রেসিপিঃসরিষা বাটায় ইলিশ মাছ রান্না||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -৬ জৈষ্ঠ্য,|১৪২৯ বঙ্গাব্দ||শুক্রবার||গ্রীষ্মকাল||
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
মাছের রাজা ইলিশ, আর এই মাছের সেরা রান্না হচ্ছে, সরিষা বাটায় রান্না। এটা খুব সহজ এবং সরল রান্না, তেমন কোন জটিলতা নেই, রান্নার সময় সাধারণ সাবধানতা জরুরী।
সরিষা বাটায় ইলিশ মাছ রান্না।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ
– ইলিশ টুকরা, ৬ পিস
– সরিষা বাটা
– পেঁয়াজ বাটা
– কাঁচা মরিচ বাটা
– জিরা গুড়া
– হলুদ গুড়া
– কয়েকটা কাঁচা মরিচ
– তেল, পরিমান মত
– পানি, হাফ কাপ
– লবন, পরিমান মত
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ
ধাপ:-১: প্রথমে কড়াইয়ে তেল দিতে হবে। তেল দেওয়ার পরে কিছু সময় গরম করতে হবে। তারপর ইলিশ মাছ রান্নার প্রয়োজনীয় উপকরণ তেলের উপর দিয়ে নাড়তে থাকতে হবে।
ধাপ:-২: কিছু সময় নাড়িয়ে নেওয়ার পরে সামান্য পরিমাণ হলুদের গুঁড়া দিতে হবে।
ধাপ:-৩: এভাবে নাড়তে থাকতে হবে ।খেয়াল রাখতে হবে কড়াইয়ের নিচে যেন লেগে না যায় । প্রায় ১০ মিনিট নাড়তে হবে।
ধাপ:-৪: এখন মাছের টুকরাগুলো কড়াইয়ে দিয়ে দিতে পারেন। কড়াইয়ে দেয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন মাছ ভেঙে না যায় আগেই।
ধাপ:-৫: এখন হাতল দিয়ে ভাল করে নাড়িয়ে মসলাগুলো মাছের সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। তবে খুবই সাবধানে নাড়তে হবে।
ধাপ:-৬: এভাবে একটা ঢাকনা দিয়ে 10 মিনিট ঢেকে রাখুন। মাঝে মাঝে ঢাকনা উঠিয়ে নেড়ে দিন। চুলায় আগুন এর আঁচ অল্প থাকবে।
ধাপ:-৭: ঢাকনা উঠিয়ে পরিমাণমতো পানি দিন। মাছ রান্নায় ঝোল বেশি হলে তেমন একটা টেস্ট লাগবে না। এইজন্য আমি অল্প পানি দিয়েছি।
ধাপ:-৮: পানি দেওয়ার পর লবণ টেস্ট দেখে পরিমাণমতো লবণ দিন।
ধাপ:-৯: এখন কড়াইয়ে কয়েকটা কাঁচা মরিচ ফালি দিয়ে নাড়তে থাকুন।
ধাপ:-১০: এইতো রান্না শেষ ।আমার কাছে খুবই সহজ মনে হয়েছে এই রান্নাটা ।আপনারা বাসায় ট্রাই করে দেখতে পারেন।
ধাপ:-১১: পরিবেশনের পর একটা ছবি তুললাম ।আসলে খেতে অনেক মজা হয়েছিল ।আর ইলিশ মাছ আমার খুব ফেভারিট একটা মাছ। মাছের মধ্যে ইলিশ মাছ আমি খুবই পছন্দ করি ।আশা করি আমার রেসিপি টা আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
মাছের রাজা ইলিশ, আর এই মাছের সেরা রান্না হচ্ছে, সরিষা বাটায় রান্না। এটা খুব সহজ এবং সরল রান্না, তেমন কোন জটিলতা নেই, রান্নার সময় সাধারণ সাবধানতা জরুরী।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ |
---|
– ইলিশ টুকরা, ৬ পিস
– সরিষা বাটা
– পেঁয়াজ বাটা
– কাঁচা মরিচ বাটা
– জিরা গুড়া
– হলুদ গুড়া
– কয়েকটা কাঁচা মরিচ
– তেল, পরিমান মত
– পানি, হাফ কাপ
– লবন, পরিমান মত
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ |
---|
ধাপ:-১: প্রথমে কড়াইয়ে তেল দিতে হবে। তেল দেওয়ার পরে কিছু সময় গরম করতে হবে। তারপর ইলিশ মাছ রান্নার প্রয়োজনীয় উপকরণ তেলের উপর দিয়ে নাড়তে থাকতে হবে।
ধাপ:-২: কিছু সময় নাড়িয়ে নেওয়ার পরে সামান্য পরিমাণ হলুদের গুঁড়া দিতে হবে।
ধাপ:-৩: এভাবে নাড়তে থাকতে হবে ।খেয়াল রাখতে হবে কড়াইয়ের নিচে যেন লেগে না যায় । প্রায় ১০ মিনিট নাড়তে হবে।
