নাটোর গ্রীন ভ্যালি পার্কে ঘোরাঘুরি||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ - ৬,কার্তিক| | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ ||শনিবার||হেমন্তকাল||
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
আমাদের প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যেই পর্যাপ্ত পরিমাণে জ্ঞান রয়েছে। তবে এই জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি করার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত একটি মাধ্যম হলো ভ্রমণ করা। কারণ ভ্রমণের মাধ্যমে আপনি আপনার মধ্যে থাকা জ্ঞানের পরিমান কে আরও বেশি বৃদ্ধি করে নিতে পারবেন। তাই আমাদের সবার উচিত নিয়মিত ভ্রমণ করা।নিজ হাতে ক্যামেরা নিয়ে কিছু প্রিয় মুহূর্ত বন্দী করার মজাই অন্যরকম।প্রকৃতির রুপ কার না ভালো লাগে।প্রকৃতির রুপ দেখে মানুষের মনে এক অনাবিল সুখ বয়ে যায়।

গ্রিন ভ্যালি পার্ক।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/offsets.demonstrated.hubs
ঘোরাঘুরি করতে আমাদের অনেকে পছন্দ ।এমন কিছু বন্ধু পেয়েছি যারা ঘুরতে খুবই ভালোবাসে ।যেমন আমার মন তেমন তাদের মন। একই রকম ।এই তো কিছুদিন আগে আমরা নাটর গ্রীন ভ্যালি পার্কে ঘুরে আসলাম ।জায়গাটা খুবই সুন্দর।


বেশির ভাগ ট্রাভেলিং করি আমরা বাইক নিয়ে। তবে এবার বাইক নিয়ে যায়নি ।এবার একটা হাইস ভাড়া করে যাওয়া হয়েছিল ।আমরা টিকিট কাউন্টারের সামনে নেমে টিকিট ক্রয় করে ভিতরে ঢুকি।



প্রথমে ঢুকেই প্রকৃতির সতেজতা মন ভরে গেল। চারিদিকে সবুজ প্রকৃতি যে দেখেবে সেই মুগ্ধ হয়ে যাবে। আমি কিছু সময় ধরে প্রকৃতির কিছু ফটোগ্রাফি করি। যা আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। প্রকৃতির মাঝে সময় কাটাতে এমনিতেই আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আর এই পার্ক টি একদম ভিন্নধর্মী পার্ক। সবুজ ছোঁয়া এবং কৃত্রিম কিছু জিনিস তৈরি করে রাখা হয়েছে পার্কের মধ্যে।

এই সেতুটা একটি লেকের উপরে অবস্থিত ।চারি পাশ সবুজ প্রকৃতির মাঝে সেত ু দেখে যে কেউ মুক্ত হয়ে যাবে। এখানে বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটক ঘুরতে আসে। যদিও এটা দুপুরবেলা তেমন একটা লোকজনের সমাগম নেই। কিন্তু বিকেল হলে লোকজন বেশি হয়।।

প্রত্যেক পার্কে পার্কের নাম বিভিন্ন ধরনের লোগো তৈরি করে রাখা হয়ে থাকে ।। ঘাস দিয়ে বড় বড় আকার লেখা হয়েছে ।যা দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। পার্কে বিভিন্ন ধরনের জিনিস তৈরি করে রাখা যা দেখে সবাই মুগ্ধ হয়ে যায়।


এই পার্কের মধ্যে আদিম যুগের কিছু কিছু কৃত্রিম জিনিস তৈরি করে রাখা যা দেখে অনেক ভালো লাগলো ।প্রথম ছবিতে দেখা যাচ্ছে একটা লোক একটা গরু দিয়ে গান ভাঙ্গাচ্ছে ।গ্রাম অঞ্চলের আগে এভাবে ঘান ভাঙানো হত ।অরজিনাল তেল পাওয়া যেত। পরের ছবিটি একটি কামার ঘরের । দা বঁটি ছুরি ধার কাটানো হতো ।এগুলো এমন ভাবে তুলে ধরা হয়েছে যা ঐতিহ্য বহন করে। আমরা পার্কে ঘুরাঘুরি করে অনেক ইনজয় করেছিলাম ।।যা কখনো ভুলবার নয়।
পরবর্তী পোস্টে পার্কের বিভিন্ন স্থান আপনাদের ঘুরে দেখাবো বিভিন্ন জিনিস তুলে ধরার চেষ্টা করব।। আজ এই পর্যন্তই।।
ধন্যবাদ সবাইকে


