রেসিপি:সামুদ্রিক শুঁটকি মাছ রান্না।
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ --১৫ অগ্রহায়ন| ১৪৩০বঙ্গাব্দ |বৃহস্পতিবার|হেমন্তকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
আমি মনে করি নিজের চেষ্টার দ্বারা সফলতা সম্ভব।ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে জীবনে কিছু একটা করে ফেলবো- এমনটা আশা করে কোন লাভ নাই। কারণ দুনিয়াতে ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে কাউকে বিচার করা হয় না। বিচার করা হয় অর্জন দিয়ে।
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।
সামুদ্রিক শুঁটকি মাছ রান্না।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণ
– শুঁটকী মাছ
– আলু
– রসুন বাটা
– পেঁয়াজ কুঁচি
– কাঁচা মরিচ, কয়েকটা
– গুড়া মরিচ
– হলুদ গুড়া
– ধনিয়া পাতা
– পানি
– লবন
– তেল
– বোম্বাই মরিচ কুঁচি
রন্ধন প্রণালী
ধাপ:-১:শুঁটকি কেটে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।সাথে আলু কেটে রাখুন।
ধাপ:-২:কড়াইতে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুঁচি, ভেঁজে নিয়ে এবার আলু, রসুন বাটা ও সামান্য লবন দিয়ে ভাল করে ভাঁজতে হবে।
ধাপ:-৩:পেঁয়াজ কুঁচি হলদে বর্ণের হলে তখন কিছু পরিমান পানি দিতে হবে।
ধাপ:-৪:এবার কয়েকটা কাঁচা মরিচ, মরিচ গুড়া ও হলুদ গুড়া দিন।
ধাপ:-৫:এভাবে কিছুটা সময় কষিয়ে নিলাম।
ধাপ:-৬:এবার ধুয়ে রাখা শুঁটকী কড়াইয়ে দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-৭:শুঁটকি দেওয়ার পর ভালো করে কষিয়ে নিতে হবে।এসময় আগুনের আচঁ অল্প রাখতে হবে।
ধাপ:-৮:কিছু সময় কষানোর পর হালকা পানি দিন।তারপর আবার কষানো শুরু করুন।শুঁটকি মাছ সময় নিয়ে কষানো স্বাদ বেশি হয়ে থাকে।
ধাপ:-৯:এই রকম হয়ে আসবে। ফাইন্যাল লবন দেখুন, লাগলে দিন এবং ঝোল কেমন রাখবেন, সেটা আপনার ইচ্ছা।
ধাপ:-১০:এবার বোম্বাই মরিচের কুঁচি দিন।
ধাপ:-১১:আরো ভাল করে আগুন বাড়িয়ে কষান।
ধাপ:-১২:ঝোল কমিয়ে নিন।এবার ধনিয়া কুঁচি দিন।
ধাপ:-১৩:ধনিয়া পাতা দেওয়ার পর কিছু সময় নাড়িয়ে নামিয়ে ফেলুন।ব্যাস হয়ে গেলো সুস্বাদু শুঁটকি মাছ রান্না।
ধাপ:-১৪:সাদা গরম ভাতের সাথে বসে পড়ুন। এমন সাধারন রান্নায় আপনার তারিফ মানেই তো বিশ্বজয়। এ ধরণের সাধারণ রান্না খেতে খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে। মাঝে মাঝে এমন খাবার খাওয়া উচিত সবারই। এই খাবার গুলো মুখে রুচি বাড়ায় খাবারের চাহিদা বাড়ায়।
💞 ধন্যবাদ 💞 💞 আল্লাহ হাফেজ 💞 --
তাহলে চলুন শুরু করি
আমি মনে করি নিজের চেষ্টার দ্বারা সফলতা সম্ভব।ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে জীবনে কিছু একটা করে ফেলবো- এমনটা আশা করে কোন লাভ নাই। কারণ দুনিয়াতে ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে কাউকে বিচার করা হয় না। বিচার করা হয় অর্জন দিয়ে।
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণ
– শুঁটকী মাছ
– আলু
– রসুন বাটা
– পেঁয়াজ কুঁচি
– কাঁচা মরিচ, কয়েকটা
– গুড়া মরিচ
– হলুদ গুড়া
– ধনিয়া পাতা
– পানি
– লবন
– তেল
– বোম্বাই মরিচ কুঁচি
রন্ধন প্রণালী
ধাপ:-১:শুঁটকি কেটে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।সাথে আলু কেটে রাখুন।