ধাপ:-৪: এখন মাছের টুকরাগুলো কড়াইয়ে দিয়ে দিতে পারেন। কড়াইয়ে দেয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন মাছ ভেঙে না যায় আগেই।
ধাপ:-৫: এখন হাতল দিয়ে ভাল করে নাড়িয়ে মসলাগুলো মাছের সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। তবে খুবই সাবধানে নাড়তে হবে।
ধাপ:-৬: এভাবে একটা ঢাকনা দিয়ে 10 মিনিট ঢেকে রাখুন। মাঝে মাঝে ঢাকনা উঠিয়ে নেড়ে দিন। চুলায় আগুন এর আঁচ অল্প থাকবে।
ধাপ:-৭: ঢাকনা উঠিয়ে পরিমাণমতো পানি দিন। মাছ রান্নায় ঝোল বেশি হলে তেমন একটা টেস্ট লাগবে না। এইজন্য আমি অল্প পানি দিয়েছি।
ধাপ:-৮: পানি দেওয়ার পর লবণ টেস্ট দেখে পরিমাণমতো লবণ দিন।
ধাপ:-৯: এখন কড়াইয়ে কয়েকটা কাঁচা মরিচ ফালি দিয়ে নাড়তে থাকুন।
ধাপ:-১০: এইতো রান্না শেষ ।আমার কাছে খুবই সহজ মনে হয়েছে এই রান্নাটা ।আপনারা বাসায় ট্রাই করে দেখতে পারেন।
ধাপ:-১১: পরিবেশনের পর একটা ছবি তুললাম ।আসলে খেতে অনেক মজা হয়েছিল ।আর ইলিশ মাছ আমার খুব ফেভারিট একটা মাছ। মাছের মধ্যে ইলিশ মাছ আমি খুবই পছন্দ করি ।আশা করি আমার রেসিপি টা আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
দেখে তো জিভে পানি চলে আসলো। আহ কী রেসিপি। দারুণ সরিষা ইলিশের রেসিপি টা। রেসিপি টা দারুণ তৈরি করেছেন। রেসিপি টার দারুণ উপস্থাপন করেছেন সবমিলিয়ে দারুণ ছিল।
রান্না করার সময় আমারও জিভে জল চলে এসেছিল।
রান্না করার পরপরই আমি খেয়ে ফেলেছি। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
বাঙালির ঐতিহ্যবাহী খাবার গুলোর মধ্যে একটা রান্না করেছেন আপনি। এত সুন্দর খাবার দেখলে জিভে জল চলে আসে। অবশ্য বহুদিন খাই না এই সরিষা বাটা দিয়ে ইলিশ। দারুন লাগলো আপনার রেসিপি। ধন্যবাদ
আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইয়া বাঙ্গালীর ঐতিহ্যবাহী খাবারের মধ্যে ইলিশ মাছ অন্যতম।।
আপনার মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।।।
ভাইয়া আজকে আমিও একটা ইলিশ মাছের রেসিপি দিয়েছি। এই মাত্র। কমেন্ট করতে যাব তখনই আপনার পোস্টটা চোখে পড়লো। আমার কাছে এতটাই ভাল লাগছে যা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না। আপনি সরষে বাটায় ইলিশ ভুনা রেসিপি দিয়েছেন। আর আমি ইলিশ মাছ দিয়ে শসা আলুর ঝোল রেসিপি করেছি। আপনি ঠিকই বলেছেন সরষে বাটা ইলিশ ভুনা খুবই মজাদার এবং খুব সহজ একটি রেসিপি। মাছের রাজা ইলিশ, বাতির রাজা ফিলিপস, এটা আমাদের একটা এবং এর স্লোগান। তবে আপনার রেসিপি অসাধারণ ছিল। আমার ইচ্ছে করছে একটু খেয়ে দেখি। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
জি ভাই আপনার রেসিপিটি ও আমি দেখেছিলাম ।
দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছিল। ধন্যবাদ সুন্দর মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য।
ইলিশ মাছ মানেই মজাদার কিছু আজকে আপনি সরিষা বাটায় ইলিশ মাছ রান্না করেছেন এরকম সরষে ইলিশ খেতে তো খুবই মজার হয়। আর আমার কাছে এই সরিষা ইলিশ খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনার রান্নার পদ্ধতিটা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে রেসিপিটা দেখতেও অনেক বেশি লোভনীয় লাগছে
আমার কাছেও সরিষা ইলিশ খেতে অনেক মজা লাগে ।।জেনে ভালো লাগলো যে আপনার কাছে ও পছন্দের একটি খাবার।।
ধন্যবাদ মতামতের জন্য।
