রেসিপিঃসুস্বাদু জাম্বুরা ভর্তা||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ --২৪শে,আশ্বিন|১৪২৯ বঙ্গাব্দ|রবিবার|শরৎকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
আমাদের দেশে প্রচলিত একটা জাম্বুরা খাওয়ার নিয়ম দেখিয়ে দেই, জাম্বুরা ভর্তা! জাম্বুরা ভর্তায় আবার ভুল ধরার চেষ্টা করবেন না, জাম্বুরার ভিতরের কোষ দিয়েই এই ভর্তা। খুব সাধারন এবং সহজ। গ্রাম বাংলার ঘরে ঘরে এমনি করেই এই ভর্তা খাওয়া হয়। আর আগেই মাফ চেয়ে নেই এই ভর্তা বানানোর সময় বাসায় কারেন্ট মামা (বিদ্যুত মামা) ছিল না, ফলে ভাল ছবি তুলতে পারি নাই।
সুস্বাদু জাম্বুরা ভর্তা।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ
– জাম্বুরার কোষ
– শুকনা মরিচ (আগুনে পুড়িয়ে নিতে হবে)
– চিনি
– লবন
জাম্বুরা ভর্তা তৈরির ধাপ
ধাপঃ--১ঃ আপনাদের জানিয়ে রাখতে চাই, দেশি ফল জাম্বুরার অনেক ঔষধি গুন আছে। শুনেছি, শরীরে সুগার নিয়ন্ত্রনে রাখতে জাম্বুরার তুলনা নাই! ডায়াবেটিক্সে আক্রান্তরা নিয়মিত জাম্বুরার খেয়ে থাকেন এবং ধনীরা এই জাম্বুরার জুস পান করে থাকেন। ফলফলাদি মহান আল্লাহর অশেষ নেয়ামত। মানুষ সহ দুনিয়ার অনেক প্রানী ফলফলাদি খেয়ে বেঁচে থাকে, ফলফলাদিতে নানান ধরণের গুনাগুন থাকার ফলে মানুষ ও প্রানী আরাম পায়
ধাপঃ-২ঃ প্রথমে একটা জাম্বুরা নিতে হবে ।তারপর জাম্বুরা থেকে এর খোসা ছাড়িয়ে নিই। তারপর আস্তে আস্তে জাম্বুরা থেকে কোষগুলো আলাদা করে একটা বাটিতে রাখি।
ধাপঃ-৩ঃ এখন ভেজে রাখা শুকনা মরিচ এবং পরিমাণ মতো লবণ জাম্বুরার মধ্যে দিয়ে দিই। ঝাল বেশি খাবেন কি অল্প খাবেন সেটা আপনার উপর নির্ধারণ করবে।
ধাপঃ-৪ঃ এখন জাম্বুরার মধ্যে পরিমাণ মতো চিনি দিয়ে দিই। যদি একটু মিষ্টি বেশি খেতে চান তাহলে চিনির পরিমাণ একটু বেশিই দেন।
ধাপঃ-৫ঃ এখন শুকনা মরিচগুলো ভালো করে ভ্যানিশ করে নিতে হবে। তারপর জাম্বুরার সাথে মিক্সড করে নিই।
ধাপঃ-৬ঃ মসলাগুলো জাম্বুরার সাথে ভালো করে মিক্সড করে নিতে হবে ।একটু তেল দিলে অবশ্য ভালো হতো তবে আমি তেল ব্যবহার করি নাই।
ধাপঃ-৭ঃ এইতো হয়ে গেল জাম্বুরা ভর্তা। খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। আপনারাও এইভাবে তৈরি করে খেয়ে দেখতে পারেন। ছোট ছোট ব্যাপারেই প্রিয়জনের মুখে হাসি ফুটানো যায়। যদি আপনি ইচ্ছা করেন। আপনার সামান্য আগ্রহ, ভালবাসা আপনার প্রিয়জনের জন্য আরো ভালবাসা বয়ে নিয়ে আসতে পারে।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
তাহলে চলুন শুরু করি
আমাদের দেশে প্রচলিত একটা জাম্বুরা খাওয়ার নিয়ম দেখিয়ে দেই, জাম্বুরা ভর্তা! জাম্বুরা ভর্তায় আবার ভুল ধরার চেষ্টা করবেন না, জাম্বুরার ভিতরের কোষ দিয়েই এই ভর্তা। খুব সাধারন এবং সহজ। গ্রাম বাংলার ঘরে ঘরে এমনি করেই এই ভর্তা খাওয়া হয়। আর আগেই মাফ চেয়ে নেই এই ভর্তা বানানোর সময় বাসায় কারেন্ট মামা (বিদ্যুত মামা) ছিল না, ফলে ভাল ছবি তুলতে পারি নাই।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ |
---|
– জাম্বুরার কোষ
– শুকনা মরিচ (আগুনে পুড়িয়ে নিতে হবে)
– চিনি
– লবন
জাম্বুরা ভর্তা তৈরির ধাপ |
---|
