড়ে দিতে পারবে না। এবং তার বন্ধুকে থানা থেকে বের হয়ে যেতে বলে।
আফরান নিশো যখন থানায় থাকে তখন সেজুতির স্বামী তাকে যে বলে আমি তোমাকে ছাড়ানোর ব্যবস্থা করছি। আফরান নিশো বলে আপনি ম্যাডামের উপরে খেয়াল রাখবেন এবং তাকে প্রচণ্ড ভালোবাসবেন। তার সাথে কোনো খারাপ ব্যবহার করবেন না। নেশা ছেড়ে দিবেন।
আফরান নিশো তার ভালোবাসার জন্য পুলিশকে সত্য ঘটনা বলে না ।এবং ভালোবাসার জন্য সব করতে পারবে ।
নিজের কিছু কথা
নাটকটি দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে এজন্য নাটকটার রিভিউ আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। নাটকটি একজন মধ্যবিত্ত জীবন চলা এবং ভালোবাসা না পাওয়ার বিষয়টি ফুটে উঠেছে। এই নাটকে যারা অভিনয় করেছে সবাই খুবই সুন্দর অভিনয় করেছে।
ব্যাক্তিগত রেটিং
১০ এর মধ্যে ৯.৫।
নাটকের লিংক
তাহলে চলুন শুরু করি
আপনারা সবাই কেমন আছেন। আশাকরি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন। আমিও ভালো আছি। আজ আমি একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করছি।নাটকের নামঃখবরওয়ালা। আশাকরি এই নাটক রিভিউটা আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে।
ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।
নাটকের কিছু তথ্য
------ | ------ |
---|---|
নাটক | খবরওয়ালা |
পরিচালক | রাফাত মজুমদার রিংকু |
লেখক | আওরঙ্গজেব |
বিভাগ | ঈগল মিউজিক |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
অভিনয়ে | আফরান নিশো, মেহজাবিন চৌধুরী ,একে আজাদ খান, আজম,সাবিহা জামান আরও অনেকে। |
নাটকের শুরুতে আফরান নিশো একজন খবরওয়ালা। প্রতিদিন পেপার বিলু করেন। বিভিন্ন অফিস বাসা বাড়িতে পেপার গুলো দিয়ে আসেন। একটা সাইকেল নিয়ে পুরো শহরে পেপার বিলু করেন। খবর ওয়ালা নাটক এ তারা মধ্যবিত্তের রোল প্লে করে। ইউনিভার্সিটি লেখাপড়া শেষ করে কোন জায়গায় চাকরি না পেয়ে খবরের কাগজ মানুষের বাসায় বাসায় বিলু করে বেড়ান। তার একটা বন্ধু আছে সেও ঢাকাতেই থাকে সে একটা কোম্পানিতে জব করে সে একদিন সন্ধ্যায় চায়ের হোটেলে কাকে বলে একটা সিবি রেডি করতে। একই কোম্পানির চাকরি দেওয়ার জন্য।
একদিন আফরান নিশো পেপার বিলু করতে করতে নাটকের নায়িকা ক্যারেক্টারের যে অভিনয় করছেন মেহজাবিন অর্থাৎ সেঁজুতির সাথে দেখা হয়। তার বাসায় পেপারে দিতে যায় তার সাথে দেখা হয় সে ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে কফি খাচ্ছিল। আফরান নিশো রাস্তা থেকে তাকে দেখতে পায় এবং দেখার পরে তার প্রেমে পড়ে যায়। তাকে নিয়ে অনেক কিছু ভাবে সব সময় আনমনা থাকে এবং একদিন রাতে স্বপ্ন দেখে তার সাথে কথা বলছে। অবশেষে সকাল হলে দেখতে পায় সে তার বেডে শুয়ে আছে।
একদিন রাতে সেঁজুতির বাড়ির পাশ দিয়ে সাইকেল চালিয়ে আসছিল হঠাৎ দেখতে পায় তার বাড়িতে লাইটিং করা সে তাড়াতাড়ি সাইকেল থেকে নেমে একজনকে জিজ্ঞেস করে এই বাড়িতে কি হচ্ছে ওই ভাই বলে সেঁজুতি আপুর বিয়ে ।সে বলে কোথায় বিয়ে হচ্ছে ওই ভাই বলে কয়েক গলি পরে। বিয়ের কথা শুনে সে বড় ধরনের শখ খায়। কারণ সে তাকে অনেক ভালোবাসে এবং ভালোবাসার কথা না বলতেই বিয়ে হয়ে যাচ্ছে ।অবশেষে বাসায় ফিরে অনেক টেনশন করে সব সময় আনমনা থাকে এবং সেজুতির কথা চিন্তা করে।
