পর্যবেক্ষণ এবং কীট পতঙ্গের কিছু ফটোগ্রাফি
প্রাণ প্রিয় বন্ধুগণ, আশাকরি মহান আল্লাহতালার অশেষ রহমতে সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন । আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি ।
আমি এদের আলাপন অনেকক্ষণ ধরে লক্ষ্য করেছি । কিছুটা বন্ধুত্ব কিছুটা ঝগড়া এবং দূরে চলে যাওয়া । তৃতীয় পক্ষের উপস্থিতিও পাওয়া যাচ্ছে । ট্রাই এংগেল লাভ স্টোরি কিনা কে জানে । জিজ্ঞেস করলাম অভিমানে উড়ে গেল । আমি আর তৃতীয় পোকাটি তাদের দিকে চেয়ে থাকলাম কিছুক্ষন ।
ফটোগ্রাফি ডিভাইসঃ | mobile |
মোবাইল নেমঃ | redmi 6a |
ক্যামেরাঃ | 8mp |
সময় | বিকেল ৫ঃ৩০-৬ঃ৩০ |
স্থান | জুগীরগোফা, গাংনী, মেহেরপুর |
ফটোগ্রাফিতে লাল ফড়িঙের আগ্রহ সব চেয়ে বেশী লক্ষ্য করা গেছে । বেচারী অন্তত পক্ষে ১০ পাশ উড়ে উড়ে দিক পরিবর্তন করে ছবিতে পোজ দিয়েছে ।
ফটোগ্রাফি ডিভাইসঃ | mobile |
মোবাইল নেমঃ | redmi 6a |
ক্যামেরাঃ | 8mp |
সময় | বিকেল ৫ঃ৩০-৬ঃ৩০ |
স্থান | জুগীরগোফা, গাংনী, মেহেরপুর |
হলুদ ফড়িং ও তাই দেখে কাছে এগিয়ে এলো । কিন্তু তাকে শুকনা খড়ের মাঝে খুজে পাওয়া মুশকিল ।
ফটোগ্রাফি ডিভাইসঃ | mobile |
মোবাইল নেমঃ | redmi 6a |
ক্যামেরাঃ | 8mp |
সময় | বিকেল ৫ঃ৩০-৬ঃ৩০ |
স্থান | জুগীরগোফা, গাংনী, মেহেরপুর |
এই গুলো হলো সব চেয়ে বড় অস্থির একটা ভালমতো ক্লিক করতেও দিচ্ছিলোনা । একটু হাত এগিয়ে দিলেই ফুড়ুৎ । এরপর মনে হলো আসলে এদের মনে জমা অভিমানের কথা । কয়েক প্রজন্মের শত্রুতা আছে এদের সাথে । ঘটনা সত্যি আমি একবার বাড়ির পাশে কয়েকটি শসা গাছের চারা রোপন করেছিলাম । গাছ কিছুটা বড় হওয়ার পরে দেখি কে জানি পাতা গুলোকে সুন্দর করে ডিজাইন করে দিয়ে গেছে । আসামী হিসেবে এই পোকা আবিষ্কার করলাম । আর একে একে সব গুলোকে পাতা থেকে নামিয়ে পিষে মারলাম । হতেও তো পারে সেখানে এই পোকা গুলোর দাদা পরদাদাদের বসবাস ছিল ।
ফটোগ্রাফি ডিভাইসঃ | mobile |
মোবাইল নেমঃ | redmi 6a |
ক্যামেরাঃ | 8mp |
সময় | বিকেল ৫ঃ৩০-৬ঃ৩০ |
স্থান | জুগীরগোফা, গাংনী, মেহেরপুর |
দৌড়া দৌড়িতে পিঁপড়া মহাশয় ও কম যায় না । মনে হয় রাজ্যের সব কাজ তার একাই গুছিয়ে নেওয়া লাগবে ।
ফটোগ্রাফি ডিভাইসঃ | mobile |
মোবাইল নেমঃ | redmi 6a |
ক্যামেরাঃ | 8mp |
সময় | বিকেল ৫ঃ৩০-৬ঃ৩০ |
স্থান | জুগীরগোফা, গাংনী, মেহেরপুর |
এই ছিল আমার আজকের আয়োজন । প্রকৃতির মাঝে কিছুটা সময় কাটাতে বেশ ভাল লাগে । সারাদিন রাত কম্পিউটার এর স্ক্রিন এর দিকে চেয়ে থাকতে থাকতে যখন ক্লান্ত অনুভব করি তখনি বের হয়ে যায় বাইরে । এসে পৌঁছাই প্রকৃতির সান্নিধ্যে । সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই কামনা করি ।
ধন্যবাদান্তে | @maruffhh |
---|
আপনি কীট পতঙ্গের অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। আমিও মাঝে মধ্যে কীট পতঙ্গের ফটোগ্রাফি করে আমার বাংলা ব্লক কমিউনিটিতে শেয়ার করি। এগুলোর ফটোগ্রাফি করতে আমারা অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার কাছে কীটপতঙ্গের ফটোগ্রাফি করতে ভীষণ ভালো লাগে। আপনি তো দেখছি অনেক রকমের কীট পতঙ্গের ফটোগ্রাফি করেছেন এবং আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
এইধরনের পোকাগুলো গ্রামে হরহামেশাই দেখা যায়। তবে ফড়িং এর ব্যাপারটা আলাদা। ছোটবেলা ফড়িং নিয়ে কত খেলেছি। অন্য পতঙ্গ গুলোর ফটোগ্রাফি টাও ভালো ছিল। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
পুকুর পাড়ে মাছের ফটোগ্রাফি করতে গিয়ে আপনি কীট পতঙ্গের অনেক চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। বিশেষ করে পোকা গুলো আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে সুন্দরভাবে ক্যাপচার করেছেন আপনি।
এই ধরনের কীটপতঙ্গ গুলো আমাদের পরিবেশের চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে কিন্তু হয়তো আমরা অতটা খেয়াল করে মনোযোগ দিয়ে দিয়ে এগুলোকে দেখি না। আজ আপনি ফটোগ্রাফি করে এগুলোকে আমাদের মনোযোগে এনে দিয়েছেন। অনেক সুন্দর ভাবে নিখুঁতভাবে দেখেছিলাম ভালো লাগলো।
আপনি খুবই সুন্দর কিছু কীটপতঙ্গের ফটোগ্রাফি শেয়ার। করেছেন আপনার ফটোগ্রাফি গুলো বেশ ভাল লাগছে এত সুন্দর করে বার্ননা দিয়েছেন অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।