ধাপঃ--১ঃ আপনাদের জানিয়ে রাখতে চাই, দেশি ফল জাম্বুরার অনেক ঔষধি গুন আছে। শুনেছি, শরীরে সুগার নিয়ন্ত্রনে রাখতে জাম্বুরার তুলনা নাই! ডায়াবেটিক্সে আক্রান্তরা নিয়মিত জাম্বুরার খেয়ে থাকেন এবং ধনীরা এই জাম্বুরার জুস পান করে থাকেন। ফলফলাদি মহান আল্লাহর অশেষ নেয়ামত। মানুষ সহ দুনিয়ার অনেক প্রানী ফলফলাদি খেয়ে বেঁচে থাকে, ফলফলাদিতে নানান ধরণের গুনাগুন থাকার ফলে মানুষ ও প্রানী আরাম পায়
ধাপঃ-২ঃ প্রথমে একটা জাম্বুরা নিতে হবে ।তারপর জাম্বুরা থেকে এর খোসা ছাড়িয়ে নিই। তারপর আস্তে আস্তে জাম্বুরা থেকে কোষগুলো আলাদা করে একটা বাটিতে রাখি।
ধাপঃ-৩ঃ এখন ভেজে রাখা শুকনা মরিচ এবং পরিমাণ মতো লবণ জাম্বুরার মধ্যে দিয়ে দিই। ঝাল বেশি খাবেন কি অল্প খাবেন সেটা আপনার উপর নির্ধারণ করবে।
ধাপঃ-৪ঃ এখন জাম্বুরার মধ্যে পরিমাণ মতো চিনি দিয়ে দিই। যদি একটু মিষ্টি বেশি খেতে চান তাহলে চিনির পরিমাণ একটু বেশিই দেন।
ধাপঃ-৫ঃ এখন শুকনা মরিচগুলো ভালো করে ভ্যানিশ করে নিতে হবে। তারপর জাম্বুরার সাথে মিক্সড করে নিই।
ধাপঃ-৬ঃ মসলাগুলো জাম্বুরার সাথে ভালো করে মিক্সড করে নিতে হবে ।একটু তেল দিলে অবশ্য ভালো হতো তবে আমি তেল ব্যবহার করি নাই।
ধাপঃ-৭ঃ এইতো হয়ে গেল জাম্বুরা ভর্তা। খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। আপনারাও এইভাবে তৈরি করে খেয়ে দেখতে পারেন। ছোট ছোট ব্যাপারেই প্রিয়জনের মুখে হাসি ফুটানো যায়। যদি আপনি ইচ্ছা করেন। আপনার সামান্য আগ্রহ, ভালবাসা আপনার প্রিয়জনের জন্য আরো ভালবাসা বয়ে নিয়ে আসতে পারে।
সুস্বাদু জাম্বুরা ভর্তা দেখে তো লোভ লাগিয়ে দিলেন। শুকনো মরিচ ভেজে জাম্বুরা ভর্তা তৈরি করেছেন। দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক মজা হয়েছে। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। উপরের কথা গুলো ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাইয়া খেতে খুবই মজা হয়েছিল। বাসার সবাই খেয়ে অনেক প্রশংসা করেছিল। মূল্যবান মতামত প্রকাশ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার সামান্য পরিমাণ সাপোর্ট আমাদের জন্য অনেক বড় কিছু এভাবে সবসময় পাশে থাকবেন এবং স্বল্প পরিমাণ সাপোর্ট হলেও দিয়ে যাবেন।
জাম্বুরা মানব দেহের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল এমনকি আল্লাহর দেওয়া নেয়ামত। আর আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের জন্য এত বেশি নেয়ামত স্বরূপ ফল ফ্রুট দিয়েছেন পৃথিবী জুড়ে যার শুকরিয়া আদায় করে শেষ করা যাবে না। তবে আপনার জাম্বুরার ভর্তা রেসিপিটি ছিল দারুন। জামুরা এমনিতেই খুবই মিষ্টি আর এই জাম্বুরা ফলের ভর্তা তে চিনি দিতে হয় না। তবু আপনি চিনি ব্যবহার করেছেন। যাইহোক সব মিলিয়ে অসাধারণ ছিল। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপনার কথাগুলোর সাথে আমি একদম একমত জাম্বুরা মানব দেহের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল ।আর ফল ফলাদি আল্লাহর বড় একটা নিয়ামত। যা আমরা শুকরিয়া আদায় করে শেষ করতে পারবো না।
এটা নতুন কিছু না কারেন্ট মামা থাকবে না। কারেন্ট মামাতো আসেই না যে থাকবে। 😕😕
ছবিগুলো অতটা খারাপ হয়নি দেখতে ভালই লাগছে। যাই হোক জাম্বুরা মাখা আমার বেশি প্রিয়। আপনার রেসিপিটি দেখে বোঝা যাচ্ছে এটি খুব ঝাল হয়েছে। আর এই জিনিসটা ঝাল হলেই খেতে ভালো লাগে।
