পদ্মার চড়ে ঘোরাঘুরি ও ফটোগ্রাফি ||১০% প্রিয় লাজুক খ্যাকের জন্য||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -৯মাঘ| ১৪২৮ বঙ্গাব্দ |রবিবার| শীতকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
ঘোরাঘুরি করতে আমার খুব ভালো লাগে।বলতে পারেন ঘোরাঘুরির প্রতি আমি দূর্বল।আজ আপনাদের পদ্মার চড়ে ঘোরাঘুরির গল্প শেয়ার করবো।আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে।
ঘোরাঘুরির মূহুর্ত
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/replays.flutter.welling
শীতের সময় ঘুরতে একটু মজাই লাগে। শীতের সময়ে ঘুরতে আলাদা একটা অনুভূতি সৃষ্টি হয় ।চারদিকে সবুজের সমারোহ মনটা মুগ্ধ হয়ে যায় ।এইতো কিছুদিন আগে ঘুরতে গিয়েছিলাম পদ্মার চরে ।ঘুরতে যেয়ে অনেক মজা করেছি সবাই ।হঠাৎ একদিন দুপুরে এক বড় ভাই ফোন দিয়ে বলল যে আজকে একটু ঘুরতে যেতে হবে। যেরকম কথা সেই রকমই কাজ রাজি হয়ে গেলাম এক কথায়। তারপর সবাই মিলে একটা বাজারে আসলাম। বাজারে এসে বাইক নিয়ে ছুটে চললাম পদ্মাচরের উদ্দেশ্যে। অনেক কিছু চোখে পরল রাস্তার দুই পাশে সবুজ আর সবুজ। একটু দূর যেতে একটা ভাটা চোখে পরলো ভাটা থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে দেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল।
তারপর আবার রওনা হলাম গন্তব্যের উদ্দেশ্যে।প্রায় পাঁচ কিলোমিটার যাওয়ার পর পৌঁছে গেলাম পদ্মারপাড়ে।মেইন রাস্তা থেকে নদীর ঘাট প্রায় তিন কিলোমিটার।আমরা বাইক নিয়ে বালির চড়ের মাঝ দিয়ে পদ্মার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।রাস্তার দুই পাশ দিয়ে কলা গাছ আর সরিষা ক্ষেত।দেখে খুবই ভালো লাগছিলো।
বালির মাঠে বাইক চালাতে একটু কষ্টই হচ্ছিল। কারণ ঠিকমতো যাচ্ছেনা শুধু সিলিপ কাটতে ছিল। তাও যেহেতু ঘুরতে এসেছি একটু কষ্ট না করলে কেষ্ট মিলবে না। রাস্তা থেকে ঘাটের দূরত্ব প্রায় তিন কিলোমিটার। ঘাটের উদ্দেশ্যে যাওয়া শুরু করলাম বালির মাঠ অনেক সুন্দর লাগছিল বিস্তৃত বালি ।যেদিকে চোখ যায় শুধু বালি বালি। এই নদীর রাজবাড়ী জেলা পাবনা জেলার সংযোগস্থল পদ্মা নদীর ঘাট ।মানুষের যাতায়াতের জন্য রাস্তা থেকে ঘোড়ার গাড়িতে ঘাট পর্যন্ত যাওয়া যায়। পথ একটু বেশি এজন্য সবাই ঘোড়া গাড়িতে চলাচল করে।
আমরা বালুচরে যেয়ে অনেক গল্প করি এবং বাজার থেকে যে খাবারগুলো কিনে নিয়ে গেছিলাম সেই খাবার গুলো সেখানে গিয়ে খাই ।অনেক সময় বালুর মাঠে হাঁটাহাঁটি করি এবং আমি কিছু ফটোগ্রাফি করি ।পরিবেশটা খুব সুন্দর লাগছিল কারন তখন সূর্য পশ্চিমাকাশে হেলে গিয়েছিল।
তারপর আমরা নদীর পাশে যাই নদীতে অনেক নৌকা চলছিল। বিভিন্ন নৌকা দেখে খুব ভাল লাগছিল। জেলেরা নদীতে জাল ফেলে মাছ ধরায় ব্যস্ত। আমরা কিছুক্ষণ থাকার পর যখন সন্ধ্যা নেমে আসলো আমরা বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়। তখন অন্ধকার হয়ে গেছিল বাইক চালাতে আরো অনেক দুর্ভোগের শিকার হলাম ।তবে নতুন একটা এক্সপেরিয়েন্স হল। আজকের দিনটা খুবই সুন্দর ছিল এই দিনটার কথা আমার সারা জীবন মনে থাকবে।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
আল্লাহ হাফেজ
তাহলে চলুন শুরু করি