>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<

আল্লাহ হাফেজ

তাহলে চলুন শুরু করি
আমাদের প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যেই পর্যাপ্ত পরিমাণে জ্ঞান রয়েছে। তবে এই জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি করার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত একটি মাধ্যম হলো ভ্রমণ করা। কারণ ভ্রমণের মাধ্যমে আপনি আপনার মধ্যে থাকা জ্ঞানের পরিমান কে আরও বেশি বৃদ্ধি করে নিতে পারবেন। তাই আমাদের সবার উচিত নিয়মিত ভ্রমণ করা।নিজ হাতে ক্যামেরা নিয়ে কিছু প্রিয় মুহূর্ত বন্দী করার মজাই অন্যরকম।প্রকৃতির রুপ কার না ভালো লাগে।প্রকৃতির রুপ দেখে মানুষের মনে এক অনাবিল সুখ বয়ে যায়।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/offsets.demonstrated.hubs
ঘোরাঘুরি করতে আমাদের অনেকে পছন্দ ।এমন কিছু বন্ধু পেয়েছি যারা ঘুরতে খুবই ভালোবাসে ।যেমন আমার মন তেমন তাদের মন। একই রকম ।এই তো কিছুদিন আগে আমরা নাটর গ্রীন ভ্যালি পার্কে ঘুরে আসলাম ।জায়গাটা খুবই সুন্দর।
বেশির ভাগ ট্রাভেলিং করি আমরা বাইক নিয়ে। তবে এবার বাইক নিয়ে যায়নি ।এবার একটা হাইস ভাড়া করে যাওয়া হয়েছিল ।আমরা টিকিট কাউন্টারের সামনে নেমে টিকিট ক্রয় করে ভিতরে ঢুকি।
প্রথমে ঢুকেই প্রকৃতির সতেজতা মন ভরে গেল। চারিদিকে সবুজ প্রকৃতি যে দেখেবে সেই মুগ্ধ হয়ে যাবে। আমি কিছু সময় ধরে প্রকৃতির কিছু ফটোগ্রাফি করি। যা আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। প্রকৃতির মাঝে সময় কাটাতে এমনিতেই আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আর এই পার্ক টি একদম ভিন্নধর্মী পার্ক। সবুজ ছোঁয়া এবং কৃত্রিম কিছু জিনিস তৈরি করে রাখা হয়েছে পার্কের মধ্যে।
এই সেতুটা একটি লেকের উপরে অবস্থিত ।চারি পাশ সবুজ প্রকৃতির মাঝে সেত ু দেখে যে কেউ মুক্ত হয়ে যাবে। এখানে বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটক ঘুরতে আসে। যদিও এটা দুপুরবেলা তেমন একটা লোকজনের সমাগম নেই। কিন্তু বিকেল হলে লোকজন বেশি হয়।।
প্রত্যেক পার্কে পার্কের নাম বিভিন্ন ধরনের লোগো তৈরি করে রাখা হয়ে থাকে ।। ঘাস দিয়ে বড় বড় আকার লেখা হয়েছে ।যা দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। পার্কে বিভিন্ন ধরনের জিনিস তৈরি করে রাখা যা দেখে সবাই মুগ্ধ হয়ে যায়।
এই পার্কের মধ্যে আদিম যুগের কিছু কিছু কৃত্রিম জিনিস তৈরি করে রাখা যা দেখে অনেক ভালো লাগলো ।প্রথম ছবিতে দেখা যাচ্ছে একটা লোক একটা গরু দিয়ে গান ভাঙ্গাচ্ছে ।গ্রাম অঞ্চলের আগে এভাবে ঘান ভাঙানো হত ।অরজিনাল তেল পাওয়া যেত। পরের ছবিটি একটি কামার ঘরের । দা বঁটি ছুরি ধার কাটানো হতো ।এগুলো এমন ভাবে তুলে ধরা হয়েছে যা ঐতিহ্য বহন করে। আমরা পার্কে ঘুরাঘুরি করে অনেক ইনজয় করেছিলাম ।।যা কখনো ভুলবার নয়।