ভাইয়া আপনার রেসিপিটি দেখে তো আমার জিভে জল চলে এসেছে। সত্যি কথা বলতে আমার একদম ফেভারিট একটি রেসিপি তৈরি করলেন আপনি। দেখে তো খুব লোভ লেগে গেছে খাওয়ার জন্য। আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটি রেসিপি তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
নেক্সটাইম রেসিপিটি আবার তৈরি করলে অবশ্যই আপনাকে দাওয়াত দিব আপু। এভাবে সব সময় পাশে থাকবেন আশা করি।।
সরষে ইলিশ 😋!! আমার অনেক অনেক পছন্দের খাবার। সরষে বাটা দিয়ে ইলিশ মাছ রান্নার স্বাদের কোনো তুলনাই হয় না। অনেক সুন্দর করে পুরো রেসিপিটি উপস্থাপন করেছেন ভাইয়া। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এবং শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপনি ঠিকই বলেছেন আপু সরষে বাটা দিয়ে ইলিশ মাছ রান্নার স্বাদ এর কোন তুলনা হয় না ।আমি যে রেসিপি তৈরি করেছিলাম সেটি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল।।
ধন্যবাদ আপনাকে মতামতের জন্য।
আজকে দেখে অনেকেই ইলিশের তরকারি শেয়ার করছে।সরিষা বাটা ইলিশ তো আমার খুব পছন্দ। আমার আম্মু মাঝে মাঝে ইলিশ ভাত, সরিষা ইলিশ ,ইলিশ পোলাও করে। ইলিশ আমার খুবই পছন্দের একটি মাছ। তাই ইলিশের যেকোনো রেসিপি আমি খুবই ভালোবাসি। আপনার সরিষা ইলিশ দেখে আমার জিভে জল চলে এসেছে ভাইয়া। ইচ্ছে করছে একপিস তুলে খেয়ে ফেলি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সরিষা ইলিশের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য। শুভেচ্ছা রইল।
আমি চেষ্টা করেছি রেসিপি সুস্বাদু করে রান্নার জন্য ।।আপনাদের কাছে ভালো লাগলে আমার কাজের সার্থকতা খুঁজে পায় ।।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
একদম ঠিক বলেছেন সরষে বাটায় ইলিশ মাছের রান্নাটা সবথেকে সেরা। বলতে গেলে এটা একদম ঐতিহ্যবাহী একটা রান্না। আপনার রেসিপি টা দেখেই তো জিভে জল চলে আসলো। এত সুন্দর ভাবে কি কেউ রান্না করে। রেসিপি টা খুবই ভালো লেগেছে। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি ঠিকই বলেছেন আপু ইলিশ মাছ বাঙ্গালীদের পছন্দের একটি একটা খাবার।।
ধন্যবাদ উৎসমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
ইলিশ মাছ খেতে খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে, আর সরিষা ইলিশ শুনে তো কোন কথাই নেই। আপনি প্রিয় একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন।এবং সেটি যথাযথভাবে ধন্যবাদ আপনাকে।
ইলিশ মাছ আমারও খুব পছন্দের একটি খাবার ।সরষে বাটা দিয়ে ইলিশ মাছ রান্না করলে খেতে সুস্বাদু হয়ে থাকে।। ধন্যবাদ সুন্দর মতামতের জন্য।।
কি বলবো আসলে ইলিশ মাছ এমনিতে লোভনীয়। আর সরষে বাটা দিয়ে ইলিশ মাছ রান্না করলে সেটা তো কথাই নেই, নিঃসন্দেহে জনপ্রিয় ধন্যবাদ।
ভাইয়া আপনার সরিষা বাটায় ইলিশ মাছ রান্না অনেক সুন্দর হয়েছে, জ্বি ভাইয়া ঠিক বলেছেন এটি সব দেশের মানুষেরই খুব প্রিয়, এছাড়াও রেসিপিটি খুবই লোভনীয় করে রান্না করেছেন, এমন সরিষা ইলিশ রান্না দেখলে সত্যি লোভ সামলিয়ে রাখা মত না, দেখেই বুঝা যাচ্ছে খুবই সুস্বাদু এবং মজাদার হয়েছে আর অনেক সুন্দর করে উপস্থাপনাও করেছেন ভাইয়া, আপনাকে জানাই প্রাণ ডালা শুভেচ্ছা।
উৎসাহমূলক মন্তব্যে দিয়ে সবসময় পাশে আছেন এতেই আমি অনেক খুশি ।।
এভাবে আশা করি সবসময় পাশে থাকবে।।