কারেন্ট মামাতো দিনেও ডিস্টার্ব করে রাতে অনেক ডিস্টার্ব করে যাই হোক ছবিগুলো বুঝতে আপনাদের অসুবিধা হয়নি এতে আমি অনেক খুশি। সুন্দর মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার জাম্বুরা মাখা রেসিপিটি দেখে আমার খুবই খেতে। যদিও জাম্বুরা আমার খুব একটা ভালো লাগেনা। জাম্বুরাটি দেখে বেশ পাকা মনে হচ্ছে। এভাবে শুকনো মরিচ দিয়ে লবণ দিয়ে মেখে খেতে ভালোই লাগে। তাছাড়া শুকনো মরিচ দিলে অন্যরকম একটা ফ্লেভার আসে।
একদম ঠিক ধরেছেন আপু জাম্বুরাটি অনেক পাকা ছিল। সেজন্য খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। এভাবে একদিন মাখিয়ে খাবেন আশা করি অনেক টেস্ট লাগবে।
আহ!!আপনার জাম্বুরা ভর্তা দেখে জিভে জল টলমল করছে ৷ আমাদেরও একটি গাছ আছে তবে এখনো ভালো ভাবে হই নি ৷ ভালোভাবে পেকে গেলে আমিও লবন মরিচ চিনি দিয়ে খাবো ৷ সত্যি অনেক টেষ্ট করে ৷
তবে ভাইয়া হ্যাংআউটে বলেছিল যে এসব বিষয়ে যে এরকম মাখন জাতীয় যেটা কে রেসেপি হিসেবে গ্রহন করবে না ৷
জানি না আপনি শুনেছেন কি না ৷
যা হোক ভালো জাম্বুরা ভর্তা মাখা ৷
অবশ্যই আপনার গাছের জাম্বুরা ভর্তা পেকে গেলে এভাবে মাখিয়ে খাবেন অনেক সুস্বাদু লাগবে আশা করি।
জাম্বুরা কালার টা দেখে এখন খেতে ইচ্ছে করছে। ঝাল মিস্টি মজার জাম্বুরা ভর্তা রেসিপি শেয়ার করছেন দেখে মুখে লোভ সামলাতে পারতেছি। জাম্বুরা কালাটা অসাধারণ সুন্দর দেখাছে,খেতে নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু হয়েছে।
ঠিকই বলেছেন আপু খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। এ ধরনের খাবার আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। সুন্দর মতামত জানানোর জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
জিভে জল আনা এক জাম্বুরা ভর্তা রেসিপি দিলেন আপনি। আ আসলেই জাম্ভুরা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। এছাড়াও এধরনের ভর্তা আমাদের মুখের রুচি বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। তাই খুব ভালো লাগে আমার কাছে। আমার তো এখনই খাইতে খুব ইচ্ছা করছে।
একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাইয়া এ ধরনের খাবার মুখে রুচি বাড়াতে সাহায্য করে। জাম্বুরায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি বস্তু।
জাম্বুরা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল ।জাম্বুরা মাখা দেখে জিভে জল চলে আসলো। জাম্বুরা মাথা খেতে আমার খুবই ভালো লাগে। শুকনা মরিচ ব্যবহার করলে তো কথাই নেই। যেকোনো ভর্তা তে শুকনো মরিচ ব্যবহার করলে খেতে আরো বেশি সুস্বাদু লাগে। দেখে বোঝা যাচ্ছে জাম্বুরাটি বেশ পাকা ছিল। কালারটা খুবই সুন্দর আসছে।
আপনি ঠিকই বলেছেন আপু জাম্বুরা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল। একটু ঝাল বেশি হলে খেতে আরো সুস্বাদু লাগে। সুন্দর মতামতের মাধ্যমে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।।
মজাদার একটি জাম্বুরা ভর্তা রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। অনেকদিন হলো এই জাম্বুরা ভর্তা খাওয়া হয়না এ বছর মাত্র একবার খেয়েছি। মজাদার এই রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
এই জাম্বুরা নিয়ে ছোট কালের স্মৃতি আপনার হয়তো মনে আছে। যখন ছোট ছিলাম বৃষ্টি হলে জাম্বুরা গাছ থেকে পেড়ে ফুটবল খেলা শুরু করে দিতাম। আপনি বাসায় আসলে আপনাকে অবশ্যই ভর্তা করে খাওয়াতাম।
এত বেশি লোভ দেখাচ্ছেন মনে হচ্ছে বেশি দিন আর থাকতে পারব না খুব শীঘ্রই বাসায় চলে যেতে।