পরবর্তী পোস্টে পার্কের বিভিন্ন স্থান আপনাদের ঘুরে দেখাবো বিভিন্ন জিনিস তুলে ধরার চেষ্টা করব।। আজ এই পর্যন্তই।।
ধন্যবাদ সবাইকে
2019 সালে আমার বন্ধুরা এখানে গিয়েছিল নাটোর গ্রীন ভ্যালি পার্ক। কিন্তু অসুস্থতার কারণে আমি যেতে পারিনি। গ্রীণভ্যালি পার্কটা অনেক বড় এবং সুন্দর। প্রাকৃতিক দৃশ্যও আছে আবার বিভিন্ন রাইডও আছে। বেশ সুন্দর একটি জায়গা। ফটোগ্রাফি গুলো বেশ সুন্দর হয়েছে।
ভ্রমন আর ঘোরাঘুরি হলো সবচেয়ে আনন্দের জায়গা ৷ যা আসলে মন মানসিকতা সবকিছু প্রভুল্ল্য রাখে ৷ আপনার বন্ধু গুলোকে মনের মতো পেয়েছেন শুনে ভালো লাগলো ৷ আসলে বন্ধু তো এমন টাই চাই ৷
আপনার বন্ধুদের সাথে নাটোর গ্রীন ভ্যালি পার্কে ঘোরাঘুরি খুব সুন্দর মূহুর্ত অতিবাহিত করেছেন ৷ পার্ক টিতে চারদিক সবুজে ঘেরা খুব সুন্দর একটি পরিবেশ ৷ তবে শেষের দুটো ছবি গ্রামীন বাংলার দৃশ্য৷ কামার যারা লোহা দিয়ে যাবতীয় যন্ত্র পাতি তৈরি করে ৷ আর আরেকটি রাখাল গুরু দিয়ে কি যেন করছে ৷
সব ফটোগ্রাফি ছিল দেখার মতো ৷
ধন্যবাদ ভাই
আসলেই নিজের মনের মত বন্ধু পেলে সেই বন্ধুদের সাথে যেখানে সেখানে ঘুরে ফিরে আনন্দ অনুভব করা যায়। নাটোরের গ্রিন ভ্যালি পার্কে খুব চমৎকার সময় কাটিয়েছেন। পরিবেশ এত মনোরম প্রথমে প্রবেশ করার যে পথটি একটি এত চমৎকার লাগছে গাঢ় সবুজের মাঝে নীল । কামারের মূর্তিগুলো খুব চমৎকারভাবে মনে হচ্ছে বাস্তব মানুষ কাজ করছে।
বগুড়া থেকে নাটোর তো বেশি দূরে না, তারপরেও কখনো নাম শোনা হয়নি এই পার্কটির। আজকে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে জানা হয়ে গেল গ্রীন ভ্যালি পার্ক সম্পর্কে। সত্যিই অসাধারণ লেগেছে আমার কাছে। বিশেষ করে চারপাশের সবুজ প্রকৃতিটা সবথেকে বেশি মন ছুয়ে গেল। আর আমাদের পুরনো গ্রামীণ ঐতিহ্যকে নানান ধরনের ভাস্কর্যের মাধ্যমে চমৎকার করে ফুটিয়ে তুলেছে। নিঃসন্দেহে চমৎকার সময় কাটবে এরকম একটা জায়গায় গেলে। বন্ধুরা মিলে ট্যুরটা দেখছি ভালই হয়েছে। মাথায় রাখলাম, সুযোগ পেলে খুব শীঘ্রই একবার যাব গ্রিনভ্যালি পার্কে।
এটা ঠিক বলেছেন নিজের হাতে ক্যামেরা দিয়ে সুন্দর সুন্দর প্রকৃতির ছবি তোলার মজাই আলাদা। মন মত বন্ধু পেলে আসলেই ঘুরে মজা পাওয়া যায় তাছাড়া ঘোরায় আনন্দ নেই। চারদিকে সবুজে ঘেরা ও কৃত্রিম কিছু উপকরণ দিয়ে সাজানো হলে দেখতে আসলেই প্রকৃতিটা অন্যরকম হয়ে যায়। সেতুর উপরে দাঁড়িয়ে একটা ছবি তুলতেন তাহলে সেতুটা কাছ থেকে দেখা হতো। আর সবুজ দিয়ে লেখা গ্রিন ভ্যালিটি দেখতে অনেক ভালো লাগছে।