ধাপ:-২:কড়াইতে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুঁচি, ভেঁজে নিয়ে এবার আলু, রসুন বাটা ও সামান্য লবন দিয়ে ভাল করে ভাঁজতে হবে।
ধাপ:-৩:পেঁয়াজ কুঁচি হলদে বর্ণের হলে তখন কিছু পরিমান পানি দিতে হবে।
ধাপ:-৪:এবার কয়েকটা কাঁচা মরিচ, মরিচ গুড়া ও হলুদ গুড়া দিন।
ধাপ:-৫:এভাবে কিছুটা সময় কষিয়ে নিলাম।
ধাপ:-৬:এবার ধুয়ে রাখা শুঁটকী কড়াইয়ে দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-৭:শুঁটকি দেওয়ার পর ভালো করে কষিয়ে নিতে হবে।এসময় আগুনের আচঁ অল্প রাখতে হবে।
ধাপ:-৮:কিছু সময় কষানোর পর হালকা পানি দিন।তারপর আবার কষানো শুরু করুন।শুঁটকি মাছ সময় নিয়ে কষানো স্বাদ বেশি হয়ে থাকে।
ধাপ:-৯:এই রকম হয়ে আসবে। ফাইন্যাল লবন দেখুন, লাগলে দিন এবং ঝোল কেমন রাখবেন, সেটা আপনার ইচ্ছা।
ধাপ:-১০:এবার বোম্বাই মরিচের কুঁচি দিন।
ধাপ:-১১:আরো ভাল করে আগুন বাড়িয়ে কষান।
ধাপ:-১২:ঝোল কমিয়ে নিন।এবার ধনিয়া কুঁচি দিন।
ধাপ:-১৩:ধনিয়া পাতা দেওয়ার পর কিছু সময় নাড়িয়ে নামিয়ে ফেলুন।ব্যাস হয়ে গেলো সুস্বাদু শুঁটকি মাছ রান্না।
ধাপ:-১৪:সাদা গরম ভাতের সাথে বসে পড়ুন। এমন সাধারন রান্নায় আপনার তারিফ মানেই তো বিশ্বজয়। এ ধরণের সাধারণ রান্না খেতে খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে। মাঝে মাঝে এমন খাবার খাওয়া উচিত সবারই। এই খাবার গুলো মুখে রুচি বাড়ায় খাবারের চাহিদা বাড়ায়।
| -- |
সামুদ্রিক শুটকি মাছ কিন্তু বেশিরভাগ মানুষেরই ফেভারিট। আবার কিছু কিছু মানুষ রয়েছে, যারা শুটকি মাছ খেতে অনেক বেশি পছন্দ করে। আবার অনেক মানুষ খেতে পছন্দ করে না। তবে আমার কাছে কিন্তু শুটকি মাছ খুব ভালো লাগে খেতে। শুটকি মাছের মাজেদার রেসিপি দেখেই জিভে জল চলে এসেছে। এটা একেবারে সত্য কথা দুনিয়াতে ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে কাউকে বিচার করা হয় না।
শুটকি মাছ খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। শুটকি মাছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে যা আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকার। সুন্দর মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
শুটকি মাছ খেতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। ভাইয়া আজকে আপনি সামুদ্রিক শুটকি মাছ আলু দিয়ে অনেক সুন্দর ভাবে রান্না করেছেন। রেসিপি টা দেখতে ভীষণ লোভনীয় লাগছে। খেতেও মনে হয় অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। ধন্যবাদ ভাইয়া এরকম সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। এমন রেসিপি সাথে গরম সাদা ভাত খেতে অনেক মজা হয়ে থাকে। উৎসাহ মূলক মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুটকি মাছ দেখেতো লোভ সামলানো কঠিন হলো। রন্ধন পদ্ধতি অনেক সুন্দর ছিল। আলু দিয়ে এভাবে কখনো শুটকি মাছ রান্না করা হয়নি। হাতের কাছে পেলে অবশ্যই এভাবে তৈরি করার চেষ্টা করব।