সেঁজুতির একজন নেশাগ্রস্ত লোকের সাথে বিয়ে হয়। তার স্বামী প্রতিদিন রাতে নেশা করে বাসায় ফিরে তার উপর অত্যাচার করে। সেঁজুতি সময় চাইলে তার স্বামী কোন সময় দেয় না। সে সব সময় নেশার উপরে থাকে। প্রতিদিন রাত করে বাড়ি ফেরে তার উপর অনেক অত্যাচার করে। এই নিয়ে সেঁজুতি কিছু বলতে গেলে তাঁর উপর চড়াও হয়।
একদিন আফরান নিশো রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল হঠাৎ এক সময় সেঁজুতি স্বামী রিফাদ কিছু মাদক দ্রব্য নিয়ে পুলিশের ধাওয়া খাচ্ছিল। হঠাৎ তার সাথে দেখা হয় এবং মাদকদ্রব্য আফরান নিশোর হাতে দিয়ে পালিয়ে যায়। অতঃপর পুলিশ আসে এবং দেখতে পায় আফরান নিশোর হাতে মাদকদ্রব্য ।পুলিশ আটক করে থানায় নিয়ে যায়। আফরান বন্ধু তাকে ছাড়ানোর জন্য থানায় গেলে পুলিশ তার বন্ধুকে বলে সে হাতেনাতে ধরা পড়েছে। সে তাকে ছেড়ে দিতে পারবে না। এবং তার বন্ধুকে থানা থেকে বের হয়ে যেতে বলে।
আফরান নিশো যখন থানায় থাকে তখন সেজুতির স্বামী তাকে যে বলে আমি তোমাকে ছাড়ানোর ব্যবস্থা করছি। আফরান নিশো বলে আপনি ম্যাডামের উপরে খেয়াল রাখবেন এবং তাকে প্রচণ্ড ভালোবাসবেন। তার সাথে কোনো খারাপ ব্যবহার করবেন না। নেশা ছেড়ে দিবেন।
আফরান নিশো তার ভালোবাসার জন্য পুলিশকে সত্য ঘটনা বলে না ।এবং ভালোবাসার জন্য সব করতে পারবে ।
নিজের কিছু কথা
নাটকটি দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে এজন্য নাটকটার রিভিউ আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। নাটকটি একজন মধ্যবিত্ত জীবন চলা এবং ভালোবাসা না পাওয়ার বিষয়টি ফুটে উঠেছে। এই নাটকে যারা অভিনয় করেছে সবাই খুবই সুন্দর অভিনয় করেছে।
ব্যাক্তিগত রেটিং
১০ এর মধ্যে ৯.৫।
সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন আপনি। যদিও নাটকটি দেখা হয়নি তবে পুরো নাটকের রিভিউ পড়ে আমার কাছে বেশ ভালই লেগেছে। সময় করে নাটকটি দেখার চেষ্টা করবো এত সুন্দর একটি নাটকে রিভিউ শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
নাটকটি আসলে অনেক সুন্দর ছিল। আফরান নিশোর নাটকগুলো বরাবরই আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আশা করি দেখে নিবেন । হতাশ হবেন না ভালো লাগবে।
এই ধরনের নাটক গুলো দেখতে আমি একটু বেশি পছন্দ করি। কারণ এরকম নাটক গুলোর মাধ্যমে কিছু বাস্তবিক টপিকও তুলে ধরা হয়। যাদের মধ্যে প্রকৃত ভালোবাসাটা থাকে তাদের সাথে ঠিক এরকমটাই হয়। ভালোবাসা না পাওয়া এই বিষয়টা দেখা যায় প্রকৃত ভালোবাসার মধ্যে। কাহিনীটা কিন্তু আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে রিভিউর মাধ্যমে পড়ে।
ঠিকই বলেছেন ভাইয়া বাস্তবটা পিক থাকলে নাটকগুলো অনেক প্রাণবন্তর হয়। নাটক টি আমার কাছে বেশ ভালই লেগেছিল এজন্য রিভিউটা আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি।
খবরওয়ালা নাটকটি অনেক আগে দেখেছিলাম। আজকে আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে নতুন করে দেখতে পেয়ে ভীষণ খুশি হলাম। আরফান নিশো ও মেহজাবিন এর অভিনয় ভীষণ ভালো লাগে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।