গ্রিন ভ্যালি পার্কে এর আগে আমি একবার গিয়েছিলাম আর জায়গাটা যে অনেক সুন্দর সেটা আপনার ফটোগ্রাফি দেখেই বোঝা যাচ্ছে আমার বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা আর এখানে উল্লেখ করার দরকার পড়লো না। সেখানে কৃত্রিম উপায়ে আদিম যুগের কিছু নিদর্শনও ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যেটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছিল ভাইয়া।
আপনি ঠিকই বলেছেন ভাই আপনি গ্রীন ভ্যালি পার্ক খুব সুন্দর একটি জায়গা। আর বিভিন্ন যুগের নিদর্শন এখানে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।। মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইয়া ভ্রমন করলে ঙ্গান বৃদ্ধি পায়। আপনি নাটোর গ্রীন ভ্যালি পার্কে ঘোরাঘুরি করতে গিয়ে চমৎকার চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন। আমাদের মাঝে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আদিম যুগের কৃত্রিম জিনিসের ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। চমৎকার উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে
সত্যি ভাইয়া ভ্রমণ করতে সবাই অনেক পছন্দ করে। আর যদি সাথে মনের মতো বন্ধু থাকে তাহলে তো কথাই নেই।। চারদিকে সবুজে ঘেরা প্রকৃতি ও কৃত্রিম কিছু জিনিস তৈরি করে রাখা হয়েছে আসলে মুগ্ধ হওয়ার মতো পরিবেশ। আদিম কৃত্তিম জিনিসগুলো দেখে আসলে অনেক ভালো লাগলো। কামারের কৃত্রিম জিনিস গুলোর কোন তুলনা হয় না। সবুজ দিয়ে লেখা গ্রিন ভ্যালিটি চমৎকার লাগছে।ধন্যবাদ আপনাক।
আপনি ঠিকই বলেছেন সাথে যদি বন্ধু থাকে তাহলে ঘোরাঘুরির মজাই অন্যরকম।। সময় পেলেই আমরা ঘুরতে বের হয়ে যাই যা আমাদের নেশায় পরিণত হয়েছে ।।ধন্যবাদ মতামতের জন্য।।
আমাদের অতি নিকটে এত সুন্দর একটি পার্ক রয়েছে তা তো আমার জানা ছিল না। তবে আপনার মাধ্যমে জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো আমার। আপনি অনেকগুলো ফটোগ্রাফির মাধ্যমে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন নাটোরের এই গ্রিন ভ্যালি পার্ক সম্পর্কে। খুবই ভালো লাগলো আপনার এই পোস্ট দেখতে পেরে।
সময় হলে একদিন যেয়ে ঘুরে আসবেন খুবই সুন্দর মনোরম একটি পরিবেশ।। যা আপনার মনকে প্রফুল্ল করে তুলবে আশা করি।
ভাইয়া নাটোর গ্রীন ভ্যালি পার্কের নাম অনেক বার শুনেছি কিন্তুু কখনো যাওয়া হয়নি। কখন যেতে পারবো সেটাও জানি না। আজকে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে গ্রীন ভ্যালি পার্কটা দেখলাম। পার্কের নামের সাথে পার্কের হুবহু মিল আছে। অনেক সুন্দর সুন্দর গাছ দিয়ে পার্ক টা সাজানো হয়েছে। দেখলে যে কোন মানুষের মন ভাল হয়ে যাবে। ধন্যবাদ ভাইয়া।