ঘোরাঘুরি করতে আমার খুব ভালো লাগে।বলতে পারেন ঘোরাঘুরির প্রতি আমি দূর্বল।আজ আপনাদের পদ্মার চড়ে ঘোরাঘুরির গল্প শেয়ার করবো।আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/replays.flutter.welling
শীতের সময় ঘুরতে একটু মজাই লাগে। শীতের সময়ে ঘুরতে আলাদা একটা অনুভূতি সৃষ্টি হয় ।চারদিকে সবুজের সমারোহ মনটা মুগ্ধ হয়ে যায় ।এইতো কিছুদিন আগে ঘুরতে গিয়েছিলাম পদ্মার চরে ।ঘুরতে যেয়ে অনেক মজা করেছি সবাই ।হঠাৎ একদিন দুপুরে এক বড় ভাই ফোন দিয়ে বলল যে আজকে একটু ঘুরতে যেতে হবে। যেরকম কথা সেই রকমই কাজ রাজি হয়ে গেলাম এক কথায়। তারপর সবাই মিলে একটা বাজারে আসলাম। বাজারে এসে বাইক নিয়ে ছুটে চললাম পদ্মাচরের উদ্দেশ্যে। অনেক কিছু চোখে পরল রাস্তার দুই পাশে সবুজ আর সবুজ। একটু দূর যেতে একটা ভাটা চোখে পরলো ভাটা থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে দেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল।
তারপর আবার রওনা হলাম গন্তব্যের উদ্দেশ্যে।প্রায় পাঁচ কিলোমিটার যাওয়ার পর পৌঁছে গেলাম পদ্মারপাড়ে।মেইন রাস্তা থেকে নদীর ঘাট প্রায় তিন কিলোমিটার।আমরা বাইক নিয়ে বালির চড়ের মাঝ দিয়ে পদ্মার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।রাস্তার দুই পাশ দিয়ে কলা গাছ আর সরিষা ক্ষেত।দেখে খুবই ভালো লাগছিলো।
বালির মাঠে বাইক চালাতে একটু কষ্টই হচ্ছিল। কারণ ঠিকমতো যাচ্ছেনা শুধু সিলিপ কাটতে ছিল। তাও যেহেতু ঘুরতে এসেছি একটু কষ্ট না করলে কেষ্ট মিলবে না। রাস্তা থেকে ঘাটের দূরত্ব প্রায় তিন কিলোমিটার। ঘাটের উদ্দেশ্যে যাওয়া শুরু করলাম বালির মাঠ অনেক সুন্দর লাগছিল বিস্তৃত বালি ।যেদিকে চোখ যায় শুধু বালি বালি। এই নদীর রাজবাড়ী জেলা পাবনা জেলার সংযোগস্থল পদ্মা নদীর ঘাট ।মানুষের যাতায়াতের জন্য রাস্তা থেকে ঘোড়ার গাড়িতে ঘাট পর্যন্ত যাওয়া যায়। পথ একটু বেশি এজন্য সবাই ঘোড়া গাড়িতে চলাচল করে।
আমরা বালুচরে যেয়ে অনেক গল্প করি এবং বাজার থেকে যে খাবারগুলো কিনে নিয়ে গেছিলাম সেই খাবার গুলো সেখানে গিয়ে খাই ।অনেক সময় বালুর মাঠে হাঁটাহাঁটি করি এবং আমি কিছু ফটোগ্রাফি করি ।পরিবেশটা খুব সুন্দর লাগছিল কারন তখন সূর্য পশ্চিমাকাশে হেলে গিয়েছিল।
তারপর আমরা নদীর পাশে যাই নদীতে অনেক নৌকা চলছিল। বিভিন্ন নৌকা দেখে খুব ভাল লাগছিল। জেলেরা নদীতে জাল ফেলে মাছ ধরায় ব্যস্ত। আমরা কিছুক্ষণ থাকার পর যখন সন্ধ্যা নেমে আসলো আমরা বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়। তখন অন্ধকার হয়ে গেছিল বাইক চালাতে আরো অনেক দুর্ভোগের শিকার হলাম ।তবে নতুন একটা এক্সপেরিয়েন্স হল। আজকের দিনটা খুবই সুন্দর ছিল এই দিনটার কথা আমার সারা জীবন মনে থাকবে।
ধন্যবাদ সবাইকে
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভাইয়া আমি আপনার সাথে একমত। শীতের সময় আসলে ঘোরাঘুরি অনেক ভালো লাগে। ঘোরাঘুরি করতে করতে আপনি অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি ও করেছেন। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অসাধারণ। বিশেষ করে আমার কাছে ঘোড়ার গাড়িতে লোকজন পারাপারের দৃশ্য টা অনেক ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
সুন্দর মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