খবরওয়ালা নাটকের বাস্তব ট্রফিক তুলে ধরা হয়েছে যা আমাদের জীবনের সাথে কিছুটা মিল আছে। তাদের অভিনয় আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।
এই নাটকের মধ্যে কিন্তু বাস্তবিক টপিক ও তুলে ধরেছে। আফরান নিশো এবং মেহজাবিন চৌধুরীর নাটক এমনিতেই দারুন হয়ে থাকে। মধ্যবিত্তের জীবন চলা এবং ভালোবাসা না পাওয়ার বিষয়টা অনেক সুন্দর ভাবেই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই নাটকটার মধ্যে। পুরোটা অনেক সুন্দর লাগছে এবং পড়তেও ভালো লেগেছে। নাটকটা না দেখা হলেও সময় পেলে দেখে নেওয়ার চেষ্টা করব।
আপনি ঠিকই বলেছেন আফরান নিশো ও মেহজাবিনের নাটকগুলো অনেক দারুন হয়। বাস্তব জীবন এমনই ভালোবাসা সবাই পাবে এরকম কোন কথা নেই।
আসলে এই নাটকটি কিছুদিন আগে আমি দেখেছিলাম আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল। আসলে ভালোবাসার জন্য প্রত্যেকটি মানুষের সব কিছুই করতে পারে এটাই হচ্ছে প্রকৃত ভালোবাসা। আফরান নিশোকে যখন পুলিশ ধরে নিয়ে আসে সত্যিই আমার কাছে বেশ খারাপ লেগেছিল। ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ঠিকই বলেছেন ভাইয়া ভালোবাসার জন্য মানুষ সব করতে পারে। নাটকটি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছিল তবে শেষে যেয়ে ইমোশনাল হয়ে পড়েছিলাম।
ভাই আপনার আজকে খুব চমৎকার একটি নাটক রিভিউ করেছেন। যদি ওই নাটকটা আমি দেখি নাই কিন্তু আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। নাটকের সবকিছু পড়ে বুঝতে পারল নাটকের চমৎকার। এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
সময় হলে অবশ্যই নাটকটি দেখবেন অনেক ভালো লাগবে। আপনার অসাধারণ মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন দোয়া রইল।
মেহজাবিনের নাটক দেখতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। যখনই সময় পাই তখনই নাটক দেখা শুরু করি। আমার কাছে বাংলা নাটক দেখতে অনেক ভালো লাগে। আপনার রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লেগেছে। যদিও এই নাটক দেখা হয়নি তবে সময় পেলে অবশ্যই দেখবো। ধন্যবাদ এত সুন্দর নাটক রিভিউ দেওয়ার জন্য।
বাংলা নাটক হলো সেরা নাটক। বাংলা নাটকের মধ্যে অন্যরকম একটা গল্প লুকিয়ে থাকে। মেহজাবিনের অভিনয় আমার অনেক ভালো লাগে।
আফরান নিশোর নাটক গুলোও অসাধারণ হয়।তবে আমি আফরান নিশোর তেমন একটা নাটক দেখি না।আপনার নাটক রিভিউ পড়ে মনে হচ্ছে অনেক সুন্দর একটা নাটক। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।
আফরান নিশোর নাটক আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। আর এই নাটকটি বাস্তব টপিক নিয়ে তৈরি করা হয়েছে। সময় পেলে অবশ্যই নাটকটি দেখে নিবেন।
বন্ধু নাটক খুব একটা আমি দেখি না তবে তোমার নাটকের রিভিউটা পরিবেশ ভালো লাগলো। আরফান নিশোর কিছু কিছু নাটক বেশ ভালই লাগে আমার কাছে। নিশ্চয়ই বেশ ভালো নাটক তাই দশের ভেতরে নয় পয়েন্ট পাঁচ রেটিং দিয়েছো। অসংখ্য ধন্যবাদ বন্ধু সুন্দর নাটক রিভিউ পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
নাটকের জগতে আফরান নিশো বস। তার মতো অভিনয় আমার কাছে অন্য কারো ভালো লাগেনা। ধন্যবাদ বন্ধু সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।