আলু দিয়ে এভাবে শুটকি মাছ রান্না করলে খেতে অনেক মজা হয়ে থাকে। শুটকি মাছ আমার অনেক ফেভারিট। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার মত এই কথাটা আমিও মনে করি। বিচার করা হয় মানুষের অর্জন নিয়ে। ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে কোন কিছুই করা হয় না। নিজের চেষ্টায় এগিয়ে যাওয়াই ভালো। আজকে আপনি সামুদ্রিক শুটকি মাছ রান্না করার রেসিপি তৈরি করেছেন যেটা দেখে আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। আপনার তৈরি করা রেসিপি টা নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। মজাদার রেসিপি টা তৈরি করে অনেক সুন্দর করে শেয়ার করেছেন।
জি ভাইয়া রেসিপিটি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। প্রতিটা মানুষের মধ্যে ট্যালেন্ট থাকে। তবে এই ট্যালেন্ট কাজে লাগিয়ে কিছু একটা করতে হবে। অর্জন করা ছাড়া তার কোন মূল্য থাকেনা।
বন্ধু তুমি গরম ভাতের ব্যবস্থা কর আমি আসছি তোমার হাতের শুটকি মাছের রেসিপি খেতে। পরিবেশন করা মাছের রেসিপি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হবে আমার তো আর তর সইছে না এমন লোভনীয় রেসিপি দেখে।
বন্ধু তুমি যে কোন সময় চলে আসতে পারো তোমার জন্য আবার তৈরি করব রেসিপিটা। খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল।
আমরা হলাম মাছে ভাতে বাঙালি। আমরা সবসময় একটু মুখরোচক খাবার খুঁজি। আর সামুদ্রিক মাছের শুটকি হলে সেরকম একটি মুখরোচক খাবার হয়, যা খেয়ে আমরা তৃপ্তি পাই। সামুদ্রিক মাছগুলো খেতে কিন্তু বেশ সুস্বাদু লাগে। দারুন ভাবে সামুদ্রিক মাছ রান্না করেছেন। সব মিলিয়ে আপনার আজকের রেসিপিটি আমার কাছে দারুণ লেগেছে।
জি আপু আমরা মাছে ভাতে বাঙালি। বাঙালিরা মুখরোচক খাবার খুবই পছন্দ করে থাকে। আমার তৈরি রেসিপি টা আপনার কাছে ভালো লেগেছে অনেক খুশি হলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মতামত দেওয়ার জন্য।
সামুদ্রিক শুঁটকি মাছের রেসিপি দেখে অনেক খেতে ইচ্ছা করছে। এই মাছের রেসিপি আমার খুবি পছন্দের তাই খেতে ইচ্ছা করছে।
খেতে ইচ্ছে করলে ঝটপট রান্না করে খেয়ে নেন অনেক সুস্বাদু একটা রেসিপি। শুটকি মাছ আমার অনেক পছন্দের একটি মাছ। সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
শুটকি মাছ খেতে আমার কাছে বেশ ভালোই লাগে। আর এভাবে আলু দিয়ে শুটকি মাছ রান্না করলে তো খেতে আরো বেশি সুস্বাদু হয়। আপনার রেসিপিটা দেখে খুব লোভনীয় লাগছে। কালার দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে।সুস্বাদু ও আমার পছন্দের একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
শুটকি মাছের মধ্যে আলু দিলে খেতে অন্যরকম একটা টেস্ট লাগে। উৎসাহমূলক মতামতের জন্য ধন্যবাদ আপু। এটা জেনে ভালো লাগলো শুটকি মাছ আপনার অনেক পছন্দের।
শুটকি আমার খুব একটা পছন্দ না। সেজন্য খুব একটা খাই না। সামদ্রিক শুটকি মাছের রেসিপি টা দেখে বেশ লোভনীয় লাগছে। দারুণ তৈরি করেছেন রেসিপি টা ভাই। রেসিপি টার প্রতিটা ধাপ সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সঙ্গে রেসিপি টা শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।।
শুটকি মাছ মোটামুটি খেতে আমার কাছে ভালই লাগে। মাছের মধ্যে অন্যরকম একটা টেস্ট থাকে। আর একটা কথা ঠিক শুটকি মাছ সবার পছন্দের হয় না। সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ তোমাকে।