পদ্মার চড়ে ঘোরাঘুরি ও ফটোগ্রাফি সব মিলিয়ে অনেক সুন্দর ছিল। এই রকম চড়ে আমার ঘুড়তে অনেক মজা লাগে। চড়ের পর যখন সূর্য মামা পূর্ব দিকে ডুবে যায় তখন সূর্যের ভিউটা দেখতে জাস্ট ওয়াও লাগে। আপনি সে সকল সূর্যের ছবিই শেয়ার করেছেন দেখছি। ফটোগ্রাফি সবগুলো অনেক অনেক সুন্দর ছিল। কোনটা রেখে কোনটার কথা বলবো বুঝতেই পারছি নাহ। আপনার কাছে এ ধরনের ফটোগ্রাফি আরো আশা করছি। পদ্মার চড়ে ঘোরাঘুরি ও ফটোগ্রাফি সম্পর্কে অনেক সুন্দর বিশ্লেষণ করেছেন।শুভকামনা আপনার জন্য।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার বাড়ির বেশ কাছেই পদ্মা নদী অবস্থিত হওয়াতে মাঝে মাঝেই আমরা বন্ধুরা পদ্মার চরে ঘুরতে যাই।শীতের এই সময়টাতে নদীর চরে ঘুরতে ভীষণ মজা। আপনার পোষ্টটি পড়ে মনে হল ভালই মজা করেছেন আপনিও। শুভকামনা আপনার জন্য
আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
হ্যাঁ ভাইয়া আপনি ঠিকই বলেছেন শীতের সময় ঘুরতে অনেক ভালো লাগে। আর আপনার ফটোগ্রাফি গুলো ছিল চোখ ধাঁধানো। সত্যি দারুন ছিল প্রতিটি ফটোগ্রাফি বিশেষ করে বোতল এর উপর সূর্যের যে ফটোগ্রাফি টা নিয়েছে সেটা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আর আমাদের সাথে এত সুন্দর করে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করা এবং কি উপস্থাপন করার জন্য, আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
পদ্মার পাড়ে অসাধারণ একটা সময় পার করেছেন।অনেক সুন্দর কিছু ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আর আসলে বাইক নিয়ে ঘরাঘুরি আমার অনেক ভালো লাগে।এই সুন্দর মুহুর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
পদ্মার পাড়ে ঘুরাঘুরি টা দেখে মনে হচ্ছে অনেক মজা করলেন। শীতকালে এইরকম ঘুরাঘুরি করতে আমার খুব ভালো লাগে। ঘুরাঘুরি পাশাপাশি অনেক সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি ও আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। সত্যিই আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে খুবই আকর্ষণীয় লেগেছে। সবচেয়ে বেশি সূর্যের ফটোগ্রাফি গুলো খুবই ভালো লাগলো দেখে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
বন্ধুদের সাথে ঘুরাঘুরি অনেক মজা হয়েছিল ।মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
অনেক ঘোরাঘুরি করলেন দেখতে পেলাম। আর ফটোগ্রাফি গুলো তো অসাধারণ করেছেন। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি খুবই ভালো লেগেছে। বালুচরের প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অনেক ভালো লেগেছে। যাওয়ার সময় খাবার কিনে নিয়েছেন এবং সে খাবার ওইখানে গিয়ে খেয়েছেন একেবারে পিকনিকের মত মুহূর্তটি মনে হচ্ছে। অনেক ভালো লাগলো আপনার ফটোগ্রাফি এবং ঘুরাঘুরির মুহূর্ত।
সুন্দর মতামত প্রকাশের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
ঠিক বলেছেন শীত কালে বেড়ানোর মজাই আলাদা ৷ আপনি পদ্মা নদীর আশে পাশের দৃশ গুলো তুলে ধরেছেন খুল ভালো লেগেছে| বিশেষ করে ভালো লেগেছে ঘোড়ার গাড়িতে পাড়া হওয়ার দৃশ্যটি ৷
ধন্যবাদ আপনার কাটানো মুহূর্তটা শেয়ার করার জন্য
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
বাহ ফটোগুলি খুব সুন্দর, অনেক সুন্দর দৃশ্য। দেখতে সত্যিই একটি খুব আকর্ষণীয় ব্লগ, ভাগ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